Linkeei Linkeei
    #best #tructiepbongda #bongdatructuyen #software #xembongda
    Uitgebreid zoeken
  • Inloggen
  • Registereren

  • Nachtstand
  • © 2025 Linkeei
    About • Directory • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Terugbetaling • Linkeei App install

    kiezen Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Horloge

Horloge Rollen Dioscoop

Evenementen

Bladeren door evenementen Mijn gebeurtenissen

blog

Blader door artikelen

Markt

nieuwste producten

Pagina's

Mijn pagina's Liked Pages

Meer

Forum Onderzoeken populaire posts Spelen Jobs Aanbiedingen
Rollen Horloge Evenementen Markt blog Mijn pagina's alles zien

Ontdekken posts

Posts

Gebruikers

Pagina's

Groep

blog

Markt

Evenementen

Spelen

Forum

Dioscoop

Jobs

Magazine
Magazine
3 jr

এবার এয়ারপডসের কাঠামোও তৈরি হচ্ছে ভারতে
***********************************************************************
ভারতে দীর্ঘদিন ধরেই আইফোন তৈরি করছে অ্যাপল। একাধিক মডেলের আইফোন তৈরি করলেও এতদিন দেশটিতে নিজেদের অন্য কোনো পণ্য তৈরি করেনি প্রতিষ্ঠানটি। বেশ কয়েক মাস ধরে প্রযুক্তি বিশ্বে খবর রটেছিল, আইফোনের পাশাপাশি আইপ্যাডও ভারতে তৈরি করতে পারে অ্যাপল। আইপ্যাড তৈরির বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত না হলেও এয়ারপডসের কাঠামো তৈরির কার্যক্রম শুরু হয়েছে দেশটিতে।

ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অ্যাপল পণ্যের যন্ত্রাংশ সরবরাহকারী অন্যতম বড় প্রতিষ্ঠান জাবিল ইনকরপোরেশনকে এয়ারপডসের কাঠামো তৈরির কাজ দিয়েছে অ্যাপল। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি এরই মধ্যে বিভিন্ন দেশে থাকা নিজেদের কারখানায় এয়ারপডসের প্লাস্টিকের কাঠামো (বডি) তৈরি করে চীন ও ভিয়েতনামে রপ্তানি করছে। ভারতের পুনে শহরেও জাবিলের কারখানা রয়েছে। এই কারখানাতেও তৈরি করা হচ্ছে এয়ারপডসের কাঠামো।

কয়েক মাস ধরে সংবাদমাধ্যমের বিভিন্ন প্রতিবেদনে বলা হচ্ছিল, অ্যাপল তার উৎপাদন ক্ষমতা প্রধানত ভারত ও ভিয়েতনাম—এই দুই দেশে প্রসারিত করতে চায়। এ জন্য অ্যাপল তার কিছু পণ্যের উৎপাদন ভারতসহ অন্যান্য দেশে স্থানান্তর করতে পারে।

উল্লেখ্য, আইফোনসহ অ্যাপল পণ্যের বেশির ভাগই তৈরি হয় চীনে। আর তাই দেশটির ওপর বেশ নির্ভরশীল অ্যাপল। কিন্তু গত বছর আইফোন সিটি নামে পরিচিত চীনের ঝেংঝু শহরে শ্রমিক বিক্ষোভের কারণে অ্যাপল পণ্যের উৎপাদন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিষয়টি স্বীকারও করেছে অ্যাপল।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

Source: প্রথম আলো

image
Respect!
Kommentar
Delen
Magazine
Magazine
3 jr

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকা কীভাবে বারবার ফাঁস হচ্ছে
***********************************************************************
বিশ্বজুড়ে দাপটের সঙ্গে ব্যবসা করেছে শাহরুখের ‘পাঠান’। ভারতের বক্স অফিসের আয়ে একের পর এক রেকর্ড গড়ছে। প্রতিদিন গড়ে সিনেমাটি শতকোটি রুপির বেশি আয় করে চমক দেখাচ্ছে। শাহরুখ–ভক্তদের উপচে পড়া উচ্ছ্বাসে আয়ে নতুন রেকর্ডের বার্তা দিচ্ছে ‘পাঠান’। জয় করে চলেছে নানা দেশের বক্স অফিস। অথচ সেই সিনেমার দক্ষিণের বাজার থেকে আয় হাতে গোনা কয়েক কোটি টাকা। এমনকি রাম চরণ, এনটিআর, নয়নতারাদের বাজার থেকে ‘পাঠান’–এর আয় অনেক গড়পড়তা সিনেমার চেয়ে অনেক কম। সেখানে হেরে গেছে ‘পাঠান’। শাহরুখের ব্লকবাস্টার সিনেমা হিসেবে দক্ষিণি বাজারে সিনেমাটির আয় এত কম কেন?

কোণঠাসা বলিউডের অস্তিত্ব গত বছরজুড়ে হুমকির মুখে ছিল। এর অন্যতম কারণ ছিল বলিউডের কোনো ছবিই দক্ষিণের সিনেমাগুলোর সঙ্গে পেরে উঠছিল না। একের পর এক রেকর্ড গড়ছিল তামিল–তেলেগুর ‘আরআরআর’, ‘বিক্রম’, ‘পেন্নিয়িন সেলভান-১’, ‘বিস্ট’ সিনেমাগুলো। গত বছর আয়ে ভারতের মধ্যে শীর্ষ আয়ে ২ নম্বরে ছিল তেলেগু ‘আরআরআর’, সিনেমাটির আয় ১ হাজার ১৬৯ কোটি রুপি। ৫০০ কোটি রুপি আয় নিয়ে ৩ নম্বরে ছিল তামিল ভাষার ‘পেন্নিয়িন সেলভান-১’। তামিলের ‘বিক্রম’ ৪৪৬ কোটি রুপি আয় করে বছরের সর্বাধিক আয় করা সিনেমার তালিকায় ৪ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছি। ১০ নম্বরে ছিল তামিল ভাষার সিনেমা ‘বিস্ট’। সিনেমাটি আয় করেছিল প্রায় ৩০০ কোটি রুপি। এই সিনেমাগুলোর আয়ের বড় একটা অংশ যোগ হয়েছিল বলিউডের বাজার থেকে। অথচ শাহরুখের ‘পাঠান’ তামিল–তেলেগু ইন্ডাস্ট্রি থেকে আয় করেছে মাত্র ১০ কোটি রুপি। এই আয় ভারতের অন্যান্য প্রদেশ থেকে তুলনামূলক অনেক কম।

গত বুধবার মুক্তি পায় ‘পাঠান’। মুক্তির প্রথম থেকেই ‘পাঠান’–ঝড় বইতে থাকে ভারতজুড়ে। সেদিন ভারত থেকে সিনেমাটি আয় করে ১০২ কোটি রুপি। সেখানে তেলেগু (১ দশমিক ৫ কোটি), তামিল (৫০ লাখ) থেকে সিনেমাটি আয় করে ২ কোটি রুপি। অথচ এই বাজার থেকে ‘আরআরআর’ প্রথম দিনেই ১০ কোটির বেশি রুপি আয় করে। অন্যদিকে প্রথম দিনেই ‘আরআরআর’ বলিউড থেকে থলেতে ভরে ছিল ১৯ কোটি রুপি।
পরদিন বিশ্বব্যাপী সিনেমাটি আয় করে ১১৩ কোটি রুপি। সেদিন তেলেগু থেকে ‘পাঠান’ আয় করে ১ দশমিক ৭৫ কোটি রুপি। তামিল থেকে সিনেমাটি আয় করে ৭৫ লাখ রুপি। সব মিলিয়ে আড়াই কোটি রুপি। ‘পাঠান’ তৃতীয় দিনেও তার রেকর্ড অব্যাহত রেখে বক্স অফিস রেকর্ডে এগিয়ে যায়। কিন্তু সবচেয়ে কম আয় হতে থাকে তামিল–তেলেগু ইন্ডাস্ট্রি থেকে।

প্রথম ভারতীয় হিন্দি ভাষার সিনেমা হিসেবে দ্রুততম সময়ে ‘পাঠান’ দেশ ও বিদেশের আয় মিলিয়ে ৩০০ কোটির ক্লাবে প্রবেশ করে। সেদিন সিনেমাটি শতকোটি টাকা আয় করে। সব মিলিয়ে আয় ছিল ৩১৩ কোটি রুপি। তৃতীয় দিনে তেলেগু (৮৫ লাখ) তামিল (৪০ লাখ) থেকে পাঠানের আয় কমে দাঁড়ায় ১ কোটি ২৫ লাখ রুপি। ‘পাঠান’ মুক্তির আগে থেকেই তুমুল আলোচনায় ছিল। সিনেমার ‘বেশরম’ গানটি মুক্তির পর ভারতজুড়ে সিনেমাটি নিয়ে সমালোচনা তৈরি হয়। তত দিনে সিনেমাটি আরও বেশি দর্শকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়।

‘পাঠান’ ভারতেই ভাঙতে থাকে ‘কেজিএফ’ ও ‘বাহুবলী’র রেকর্ড। চার বছর পরে মুক্তি পাওয়া শাহরুখের সিনেমাটি ৪ দিনেই ২০০ কোটি আয়ের ক্লাবে প্রবেশ করে। ২০০ কোটি আয় করতে ‘কেজিএফ-২’–এর লেগেছিল ৫ দিন, ৬ দিনে লেগেছিল ‘বাহুবলী’র। চতুর্থ দিনেও ‘পাঠান’ ১০০ কোটির বেশি আয় করে। চতুর্থ দিনে তেলেগু (১ কোটি ২৫ লাখ), তামিল (৫০ লাখ) থেকে আয় করে ১ কোটি ৭৫ লাখ রুপি। সব মিলিয়ে ৪ দিনে শাহরুখের ২০০ কোটির মধ্যে তামিল–তেলেগু থেকে পাঠান এর আয় সাড়ে ৭ কোটি রুপি। অথচ এই দুই ইন্ডাস্ট্রি থেকে তামিল, তেলেগু ভাষার সিনেমা শতকোটির বেশি আয় করেছিল। সেখানে শাহরুখের সিনেমার আয় এত কম কেন?

জানা যায়, দক্ষিণি বাজারে শাহরুখ, আমির, সালমানের সিনেমার দাপট কম। সেখানে সিনেমার দর্শক থাকলেও তাঁরা নিজেদের সিনেমা নিয়ে বেশি মাতামাতি করেন। তামিল, তেলেগু দর্শকদের মধ্যে নিজস্ব ভাষার সিনেমার প্রতি ভালোবাসা বেশি। পরিবার নিয়ে সিনেমা দেখার চল থাকলেও তাঁরা শাহরুখ, আমির, সালমানদের চেয়ে নিজেদের ইন্ডাস্ট্রির তারকাদের মাথায় তুলে রাখতে চান। যে কারণে বলিউডের সিনেমা নিয়ে তাঁদের আগ্রহ কম থাকে। তাঁদের রাজ্যে বলিউড সিনেমার প্রচার–প্রচারণাও থাকলেও তাতে তেমন আগ্রহ দেখান না। যে কারণে তামিল থেকে সব সময়ই বলিউড কম অর্থ আয় করে। তাঁদের রাজ্যে বলিউড সিনেমার প্রচার–প্রচারণা থাকলেও তাতে তেমন আগ্রহ দেখান না তাঁরা।

যে কারণে ভারত থেকে ধারাবাহিকভাবে ‘পাঠান’–এর আয় সমান্তরালে থাকলেও তামিল–তেলেগু থেকে আয় কমেছে। গত রবি ও সোমবার সিনেমাটির আয় ছিল ভারত থেকেই ৫০ কোটি রুপির বেশি। সেখানে তেলেগু থেকে দুই দিনে আয় করছে দুই কোটি রুপি। তামিল থেকে আয় করেছে ৭৫ লাখ রুপি। ‘পাঠান’ গতকাল পর্যন্ত আয় করেছে ৫০৭ কোটি রুপির বেশি। এই আয়ে ভারত থেকে যোগ হয়েছে ৩০০ কোটি রুপি। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে আয় এসেছে ২০৭ কোটি রুপি। গত বছর বাংলাদেশের দুই ব্যবসাসফল সিনেমা ছিল ‘হাওয়া’ ও ‘পরাণ’। সিনেমা দুটির বাংলাদেশ থেকে আয় ছিল ১০ কোটি টাকার বেশি। ‘পাঠান’ সেই অর্থও তামিল–তেলেগু থেকে আয় করতে পারেনি।

Source: প্রথম আলো

image
Respect!
Kommentar
Delen
Magazine
Magazine
3 jr

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকা কীভাবে বারবার ফাঁস হচ্ছে
***********************************************************************
৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় হঠাৎ প্রকাশ্যে আসে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২১–এর চূড়ান্ত মনোনীতদের তালিকা। মুহূর্তে সেই তালিকা নেট–দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। ২৭টি শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী তারকা ও কলাকুশলীদের শুভকামনা জানান সহকর্মী, শুভাকাঙ্ক্ষী ও ভক্তরা। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র শাখায় দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা জানান, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ীদের তালিকার কোনো প্রজ্ঞাপন তাঁরা দেননি, প্রকাশিত তালিকা সম্পর্কে কিছুই জানেন না। পরদিন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়া কয়েকজন এই প্রতিবেদকের কাছে প্রকাশিত তালিকা চূড়ান্ত কি না, জানতে চান। পরে বিষয়টি নিয়ে দায়িত্বরত ব্যক্তিরাও মুখ খুলছিলেন না। অবশেষে প্রায় তিন সপ্তাহ পর গত রোববার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ২৭টি শাখার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২১ ঘোষণা করে। সেই তালিকার সঙ্গে ৫ জানুয়ারি প্রকাশিত তালিকার শতভাগ মিল রয়েছে।

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ঘোষণার আগেই চূড়ান্ত তালিকা ফাঁস হওয়া অবশ্য নতুন কিছু নয়। কয়েক বছর ধরেই তালিকা ফাঁস হচ্ছে। ২০১৯ ও ২০২০ সালেও প্রজ্ঞাপন জারির আগেই তালিকা ফাঁস হয়। প্রতিবারই ফাঁস হওয়া তালিকা নিয়ে তর্কবিতর্ক হয়, তবে অবস্থা তাতে বদলায়নি। আনুষ্ঠানিক ঘোষণার আগেই ফাঁস হওয়ায় জাতীয় পুরস্কারের মতো বিষয় নিয়েও বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয় বিজয়ীদের। কীভাবে কারা গোপনীয় এই তালিকা ফাঁস করছেন, সেটা নিয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা নিজেদের দুর্বলতার কথা স্বীকার করছেন।

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য প্রতিবছর আবেদনপত্র আহ্বান করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। আগ্রহী প্রযোজকেরা মন্ত্রণালয় নির্দেশিত প্রক্রিয়া অনুসরণ করে জমা দেন। এরপর সিনেমাগুলো দেখেন জুরিবোর্ডের সদস্যরা। নির্ধারিত ২৭টি শাখায় আলাদা আলাদা নম্বর দিয়ে মূল্যায়ন করেন জুরিরা। পরে সবার নম্বর যোগ হয়। সেই নম্বরের তালিকা সুপারিশ করে পাঠানো হয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে। জুড়িবোর্ডের সদস্য অভিনেতা জাহিদ হাসান বলেন, ‘তালিকা ফাঁস হওয়ার কথা জেনেছি। আমি বলব, দুই জায়গা থেকে এটা ফাঁস হতে পারে—এক সেন্সর বোর্ড, আরেকটা মন্ত্রণালয় থেকে। কিন্তু কীভাবে হয়েছে, সেটা তো আর জানি না। আমরা জুরিরা উপস্থাপক। সিনেমা দেখে একধরনের প্রস্তাবনা দিই। মূল অথরিটি কিন্তু আমরা নই, মন্ত্রণালয়। যে কারণে হয়তো অনেক সময় প্রস্তাবনায় উনিশ বিশ হয়। কিন্তু আমাদের কাছ থেকে ফাঁস হয় না।’
নাম প্রকাশ না করা শর্তে জুরিবোর্ডের আরেক সদস্য বলেন, ‘আমরা যে তালিকা সুপারিশ করে মিনিস্ট্রি বা ক্যাবিনেট মিনিস্ট্রিতে পাঠাই, সেখানে থেকে দু-একটা পরিবর্তিত হয় বা হতে পারে। সেই পরিবর্তনের কথা আমরা কিন্তু জানি না। ফাঁস হওয়ার পরে জানতে পারি। আমাদের কাছ থেকে যদি ফাঁস হতো, তখন ফল অন্যটা আসত। কীভাবে এটা হয়, সেটা আমাদের জানার বিষয় না। আমরা স্বচ্ছতা বজায় রাখি।’

তবে মন্ত্রণালয়ে জুরিবোর্ডের প্রস্তাবনা পরিবর্তনের সুযোগ নেই বলে দাবি করলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (চলচ্চিত্র-১, ২) সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমাদের এখান থেকে জাতীয় চলচ্চিত্রের কোনো ফাইল ফাঁস হওয়ার মতো ঘটনা ঘটে না। আমাদের এখান থেকে ফাঁস হওয়া সম্ভব নয়। আমি বলব, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে লিক হওয়ার কোনো প্রশ্ন আসে না।’ ভবিষ্যতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার তালিকা ফাঁস এড়াতে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে কি না, এমন প্রশ্নে তিনি আরও বলেন, ‘জুরিবোর্ড থেকে শুরু করে অনেকগুলো মাধ্যমের ব্যক্তিদের হাতে তালিকাটা যায়। ধারাবাহিকভাবে বলতে গেলে, তথ্য মন্ত্রণালয়ে প্রথম প্রস্তাবটা আসে সেন্সর বোর্ড থেকে। সেই তালিকা আমরা ক্যাবিনেটে পাঠাই। সেখানে মিটিং হয়, সুপারিশ করা তালিকা নিয়ে সিদ্ধান্ত হয়। পরে সেটা আবার তথ্য মন্ত্রণালয়ে আসে। আমরা সেটা ঘোষণা করি। এই যে প্রক্রিয়ায় হাতবদল হয়ে আমাদের কাছে আসে, এখান থেকে কীভাবে, কোন মাধ্যমে থেকে ফাঁস হয়। এই ঘটনায় আমরা নিজেরাই হতাশ।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সরকারের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ‘এই তালিকা ফাঁস করার জন্য অনেকেই তক্কে তক্কে থাকেন। এটা যাঁরা ফাঁস করেন, প্রকাশ করেন, তাঁদের সক্ষমতা আর মন্ত্রণালয়ের জন্য দুর্বলতা। এখানে নির্দিষ্ট কাউকে দোষারোপ করা যাবে না। কারণ, তালিকাটা অনেকগুলো ডেস্কে ঘোরে। চূড়ান্ত পর্যায়ে তালিকা মন্ত্রিপরিষদ কমিটিতে যায়। সেখান থেকে চূড়ান্ত হয়। যেদিন মন্ত্রিপরিষদ কমিটিতে তালিকা চূড়ান্ত হয়েছে, সেই দিনই তালিকাটি অনলাইন খবরে ও পরদিন পত্রিকায় এসেছে। কাউকে দোষ দিচ্ছি না। তবে এর মধ্যে একটি বিতর্ক তৈরি হয়, অনেক সময় তালিকার পরিবর্তন হলে ফাঁস হওয়া তালিকার ব্যক্তিদের সামাজিকভাবে ছোট হতে হয়, এমন খবরও আছে। সে ক্ষেত্রে সরাসরি তালিকা প্রকাশ করলে বিতর্কের সুযোগ থাকে না।’

Source: প্রথম আলো

image
Respect!
Kommentar
Delen
Magazine
Magazine
3 jr

বলিউড থেকে ডাক পাচ্ছি, সৈয়দপুরে ‘ব্ল্যাক ওয়ার’ নায়িকা নাবিলা
***********************************************************************
ভক্তদের পিছু ছোটা ও অটোগ্রাফের বিড়ম্বনাকে উপভোগ করছেন চিত্রনায়িকা সাদিয়া নাবিলা। নিজ শহর নীলফামারীর সৈয়দপুরে বেশ আনন্দে কাটছে তাঁর দিন। নাবিলা নিজের অভিনীত ‘ব্ল্যাক ওয়ার’ চলচ্চিত্রের প্রচারণা শেষে শহরের পুরোনো বাবুপাড়ার বাসায় আছেন। গতকাল সোমবার রাতে শহরের শেখ ইসমত জাহান স্কুল মিলনায়তনে শ্রমজীবী নারী ও যুব সংগঠনের (শ্রজীনা) পক্ষ থেকে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শ্রজীনার সভাপতি ফেরদৌসী বেগম। প্রধান অতিথি ছিলেন সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সানজিদা বেগম। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের বক্তব্যে ‘ব্ল্যাক ওয়ার’ ছবির ইরা চরিত্রে অভিনয় নিয়ে নাবিলা বলেন, ‘স্মৃতির শহর সৈয়দপুরে এসে খুবই ভালো লাগছে। বিদেশে থাকি, আমার স্কুল–কলেজ বন্ধুবান্ধব সবাইকে মিস করি।’ নাবিলা সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস শেষে উচ্চতর শিক্ষার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমান। সেখানে তিনি বিনোদন জগতে কাজ করছেন। অনেক ব্যস্ত তিনি। নাবিলা বলেন, ‘২০১৭ সালে অস্ট্রেলিয়ায় একটি সুন্দরী প্রতিযোগিতায় আমি রানার্সআপ হয়েছিলাম। এর কিছুদিন পর বলিউডের গ্রীন প্রডাকশন থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে।’

অভিনেত্রী নাবিলা ‘মিশন এক্সট্রিম’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। সেই ধারাবাহিকতায় ‘ব্ল্যাক ওয়ার’ ভালো সাড়া ফেলেছে। ছবিতে নাবিলার অ্যাকশন দৃশ্য দর্শকদের মুগ্ধ করেছে। বক্তব্যে নাবিলা বলেন, ‘বলিউড থেকে ডাক পাচ্ছি। কিন্তু আমি দেশের ছবিকে প্রথমে প্রাধান্য দিতে চাই।’ তিনি সিনেমা হলগুলোর উন্নয়নে সরকারের সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতা কামনা করেন।

শ্রজীনার সাধারণ সম্পাদক কোহিনূর লিপি বলেন, ‘নাবিলাকে নিয়ে আমরা গর্বিত। তাঁর ছবি আমরা হলে গিয়ে দেখেছি। তাঁর অভিনয় দেখে মনে হয়েছে, অনেক বড় মাপের শিল্পী তিনি। তাঁকে আরও সিনেমায় দেখতে চাই।’ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নাবিলার বাবা অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা আবদুল মতিন ও মা আমেনা মতিন, শ্রজীনার সদস্য ও সুধীজন। পরে অনুষ্ঠানস্থলে কেক কাটেন নাবিলা।

Source: প্রথম আলো

image
Respect!
Kommentar
Delen
Magazine
Magazine
3 jr

দরিদ্র বাবার হাত ধরে হানিফ চক্কর দিয়েছেন নৃত্যমঞ্চে, আজ তাঁর কত্থকসন্ধ্যা ছায়ানটে
***********************************************************************
হানিফ হচ্ছে সেই ছেলে, কৈশোর থেকে যাঁর কাঁধে ভর করে ছিল একটা আস্ত সংসার। শ্রমজীবী দরিদ্র বাবার হাত শক্ত করে ধরে হানিফ চক্কর দিয়েছে নৃত্যমঞ্চে। ঢাকা, কলকাতার পাশাপাশি ইউরোপ আর আমেরিকার বেশ কয়েকটি মঞ্চে হানিফকে চক্কর দিতে দেখেছেন বহু নৃত্যপ্রেমী। আর নৃত্যপ্রেমীমাত্রই জানেন, কত্থক মানেই চক্কর। তবলার বোলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চক্কর।
মোহাম্মদ হানিফ একজন তরুণ নৃত্যশিল্পী। মেধাবী বলেই তাঁকে জায়গা ছেড়ে দিতে হয়েছে নৃত্যমঞ্চে। সেখান থেকেই সবাই জেনেছেন তাঁর অমিত সম্ভাবনার কথা। ঢাকার ইন্দিরা গান্ধী সংস্কৃতি কেন্দ্র তাঁকে বৃত্তি দিয়ে পড়তে পাঠিয়েছে কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখান থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে কত্থকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন হানিফ। এরই মধ্যে নিবিড় প্রশিক্ষণ নিয়েছেন কলকাতার স্বনামধন্য নৃত্যগুরু রাজিব ঘোষের কাছে। অসীমবন্ধু ভট্টাচার্য ও মিতুল সেনগুপ্তর প্রশিক্ষণ তাঁকে করেছে আরও চৌকস।

জার্মান কোরিওগ্রাফার হেলেনা ওয়ার্ল্ডম্যানের নির্দেশনায় ‘মেড ইন বাংলাদেশ’, মার্কিন কোরিওগ্রাফার ডোনাল্ড বার্ডসের নির্দেশনায় ‘লুকিং ফরোয়ার্ড টু দ্য পাস্ট’, আকরাম খান ড্যান্স কোম্পানির ‘ফাদার: ভিশন অব দ্য ফ্লোটিং ওয়ার্ল্ড’, বাংলাদেশের কোরিওগ্রাফার লুবনা মারিয়ামের নির্দেশনায় বেশ কিছু নৃত্য প্রযোজনায় কাজ করেছেন হানিফ।

সেসব অভিজ্ঞতার গল্প বলতে গিয়ে হানিফ জানান, জীবনের এতটা পথ এত আনন্দ নিয়ে পাড়ি দেবেন, এ তিনি কল্পনাও করেননি কখনো। এখন কঠিন পথকে তাঁর আর কঠিন মনে হয় না। মনে হয়, জীবন নাচের মতোই আনন্দময়।
গত এক যুগে হানিফ নাচ করেছেন জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, রাশিয়া, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, লুক্সেমবার্গ, সুইডেন, নেদারল্যান্ড, ইতালি ও ভারতে। সম্প্রতি তিনি প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেছেন ঢাকা ইউনিভার্সিটি কালচারাল সোসাইটির জন্য। কত্থক ছাড়া সমসাময়িক, জ্যাজ, ময়ূরভঞ্জ ছৌ নৃত্যেও প্রশিক্ষিত এই শিল্পী।

আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাতটায় ছায়ানট মিলনায়তনে কত্থক নৃত্য উপস্থাপন করবেন মোহাম্মদ হানিফ। তাঁকে সঙ্গত করবেন ভারতের কলকাতার একদল শিল্পী। তবলায় সুবীর ঠাকুর, কণ্ঠশিল্পী অরিজিৎ সরকার, সেতারে সন্দীপ নিয়োগী। এ ছাড়া উপস্থিত থাকবেন শিল্পী হানিফের নৃত্যগুরু রাজিব ঘোষ। এই নৃত্যসন্ধ্যা কেবল কত্থকের উপস্থাপন নয়, হানিফের দৃঢ়তা, মেধা, অধ্যবসায় এবং প্রতিভার উদ্‌যাপনও বটে।

এর আয়োজন করেছে ওয়ার্ল্ড ড্যান্স অ্যালায়েন্সের বাংলাদেশ চ্যাপ্টার নৃত্যযোগ। সংস্থাটির সম্পাদক লুবনা মারিয়ম বলেন, ‘মোহাম্মদ হানিফ তরুণ প্রজন্মের অন্যতম মেধাবী নৃত্যশিল্পী।

তিনি অসাধারণ কত্থক নৃত্য পরিবেশন করেন। আমাদের নাচের দল সাধনার সঙ্গে এক দশক ধরে কাজ করছেন। মেধা আর পরিশ্রম যে সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রতিবন্ধকতাকে জয় করতে পারে, হানিফ তার এক উজ্জ্বল উদাহরণ।’

Source: প্রথম আলো

image
Respect!
Kommentar
Delen
Magazine
Magazine
3 jr

বিয়ের দিন এই কোরিয়ান তারকা জানালেন সংসারে নতুন অতিথি আসছে
***********************************************************************
মাসখানেক আগে এক নারীর সঙ্গে প্রেমের খবর দিয়েছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার তারকা অভিনেতা সং জুং কি; এবার বিয়ের খবর দিলেন তিনি। পাত্রী ব্রিটিশ অভিনেত্রী কেটি লুইস সান্ডার্স, বিয়ের খবরের সঙ্গে তাঁদের সংসারে নতুন অতিথি আসছে বলেও জানান এ কোরিয়ান অভিনেতা।

সং জুং কিয়ের এক বিবৃতির বরাতে দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদমাধ্যম সুম্পি জানিয়েছে, আজই বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সেরেছেন সেরেছেন তাঁরা। তাঁর স্ত্রী কেটি লুইস সান্ডার্স সন্তানসম্ভবা, কবে নাগাদ সন্তান পৃথিবীতে আসছে—তা এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।
বিবৃতিতে সং জুং কি বলেছেন, ‘গভীর বিশ্বাস ও ভালোবাসা থেকেই আমরা একসঙ্গে পথচলা শুরু করলাম। আমরা একসঙ্গে দারুণ সময় পার করছি। সে (কেটি লুইস সান্ডার্স) খুব দয়াবান, সে খুব প্রজ্ঞাবান ও দারুণ একজন মানুষ। তাকে ধন্যবাদ জানাই।’

গত বছরের ডিসেম্বরে প্রেমের গুঞ্জন ছড়ানোর পর তা স্বীকার করেছিলেন এ কোরিয়ান তারকা; তবে প্রেমিকার নাম কিংবা জাতীয়তা গোপন রেখেছিলেন। মাসখানেক পর বিয়ের খবরটি ভাগাভাগি করে নিলেন ‘ডিসক্রেনডেন্ট অব সান’সহ বেশ কয়েকটি সিরিজে অভিনয় করে বিশ্বজুড়ে পরিচিতি পাওয়া সং জুং কি। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের দর্শকের মাঝেও তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে।

২০০৮ সালে ‘আ ফ্রোজেন ফ্লাওয়ার’ দিয়ে অভিনয়ে আত্মপ্রকাশের পর বেশ কয়েকটি সিরিজে অভিনয় করে পরিচিতি পেয়েছেন সং। আলোচিত সিরিজ ‘ডিসক্রেনডেন্ট অব সান’–এ কাজ করতে গিয়ে অভিনেত্রী, সহশিল্পী সং হিয়ো কিয়োর সঙ্গে পরিচিতি ঘটে সং জুং কির; ২০১৭ সালে তাঁরা বিয়ে করেন। দুই বছর পর তাঁদের বিচ্ছেদ ঘটে।

Source: প্রথম আলো

image
Respect!
Kommentar
Delen
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
3 jr

image
Respect!
Kommentar
Delen
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha      Tasnia Farin Fan Club
3 jr

image
Respect!
Kommentar
Delen
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha      Tanjin Tisha Fan Club
3 jr

image
Respect!
Kommentar
Delen
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha      Tanha Tasnia Fan Club
3 jr

image
Respect!
Kommentar
Delen
Showing 12396 out of 19590
  • 12392
  • 12393
  • 12394
  • 12395
  • 12396
  • 12397
  • 12398
  • 12399
  • 12400
  • 12401
  • 12402
  • 12403
  • 12404
  • 12405
  • 12406
  • 12407
  • 12408
  • 12409
  • 12410
  • 12411

Aanbieding bewerken

Voeg tier toe








Selecteer een afbeelding
Verwijder je tier
Weet je zeker dat je deze tier wilt verwijderen?

beoordelingen

Om uw inhoud en berichten te verkopen, begint u met het maken van een paar pakketten. Inkomsten genereren

Betaal per portemonnee

Betalingswaarschuwing

Je staat op het punt om de items te kopen, wil je doorgaan?

Vraag een terugbetaling