অনেক গুজব ও জনশ্রুতি আছে এই প্রাচীন "ম্যাগনেটিক" সীমানা পিলার স্থাপন নিয়ে। কেউ কেউ এটিকে প্রাচীন মূল্যবান "ম্যাগনেটিক" পিলার বলে আখ্যায়িত করছেন। আবার কেউ কেউ বলছেন এর মাধ্যমে বৃটিশরা আসলে এদেশের সব গোপন তথ্য চুরি করে নিয়ে যায়।
তবে আসল ঘটনা হচ্ছে - এদেশে বৃটিশদের শাসনের সময়কালে সীমানা পিলারগুলো ফ্রিকুয়েন্সি অনুযায়ী একটি থেকে আরেকটির দূরত্ব মেপে মাটির নীচে পুতে রাখা হয়েছিলো। যেগুলোর মধ্যে পিতল,তামা,লোহা,
টাইটেনিয়ামসহ ধাতব চুম্বক সমন্বয়ে গঠিত হওয়ার কারনে বজ্রপাত হওয়ার সময়ে ইলেকট্রিক চার্য তৈরি হয় সেটি সরাসরি এই পিলারগুলো শোষণ করে আর্থিং এর কাজ করতো।
এতে করে বজ্রপাত হতো কিন্তু মানুষ মারা যেতো না। অসাধু কিছু লোক এই পিলারগুলো অনেক দামে বিক্রি করা যায় এরকম গুজব ছড়ায়। এ কারণে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পিলারগুলো নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। কিছু লোক এগুলোকে মহামুল্যবান বলে অপপ্রচার করে খুজে বের করে চুরি করে নিয়ে যায়।
সীমান্ত পিলারগুলোর মধ্যে থাকা তামা,পিতল,
টাইটেনিয়াম জাতীয় ধাতবের সমন্বয়ে তৈরি বলে এগুলো বিদ্যুৎ সুপরিবাহী হয়ওয়াতে একে মহামুল্যবান বলে অপপ্রচারের ফলে এসব পিলার চুরি হতে থাকে।
বৃটিশ শাষন আমলে বজ্রপাত থেকে বাঁচার জন্য এই প্রযুক্তির পিলার গুলো সারা দেশ জুড়ে মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিল একটি নির্দিষ্ট দুরত্ব পর পর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে মেপে। এখন যেমন মোবাইল ফোনের টাওয়ার বসানোর সময় একটা থেকে আরেকটার দুরত্ব আর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে ম্যাপ করে বসানো হয় ।
আগেকার আমলে বজ্রপাতে নিহত হওয়ার সংখ্যা ছিল অনেক কম যেটি এখন এতটা বেড়ে গেছে যে,মানুষ রীতিমতো চিন্তায় পড়ে গেছে। এখন সবাই বুঝতে পারছে কেন বৃটিশ আমলে এগুলো মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিলো।
বজ্রপাতে মৃত্যু রোধকল্পে সরকারকে বৃটিশদের মতো করে পিলার স্থাপনের উদ্যোগ আবার গ্রহণ করা উচিৎ বলেও মতামত দিচ্ছেন অনেক বিশেষজ্ঞ।
ব্রিটিশ মিউজিয়ামের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় এই বৃহৎ পাথরখন্ডটি। এটি আরো একটি বৃহৎ পাথরের একটা অংশ এর নাম রোসেটা স্টোন। এই পাথরের বয়স প্রায় তিন হাজার বছর। এতে অঙ্কিত নানান ধরণের চিত্র (হায়ারোগ্লিফ) এর সাহায্যে গবেষকরা প্রাচীন মিশর ও গ্রীসের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সামাজিক চর্চা ও সাহিত্যের পাঠোদ্ধার করেছেন
১৭৯৯ সালে মিশরের রোসেটা (রশীদ) শহরে এটি আবিষ্কৃত হয় সে কারণে এটির নাম রোসেটা স্টোন। এই পাথরে অঙ্কিত তিনটি ভাষালিপির সাহায্যে মানব সভ্যতার ক্রমবিকাশের বিষয়ে জানতে পেরে আমরা ভীষণভাবে সমৃদ্ধ হয়েছি। ইতিহাসের পাঠ বদলে দেওয়া পাথরের নাম রোসেটা স্টোন।
LinkedIn Recruiter Extractor - LinkedIn Employees Profile Scraper
https://mail.ahmadsoftware.com..../99/linkedin-recruit
#linkedinrecruitment #employeedatacollection #howtogenerateleadfromlinkedin #linkedinleadgeneration #howtofindleadsonlinkedin #howtogetemailleadsfromlinkedin #canyouexportaleadlistfromlinkedin #howtoscrapelinkedin #linkedinscraping #howtoscrapelinkedinemails
নিকোল স্মিথ-লুডভিক, সেই মহিলা যিনি সাহসের সাথে ৮২৮ মিটার উঁচু বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন বুর্জ খলিফার উপরে দাঁড়িয়েছিলেন, এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি বিজ্ঞাপনের অংশ হিসেবে।
স্মিথ-লুডভিককে বুর্জ খলিফার চূড়ায় সুরক্ষিত করা হয়েছিল এবং শুটিংটি কঠোর সুরক্ষা প্রোটোকল মেনে করা হয়েছিল। কাঙ্ক্ষিত ফুটেজ ধারণ করার জন্য, একটি এমিরেটস A380 বিমান ১৪৫ নট গতিতে ১১ বার বুর্জ খলিফার চারপাশে উড়েছিল, যা A380 এর জন্য তুলনামূলকভাবে ধীর। বিমানটি ভবন থেকে প্রায় আধা মাইল দূরত্ব বজায় রেখেছিল এবং এর চূড়ার সাথে সমান ছিল।