Linkeei Linkeei
    #ai #best #seo #tructiepbongda #bongdatructuyen
    Advanced Search
  • Login
  • Create a new account or Register

  • Night mode
  • © 2025 Linkeei
    About • Directory • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Linkeei App install

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Games Jobs Offers
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Games

Forum

Movies

Jobs

Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
11 w

নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও পুরুষ মৌমাছি কেন স্ত্রী মৌমাছির সাথে মিলন করে?

এরা মৃত্যুর জন্য মোটেও ভয় পায় না। একজন মানুষকে মারতে হলে প্রায় ১১০০ হুলের বিষ প্রয়োজন। আনুমানিক ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য ১১০০ মৌমাছি প্রায় ৯০ হাজার মাইল পথ ঘুরতে হয়। যা কিনা চাঁদের কক্ষপথের প্রায় তিনগুণ!

ফুলের হিসাব করলে দেখা যায় ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য প্রায় ৪০ লক্ষ ফুলের পরাগরেণু স্পর্শ করতে হয়। সবকিছু ঠিক থাকলে ভালো মৌসুমে প্রায় ৫৫ কেজি মধু জমা হয়। এসব তথ্য থেকে আমরা বুঝতে পারি কর্মী মৌমাছি কি পরিমাণ পরিশ্রমী।

অপরদিকে রাণী মৌমাছি শুধু খায় আর ডিম পারে!
রাণী প্রতিদিন ১৫০০ থেকে ২৫০০ ডিম দেয়। পুরুষ মৌমাছির স্বভাব বেশ অদ্ভুত। এরা জীবনেও কোন কাজ করে না, এমনকি কর্মী মৌমাছিকে এদের খাবার পর্যন্ত মুখে তুলে দিতে হয়। এদের জীবনের একমাত্র লক্ষ হলো রাণী মৌমাছির সাথে মিলিত হওয়া!

মিলন মৌসুমে প্রতিদিন দুপুরবেলা চাকের সর্বাধিক সক্ষম পুরুষ মৌমাছিগুলো একটি নির্দিষ্ট স্থানে ভিড় জমায় যাকে বলা হয় পুরুষ ধর্মসভা!

ঠিক একই সময়ে চাক থেকে রাণী মৌমাছি ঘুরতে বের হয়, যাকে বলা হয় “দি মিটিং ফ্লাইট”
রাণী মৌমাছি হঠাৎ করে ঢুকে পড়ে পুরুষ ধর্মসভা এলাকায়। সে এসেই এক বিশেষ ধরণের গন্ধ ছড়িয়ে দেয়, যার ফলে শত শত পুরুষ মৌমাছি উত্তেজিত হয়ে পড়ে। এর পরপরই রাণী মৌমাছি উড়ন্ত অবস্থায় পছন্দমত পুরুষের সাথে মিলন করে। রাণী মৌমাছি একেবারে পর্যায়ক্রমে ১৮-২০টা পুরুষ মৌমাছির সাথে মিলিত হতে পারে!

অদ্ভুত ব্যাপার হল, যৌন মিলনের সময় পুরুষ মৌমাছির এন্ডোফেরাস বা যৌনাঙ্গ ভেঙ্গে যায় এবং তখনই মারা যায় পুরুষ মৌমাছি। এজন্যই এই মিলনকে বলা হয় “দি ড্রামাটিক সেক্সুয়াল সুইসাইড”।

একটি মৌচাক একটি মাত্র রাণী স্ত্রী মৌমাছি থাকে। রাণীকে কেন্দ্র করেই মৌচাক গড়ে ওঠে। যদি কোন ডিম থেকে স্ত্রী মৌমাছির জন্ম হয় সে শিশু স্ত্রী মৌমাছিকে কর্মী মৌমাছিরা লুকিয়ে রাখে যেন রাণীর নজরে না আসে। রাণীর নজরে পড়লে ঐ শিশু স্ত্রী মৌমাছির নিশ্চিত মৃত্যু । শিশু রাণী মৌমাছিটি বড় হলে দুই রাণীর মধ্যে যুদ্ধ হয়। এতে দুটি পথ খোলা থাকে । হয় যুদ্ধে মৃত্যু ( একজন অপর জনকে হত্যা করে মৌচাকের কর্তৃত্ব গ্রহণ করে) না হয় দুজন আলাদা হয়ে পৃথক দুটি মৌচাক গড়ে তোলা।

অনাকাঙ্খিতভাবে যদি কোন রাণী মৌমাছি মারা যায় তবে সে খবর ১৫ মিনিটের মধ্যে সকল কর্মী মৌমাছি জানতে পারে এবং সম্মিলিতভাবে নতুন রাণী মৌমাছি তৈরি করার উদ্যোগ নেয়।

আরো কিছু অদ্ভুত বিষয় রয়েছে, যা জানলে আপনারা অবশ্যই অবাক হবেন,,, ৫০০ গ্রাম মধু তৈরিতে ২০ লক্ষ ফুল লাগে। শ্রমিক বা কর্মী মৌমাছি সারা জীবনে আধা চা চামচ মধু তৈরি করতে পারে। আরো একটা মজার ব্যাপার হলো, পৃথিবীতে মধু একমাত্র খাদ্য যা কখনোই পঁচে না!!!

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
11 w

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়, যুদ্ধক্ষেত্রে প্রয়োজন থেকেই উদ্ভাবনের জন্ম হয়—আর এর মধ্যে সবচেয়ে সৃজনশীল ও সাহসী উদ্ভাবনগুলোর একটি ছিল "গাছ ছদ্মবেশে নজরদারি পোস্ট"। এগুলো ছিল আসল মৃত গাছের আকৃতির স্টিলের তৈরি ফাঁপা কাঠামো, যা খুব নিখুঁতভাবে রং ও নকশার মাধ্যমে ছিন্নবিচ্ছিন্ন গাছের মতো দেখানো হতো। উদ্দেশ্য ছিল একটি নিরাপদ গোপন অবস্থান থেকে শত্রুর গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা, যেন গুলির লক্ষ্য না হতে হয়।

এই ছদ্মবেশ গাছ বসানো ছিল এক জটিল ও বিপজ্জনক কাজ, যা সাধারণত রাতের অন্ধকারে করা হতো। সৈন্যরা প্রথমে একটি মৃত গাছ কেটে ফেলত এবং ঠিক একই স্থানে এই কৃত্রিম গাছ বসিয়ে দিত, যেন কেউ বুঝতে না পারে। ভিতরে ছিল একটি সরু কক্ষ, যাতে একজন পর্যবেক্ষক উঠতে পারত এবং একটি ক্ষুদ্র ছিদ্র বা পেরিস্কোপ দিয়ে বাইরে তাকাতে পারত। এখান থেকে তারা শত্রুর খুঁটি, ট্রেঞ্চ ও গতি পর্যবেক্ষণ করত, এমনকি কামানের আঘাত পরিচালনাও করত।

এই ধরনের নজরদারি গাছ খুব বেশি ব্যবহৃত হয়নি কারণ এগুলো তৈরি ও বসানোর প্রক্রিয়া ছিল খুবই কঠিন ও বিপজ্জনক। তবুও, এগুলো প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ট্রেঞ্চ যুদ্ধের ভয়ঙ্কর বাস্তবতায় চরম সাহস, কৌশল ও সৃজনশীলতার অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। বর্তমানে যেসব নজরদারি গাছ সংগ্রহে রাখা আছে, সেগুলো আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় কিভাবে মানুষের মেধা ও সাহস বিপদের মধ্যেও আশ্চর্য উদ্ভাবন ঘটাতে পারে।

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
11 w

বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল যুদ্ধবিমান: বি-২ স্পিরিট

বিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ স্পিরিট বোমারু বিমান আজ আলোচনার কেন্দ্রে। এটি শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কৌশলের প্রতীকও বটে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই বিমান শত্রুর রাডার ফাঁকি দিয়ে নির্ভুল হামলা চালাতে সক্ষম।

নর্থরপ গ্রুম্যান নির্মিত এই বিমানটিতে রয়েছে উন্নত ‘স্টিলথ’ প্রযুক্তি, যা রাডার সিগন্যাল শোষণ বা প্রতিফলনের মাধ্যমে বিমানটিকে অদৃশ্য করে তোলে। বিশেষ নকশার কারণে এটি রাডারে ধরা পড়ে না বললেই চলে। বিমানটির পাখির আদলের গঠন, লেজবিহীন কাঠামো এবং মসৃণ পৃষ্ঠ একে রাডার প্রতিরোধী করে তুলেছে।

এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যয়বহুল যুদ্ধবিমান হিসেবে পরিচিত। মাত্র ২১টি বি-২ বিমান রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে, যার প্রতিটির নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় ২.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার—বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৫ হাজার ৬৯৮ কোটি টাকা। শুধু নির্মাণ নয়, রক্ষণাবেক্ষণেও রয়েছে বিশাল খরচ; প্রতি ঘণ্টার উড্ডয়নে লাগে প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার ডলার।

বিমানটি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০১০ কিলোমিটার গতি তুলতে পারে এবং এটি চালাতে প্রয়োজন হয় মাত্র দুইজন পাইলটের। তবে এই বিমানে দায়িত্ব পালনের জন্য দীর্ঘ ও গোপন প্রশিক্ষণ নিতে হয়। বি-২ দীর্ঘ সময় আকাশে উড়তে সক্ষম, এমনকি উড়ন্ত অবস্থায় ট্যাংকার বিমানের মাধ্যমে জ্বালানি সংগ্রহ করেও মিশন চালিয়ে যেতে পারে। এটি ১৮ হাজার কেজি পর্যন্ত বোমা বহন করতে পারে, যার মধ্যে ১৬টি পারমাণবিক বোমা থাকতে পারে।

ইরাক, আফগানিস্তান ও লিবিয়ার মতো যুদ্ধক্ষেত্রে বি-২ ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র প্রমাণ করেছে—এই বিমান শুধু একটি যুদ্ধযন্ত্র নয়, বরং এক নিরব বার্তা, যা শত্রুর মনে ভয় জাগিয়ে তোলে।

বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র বি-২১ রাইডার নামে আরও উন্নত বোমারু বিমান তৈরির কাজ শুরু করলেও, এখনো পর্যন্ত বি-২ স্পিরিটই বিশ্বের সবচেয়ে নিখুঁত, ভয়ংকর ও কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধবিমান হিসেবে বিবেচিত।

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
11 w

কুকুর আপনার দিকে তেড়ে আসলে করণীয়!

রাতে বাড়ি ফেরার সময় এলাকার গলিতে কুকুরের জটলা। যদি তেড়ে আসে তা ভেবে অনেকের কপালে পড়ে চিন্তার ভাঁজ। সামনে এগিয়ে যেতে ভয়ে কলজে শুকিয়ে কাঠ হওয়ার অবস্থা। কুকুর হঠাৎ তাড়া করলে কখনোই দৌঁড় দিতে হয় না। দৌঁড় দিলে পরিস্থিতি আরো জটিল আকার ধারণ করতে পারে। সুতরাং কী করা উচিত তা জেনে নিন এবার।

*** ভয় পাবেন না: মনে ভয় রাখলে চলবে না। কেননা কুকুর বুঝতে পারে, কে ভয় পাচ্ছে। যারা ভয় পেয়ে পালানোর চেষ্টা করে, তাদের বেশি করে তাড়া করে। তাই ভয় পাওয়া চলবে না কোনোভাবেই। কর্তৃত্বের স্বরে কুকুরের সঙ্গে কথা বলুন এবং সরে যেতে নির্দেশ দিন।

*** থেমে যান, ধীরে হাঁটুন: হাঁটার সময় যদি আশপাশ থেকে কুকুর আপনার দিকে তেড়ে আসতে থাকে তাহলে দাঁড়িয়ে যান কিংবা হাঁটার গতি আস্তে করুন। দেখান যে, আপনি ভয়ে পালাচ্ছেন না। উপেক্ষা করলে কুকুর দূরে সরে যাবে।

*** হাতের আঙুল মুষ্টিবদ্ধ করে রাখুন: কুকুর কাছে চলে আসলে আপনার হাত চারপাশে নাড়াবেন না বা মাটিতে লাথি মারবেন না। এসব কাজকে কুকুর হুমকিস্বরূপ মনে করতে পারে। স্থির থাকুন, কুকুরের পাশে এসে দাঁড়ান এবং তাকে আপনার পেরিফেরাল দৃষ্টিতে রাখুন। এটি কুকুরকে সংকেত দেবে যে আপনি কোনো হুমকি নন। আপনার হাতের আঙুল মুষ্টিবদ্ধ করে রাখুন। কুকুরটি বেশ কাছাকাছি আসতে পারে এবং কামড় না দিয়ে আসলে আপনাকে শুঁকে চলে যেতে পারে।

***সরাসরি তাকাবেন না: কুকুরের চোখের দিকে সরাসরি তাকাবেন না। এতে কিছু কুকুর আগ্রাসী হয়ে ওঠে। তারা আপনার থেকে ভয় পেয়ে আরো তেড়ে আসতে পারে। তাই আস্তে করে হেঁটে পার হয়ে যান।

***মনোযোগ ঘুরিয়ে দিন: কুকুরকে অন্য কোনো জিনিস দিয়ে ভুলিয়ে দিন। যাতে আপনার দিকে আর সে না তাকায়। আপনার কাছে যদি খালি বোতল, ছেঁড়া প্লাস্টিক বা বাতিল কিছু থাকলে তা কুকুরকে দেখিয়ে ছুঁড়ে দিন। সেটিতে সে তখন মন দেবে। আপনাকে মুক্তি দিতেও পারে।

***তবে কুকুর যদি কোনো কারণে আক্রমণ করে বসে, সেক্ষেত্রে আপনাকে লড়াই করতে হবে। লড়াই করার সময় শব্দ করে জোরে কথা বলতে থাকুন যেন আশেপাশের মানুষ শুনতে পেয়ে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে। সম্ভব হলে কুকুরের চোখে সজোরে ঘুষি মারুন। যদি তারা সংখ্যায় বেশি হয় এবং আপনাকে মাটিতে ফেলে দিতে সক্ষম হয়, তাহলে হাত ও কাঁধের সাহায্যে মাথা, মুখ ও ঘাড় রক্ষা করার চেষ্টা করুন।

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
11 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
11 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
11 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
11 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
11 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
11 w

বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল যুদ্ধবিমান: বি-২ স্পিরিট

বিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ স্পিরিট বোমারু বিমান আজ আলোচনার কেন্দ্রে। এটি শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কৌশলের প্রতীকও বটে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই বিমান শত্রুর রাডার ফাঁকি দিয়ে নির্ভুল হামলা চালাতে সক্ষম।

নর্থরপ গ্রুম্যান নির্মিত এই বিমানটিতে রয়েছে উন্নত ‘স্টিলথ’ প্রযুক্তি, যা রাডার সিগন্যাল শোষণ বা প্রতিফলনের মাধ্যমে বিমানটিকে অদৃশ্য করে তোলে। বিশেষ নকশার কারণে এটি রাডারে ধরা পড়ে না বললেই চলে। বিমানটির পাখির আদলের গঠন, লেজবিহীন কাঠামো এবং মসৃণ পৃষ্ঠ একে রাডার প্রতিরোধী করে তুলেছে।

এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যয়বহুল যুদ্ধবিমান হিসেবে পরিচিত। মাত্র ২১টি বি-২ বিমান রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে, যার প্রতিটির নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় ২.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার—বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৫ হাজার ৬৯৮ কোটি টাকা। শুধু নির্মাণ নয়, রক্ষণাবেক্ষণেও রয়েছে বিশাল খরচ; প্রতি ঘণ্টার উড্ডয়নে লাগে প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার ডলার।

বিমানটি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০১০ কিলোমিটার গতি তুলতে পারে এবং এটি চালাতে প্রয়োজন হয় মাত্র দুইজন পাইলটের। তবে এই বিমানে দায়িত্ব পালনের জন্য দীর্ঘ ও গোপন প্রশিক্ষণ নিতে হয়। বি-২ দীর্ঘ সময় আকাশে উড়তে সক্ষম, এমনকি উড়ন্ত অবস্থায় ট্যাংকার বিমানের মাধ্যমে জ্বালানি সংগ্রহ করেও মিশন চালিয়ে যেতে পারে। এটি ১৮ হাজার কেজি পর্যন্ত বোমা বহন করতে পারে, যার মধ্যে ১৬টি পারমাণবিক বোমা থাকতে পারে।

ইরাক, আফগানিস্তান ও লিবিয়ার মতো যুদ্ধক্ষেত্রে বি-২ ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র প্রমাণ করেছে—এই বিমান শুধু একটি যুদ্ধযন্ত্র নয়, বরং এক নিরব বার্তা, যা শত্রুর মনে ভয় জাগিয়ে তোলে।

বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র বি-২১ রাইডার নামে আরও উন্নত বোমারু বিমান তৈরির কাজ শুরু করলেও, এখনো পর্যন্ত বি-২ স্পিরিটই বিশ্বের সবচেয়ে নিখুঁত, ভয়ংকর ও কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধবিমান হিসেবে বিবেচিত।

image
Like
Comment
Share
Showing 926 out of 19066
  • 922
  • 923
  • 924
  • 925
  • 926
  • 927
  • 928
  • 929
  • 930
  • 931
  • 932
  • 933
  • 934
  • 935
  • 936
  • 937
  • 938
  • 939
  • 940
  • 941

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund