Linkeei Linkeei
    #ai #tructiepbongda #best #bongdatructuyen #seo
    Recherche Avancée
  • S'identifier
  • Enregistrez

  • Mode jour
  • © 2025 Linkeei
    Sur • Annuaire • Contactez nous • Développeurs • politique de confidentialité • Conditions d'utilisation • Rembourser • Linkeei App install

    Sélectionner Langue

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Montre

Montre Bobines Films

Événements

Parcourir les événements Mes événements

Blog

Browse articles

Marché

Derniers produits

Pages

Mes Pages Pages aimées

Plus

Forum Explorer Messages populaires Jeux Emplois Des offres
Bobines Montre Événements Marché Blog Mes Pages Voir tout

Découvrir des postes

Posts

Utilisateurs

Pages

Groupe

Blog

Marché

Événements

Jeux

Forum

Films

Emplois

Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 ans

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
বগুড়ার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। ২০১৬ সালের মে মাসে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
নওয়াব বাড়ীর বেশ কয়েকটি ভবন বগুড়া শহরে আছে। তন্মেধ্যে যে দ্বিতল ভবনে নওয়াব পরিবার থাকতেন, তাই এখন নওয়াব বাড়ি বলে পরিচিত। তবে এ ভবনের আশেপাশে একতালা ভবনও আছে দু-একটি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট ভবন তিনটি। দ্বিতল ভবন একটি এবং একতালা ভবন দুইটি। দ্বিতল ভবনে ৮টি কক্ষ ৯টি দরজা। একই ভবনের নিচ তালায় ১৬টি কক্ষের ১৩ টি দরজা আছে। কারুভবনের ৪ টি কক্ষে ১১ টি দরজা আছে। এছাড়া অধ:স্তন কর্মচারীর জন্য ব্যবহৃত ৮টি ভবনেরও ৯ টি দরজা আছে। নওয়াব বাড়ীর গেট তিনটি। প্রথম গেট খোলা। দ্বিতীয় গেট লোহার তৈরী। তৃতীয় গেট কাঠের তৈরী। প্রধান গেটের উপর একটি ঘণ্টা ঝুলানো আছে। আরো আছে একটি সার্চ লাইট। গেটের দেওয়ালে নানা ধরনের কারুকাজ করা। বিশাল উঠোনজুড়ে ছোট বড় গাছ আছে ৭১ টি। যা বাসভবনের ছায়াদান সহ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছ। সমুদয় বাসভবনের জন্য ব্যবহৃকত জমির পরিমাণ ১১ একর। কোন কোন সূত্রে ৭.৫০ বলেও উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা সৈয়দ আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দা তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দা আলতাফুন নেছা চৌধুরানী।[৩] নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন এবং একে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। শিল্পী দুলালের সহযোগিতার আশ্বাস পেয়ে সৈয়দ ওমর মশগুল, অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্য জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।

image
Aimer
Commentaire
Partagez
Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 ans

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
বগুড়ার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। ২০১৬ সালের মে মাসে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
নওয়াব বাড়ীর বেশ কয়েকটি ভবন বগুড়া শহরে আছে। তন্মেধ্যে যে দ্বিতল ভবনে নওয়াব পরিবার থাকতেন, তাই এখন নওয়াব বাড়ি বলে পরিচিত। তবে এ ভবনের আশেপাশে একতালা ভবনও আছে দু-একটি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট ভবন তিনটি। দ্বিতল ভবন একটি এবং একতালা ভবন দুইটি। দ্বিতল ভবনে ৮টি কক্ষ ৯টি দরজা। একই ভবনের নিচ তালায় ১৬টি কক্ষের ১৩ টি দরজা আছে। কারুভবনের ৪ টি কক্ষে ১১ টি দরজা আছে। এছাড়া অধ:স্তন কর্মচারীর জন্য ব্যবহৃত ৮টি ভবনেরও ৯ টি দরজা আছে। নওয়াব বাড়ীর গেট তিনটি। প্রথম গেট খোলা। দ্বিতীয় গেট লোহার তৈরী। তৃতীয় গেট কাঠের তৈরী। প্রধান গেটের উপর একটি ঘণ্টা ঝুলানো আছে। আরো আছে একটি সার্চ লাইট। গেটের দেওয়ালে নানা ধরনের কারুকাজ করা। বিশাল উঠোনজুড়ে ছোট বড় গাছ আছে ৭১ টি। যা বাসভবনের ছায়াদান সহ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছ। সমুদয় বাসভবনের জন্য ব্যবহৃকত জমির পরিমাণ ১১ একর। কোন কোন সূত্রে ৭.৫০ বলেও উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা সৈয়দ আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দা তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দা আলতাফুন নেছা চৌধুরানী।[৩] নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন এবং একে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। শিল্পী দুলালের সহযোগিতার আশ্বাস পেয়ে সৈয়দ ওমর মশগুল, অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্য জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।

image
Aimer
Commentaire
Partagez
Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 ans

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
বগুড়ার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। ২০১৬ সালের মে মাসে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
নওয়াব বাড়ীর বেশ কয়েকটি ভবন বগুড়া শহরে আছে। তন্মেধ্যে যে দ্বিতল ভবনে নওয়াব পরিবার থাকতেন, তাই এখন নওয়াব বাড়ি বলে পরিচিত। তবে এ ভবনের আশেপাশে একতালা ভবনও আছে দু-একটি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট ভবন তিনটি। দ্বিতল ভবন একটি এবং একতালা ভবন দুইটি। দ্বিতল ভবনে ৮টি কক্ষ ৯টি দরজা। একই ভবনের নিচ তালায় ১৬টি কক্ষের ১৩ টি দরজা আছে। কারুভবনের ৪ টি কক্ষে ১১ টি দরজা আছে। এছাড়া অধ:স্তন কর্মচারীর জন্য ব্যবহৃত ৮টি ভবনেরও ৯ টি দরজা আছে। নওয়াব বাড়ীর গেট তিনটি। প্রথম গেট খোলা। দ্বিতীয় গেট লোহার তৈরী। তৃতীয় গেট কাঠের তৈরী। প্রধান গেটের উপর একটি ঘণ্টা ঝুলানো আছে। আরো আছে একটি সার্চ লাইট। গেটের দেওয়ালে নানা ধরনের কারুকাজ করা। বিশাল উঠোনজুড়ে ছোট বড় গাছ আছে ৭১ টি। যা বাসভবনের ছায়াদান সহ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছ। সমুদয় বাসভবনের জন্য ব্যবহৃকত জমির পরিমাণ ১১ একর। কোন কোন সূত্রে ৭.৫০ বলেও উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা সৈয়দ আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দা তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দা আলতাফুন নেছা চৌধুরানী।[৩] নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন এবং একে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। শিল্পী দুলালের সহযোগিতার আশ্বাস পেয়ে সৈয়দ ওমর মশগুল, অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্য জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।

image
image
image
image
Aimer
Commentaire
Partagez
avatar

sumaya maysha

অনেকবার গিয়েছি
Aimer
1
Aimer
· Répondre · 1665458453

supprimer les commentaires

Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?

Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 ans

🙋‍♂️আসসালামু আলাইকুম
اَلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ
সবাইকে নতুন সকালের শুভেচ্ছা
صباح الخير
সাবাহ আল খায়ের
Good Morning
➡️ আজ মংলবার
১১ই অক্টোবর ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
২৬ই আশ্বিন ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
১৪ই রবিউল আওয়াল ১৪৪৪ হিজরী
💚 সুস্থ থাকুন, প্রফুল্ল থাকুন, আমাদের সাথে থাকুন

image
Aimer
Commentaire
Partagez
Riaz Ahamad
Riaz Ahamad  
3 ans

একা থাকতেই যে বেশ লাগে,
খুব বেশি কি অসমাজিক আমি?
অন্ধকারে পায়চারি করতে ভাল লাগে
তাই বলে কি আমি নিশাচরী?
তোমায় ভাবতে ভাল লাগে
তাই বলে কি আমি তোমাকেই ভালোবাসি?
#সৃষ্টি
#premdevota
#needtoknow

Aimer
Commentaire
Partagez
James Boss Page
James Boss Page  
3 ans
ভাঁজ করা সেই স্মৃতির পৃষ্ঠা খুলে দেখি পুরনো সেই সে আকাশ, স্বপ্নহীনতাকে এখন ধরে রাখে পরিচিত দীর্ঘশ্বাস।
Aimer
Commentaire
Partagez
avatar

sumaya maysha

আহারে
Aimer
· Répondre · 1665458472

supprimer les commentaires

Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?

Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
3 ans
সফলতার জন্য বহু সাধনার প্রয়োজন
পরাজয়ের জন্য একটি ভুলই যথেষ্ট
Aimer
Commentaire
Partagez
avatar

sumaya maysha

ঠিক
Aimer
· Répondre · 1665458485

supprimer les commentaires

Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?

Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha      Friends (বন্ধু)
3 ans
Linkeei ধাঁধাঁ
"সমস্তটা মুখরোচক প্রায় সকলের প্রিয় কাটলে মাথা সংখ্যা মেলে মাঝখানে পানীয়।"
Aimer
Commentaire
Partagez
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha      Friends (বন্ধু)
3 ans

প্রেমিক: তুমি আমার হৃদয় পুড়িয়ে দিয়েছ, আমার হৃদয় ছাই হয়ে গেছে।

প্রেমিকা: তোমার ত্যাগ বৃথা যাবে না বাবু।

প্রেমিক: সত্যি বলছো?

প্রেমিকা: হ্যাঁ, ছাই পাঠাও, বাসনপত্র পরিষ্কারের কাজে লাগবে।

Aimer
Commentaire
Partagez
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha      Friends (বন্ধু)
3 ans

ম্যাজিস্ট্রেট: ২০ টাকা পকেট মারার জন্য তোমাকে একশ টাকা জরিমানা করা হলো।

পকেটমার: স্যার, আমার কাছে মাত্র ২০ টাকা আছে।

ম্যাজিস্ট্রেট: ২০ টাকায় হবে না।

পকেটমার: বাকি টাকা এখনই এনে দিতে পারি, কিন্তু কিছুক্ষণের জন্য ছাড়তে হবে।

Aimer
Commentaire
Partagez
Showing 13923 out of 20001
  • 13919
  • 13920
  • 13921
  • 13922
  • 13923
  • 13924
  • 13925
  • 13926
  • 13927
  • 13928
  • 13929
  • 13930
  • 13931
  • 13932
  • 13933
  • 13934
  • 13935
  • 13936
  • 13937
  • 13938

Modifier loffre

Ajouter un niveau








Sélectionnez une image
Supprimer votre niveau
Êtes-vous sûr de vouloir supprimer ce niveau?

Avis

Afin de vendre votre contenu et vos publications, commencez par créer quelques packages. Monétisation

Payer par portefeuille

Alerte de paiement

Vous êtes sur le point d'acheter les articles, voulez-vous continuer?

Demande à être remboursé