জমজ দুই মেয়ে🤔
একজনের শরীর দুধে-আলতা, আরেকজন ছাই বর্ণের।পরিবারের লোকজন বলাবলি করছে....
" মেয়ে ঘরের লক্ষী।দুই লক্ষী ঘরে এসছে "
" একজন দেখতে এরকম হইলো কেন! "
" এক পেটে থাকলো, দুইজন দুইরকম "
শ্বাশুড়ি বলেন " গায়ের রং কোনো বিষয় না।চামড়া দিয়ে মানুষ বিচার হয় না "
দিন যায়, মাস যায়, বছর যায়।জমজ দুই বোন বড় হয়।একজনের রূপ যথাযথ প্রকাশ পায় তো অন্যজনের রূপে ভাটা পড়ে।দুই নাতনিকে স্নান করিয়ে দাদী ফর্সা নাতনির কপালের এক সাইডে কাজলের ফোঁটা দিয়ে দেন।অন্যজনের কপালে কাজল ছোঁয়ান না।ছোঁয়ার প্রয়োজনও পড়ে না কারণ ফর্সা নাতনির উপর সবার নজর, কালো নাতনিকে কেউ নজর লাগায় না।
আরেকটু বড় হলে মা দুই মেয়েকে নিয়ে দোকান থেকে সাজগোছের প্রসাধনী কিনতে যান।প্রতিবার একসেট প্রসাধনী কেনেন।
দোকানি জিজ্ঞেস করলে
"এক মেয়ের জন্য নিলেন, আরেকজনের জন্য নিবেন না?"
মায়ের জবাব "ওর গায়ের রং ময়লা, ওর সাজগোছ তেমন গুরুত্ব না"
ছোট্ট মেয়ে তখন মাকে জিজ্ঞেস করে
"মা মা, ময়লা তো পঁচা জিনিস।আমার গায়ের রং ময়লা? আমি কি পঁচা?"
মেয়ের এই প্রশ্নের জবাব মায়ের কাছে নেই।শরীরের রং ময়লা হয় না।ময়লা হয় শরীরে থাকা আত্মার😪
🪞শেষ কথা:
❝ ফর্সা ত্বক নয়, স্বচ্ছ মন হোক সৌন্দর্যের মাপকাঠি ❞
❝ সন্তানের গায়ের রং নয়, তার চোখের কান্না দেখুন ❞
❝ আত্মবিশ্বাস গায়ের রঙে তৈরি হয় না, তৈরি হয় ভালোবাসায় ❞
এই ঘটনা থেকে আমরা কী শিক্ষা পাই?
ছবিটি বাস্তব নয়, এআই দিয়ে তৈরি করা মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য।v
জমজ দুই মেয়ে🤔
একজনের শরীর দুধে-আলতা, আরেকজন ছাই বর্ণের।পরিবারের লোকজন বলাবলি করছে....
" মেয়ে ঘরের লক্ষী।দুই লক্ষী ঘরে এসছে "
" একজন দেখতে এরকম হইলো কেন! "
" এক পেটে থাকলো, দুইজন দুইরকম "
শ্বাশুড়ি বলেন " গায়ের রং কোনো বিষয় না।চামড়া দিয়ে মানুষ বিচার হয় না "
দিন যায়, মাস যায়, বছর যায়।জমজ দুই বোন বড় হয়।একজনের রূপ যথাযথ প্রকাশ পায় তো অন্যজনের রূপে ভাটা পড়ে।দুই নাতনিকে স্নান করিয়ে দাদী ফর্সা নাতনির কপালের এক সাইডে কাজলের ফোঁটা দিয়ে দেন।অন্যজনের কপালে কাজল ছোঁয়ান না।ছোঁয়ার প্রয়োজনও পড়ে না কারণ ফর্সা নাতনির উপর সবার নজর, কালো নাতনিকে কেউ নজর লাগায় না।
আরেকটু বড় হলে মা দুই মেয়েকে নিয়ে দোকান থেকে সাজগোছের প্রসাধনী কিনতে যান।প্রতিবার একসেট প্রসাধনী কেনেন।
দোকানি জিজ্ঞেস করলে
"এক মেয়ের জন্য নিলেন, আরেকজনের জন্য নিবেন না?"
মায়ের জবাব "ওর গায়ের রং ময়লা, ওর সাজগোছ তেমন গুরুত্ব না"
ছোট্ট মেয়ে তখন মাকে জিজ্ঞেস করে
"মা মা, ময়লা তো পঁচা জিনিস।আমার গায়ের রং ময়লা? আমি কি পঁচা?"
মেয়ের এই প্রশ্নের জবাব মায়ের কাছে নেই।শরীরের রং ময়লা হয় না।ময়লা হয় শরীরে থাকা আত্মার😪
🪞শেষ কথা:
❝ ফর্সা ত্বক নয়, স্বচ্ছ মন হোক সৌন্দর্যের মাপকাঠি ❞
❝ সন্তানের গায়ের রং নয়, তার চোখের কান্না দেখুন ❞
❝ আত্মবিশ্বাস গায়ের রঙে তৈরি হয় না, তৈরি হয় ভালোবাসায় ❞
এই ঘটনা থেকে আমরা কী শিক্ষা পাই?
ছবিটি বাস্তব নয়, এআই দিয়ে তৈরি করা মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য।
এক মেয়ে একটা অজগর সাপ পুষতেন। সাপটাও ওই মহিলাকে অসম্ভব ভালবাসতো। অজগরটা লম্বায় ৪ মিটার এবং বেশ স্বাস্থ্যবান। হঠাৎ করেই একদিন আদরের অজগরটি খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিলো। এভাবে কয়েক সপ্তাহ চলে গেলো। সাপ কিছুই খায় না। আদরের সাপের এমন অবস্থায় মহিলা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলেন।
উপায় বুদ্ধি না পেয়ে শেষমেশ সাপটাকে তিনি ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার মনযোগ দিয়ে সব শুনে জিজ্ঞেস করলেন। সাপটা কি রাতে আপনার সাথে ঘুমায়। মহিলা উত্তর দিলেন, হ্যাঁ। ডাক্তার, ঘুমানোর সময় এটা কি আস্তে আস্তে আপনার কাছে ঘেঁষে,‘হ্যাঁ’মহিলার উত্তর।
ডাক্তার, ‘তারপর আস্তে আস্তে আপনাকে চারপাশে পেঁচিয়ে ধরে। মহিলা বিস্মিত হলেন এবং জবাব দিলেন। তখন চিকিৎসক বললেন, ম্যাডাম, সাপটি আপনাকে জড়িয়ে এবং চারপাশ থেকে পেঁচিয়ে ধরে,কারণ এটা আপনার মাপ নিচ্ছে, নিজেকে প্রস্তুত করছে, আপনাকে আক্রমণ করার জন্য, আর হ্যাঁ, সে খাওয়া দাওয়া বন্ধ করেছে যথেষ্ট জায়গা খালি করতে,যাতে সহজেই আপনাকে হজম করতে পারে।
এই গল্পের একটা মোরাল আছে,আপনার চারপাশে হয়ত এমন অনেকেই আছেন। যাদের আপনি কাছের মানুষ ভাবেন। যাদের দেখে মনে হয় আপনাকে তারা অসম্ভব ভালবাসেন। কিন্তু আপনি জানেন না,আপনার ক্ষতিই তাদের প্রধান উদ্দেশ্য। আমাদের সমাজে এখন এমন সাপের অভাব নাই!
এক মেয়ে একটা অজগর সাপ পুষতেন। সাপটাও ওই মহিলাকে অসম্ভব ভালবাসতো। অজগরটা লম্বায় ৪ মিটার এবং বেশ স্বাস্থ্যবান। হঠাৎ করেই একদিন আদরের অজগরটি খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিলো। এভাবে কয়েক সপ্তাহ চলে গেলো। সাপ কিছুই খায় না। আদরের সাপের এমন অবস্থায় মহিলা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলেন।
উপায় বুদ্ধি না পেয়ে শেষমেশ সাপটাকে তিনি ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার মনযোগ দিয়ে সব শুনে জিজ্ঞেস করলেন। সাপটা কি রাতে আপনার সাথে ঘুমায়। মহিলা উত্তর দিলেন, হ্যাঁ। ডাক্তার, ঘুমানোর সময় এটা কি আস্তে আস্তে আপনার কাছে ঘেঁষে,‘হ্যাঁ’মহিলার উত্তর।
ডাক্তার, ‘তারপর আস্তে আস্তে আপনাকে চারপাশে পেঁচিয়ে ধরে। মহিলা বিস্মিত হলেন এবং জবাব দিলেন। তখন চিকিৎসক বললেন, ম্যাডাম, সাপটি আপনাকে জড়িয়ে এবং চারপাশ থেকে পেঁচিয়ে ধরে,কারণ এটা আপনার মাপ নিচ্ছে, নিজেকে প্রস্তুত করছে, আপনাকে আক্রমণ করার জন্য, আর হ্যাঁ, সে খাওয়া দাওয়া বন্ধ করেছে যথেষ্ট জায়গা খালি করতে,যাতে সহজেই আপনাকে হজম করতে পারে।
এই গল্পের একটা মোরাল আছে,আপনার চারপাশে হয়ত এমন অনেকেই আছেন। যাদের আপনি কাছের মানুষ ভাবেন। যাদের দেখে মনে হয় আপনাকে তারা অসম্ভব ভালবাসেন। কিন্তু আপনি জানেন না,আপনার ক্ষতিই তাদের প্রধান উদ্দেশ্য। আমাদের সমাজে এখন এমন সাপের অভাব নাই!
মানুষ কোবরা সাপের রক্ত পান করে কেন?🙂
আসলে সাধারণ মানুষজন সাপের রক্ত পান করেনা। তবে ভিয়েতনামসহ্ কিছু দেশের মানুষ পান করে।তাদের সংস্কৃতির কিছু লোক বিশ্বাস করে এ রক্ত পান করার ফলে শরীলের রোগমুক্তি হয়, কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। মূলত বিভিন্ন দেশের সামরিক বাহিনীতে বনজঙ্গলে/পাহাড়ে কিভাবে প্রতিকূল অবস্থায় টিকে থাকতে হবে সে বিষয়ে শিক্ষা দিতে সাপের রক্ত পান করানো হয়।
ট্রেনিং এর সময় কীভাবে জঙ্গলে সাপ ধরতে হয় তা আগেই দেখিয়ে শিখিয়ে দক্ষ করে তুলেন প্রশিক্ষক। এরপর একে একে সব সেনা নিজ হাতে সাপ ধরা শিখে যায়। সাপ ধরার পর সাপের বিষ দাঁত বের করে সেই সাপ কিভাবে কাঁচা আস্ত চিবিয়ে খেতে হয় ও রক্ত পান করতে হয় তা হাতে কলমে দেখিয়ে দেন কমান্ডারগণ।সাপের বিষ বিষাক্ত হলেও রক্ত বিষাক্ত নয়।