কলা কেন সোজা হয় না?
ছোটবেলার এই প্রশ্নের উত্তর দেবে বিজ্ঞান।
কলা এমন একটি ফল, যা প্রায় সব মরসুমেই বিক্রি হয়। এমনকি সস্তার ফলের তালিকায় এর নাম রয়েছে। কিন্তু কখনও মনে এমন প্রশ্ন এসেছে যে, কলা কেন বাঁকা হয়? কলা কি সোজা হতে পারে না? নাকি শুধু পাকা কলাই বাঁকা হয়? এমন তো আর কোনও ফল নেই যারা গাছেই বেঁকে যায়। তাহলে কলাই কেন সোজা না হয়ে বেঁকে যায়? সব কিছুর পিছনেই কোনও না কোনও কারণ থাকে। আর তাই কলার বাঁকা হওয়ার পিছনেও একটি বৈজ্ঞানিক কারণ (Scientific Reason) রয়েছে। আর সেই কারণ বহু মানুষেরই অজানা। তাই সব প্রশ্নের উত্তর এখানে পেয়ে যাবেন।
কলা সোজা হয় না কেন?
শুরুতে গাছে যখন কলার ফুল আসে অর্থাৎ মোচা ধরে, তখন মোচার পাপড়ির নীচে সারি সারি ছোট কলা গজাতে থাকে। প্রতিটি পাতার নীচে এক গুচ্ছ করে কলা থাকে। প্রথমে কলা মাটির দিকে চলে যায়। কয়েকদিন পরে কলাগুলি বড় হওয়ার সময় ধীরে-ধীরে বেঁকতে থাকে। এক কারণকে বিজ্ঞানের ভাষায় নেগেটিভ জিওট্রপিজম বলা হয়।
কী এই নেগেটিভ জিওট্রপিজম?
যখন সূর্যের দিকে কোনও ফল বেড়ে ওঠে তখন তাকে নেগেটিভ জিওট্রপিজম বলা হয়। গাছের ফলের বৃদ্ধি ফটোট্রপিজম , গ্র্যাভিটিজম ও অক্সিনের উপর নির্ভর করে। সে হিসেবে অন্যান্য বৃক্ষ বা ফলের মতো কলার পাতা ও ফল গ্র্যাভিটির জন্য নিচের দিকে ঝুলে থাকে। কিন্তু কলা বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের আলোর দিকে বাড়তে শুরু করে, যার কারণে কলার আকৃতি বাঁকা হয়ে যায়। ঠিক যেমন সূর্যমুখী ফুল সবসময় সূর্যের আলোর দিকে থাকে এবং সন্ধ্যায় সূর্য যেমন তার দিক পরিবর্তন করে, সূর্যমুখী ফুলও তার দিক পরিবর্তন করে। এ কারণে এই ফুলের নাম সূর্যমুখী, যার অর্থ সূর্যের দিকে মুখ করা। ঠিক কলার ক্ষেত্রেও এমনটাই হয়।
কলার বটানিক্যাল হিস্ট্রি সম্পর্কে জেনে নিন:
কলার বটানিক্যাল হিস্ট্রি অনুসারে, কলাগাছ ট্রপিকাল রেইনফরেস্ট বৃক্ষ হওয়ায়, এটিকে অনেক গাছের মাঝখানে ও নীচে থাকতে হয়। সেজন্য সুর্যের আলো কলা গাছে পৌঁছাত না। তাই কলা জন্মানোর জন্য গাছগুলি সেই পরিবেশে নিজেদের মানিয়ে নেয়। তবে, আজকালকার দিনে অনেক খোলা জায়গায় কলা গাছ হয়। আর তাই কলা গাছ রোদ পায়। যেহেতু কলা গাছ রোদ কম পায় তাই সূর্যের আলো পাওয়ার জন্য কলার কুড়ি থেকে ফল গ্র্যাভিটির দিকে বৃদ্ধি পায়। প্রথমে মাটির দিকে, তারপর আকাশের দিকে বাড়তে থাকায় কলার আকার বাঁকা হয়ে যায়।
আপনি কি কখনও সোজা কলা দেখেছেন?
পৃথিবীতে এক হাজারেরও বেশি প্রজাতির কলা রয়েছে। রং, আকৃতি বিশেষে অনেক ধরনের কলা পাওয়া যায়। তবে সেই সব কলার মধ্য়ে বেশিরভাগ কলাই বাঁকা। তবে সোজা কলা পাওয়া যায় না এ ধারণা একেবারেই ভুল। এমন অনেক প্রজাতির কলা আছে, যেগুলি সূর্যের দিকে বাড়ে না। অর্থাৎ ওদের বৃদ্ধির ক্ষেত্রে নেগেটিভ জিওট্রপিজমের কোনও ভূমিকা নেই।
💔 সত্যিকারের দুঃখ কাকে বলে জানেন?
যখন কোনও সেলিব্রিটি কিছু করেন, তখন হাজারো প্রশংসা ঝরে পড়ে...
কিন্তু এই মা’র কথা কেউ বলে না —
যিনি মাত্র ₹১৫০ টাকার জন্য নিজের চুল বিক্রি করলেন, শুধু যেন সন্তানদের মুখে দু’মুঠো খাবার তুলে দিতে পারেন। 😢🍽️
🌾 না ছিল ক্যামেরা, না ছিল আলো — ছিল শুধু এক মায়ের আত্মত্যাগ আর নিঃশর্ত ভালোবাসা।
Real heroes don’t wear capes — ওঁরা চুপচাপ লড়াই করেন প্রতিদিন।
আমরা কী শিখি?
আর্থিক কষ্টে লুকিয়ে থাকে সাহসের গল্প:
গরিব মানেই দুর্বল নয়। বরং সীমিত সামর্থ্যের মধ্যেও সাহসিকতা, আত্মত্যাগ আর অদম্য মানসিকতা লুকিয়ে থাকে।
আমরা যদি একটু করে সহানুভূতিশীল হই, তাহলে হয়তো এমন মায়েদের কষ্ট কিছুটা হলেও কমে যাবে… 🌸”
উচ্চ শিক্ষা যত বেড়েছে তত ডিভোর্স বেড়েছে।
তার অন্যতম কারণ নারীর সিফাত নষ্ট হয়ে গেছে।
এই যুগে নারীদের মাঝে বিড়াল প্রেম/পশু প্রেম দেখতে পারবেন। তাছাড়া পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা হতে ভার্সিটির নানা ইভেন্টে ভলেন্টিয়ার দেখতে পাবেন৷
ভার্সিটির নানা উৎসবে দেখবেন তাদের রাত জাগা টিম ওয়ার্ক। কখনো র্যাগ-ডের রিহার্সাল বা কখনো পহেলা বৈশাখের প্রস্তুতি। সব কিছুতে তারা উজার করে দিবে বেহিসাবে৷ ফ্রি মিক্সং এ ছেলে বন্ধুদের সাথে এদের মেলা খুনসুটি।
এতো কিছুর পরেও ডিভোর্স ক্যান হু হু করে বৃদ্ধি পাচ্ছে?কারণ একটা নারীরা বাহিরে সব জায়গায় ভালো কাজের প্রতিযোগী হলেও স্বামীর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বী।
স্বামীর সাথে এরা জিরো টলারেন্স। বিন্দু পরিমাণ ছাড় নেই। এদের দেখবেন দুর্গন্ধযুক্ত নালায় ময়লা পরিস্কার করলেও। ঘরের হাড়ি পাতিল ধুতে গেলে এদের মনে হয় পরাধীন।
স্বামী ৪০ হাজার টাকা কামাই করে স্ত্রীর পেছনে ২০ হাজার টাকা ব্যয় করলেও স্বামীর অনুগত পাইবেন না।। আবার একই নারী ১৫/২০ হাজার টাকার জন্য বিভিন্ন সুপারশপ ও শোরুমে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকে৷ বস কে প্রভু মানে। আর কাস্টমারকে আকর্ষিত করতে উজার করে দেয়৷
কথা আচরণে মনে হয় এরা দুনিয়ার সবচেয়ে মার্জিত প্রাণী।
স্বামীরা এতকিছু করলেও তারা প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠে। সুপারশপ/শোরুমে বসের আনুগত্য করলেও স্বামীর অনুগত হওয়াটা তাদের কাছে পরাধীন।।
ভারতের মাত্র ৬ বছর বয়সী এক ছোট্ট ছেলে সাইকেল চালাতে গিয়ে ভুল করে প্রতিবেশীর একটি মুরগির ওপর দিয়ে চলে যায়।
মুরগিটি আহত হয়ে পড়ে যায়।
কিন্তু যা সে করলো, তা আমাদের বড়দের চোখে জল এনে দিতে বাধ্য...
সে ভীষণ দুঃখ পেয়ে আহত মুরগিটিকে কোলে তুলে নিকটবর্তী হাসপাতালে দৌড়ে যায়।
নিজের সঞ্চিত সবটুকু টাকা তুলে কাঁদতে কাঁদতে বলে—
> “দয়া করে একে বাঁচান!”
🥺 এই শিশুর আচরণ ছিল যেন এক জীবন্ত উদাহরণ –
যে, মানবিকতা জন্মগত নয়, এটি শেখাতে হয়।
শিক্ষা :
তার বাবা-মায়ের শিক্ষা কেমন ছিলো বলো?
– তারা তাকে কেবল ‘ভালো ছাত্র’ নয়, একজন ‘ভালো মানুষ’ বানিয়েছেন।
– তারা তাকে বই নয়, বোধ শিখিয়েছেন।
– তারা তাকে মুখস্থ নয়, মমতা শিখিয়েছেন।
📝 একটি শিশু যেমন শিখে, তেমনই মানুষ হয়।
তাই সন্তানকে শুধু স্কুলে নয়, মনুষ্যত্বের স্কুলেও ভর্তি করুন।