Follow painting services dubai on cannabis
Transform your space with professional painting services in Dubai from Handyman-Dubai.
Visit here: https://cannabis.net/user/154062
VisualHub AI Review — Your Ultimate Media Creation Tool
Click Here: https://dks-review.com/visualhub-ai-review/
#visualhubaireview #visualhubai #visualhubaireviews
#visualhubaioverview #visualhubaibonus #visualhubaibonuses
#visualhubaisoftwarereview #visualhubaiappreview
#visualhubaidemo #visualhubaiexample #visualhubaioto
#visualhubaiupsell #technology #software #makmoneyonline
#affiliatemarketing #ganeshsaha
জামিন পেয়েও কারাগারে থাকতে হচ্ছে কেজরিওয়ালকে
***********************************************************************
নিম্ন আদালতে জামিন পেয়েও মুক্তি পেলেন না ভারতের দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমি পার্টির (আপ) প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল। হাইকোর্টের নির্দেশে তাঁকে আরও দুই–তিন দিন তিহার কারাগারে থাকতে হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিল্লির নিম্ন আদালতে আবগারি (মদ) নীতি মামলায় জামিন পেয়েছিলেন কেজরিওয়াল। কিন্তু এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) সেই নির্দেশ ৪৮ ঘণ্টা স্থগিত রাখার আবেদন জানিয়েছিল। ইডির সেই আবেদন বিচারক গ্রাহ্য করেননি। ফলে আজ শুক্রবার সকালেই ইডি দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়।
হাইকোর্টে ইডির পক্ষে অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল এস ভি রাজু বলেন, জামিনের বিরোধিতা করে তাঁরা যেসব নথি আদালতে পেশ করেছিলেন, তা বিবেচনা না করেই নিম্ন আদালত জামিন মঞ্জুর করেছেন।
এস ভি রাজু ওই নির্দেশকে বিকৃত আখ্যা দিয়ে বলেন, ওই নির্দেশ আদ্যন্ত ভুলে ভরা। নিম্ন আদালতের মতে, অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে সরাসরি কোনো প্রমাণ নেই, সেটা ভুল। প্রমাণ দাখিল করা হয়েছে। কিন্তু তা বিবেচনা না করেই আদেশ দেওয়া হয়েছে।
কেজরিওয়ালের পক্ষের আইনজীবীরা পাল্টা বলেন, এত দিন কেটে গেছে অথচ মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে বেআইনি আর্থিক লেনদেনের কোনো প্রমাণ রাষ্ট্র দাখিল করতে পারেনি।
দিল্লি হাইকোর্টেও ইডি নিম্ন আদালতের নির্দেশের বিষয়ে স্থগিতাদেশ চেয়েছিল। কিন্তু বিচারপতি সুধীরকুমার জৈন ও বিচারপতি রবীন্দ্র দুদেজার অবকাশকালীন বেঞ্চ স্থগিতাদেশ না দিয়ে বলেন, শুনানি শেষ না হওয়া পর্যন্ত কেজরিওয়াল মুক্তি পাবেন না।
আজ সকালে সেই শুনানি শুরু হয়। দীর্ঘ শুনানি শেষে বেঞ্চ জানান, আগামী দুই–তিন দিনের মধ্যেই তাঁরা এই বিষয়ে তাঁদের চূড়ান্ত মতামত জানাবেন। অর্থাৎ তত দিন পর্যন্ত কেজরিওয়ালকে তিহার কারাগারে থাকতে হবে।
নিম্ন আদালতের নির্দেশে এক লাখ রুপির বন্ডে আজই কেজরিওয়ালের জামিন পাওয়ার কথা ছিল। সেই অনুযায়ী আম আদমি পার্টির শীর্ষ নেতৃত্ব তাঁর মুক্তির পর তাঁকে নিয়ে শোভাযাত্রাসহ বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজনও করেছিলেন।
কেজরিওয়ালের স্ত্রী সুনীতা আজ অভিযোগ করেন, তাঁর স্বামীর সঙ্গে যে আচরণ করা হচ্ছে, তা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে করা হয়।
source : প্রথম আলো
দক্ষিণ কোরিয়াকে সতর্ক করলেন পুতিন
***********************************************************************
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনকে প্রাণঘাতী অস্ত্র দেওয়ার ব্যাপারে দক্ষিণ কোরিয়াকে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেছেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে কিয়েভকে যদি সিউল অস্ত্র দেয়, তবে বড় ধরনের ভুল করবে।
রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে একটি সার্বিক কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি সই হয়েছে। চুক্তিতে কোনো পক্ষ আগ্রাসনের শিকার হলে পারস্পরিক সহযোগিতার কথা বলা হয়েছে। এর প্রতিক্রিয়ায় সিউলের পক্ষ থেকে কিয়েভকে অস্ত্র দেওয়ার সম্ভাবনার কথা হয়। এর জবাবে পুতিন সিউলকে সতর্ক করে দেন।
পরমাণু অস্ত্রধারী দেশ উত্তর কোরিয়া সফর ও দেশটির নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে প্রতিরক্ষা চুক্তি সইয়ের এক দিন পর গতকাল বৃহস্পতিবার ভিয়েতনামে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে কথাগুলো বলেন পুতিন। তিনি বলেন, সিউল যদি কিয়েভকে অস্ত্র সরবরাহ করার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে মস্কো এমন সিদ্ধান্ত নেবে, যা দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান নেতৃত্বকে খুশি করার সম্ভাবনা কম।
পুতিন আরও বলেছেন, উত্তর কোরিয়াকে অস্ত্র সরবরাহ করতে পারে রাশিয়া। মূলত ইউক্রেনে পশ্চিমা অস্ত্র সরবরাহের প্রতিশোধ হিসেবে মস্কো এ পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া রুশ প্রেসিডেন্ট সতর্ক করে আরও বলেন, ‘যাঁরা কিয়েভকে অস্ত্র সরবরাহ করে ভাবছেন, তাঁরা রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে জড়াচ্ছেন না, তাঁদের বলছি, রাশিয়ার পক্ষ থেকে পিয়ংইয়ংসহ বিশ্বের অন্য অঞ্চলেও অস্ত্র সরবরাহ ও সংরক্ষণ করার অধিকার রয়েছে।’
সিউলের পক্ষ থেকে পিয়ংইয়ং ও মস্কোর মধ্যে চুক্তিকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বিবেচনায় নিন্দা জানানো হয়। দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা চ্যাং হো-জিন বলেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনকে অস্ত্র সহযোগিতা করার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করছে।
এদিকে গতকাল পুতিনের ওই মন্তব্যের পর আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে বলা হয়, ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহের নানা উপায় তারা বিবেচনা করছে। তাদের অবস্থান নির্ভর করছে রাশিয়া এ বিষয়ে কীভাবে অগ্রসর হবে, তার ওপর। সিউলে রুশ রাষ্ট্রদূত জর্জি জিনোভিভকে ডেকে তারা চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়েছে এবং দ্রুত চুক্তি বাতিলের দাবি জানিয়েছে।
মস্কো ও পিয়ংইয়ংয়ের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককে উদ্বেগের সঙ্গেই দেখছে পশ্চিমা দেশগুলো।
চলতি মাসের শুরুতে পুতিন হুমকি দিয়েছিলেন, রাশিয়া পশ্চিমা প্রতিপক্ষকে অস্ত্র সরবরাহ করতে পারে। কারণ, পশ্চিমারা ইউক্রেনকে অতি সুনির্দিষ্টভাবে আঘাত হানতে পারা অস্ত্র সরবরাহ করছে এবং রাশিয়ার ভেতর লক্ষ্যবস্তুতে গুলি চালানোর অনুমতি দিচ্ছে।
source : প্রথম আলো