বেশিরভাগ মানুষ তাঁকে কেবল একজন ‘পাখি-ধরা’ হিসেবেই দেখত। কিন্তু ভারতের শীর্ষস্থানীয় পক্ষীবিদ এবং এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বন্যপ্রাণী কর্মকর্তাদের কাছে, আলী হুসেন তাঁর নৈপুণ্যের একজন দক্ষ বিশেষজ্ঞ।
60 বছরেরও বেশি সময় ধরে, বিহারের এই শান্ত প্রকৃতিবিদ তাঁর আদিবাসী জ্ঞানকে পাখি শোষণের জন্য নয় বরং তাদের বাঁচাতে ব্যবহার করেছেন।
ঐতিহ্যবাহী পাখি-ধরা পরিবারে জন্মগ্রহণকারী, হুসেন পাখিদের ট্র্যাক করা, প্রলুব্ধ করা এবং ধরা শিখেছিলেন শতাধিক কৌশল ব্যবহার করে যার মধ্যে অনেকগুলি তিনি নিজেই উদ্ভাবন করেছিলেন।
কিন্তু 1960-এর দশকে কিংবদন্তি ডঃ সেলিম আলীর সাথে তাঁর সাক্ষাতের পর সবকিছু বদলে গেল। বাণিজ্যের জন্য ফাঁদ পাতার পরিবর্তে, হুসেন বিজ্ঞানের জন্য ফাঁদ পাতা শুরু করলেন।
BNHS-এর সাথে কাজ করে, তিনি গবেষণার জন্য হাজার হাজার পাখিকে ডেকে আনতে সাহায্য করেছিলেন, নিশ্চিত করেছিলেন যে, প্রতিটি পাখিকে যত্ন সহকারে পরিচালনা করা হয়েছে, অক্ষত অবস্থায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে এবং অভিবাসন এবং আচরণ আরও ভালভাবে বোঝার জন্য অধ্যয়ন করা হয়েছে।
তাঁর ক্ল্যাপট্র্যাপ এবং ফাঁদ পদ্ধতি এতটাই নির্ভুল ছিল যে, বিপন্ন হুপিং সারস উদ্ধারের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সেগুলি গৃহীত হয়েছিল।
আমেরিকান বিজ্ঞানীরা রীতিমত অবাক হয়েছিলেন দেখে, যখন তিনি কোনরকম আঘাত ছাড়াই একটি ভঙ্গুর সারস প্রজাতির 10% পাখিকে ধরেছিলেন।
আজও, ভারত জুড়ে গবেষকরা পরামর্শের জন্য তাঁর কাছে যান। তাঁর ছেলেরা, যারা এখন নিজেরাই বিশেষজ্ঞ, এই উত্তরাধিকারকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
আলী হুসেনের গল্প প্রমাণ করে যে, যখন আদিবাসী জ্ঞানকে সম্মানিত এবং ক্ষমতায়িত করা হয়, তখন তারা যে প্রজাতিটিকে একসময় শিকার করত, তাকেই রক্ষা করতে পারে। কারণ কখনও কখনও, সেরা বিজ্ঞানীরা ল্যাবে নয় - মাঠেঘাটে ঘোরাফেরা করেন থাকেন, আর পাখির ডাক শোনেন।
কেনার সময় ইলিশ মাছটার ওজন ছিলো ২ কেজি প্লাস। চাঁদপুরের ট্যুর হতে বাসায় ফেরার পথে ওখানকার লঞ্চঘাটের বাজার থেকে মাছটা কিনে এনেছিলাম।
মাছটা কেনার সময় গোলগাল লেগেছিল বাট বাসায় এনে কাটার পর দেখলাম মাছটা সাগরের লম্বা টাইপের ইলিশ মাছ আর এর পেটে প্রায় ৪/৫ ফুট লম্বা অব্যবহৃত নেটজাল ঢোকানো, জাল ছাড়া পেটে কোন নাড়ীভূড়ী বা ডিম ছিলো না।
কাজটা এতোটাই দক্ষতার সাথে করা হয়েছে যে, একজন নিয়মিত মাছ ক্রেতা হয়েও আমি তা বুঝতে পারিনি!!
এতে মাছ বিক্রেতার ২টা লাভ হলো- ১/ ওজন বাড়লো, ২/ মাছটা গোলগাল ও টাইট দেখাচ্ছিলো। রান্নার পর কেনো যেনো আমরা বাসার কেউই মাছটা খেতে পারি নাই।
দূরত্বের কারণে মাছ বিক্রেতাকে যেয়ে ধরাটাও আর সম্ভব হবে না।
কথাগুলো ঠকে যাওয়া একজন মাছ ক্রেতার,মানুষ কতটা খারাপ হলে এভাবে বাটপারি করতে পারে 😔
সবাই শেয়ার করে অন্যকে দেখার সুযোগ দিন। এতে করে অনেকেই প্রতারণার হাত থেকে বাঁচবে।
কেনার সময় ইলিশ মাছটার ওজন ছিলো ২ কেজি প্লাস। চাঁদপুরের ট্যুর হতে বাসায় ফেরার পথে ওখানকার লঞ্চঘাটের বাজার থেকে মাছটা কিনে এনেছিলাম।
মাছটা কেনার সময় গোলগাল লেগেছিল বাট বাসায় এনে কাটার পর দেখলাম মাছটা সাগরের লম্বা টাইপের ইলিশ মাছ আর এর পেটে প্রায় ৪/৫ ফুট লম্বা অব্যবহৃত নেটজাল ঢোকানো, জাল ছাড়া পেটে কোন নাড়ীভূড়ী বা ডিম ছিলো না।
কাজটা এতোটাই দক্ষতার সাথে করা হয়েছে যে, একজন নিয়মিত মাছ ক্রেতা হয়েও আমি তা বুঝতে পারিনি!!
এতে মাছ বিক্রেতার ২টা লাভ হলো- ১/ ওজন বাড়লো, ২/ মাছটা গোলগাল ও টাইট দেখাচ্ছিলো। রান্নার পর কেনো যেনো আমরা বাসার কেউই মাছটা খেতে পারি নাই।
দূরত্বের কারণে মাছ বিক্রেতাকে যেয়ে ধরাটাও আর সম্ভব হবে না।
কথাগুলো ঠকে যাওয়া একজন মাছ ক্রেতার,মানুষ কতটা খারাপ হলে এভাবে বাটপারি করতে পারে 😔
সবাই শেয়ার করে অন্যকে দেখার সুযোগ দিন। এতে করে অনেকেই প্রতারণার হাত থেকে বাঁচবে।