Linkeei Linkeei
    #ai #software #seo #makemoneyonline #affiliatemarketing
    Advanced Search
  • Login
  • Create a new account or Register

  • Night mode
  • © 2025 Linkeei
    About • Directory • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Linkeei App install

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Games Jobs Offers
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Games

Forum

Movies

Jobs

Selim Reza
Selim Reza
4 yrs

প্রতিবেশীদের সিদ্ধান্তহীনতায় ঝুলে আছে সম্ভাবনার জলবিদ্যুৎ
ঢাকা অফিস : সম্ভাবনা থাকলেও রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের কারণে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জলবিদ্যুৎ উৎপাদন বিঘ্নিত হচ্ছে। ভারত-মিয়ানমার-নেপাল-ভুটানে প্রায় দেড় লাখ মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ উপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু দেশগুলো তা ভাগাভাগি করে ব্যবহারে উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশ নেপাল ও ভুটানে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের উদ্যোগ নেয়। নেপালের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারকও সই হয়। চুক্তি চূড়ান্ত হলেও ভারতের সম্মতি না পাওয়ায় সেটা ঝুলে আছে। অন্যদিকে ভুটানের সঙ্গে আলোচনা অনেকটা এগোলেও সমঝোতা স্মারক সই হয়নি। বলা হচ্ছে কেন্দ্র নির্মাণ হলেও বিদ্যুৎ আনতে ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহারে দেশটির কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারের অনুমোদন লাগবে। এর আগে ভারত এ ধরনের প্রকল্প করার ক্ষেত্রে তাদের দেশের কোম্পানি বা সরকারের অংশিদারিত্ব থাকার বাধ্যবাধকতা রেখে আইন করে। আইনটি সংশোধন হলেও ভূখণ্ড ব্যবহারে সম্মতির জন্য তাদের ওপর নির্ভর করতেই হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ বিষয়ক সার্ক টেকনিক্যাল কমিটির সাবেক সদস্য বি. ডি রহমতুল্লাহ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এ কাজ সম্পন্ন করতে সবার রাজনৈতিক কমিটমেন্ট থাকতে হবে। আমাদের অনেক নদী মরে যাচ্ছে। প্রবাহ কমছে ভারতেও। সরকারের উচিত প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করা। ভারত, বাংলাদেশ ও নেপালে জলবিদ্যুতের সম্ভাবনা অনেক। রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত না এলে এ সম্ভাবনা কাজে লাগানো যাবে না।’ ভারত অরুনাচল প্রদেশে জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করে বাংলাদেশর ওপর দিয়ে সেই বিদ্যুৎ দেশের নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছে। ভারত-বাংলাদেশ বিদ্যুৎ সহযোগিতা যৌথ কমিটির বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনাও হয়। সেই অনুযায়ী প্রকল্প গ্রহণের জন্য কয়েকটি রুটও ঠিক হয়। তবে করোনা পরিস্থিতিতে সেটা ঝুলে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নেপাল ও ভুটানে ৬০ হাজার মেগাওয়াটের বেশি জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। এর বাইরে মিয়ানমারে ৫০ হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন হতে পারে। এ ছাড়া ভারতের বিভিন্ন প্রদেশেও প্রায় ৫০ হাজার মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব। তবে সম্ভাব্যতা যাচাই করার আগে এই হিসাবকে চূড়ান্ত বিবেচনা করা হচ্ছে না। সরকার নেপাল ও ভুটানে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনে এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বিদ্যুৎ বিভাগের ক্রয় সংক্রান্ত এক প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুমোদনও করেন। কিন্তু পরে তা আর এগোয়নি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইজাজ হোসেন বলেন, ‘জলবিদ্যুতের ক্ষেত্রে ভারত ও নেপালের সঙ্গে আমাদের যেসব কমিটি হয়েছে তাতে আমরা অনেকখানি এগিয়েছি। আঞ্চলিক বিদ্যুতের বিষয়ে আমাদের আরও গুরুত্ব দেওয়া উচিত। এখন রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত দরকার। তা হলে কাজের গতি বাড়বে।’

Like
Comment
Share
Selim Reza
Selim Reza
4 yrs

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠান: সা¤প্রদায়িক শক্তিগুলো নজরদারিতে
ঢাকা অফিস : স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে অংশ নিতে ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোভিন্দ ও ভুটানের সাবেক (চতুর্থ) রাজা জিগমে সিঙ্গে ওয়াংচুকসহ বিভিন্ন দেশের অতিথিদের অংশগ্রহণের কথা রয়েছে। ১৫ ডিসেম্বর থেকে বিদেশি অতিথিরা ঢাকায় আসতে শুরু করবেন। ১৬ ডিসেম্বর জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও অতিথিরা। তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং অনুষ্ঠানেগুলো নির্বিঘ্নে উদযাপনের জন্য রাজধানীসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোতে নিরাপত্তা বলয় তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে পুলিশ। ইতোমধ্যে পুলিশ সদর দফতর ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এ নিয়ে একাধিকবার নিজেদের মধ্যে এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করে একটি ছক তৈরি করেছে। এবার হেফাজতের পক্ষ থেকে কোনও অতিথিকে নিয়ে ‘আপত্তি’ জানানো হয়নি। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, হেফাজত এবার সক্রিয় হবে না। তারপরও উগ্র ও সাম্প্রদায়িক বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তিদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে। রবিবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ডিএমপি সদর দফতরে বিশেষ সভা হয়। সভায় ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম সভাপতিত্ব করেন। এতে দেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি, র্যাব ও পুলিশের অন্যান্য ইউনিটের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সভা সূত্রে জানা গেছে, এবারের অনুষ্ঠানকে ঘিরে কোনও নিরাপত্তা হুমকি নেই। অতিথিদের উড়োজাহাজ থেকে নামার পর থেকে হোটেলেও বিশেষ নিরাপত্তা দেওয়া হবে। গত বছর ডিসেম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাংচুর ও পরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফর নিয়ে হেফাজতের সহিংসতা ও নাশকতার বিষয়টি মাথায় রেখে এবারের নিরাপত্তার ছক তৈরি করা হয়েছে। তবে হেফাজত বিভিন্ন দলে বিভক্ত হওয়ায় এবং শীর্ষ কয়েকজন নেতা কারাগারে থাকায় বর্তমানে সংগঠনটি প্রায় নিস্ক্রিয়। সুবর্ণজয়ন্তীর প্রাক্কালে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি যাতে কোনও ষড়যন্ত্র না করতে পারে, সেজন্য সভা থেকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়। এ ছাড়াও সমন্বিতভাবে একটি নিরাপত্তা বেষ্টনীর কথা বলা হয়েছে। সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানস্থল ও উদ্যাপন এলাকাসহ এক কিলোমিটারের মধ্যে কোনও যানবাহন চলাচলের অনুমতি দেওয়া হবে না। অনুষ্ঠান সংশ্লিষ্টদের অনুমোদিত গাড়ি চলবে। এ ছাড়া অনুষ্ঠান চলাকালে সংশ্লিষ্ট এলাকার ভাসমান দোকান ও সরকারি নির্মাণকাজও বন্ধ থাকবে। ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ও গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান একেএম হাফিজ আক্তার বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা কাজ শুরু করে দিয়েছি। বিভিন্ন দেশের অতিথিদের নিরাপত্তায় আমাদের বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সাদা পোশাকে সদস্যরা এখনই কাজ করছেন।’ উদযাপনকে ঘিরে কোনও উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির এখনও কোনও ষড়যন্ত্র বা অপতৎপরতা লক্ষ্য করা যায়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা হেফাজতসহ বিভিন্ন গ্রুপকে নজরদারিতে রেখেছি। তবে আমাদের নজরে এখনও তেমন কিছু পড়েনি।’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানিয়েছেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে দেশব্যাপী পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কাজ শুরু হয়েছে। অতিথিদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। গত ২৬ মার্চ বাংলাদেশ সফরে আসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সময় মোদির সফরের বিরোধিতায় হেফাজতসহ ইসলামিক ও রাজনৈতিক বিভিন্ন সংগঠন ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে একাধিক সহিংস বিক্ষোভ করে। ঢাকার বাইরেও ছড়িয়েছিল সেই সহিংসতা। মামলা হয়েছিল ১৫৪টি। প্রায় ৯ মাস কেটে গেলেও শেষ হয়নি কোনও মামলার তদন্ত। ওই ঘটনায় সারাদেশে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছিল। আহত হয়েছিল পাঁচশ’রও বেশি। ওই ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় প্রায় ১৩শ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তাদের অর্ধেকেরও বেশি জামিনে বের হয়ে এসেছে।

Like
Comment
Share
Selim Reza
Selim Reza
4 yrs

হাইকোর্টে মিথিলার আগাম জামিন আবেদন, শুনানি সোমবার
বিনোদন ডেস্ক : ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আগাম জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেছেন অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। রবিবার (১২ ডিসেম্বর) বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদন জানানো হয়েছে। পরে আদালত আগামীকাল সোমবার (১৩ ডিসেম্বর) আবেদনটির শুনানির দিন নির্ধারণ করেন। মিথিলার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী নিয়াজ মোর্শেদ। এর আগে গত ৪ ডিসেম্বর ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তাহসান খান, রাফিয়াত রশিদ মিথিলা ও শবনম ফারিয়াসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়। সাদ স্যাম রহমান নামে ইভ্যালির এক গ্রাহক ধানমন্ডি থানায় এ মামলা দায়ের করেন। মামলায় ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল, চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন, তাহসান খান, রাফিয়াত রশিদ মিথিলা ও শবনম ফারিয়াসহ ৯ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলায় বাদী অভিযোগ করেন, আসামিরা তার তিন লাখ ১৮ হাজার টাকা আত্মসাতে সাহায্য করেছে। তার টাকা তিনি এখনও উদ্ধার করতে পারেননি। তাই তিনি বাধ্য হয়ে মামলা করেছেন। সে মামলায় হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন অভিনেত্রী মিথিলা।

Like
Comment
Share
Selim Reza
Selim Reza
4 yrs

ইভ্যালির মামলায় শবনম ফারিয়ার জামিন আবেদন হাইকোর্টে
বিনোদন ডেস্ক : ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আগাম জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। রবিবার (১২ ডিসেম্বর) বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদন জানানো হয়েছে। পরে জামিন আবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন তার আইনজীবী জেসমিন সুলতানা। এর আগে গত ৪ ডিসেম্বর ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তাহসান খান, রাফিয়াত রশিদ মিথিলা ও শবনম ফারিয়াসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়। সাদ স্যাম রহমান নামে ইভ্যালির এক গ্রাহক ধানমন্ডি থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল, চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন, তাহসান খান, রাফিয়াত রশিদ মিথিলা ও শবনম ফারিয়াসহ ৯ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলায় বাদী অভিযোগ করেন, আসামিরা তার তিন লাখ ১৮ হাজার টাকা আত্মসাতে সাহায্য করেছে। তার টাকা তিনি এখনও উদ্ধার করতে পারেননি। তাই তিনি বাধ্য হয়ে মামলা করেছেন। সে মামলায় হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া।

Like
Comment
Share
Selim Reza
Selim Reza
4 yrs

আওয়ামীলীগ বিএনপি চেনার উপায় জানালেন ফখরুল
ঢাকা অফিস : কে আওয়ামী লীগ করে আর কে বিএনপি করে তা চেনার উপায় জানালেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আপনারা যারা গ্রামের চায়ের দোকানে বসবেন, তখন কীভাবে চিনবেন কোনটা আওয়ামী লীগ, কোনটা বিএনপি? দেখবেন যে লোকটা সবচেয়ে জোরে কথা বলতেছে আর অশ্লীল কথা বলতেছে, ওই লোকটাই হচ্ছে আওয়ামী লীগ। তিনি বলেন, আমি বাস্তব কথা বলি, আমার বাসার সামনে একটা রিকশা স্ট্যান্ডের মতো আছে, একদিন বের হয়ে দেখি দুজন রিকশাশ্রমিক ভাই তর্ক করছেন। একজন আরেক জনকে বলছে, তুই তো আওয়ামী লীগ হয়ে গেছিস। এটা এখন গালিতে পরিণত হয়েছে। কারণ এই দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। রোববার (১২ ডিসেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক আলোচনাসভায় তিনি এসব কথা বলেন। কৃষক দলের ৪১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। আওয়ামী লীগ এখন আর রাজনৈতিক দল নেই বলে দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব। তিনি বলেন, তারা এখন দানবে পরিণত হয়েছে। সত্যিকার অর্থে আওয়ামী লীগ কিন্তু দেশ চালায় না। দেশ চালায় বেশিরভাগ আমলা, তারা গণতন্ত্রের বাইরে দেশ পরিচালনা করছে। তিনি আরও বলেন, আপনারা দেখেছেন, কী অবস্থা করছে বাংলাদেশের। বেশি দূর যাওয়ার দরকার নেই, আমাদের একটা প্রতিষ্ঠান র্যাবকে আমেরিকা থেকে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তাদের প্রধানদেরকে বলা হয়েছে সেখানে তারা অগ্রহণযোগ্য, সেখানে যেতে পারবে না। তাদের কোনো সম্পত্তি থাকলে তা বাজেয়াপ্ত করা করা হবে। এটা কিন্তু একটা দেশের জন্য লজ্জার কথা। আমার প্রায় ৭৪ বছর বয়স, আমি কোনো দিন শুনিনি, পাকিস্তান আমলে হোক, বাংলাদেশে হোক, আমাদের কোনো প্রতিষ্ঠান বা কর্মকর্তার ওপর এই ধরনের কলঙ্কজনক সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটা আমাদের দেশে জন্য লজ্জার। আজকে আওয়ামী লীগ এই অবস্থার তৈরি করেছে, যেই প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ে আমাদের গর্ব করা উচিত, সেগুলোকে তারা ধ্বংস করে দিয়েছে। শুধুমাত্র তাদের ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার জন্য ৬ শতাধিক লোককে গুম করা হয়েছে, এক হাজার লোককে হত্যা করা হয়েছে।

Like
Comment
Share
Selim Reza
Selim Reza
4 yrs

৫ মাসে মধ্যপ্রাচ্য থেকে প্রবাসী আয় ৪০ হাজার কোটি টাকা
ঢাকা অফিস : দেশে অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ সূচক প্রবাসী আয়ের সিংহভাগ আসে মধ্যপ্রাচ্য থেকে। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) ব্যাংকিং চ্যানেলে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬৬ কোটি ৯৩ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা ধরে) যার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি। রোববার (১২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। তথ্য বলছে, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে (জুলাই-নভেম্বর) প্রথম ৫ মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে ৮৬০ কোটি ৮৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে থাকা প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ৪৬৬ কোটি ৯৩ লাখ ডলার। যা মোট আহরিত রেমিট্যান্সের ৫৪ দশমিক ২৪ শতাংশ। আর বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলো থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৯৩ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে প্রবাসী আয় পাঠানোর শীর্ষে থাকা ১০ দেশের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরব, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কুয়েত, আরব আমিরাত, কাতার, মালয়েশিয়া, ওমান, ইতালি ও বাহরাইন। তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরে প্রবাসী আয় পাঠানোর শীর্ষে থাকা ১০ দেশের মধ্যে ৬টি হলো মধ্যপ্রাচ্যের দেশ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে সৌদি আরব থেকে। চলতি অর্থবছরের ৫ মাসে দেশটি থেকে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ২০৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার। যা মোট আহরিত রেমিট্যান্সের প্রায় ১৯ শতাংশ। দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর দ্বিতীয় অবস্থানে আছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র। অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে দেশটি থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪২ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। প্রবাসী আয়ে তৃতীয় শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাজ্য। দেশটি থেকে এসেছে ৭৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার। চতুর্থ অবস্থানে থাকা কুয়েত থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৭০ কোটি ডলার। পঞ্চম অবস্থানে আছে মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই)। দেশটি থেকে এসেছে ৬৯ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। কাতার থেকে এসেছে ৫৬ কোটি ৯০ লাখ ডলার, মলয়েশিয়া ৪৪ কোটি ডলার, ওমান থেকে ৪২ কোটি ডলার, ইতালি ৪১ কোটি ৫৭ লাখ ডলার এবং বাহরাইন থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ২২ কোটি ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে তথ্য বলছে, সদ্যসমাপ্ত নভেম্বর মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে ১৫৫ কোটি ৩৭ লাখ (১.৫৫ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। প্রবাসী আয়ের এ অংক গত বছরের নভেম্বরের চেয়ে ২৫ শতাংশ বা ৫২ কোটি ৫০ লাখ টাকা কম। গত বছরের নভেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২০৭ কোটি ৮৭ লাখ ডলার। শুধু তাই নয়, নভেম্বরের রেমিট্যান্সের এ পরিমাণ গত ১৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০২০ সালের মে মাসের দেশে ১৫০ কোটি ডলার সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স এসেছিল। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মহামারির বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ার পর অবৈধ চ্যানেলগুলোতে অর্থাৎ হুন্ডিতে অর্থ লেনদেনের বেড়েছে। এছাড়া মহামারিতে যে হারে প্রবাসীরা চাকরি হারিয়েছে সেই ভাবে নতুন বৈদেশিক নিয়োগ হয়নি। এসব কারণে প্রবাসীদের আয় কমছে। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রথম পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ৮৬০ কোটি ৮৮ লাখ ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ২১ শতাংশ কম। ২০২০-২১ অর্থবছরে প্রথম পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল এক হাজার ৮৯ কোটি ৪১ লাখ ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার অংক ছিল ৯২ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। গত ২০২০-২১ অর্থবছরের পুরো সময়ে রেমিট্যান্সের উল্লম্ফন ছিল। ওই অর্থবছরে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা, যা তার আগের অর্থবছরের চেয়ে ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি।

Like
Comment
Share
Selim Reza
Selim Reza
4 yrs

ড. ইউনূসের মামলার কার্যক্রম হাইকোর্টে স্থগিত
ঢাকা অফিস : শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। রোববার (১২ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. হাবিবুল গণি ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের হাইকোর্ট বেঞ্চ ৬ মাসের জন্য এটি স্থগিত করে আদেশ দেন। আদেশের বিষয়টি ঢাকা পোস্টকে নিশ্চিত করেছেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান লিখন। সকালে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান লিখন তিনি বলেন, শ্রম আইনে মামলা দায়েরের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) হাইকোর্টে আবেদন করেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার আবেদনের ওপর গত সপ্তাহে আংশিক শুনানি হয়েছে। ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল তার পক্ষে শুনানি করেছেন। গত ৯ সেপ্টেম্বর শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করে ঢাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদফতর। ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে এ মামলা করেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদফতরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান। বিবাদীদের আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেছেন আদালত। মামলার অন্য আসামিরা হলেন গ্রামীণ টেলিকমের এমডি আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুর জাহান বেগম ও শাহজাহান। এই তিন আসামিও পৃথকভাবে মামলার আবেদন করেন। মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদফতরের কর্মকর্তারা ড. ইউনূসের গ্রামীণ টেলিকম পরিদর্শনে যান। সেখানে গিয়ে তারা শ্রম আইনের কিছু লঙ্ঘন দেখতে পান। এর মধ্যে ১০১ জন শ্রমিক-কর্মচারীকে স্থায়ী করার কথা থাকলেও তাদের স্থায়ী করা হয়নি। শ্রমিকদের অংশগ্রহণের তহবিল ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়নি। এ ছাড়া কোম্পানির লভ্যাংশের ৫ শতাংশ শ্রমিকদের দেওয়ার কথা থাকলেও তা তাদের দেওয়া হয়নি। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি আইনে এ মামলা করা হয়।

Like
Comment
Share
Selim Reza
Selim Reza
4 yrs

বাংলাদেশি কর্মীদের অগ্রাধিকার দিচ্ছে মালয়েশিয়া
ঢাকা অফিস : শ্রমিক নেওয়ার ক্ষেত্রে মালয়েশিয়াতে শীর্ষ স্থানে থাকা বহু দেশকে পিছনে ফেলে এবারই প্রথম একচেটিয়া অগ্রাধিকার পাচ্ছে বাংলাদেশি কর্মীরা। এছাড়াও পুরনো কিছু নিয়মকানুন পরিবর্তন করে শ্রমিক বান্ধব আইন করেছে দেশটির অভিবাসন ও মানবসম্পদ বিভাগ। তাই বলা যায়, দীর্ঘ তিন বছর পর দেশটির শ্রমবাজারে বাংলাদেশি কর্মীদের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত হলো। শনিবার (১১ ডিসেম্বর) ফ্রি মালয়েশিয়া টুডের একটি প্রতিবেদন সূত্রে এমন খবর পাওয়া গেছে। এমনিতেই পরিশ্রমী জাতি হিসেবে বাংলাদেশিরা মালয়েশিয়ানদের কাছে পূর্ব পরিচিত। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার মাহাথির মোহাম্মদ একাধিকবার বাংলাদেশিদের প্রশংসা করেছেন। আশার কথা হলো, আগের চেয়ে এবারের সমঝোতা স্মারকে কিছু বিষয় পরিবর্তন আসছে। এ পরিবর্তনগুলো শ্রমিকদের কল্যাণ বয়ে আনবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- ১. জিটুজি প্লাস পদ্ধতি থাকছে না। ২. যুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার রিক্রুটিং এজেন্সি। ৩. কর্মীদের বাধ্যতামূলক বিমা থাকছে, তাই তারা যেকোনো পরিস্থিতিতে সহযোগিতা পাবেন। ৪. কর্মীদের দেশে ফেরার ব্যবস্থা ও খরচ বহন করবে নিয়োগদাতা, এতে করে অবৈধ হয়ে আর আটকে পড়ে থাকবে না বাংলাদেশিরা। ৫. চুক্তি মেয়াদে কর্মীদের দায়িত্ব নিতে হবে মালয়েশিয়ার রিক্রুটিং এজেন্সিকে, এতে করে এজেন্সির প্রতারণা ও হয়রানি কমবে। ৬. বয়স নির্ধারণ করা হয়েছে ১৮ থেকে ৪৫ বছর পর্যন্ত এতে করে দীর্ঘ সময় মালয়েশিয়ায় কাজের সুযোগ পাওয়া যাবে। তবে কর্মীদের মালয়েশিয়া যেতে অভিবাসন ব্যয় বা খরচ কত হবে, তা জানা যাবে সমঝোতা স্মারক সইয়ের পর।এদিকে, বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে সমঝোতা স্মারক সই করার জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদকে মালয়েশিয়ায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রী এম সারাভানান আনুষ্ঠানিক চিঠিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রী এম সারাভানান আনুষ্ঠানিক চিঠিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। গত ১০ ডিসেম্বর রাতে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রীকে চলতি মাসের ১৬ বা ১৭ তারিখে সমঝোতা স্মারক সইয়ের জন্য চিঠি পাঠিয়ে আমন্ত্রণ জানান মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী। সেদিন সকালে বাংলাদেশের সাথে সমঝোতা স্মারক অনুমোদন দেয় দেশটির মন্ত্রিসভা। একইসাথে ২০১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের ওপর দেয়া নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়। মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী চিঠিতে লিখেছেন, ‘১৫ নভেম্বর আমার আগের চিঠি অনুসারে, আমি আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, ১০ ডিসেম্বর মালয়েশিয়ার মন্ত্রিসভা বাংলাদেশী কর্মীদের কর্মসংস্থান সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারকের অনুমোদন দিয়েছে। এটা মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সই হবে।’ এম সারাভানান চিঠিতে উল্লেখ করেন, ‘১৬ বা ১৭ ডিসেম্বর মালয়েশিয়ায় আসার জন্য আপনাকে আমন্ত্রণ জানাতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। এ বিষয়ে আপনার ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করছি। মালয়েশিয়া আপনাকে ও প্রতিনিধি দলকে স্বাগত জানাতে অপেক্ষা করছে।’ তবে নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানিয়েছে, মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় ও কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনের মধ্যেও এ বিষয়ে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে। ১৬ বা ১৭ তারিখ নিয়ে মালয়েশিয়ান পক্ষের আগ্রহ বেশি। কারণ হিসেবে সূত্র বলছে, এরপর মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টরা বেশ কিছু দিন মালয়েশিয়ায় থাকবেন না। আবার, বাংলাদেশে ১৮ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণায়ের ব্যস্ততা রয়েছে।

Like
Comment
Share
Selim Reza
Selim Reza
4 yrs

এবার প্রথম হয়েও পুলিশে চাকরি হলো না মীমের
ঢাকা অফিস : পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে সাধারণ নারী কোটায় মেধা তালিকায় প্রথম হয়েও জেলায় জমি না থাকায় এবার পুলিশে চাকরি পাচ্ছেন না খুলনার মীম আক্তার। শনিবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে খুলনা পুলিশ সুপার কার্যালয় থেকে তাকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, খুলনায় স্থায়ী ঠিকানা না থাকায় চাকরিটি দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। মীম আক্তার খুলনার সোনাডাঙ্গা থানার ৩ নম্বর আবাসিক এলাকার ১ নম্বর রোডের ডা. বাবর আলীর বাড়ির ভাড়াটিয়া। মিমের বাবা মো. রবিউল ইসলাম খুলনার বয়রা ক্রস রোডে ভাড়ায় ছোট্ট একটি দোকান নিয়ে লেপ-তোশকের ব্যবসা করেন। দোকানটির নাম বেডিং হাউস। মীম আক্তার ঢাকা পোস্টকে বলেন, পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে সাধারণ নারী কোটায় আবেদনের পর ২৫ অক্টোবর খুলনা শিরোমনি পুলিশ লাইন্সে শারীরিক যোগ্যতা যাচাই হয়। ২৫, ২৬ ও ২৭ অক্টোবর তিন দিন ধরে চলা শারীরিক যোগ্যতা যাচাইয়ে আমি উত্তীর্ণ হই। এরপর ২৮ তারিখে লিখিত পরীক্ষা হয় খুলনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। এতে উত্তীর্ণ হই। এরপর মনস্তাত্ত্বিক ও মৌখিক পরীক্ষাতেও উত্তীর্ণ হই। ফলাফলে জানতে পারি আমি মেধা তালিকায় প্রথম হয়েছি। তিনি আরও বলেন, এরপর খুলনা জেলা পুলিশ লাইন্সে সাধারণ মেডিকেল পরীক্ষা হয়। সেখানেও উত্তীর্ণ হয়েছি। তারপর ১২ নভেম্বর রাতে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয় রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স হাসপাতালে। সেখানে ১৩ নভেম্বর সকালে মেডিকেল পরীক্ষা হয়। তারপর বাড়িতে ফিরে আসি। সেখা থেকে বলা হয়েছিল, পরবর্তীতে ফলাফল জানানো হবে। এরপর পুলিশ ভেরিফিকেশন শুরু হয়। সোনাডাঙ্গা থানা, পুলিশ ফাঁড়ি ও সিটিএসবি থেকে বাড়িতে তদন্তে আসে। তাদের কাছে ভূমিহীন সার্টিফিকেট জমা দিয়েছি। তারা বলেছিলেন, ৫ ডিসেম্বর আমাকে জানাবেন। ফোন দিয়ে ৭ তারিখে জেলা পুলিশ লাইন্সে ফিঙ্গার প্রিন্টের জন্য ডাকা হয়। সেখানে পাঁচ আঙুলের ছাপ দিয়ে এসেছিলাম। সেখান থেকে বলেছিল, পরে জানিয়ে দেওয়া হবে। এরপর থেকে আর কিছুই জানায়নি। মীম বলেন, যারা ফিঙ্গার দিয়ে এসেছিল তাদেরকে ফোন দিয়ে চাকরির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। কিন্তু আমাকে কিছু না জানানোর কারণে আমি শুক্রবার (১০ ডিসেম্বর) জেলা পুলিশ লাইন্সে গিয়েছিলাম। তারা কিছুই জানেন না জানিয়ে এসপি স্যারের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। এরপর শনিবার (১১ ডিসেম্বর) খুলনা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে গিয়েছি। পুলিশ সুপার স্যারকে পাইনি। ২-৩ ঘণ্টা অপেক্ষার পর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তানভির আহম্মেদ স্যারের সঙ্গে দেখা হয়েছে। স্যার বলেছেন, তোমার সব ঠিক আছে। তবে স্থায়ী ঠিকানা না থাকায় তোমার চাকরিটা আমরা দিতে পারছি না। কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি ফিরে এসেছি। ভূমিহীন বলে আমার চাকরি হবে না। আমার জন্ম খুলনায়। জন্মসনদ খুলনা সিটি করপোরেশনের। মীম আক্তারের বাবা রবিউল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, গত ১৭ মাস ধরে এই বাবর আলীর বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করছি। ১৯৮৮ সাল থেকে এই রোডের আশপাশে বিভিন্নস্থানে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করে আসছি। গত ৩২ বছর ধরে পরিবার নিয়ে রয়েছি এখানে। মেয়ের জন্ম খুলনাতে। এখানে আমার নিজস্ব কোনো জমি নেই। এছাড়া আমার গ্রামের বাড়িতেও আমার নামে কোনো জমি নেই। পৈতৃক বাড়ি বাগেরহাট জেলার চিতলমারি থানার বড়বাড়িয়া গ্রামে। বাবা আব্দুল লতিফ শেখ এখনো জীবিত আছেন। ভিটেবাড়ির জমিটুকুও আমার বাবার নামে রয়েছে। আমার নামে জমি নেই। এখন জমি নেই ভূমিহীন বলে আমার মেয়ের চাকরিটা হচ্ছে না। তিনি বলেন, মেয়ের কনস্টেবল পদে চাকরির জন্য ভেরিফিকেশনের জন্য পুলিশ এসেছিল। তাদেরকে আমি সব ঘটনা খুলে বলেছি। তারপর তারা বলে গেছেন, স্থায়ী ঠিকানা বা জমি না থাকলে আপনার মেয়ের চাকরিটা সম্ভবত হবে না।

Like
Comment
Share
Selim Reza
Selim Reza
4 yrs

প্রথমবারের মতো আমিরাত সফরে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা অফিস : গত বছর আনুষ্ঠানিকভাবে সম্পর্ক স্বাভাবিকের পর প্রথমবারের মতো মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেট। রোববার উপসাগরীয় এই দেশের ডি ফ্যাক্টো শাসকের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। ইরানের সঙ্গে বিশ্ব শক্তির দেশগুলোর পারমাণবিক চুক্তি পুনর্নবায়নের চেষ্টা ঘিরে উপসাগরীয় অঞ্চলে সৃষ্ট তীব্র উত্তেজনার মাঝে আমিরাত সফর করছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী। সম্প্রতি ইরানের কার্যকলাপ নিয়ে উদ্বিগ্ন উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর সাথে যৌথ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদারের উদ্যোগ নিয়েছে ইসরায়েল। ইরানের সাথে সংযুক্ত আরব আমিরাতের কার্যকলাপও বৃদ্ধি পেয়েছে। গত সোমবার আমিরাতের শীর্ষ এক কর্মকর্তা ইরান সফর করেছেন। রোববার ইসরায়েলের মন্ত্রিসভাকে নাফতালি বেনেট বলেছেন, আমি এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রোববার সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশ্যে বের হবো। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বলেছে, রোরবার আবু ধাবির ক্রাউন প্রিন্স শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ানের সঙ্গে বৈঠক করবেন নাফতালি বেনেট। যদিও এই সফরের ব্যাপারে আবু ধাবির কাছ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে আব্রাহাম চুক্তি অনুযায়ী গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, সুদান এবং মরক্কো ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করেছে। এই চার দেশের প্রথম কোনো প্রধানমন্ত্রী হিসাবে রোববার আমিরাত সফরে যাচ্ছেন বেনেট। এর আগে, একই চুক্তির আওতায় বেনেটের পূর্বসূরী ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু গত ছর আমিরাত সফরে যাওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত বাতিল হয়ে যায়। ইসরায়েলের কোভিড-১৯ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং জর্ডান ভূখণ্ডে ফ্লাইটের ব্যবস্থা করতে না পারায় ওই সফর বাতিল করা হয়। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বেনেট এবং শেখ মোহাম্মদ দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক বিভিন্ন বিষয়ের ওপর জোর দিয়ে সম্পর্ক গভীর করার আলোচনা করবেন; যা দুই দেশের সমৃদ্ধি, কল্যাণ এবং স্থিতিশীলতা দৃঢ় করতে অবদান রাখবে।

Like
Comment
Share
Showing 16083 out of 18249
  • 16079
  • 16080
  • 16081
  • 16082
  • 16083
  • 16084
  • 16085
  • 16086
  • 16087
  • 16088
  • 16089
  • 16090
  • 16091
  • 16092
  • 16093
  • 16094
  • 16095
  • 16096
  • 16097
  • 16098

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund