পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা লাঠি পোকা হল ফ্যাসমাটিক্স গণের (Phryganistria) একটি প্রজাতি, যা প্রায় ৫৮.১ সেন্টিমিটার (২৩ ইঞ্চি) পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। এটি একটি স্ত্রী প্রজাতি, যা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কিছু অংশে পাওয়া যায়। এর আগে, Phobacticus (Phobacticus) গণের স্ত্রী প্রজাতিকে সবচেয়ে লম্বা হিসেবে বিবেচনা করা হতো, যারা প্রায় ৫৬.৭ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হতো।
বৈজ্ঞানিক নাম: এই প্রজাতির পোকাকে সাধারণত {\i Phryganistria} গণের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর একটি বিশেষভাবে লম্বা প্রজাতি পাওয়া গেছে, যা প্রায় ৫৮.১ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা।
আগের রেকর্ড: এর আগে, {\i Phobacticus} গণের স্ত্রী পোকাকে সবচেয়ে লম্বা লাঠি পোকা হিসেবে গণ্য করা হতো, যার দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৬.৭ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হতো।
আবিষ্কার: এই পোকাগুলি মূলত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কিছু অঞ্চলে পাওয়া যায়। এদের বিশাল আকার প্রাকৃতিক ছদ্মবেশের কারণে অন্য প্রাণীদের সহজে খুঁজে পাওয়া কঠিন করে তোলে।
যখন কারমেন আন্দ্রাদের—যিনি একজন যুক্ত যমজ—২০২৪ সালে ড্যানিয়েল ম্যাককরম্যাককে বিয়ে করলেন, তাদের প্রেমের গল্প সারা বিশ্বের হৃদয় জয় করেছিল।
কারমেন ও তার যমজ লুপিতা একটি অবিচ্ছেদ্য বন্ধনে যুক্ত, যা গড়ে উঠেছে সততা, রসিকতা এবং পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে। চিকিৎসাজনিত জটিলতা থেকে শুরু করে জনসাধারণের কৌতূহল—সব ধরনের চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও—এই তিনজনের গল্প ভালোবাসা, গ্রহণযোগ্যতা এবং ব্যক্তিত্বের সৌন্দর্যের এক বিরল প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।
🌊 সমুদ্রের বুক চিরে দাঁড়িয়ে থাকা এক সাহসের প্রতীক 🏝️
উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের মাঝখানে, আইসল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূল থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে খাড়া আগ্নেয় শিলার উপর দাঁড়িয়ে আছে থ্রিড্রাংগাভিতি (Þrídrangaviti) বাতিঘর। চারপাশে আরও দুটি শিলা মিলে এর নামের অর্থ হয়েছে—“তিনটি শিলার বাতিঘর।” প্রায় ৩৬ মিটার উঁচু পাথরের মাথায় একাকী দাঁড়ানো এই বাতিঘরকে ঘিরে আছে শুধু উত্তাল সমুদ্র আর অবিরাম ঢেউ, যা দৃশ্যটিকে যেন কোনো প্রাচীন নৌকাহিনীর কিংবদন্তি বানিয়ে তোলে।
২০শ শতকের শুরুতে, এই সমুদ্রপথ ছিল আইসল্যান্ডের সবচেয়ে বিপজ্জনক রুটগুলোর একটি। ঘন কুয়াশা আর সীমিত দৃশ্যমানতা জাহাজকে বিভ্রান্ত করত, আর এই শিলাগুলো যেন ফাঁদের মতো অপেক্ষা করত। ১৯৩৮ সালে কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয়—এখানেই বাতিঘর তৈরি হবে। অনেকে একে অসম্ভব ভেবেছিল, কিন্তু প্রকৌশলী আর নাবিকদের সাহস ও দৃঢ়তা সেটিকে বাস্তব করে তোলে।
সেই সময়ে হেলিকপ্টার বা আধুনিক যন্ত্র ছিল না। ছোট নৌকায় তীব্র ঢেউ পেরিয়ে এসে, প্রাচীরের মতো শিলা বেয়ে উঠতে হতো দড়ি আর মানব-শৃঙ্খল ব্যবহার করে। নির্মাণকারীরা বলেছিলেন—“মৃত্যু যেন প্রতিটি মুহূর্তে আমাদের দিকে তাকিয়ে ছিল।” দিন-রাতের কঠিন পরিশ্রমের পর অবশেষে ভিত্তি তৈরি হয় এবং বাতিঘরের সাদা দেয়াল দাঁড়িয়ে যায়। ১৯৪২ সালের ৫ জুলাই লাইট প্রথমবার জ্বলে ওঠে এবং জাহাজের পথপ্রদর্শক হয়।
ছোট্ট এই গোলাকার ভবনের উচ্চতা প্রায় ৪ মিটার, কিন্তু আলো প্রায় ৩৪ মিটার ওপরে থেকে জ্বলে উঠে ৯ নটিক্যাল মাইল (প্রায় ১৭ কিমি) দূর পর্যন্ত দৃশ্যমান হয়। বাইরের চারপাশে সংকীর্ণ ধাতব বারান্দা, ভেতরে দুই তলা—নিচে বিশ্রামের ও সরঞ্জাম রাখার ঘর, উপরে বাতির কক্ষ। দেয়ালগুলো মোটা, জানালা ছোট—যাতে ঘণ্টায় ১০০ কিমি’র বেশি গতির বাতাস আর ভয়ংকর ঝড় প্রতিরোধ করতে পারে।
কিছু বছর আগে পর্যন্ত এখানে পৌঁছানো মানেই ছিল এক দুঃসাহসিক অভিযান। ১৯৫০-এর দশকে একটি ছোট হেলিপ্যাড তৈরি হলেও এখনো যাত্রা সম্ভব কেবল তখনই, যখন আবহাওয়া পুরোপুরি শান্ত থাকে—যা এই অঞ্চলে খুবই বিরল।
আজ থ্রিড্রাংগাভিতি বিশ্বের অন্যতম বিচ্ছিন্ন ও রহস্যময় বাতিঘর। এটি শুধু জাহাজকে পথ দেখায় না—বরং মানুষের সাহস, অদম্য ইচ্ছাশক্তি এবং অসম্ভবকে জয় করার এক জীবন্ত প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে সমুদ্র, বাতাস আর সময়ের বুকে।
গোয়েন্দাদের ঘুম কেড়ে নেওয়া এক মৃ/ত্যু/ রহস্য!
২০১০ সাল, টেক্সাসের একটি হোটেল। ৫৫ বছর বয়সী গ্রেগ ফ্লেনিকেন নামের এক ভদ্রলোককে তার হোটেলের (রুম নং ৩৪৮) বিছানায় /মৃ/ত অবস্থায় পাওয়া যায়। সবকিছু এতটাই স্বাভাবিক ছিল যে, এটিকে একটি সাধারণ /মৃ/ত্যুই মনে হচ্ছিল।
কিন্তু রহস্যের শুরু হয় পোস্টমর্টেম রিপোর্ট আসার পর। রিপোর্টে বলা হয়, গ্রেগের /মৃ/ত্যু হার্ট অ্যাটাকে হয়নি, বরং তাকে /গু/লি করা হয়েছে! একটি বু/লেট তার অণ্ডকোষ দিয়ে শরীরে প্রবেশ করে ভেতরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ছিন্নভিন্ন করে বুকে গিয়ে আটকে যায়।
গোয়েন্দারা অবাক! কারণ:
১. ঘটনাস্থলে কোনো রক্ত ছিল না।
২. বাইরে থেকে শরীরে গু/লির কোনো স্পষ্ট ক্ষতচিহ্নও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না, যা দেখে মনে হবে গু/লি লেগেছে।
৩. ঘরে বা আশেপাশে কোনো ব/ন্দু/ক বা গু/লির
খো/সা পাওয়া যায়নি।
ঘটনাটি ছিল বিজ্ঞানের দৃষ্টিতেও বেশ জটিল। গু/লির প্রবেশদ্বার (Entry Point) এতটাই ছোট এবং এমন একটি স্পর্শকাতর জায়গায় ছিল যে, মৃ/ত্যু/র পর শরীরের চামড়া সংকুচিত হয়ে সেই ছিদ্রটি প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। একারণে বাইরে থেকে কোনো ক্ষত বোঝা যাচ্ছিল না এবং রক্তপাত যা হওয়ার, পুরোটাই হয়েছিল শরীরের ভেতরে। একারণেই বাইরে কোনো রক্তের দাগ ছিল না।
কয়েক মাস তদন্তের পর, গোয়েন্দারা অবশেষে গ্রেগের ঘরের দেয়ালের এক কোণায় প্রায় চোখেই পড়ে না এমন একটি ক্ষুদ্র ছিদ্র খুঁজে পান। এরপর পাশের ঘরের (রুম নং ৩৪৯) তদন্ত করতে গিয়ে বেরিয়ে আসে আসল ঘটনা।
ঐ রাতে পাশের ঘরে থাকা এক ব্যক্তি তার বন্ধুদের কাছে নিজের পি/স্ত/লটি দেখানোর সময় অসাবধানবশত গুলি চালিয়ে দেন। সেই বু/লে/টটিই দেয়াল ভেদ করে ঘুমন্ত গ্রেগের শরীরে প্রবেশ করে। ভয়ে সেই ব্যক্তিরা ঘটনাটি চেপে যায় এবং দেয়ালে সৃষ্ট ছিদ্রটি টুথপেস্ট দিয়ে বন্ধ করে দেয়। তারা ভাবতেও পারেনি তাদের সামান্য একটি ভুল পাশের ঘরের মানুষটির জীবন কেড়ে নিয়েছে।
সত্যি, বাস্তবতা মাঝে মাঝে কল্পকাহিনীকেও হার মানায়!
🔥 Build Your Own Betfury-Style Crypto Gaming Platform!
Launch a powerful, reward-driven iGaming ecosystem with our Betfury Clone Script — complete with crypto casino games, staking, faucet system, provably-fair gaming, and seamless blockchain integration.
👉 Start building your Betfury-like crypto casino today:
https://www.blockchainappsdeve....loper.com/betfury-cl
#betfuryclonescript #betfuryclone #betfurydapp #cryptocasinoscript #igamingsolutions #blockchaincasino #dappdevelopment #cryptogamingplatform #web3casino #cryptobetting #casinodapp #blockchainappsdeveloper