জাভা স্প্যারো, অনেকে জাভা ফিঞ্চ নামে চেনেন। ইন্দোনেশিয়ার বালি এলাকায় বসবাস করা এই পাখি খাঁচায় পালন করা হলেও তাদের নিজ এলাকায় এরা দলবদ্ধভাবেই বসবাস করে।
এই পাখি বেশ চঞ্চল। শুধুমাত্র পুরুষ জাভা গান করে। ৪ থেকে ৮ সপ্তাহের মধ্যেই এরা গান করা শুরু করে। যে পাখিটি গান করবে সে পাখিটিকে আলাদা করে একটি প্লাস্টিকের রিং পায়ে পরিয়ে দিলে স্ত্রী পুরুষ চেনা সহজ হয়।
একই রংয়ের পাখির বাম পায়ে রিং এবং অন্য রংয়ের পাখির ডান পায়ে রিং পরাতে হয়। তবেই সনাক্তকরণে সুবিধা হয়। স্ত্রী ও পুরুষ ভেদে শব্দের মধ্যে তারতম্য লক্ষ করা যায়। প্রজনন উপযোগী পুরুষ জাভার চোখের বৃত্ত গাঢ় রংয়ের হয়। জাভা পাখির ডাক অনেকটা ছিপ্ছিপ্ছিপ্ছিপ্ এর মতো শোনা যায়। আর শুধুমাত্র পুরুষ জাভাই গান করে।
ডিমের পরিমাণ: ৪টি থেকে ৬টি। কখনও ৮টি পর্যন্ত হতে পারে।
ডিম ফোটার সময়কাল: ১৪ দিন পর থেকে ১৮ দিন।
বাচ্চারা উড়তে সক্ষম: ২১ থেকে ৩১ দিন।
পূর্ণাঙ্গ বয়স: ৬ থেকে ৭ মাস।
জাভা স্প্যারো লম্বায় ১৫ থেকে ১৭ সেন্টিমিটার হয়। উপরের অংশ থেকে শুরু করে বুক পর্যন্ত ধূসর বর্ণের। পেট গোলাপি, সাদা গলা, কালো, চোখের বৃত্ত লাল, পা গোলাপি এবং চিকন লাল ঠোঁট। সাদা জাভা দেখতে খুবই সুন্দর।
অপ্রাপ্ত বয়সের জাভা স্প্যারোর উপরের অংশ ধূসর এবং নিচের অংশ ফ্যাকাসে বাদামি। খুবই তরুণ অবস্থায় এদের মতল ঠোঁটে কালো-গোলাপি হয়। এরা গাছে ও পাকাবাসায় বাসা বাঁধে।
ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করে অগাস্ট পর্যন্ত এদের প্রজনন সময়। বছরে চারবার করে এরা সর্বোচ্চ আটটি ডিম দেয়। ডিমের রং সাদা।
স্ত্রী জাভা প্রতিদিন সকাল বেলায় ১টি করে ডিম দেয়। ডিম ফুটে বাচ্চা বের হতে ১৪ থেকে ১৮ দিন সময় লাগে। বাচ্চাগুলো ৩১ দিন বয়স হলেই উড়তে পারে।
বাচ্চা পাখি প্রজনন উপযোগী হতে ৬ থেকে ৭ মাস সময় লাগে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে এর কমও হতে পারে।
জাভা পাখির দাম বেশি বলেই শৌখিনভাবে না পুষে বেশিরভাগই বাণিজ্যিকভাবে পুষে থাকেন।
.
Time: 06.21 PM
Date: 14-09-2021
Location: Sherpur,Bogura
#iStudio_Photography
Page: linkeei.com/ilovebirds
মতলব চাচা ছাগল পালেন। একদিন চাচা দুপুরে গোসল করে কম্বল গায়ে দিয়ে শুয়ে রয়েছে। সবে মাত্র ঘুমের ভাব আসছে এমন সময় মতলব চাচার স্ত্রী এসে বলল, এই যে শুনছো তোমার বড় খাসিটা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এ কথা শুনে মতলব চাচা উঠে দৌড় দিল। বারান্দায় এসে খেয়াল করল লুঙ্গি নাই। সামনেই বারান্দার দেওয়ালে স্বামী স্ত্রীর যোগল ছবি একটি ফ্রেমে বাঁধানো ছিল।সেই ফ্রেমটাই কোমরের কাছে ধরে লজ্জাস্থান ঢেকে বাহিরে দৌড় দিল। যার সাথে দেখা হয় তাকেই বলে “আপনি কি আমার বড় খাসিটি দেখেছেন”? “আপনি কি আমার বড় খাসিটি দেখেছেন” এ কথা বলছেন আর দৌড়াচ্ছেন।
Read more https://www.anuperona.com/motlob-chacha/
বারান্দায় এশার বাবা বসেছিলেন।
হাঁটু পর্যন্ত তোলা লুঙি, গায়ে নীল রঙের গেঞ্জি। এই জিনিস কোথায় পাওয়া যায় কে জানে? কী সুন্দর মানিয়েছে তাঁকে। ভদ্রলোকের গায়ের রঙ ধবধবে শাদা। আকাশি রঙের গেঞ্জিতে তাঁর গায়ের রঙ ফুটে বেরুচ্ছে। সব মিলিয়ে সুখী-সুখী একটা ছবি। নীল রঙটাই বোধহয় সুখের। কিংবা কে জানে ভদ্রলোকের চেহারাটাই বোধহয় সুখী-সুখী। কালো রঙের গেঞ্জিতেও তাঁকে হয়তো সুখী দেখাবে।
তিনি আমাকে দেখতে পান নি। আমি ইচ্ছা করেই গেটে একটু শব্দ করলাম। তিনি আমাকে দেখলেন।
Read more https://www.anuperona.com/a-bl....ue-button-humayun-ah
মনজু।
ডাক শুনে আমি একটু চমকালাম। কে ডাকল? এ রকম নির্জন জায়গায় কে ডাকবে আমাকে? এতক্ষণ মাঠের ওপর দিয়ে হেঁটে এসেছি। দুদিকে শুধুই ফসলের মাঠ ছিল। মাঠের মাঝখান দিয়ে রিকশা চলার মতো পথ। দু–একটা রিকশা এল–গেল। আমি আসছিলাম হেঁটে হেঁটে। বাস থেকে নেমেছি রতনপুর বাসস্ট্যান্ডে। চৈত্র মাসের বিকেলটা বড় ভালো লাগছিল।
রিকশা না নিয়ে হেঁটেই রওনা দিলাম। কাঁধে হালকা ধরনের ব্যাগ। পরনে জিনস টি–শার্ট। পায়ে হালকা ধরনের স্নিকার।
Read more https://www.anuperona.com/in-the-house/