Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha

Sirazum Munir Toaha

@smtbdofficialpage

আব্বু আমাকে বাঁ*চা*ও!
আমাকে মে*রে ফেলে দিল😭!!!
মাত্র ১৫ মিনিট আগে বাবার কাছে মেয়ের এমন ফোন!
হন্তদন্ত হয়ে বাবা ছুটে চলে মেয়ের বাড়ির দিকে।
খবর পেয়ে মেয়েটার নিকটাত্মীয়,প্রতিবেশীও দুই তিনটি সিএনজি নিয়ে তারাও দ্রুত রওয়ানা দিল মেয়েটির বাড়ির দিকে।
পথে আতংকিত,উৎকন্ঠিত বাবা এবং আত্মীয়রা বারংবার মেয়েটির ফোনে কল দেওয়ার চেষ্টা করে, কিন্তু সেই ফোনে আর কোন রিং হয় না।

হতভাগ্য বাবার যেন পথ ফুরায় না😭!
মাত্র ১৫ মিনিট যেতে পারে না, পথেই মেয়ের বাবার কাছে আর একটি নম্বর থেকে ফোন আসে-আরে মিঞা,তাড়াতাড়ি আসেন।আপনার মেয়ে তো মা*রা গেছে 😭!!!
ইয়া আল্লাহ!

মেয়েটির বাবার যেন পৃথিবী থেমে যায়!
মেয়ের বাঁচার আকুল আহবানে যে মেয়েকে সাহায্য করতে বাবা পাগলের মত ছুটলেন,সেই মেয়ের বাড়িতে এসে দেখে তার কলিজার ধন জানালায় রশিতে ঝুলছে!

বাবার হাউমাউ করে গগনবিদারী চিৎকারে যেন আকাশ পাতাল ভারী হয়ে যায় 😭!
পাষণ্ড জামাই হয়ত ভেবেছিল এটাকে আত্মহত্যা বলে সে পার পেয়ে যাবে।কিন্তু আল্লাহর দয়ায় সত্যি প্রকাশ পেয়ে যায়!
মেয়েটি যদি নিজেই মরতে চাইবে,তাহলে অমন আকুল হয়ে কেন ১৫ মিনিট আগেই বাঁচার জন্য বাবার কাছে ফোন দিবে?অমানুষটা পালাতে পারে নি।বিল্ডিং এর লোকেরা তাকে সন্দেহ বশত আগেই আটকিয়ে ফেলে।

জানা যায়,মাত্র ২ মাস আগে তারা ভালোবেসে বিয়ে করেছিল।কিন্তু বিয়ের কিছুদিন পরেই লোভী জামাই শ্বশুর বাড়ি থেকে টাকা পয়সা আনার জন্য মেয়েটাকে নির্যাতন করত! আর এই কলহ তাদের লেগেই থাকত।

সামান্য লোভের কারণে,যৌতুকের কারণে একটা বাবার আদরের সন্তানকে পিটিয়ে মে*রে ফেলতে পারে!
এইসব ফকিন্নি ছেলেগুলিকে, যারা বিয়ের পর শ্বশুরের আস্ত কলিজাটাকে সারাজীবনের জন্য পাওয়ার পরও শ্বশুর বাড়ির টাকা পয়সার উপর নজর রাখে।তাদের চাহিদা থাকে,এই ছোটলোক ফকিরগুলোকে সরাসরি গলা ধাক্কা দিয়ে একটা ভিক্ষার প্লেট হাতে দিয়ে রাস্তায় বসিয়ে দেওয়া উচিত!

শুধু শ্বশুরের কাছ থেকে ভিক্ষা না নিয়ে এরা রাস্তায় সবার কাছ থেকে ভিক্ষা নিবে! এটাই তাদের শাস্তি!
এইসব কুলাঙ্গারদের জন্য আর কত মেয়ে শারীরিক,মানসিক নির্যাতন সহ্য করবে?আর কত নিরীহ মেয়ে জীবন দিবে?আর কতশত বাবা তার মেয়ে হারানোর যন্ত্রণায় জীবন্মৃত হয়ে বেঁচে থাকবে?
এদের জন্য আইনের কঠোর প্রয়োগ কবে হবে?
এর কি কোন সুরাহা নেই???

image

"জাপানের এক শান্ত উপকূলীয় শহরের আকাশে হঠাৎ করেই রাতের অন্ধকার ভেদ করে ৯টি রহস্যময় আলোর স্তম্ভ দেখা দিল, আর এতে স্থানীয়রা একেবারে হতবাক হয়ে গেল। 😱🌌 প্রথমে সবাই ভাবল এটি হয়তো কোনো বিরল বায়বীয় ঘটনা, বা কিছু একেবারেই অতিপ্রাকৃত—কারণ আলোর সেই রশ্মিগুলো যেন অন্ধকার আকাশের দিকে সোজা উঠে থাকা বিশাল জ্বলজ্বলে টাওয়ারের মতো দেখাচ্ছিল।

স্থানীয়রা তাড়াতাড়ি বাইরে বেরিয়ে ছবি ও ভিডিও তুলতে শুরু করল, আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম মুহূর্তেই নানা তত্ত্বে গরম হয়ে উঠল—বরফ কণার কারণে সৃষ্ট অপটিক্যাল বিভ্রম থেকে শুরু করে গোপন সামরিক কার্যক্রম, এমনকি কোন সাই-ফাই অ্যানিমে থেকে উঠে আসা রহস্যময় সংকেত পর্যন্ত। কেউই এমন অবিশ্বাস্য ও অন্য জগতের মতো দৃশ্য দেখার আশা করেনি, আর কয়েকটি অবিস্মরণীয় মিনিটের জন্য মনে হচ্ছিল, যেন জাপান সমুদ্রের উপর ভাসমান কোনো ভিনগ্রহের দৃশ্য প্রত্যক্ষ করছে। 🌟✨"

image

সর্বশেষ জান্নাতে প্রবেশকারী ব্যক্তির গল্প:
.
আবু বকর ইবনে আবি শাঈবা (রহ.) ইবনে মাসউদ (রাযি.) থেকে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সবার শেষে এক ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে। সে একবার সম্মুখে হাঁটবে আবার একবার উপুড় হয়ে পড়ে যাবে। জাহান্নামের আগুন তাকে ঝাপটা দিবে। অগ্নিসীমা অতিক্রম করার পর সে তার দিকে ফিরে দেখবে এবং বলবে, সে সত্তা কত মহিমাময় যিনি আমাকে তোমার (আগুন) থেকে মুক্তি দিয়েছেন।
.
এরপর তার সামনে একটি গাছ উদ্ভাসিত হয়ে উঠবে; (যা দেখে) সে বলবে, হে প্রতিপালক! আমাকে এ গাছটির নিকটবর্তী করে দিন, যেন আমি এর ছায়া গ্রহণ করতে পারি এবং এর নীচে প্রবাহিত পানি থেকে পিপাসা নিবারণ করতে পারি। আল্লাহ তা’আলা বলবেনঃ হে আদম সন্তান যদি আমি তোমাকে তা দান করি, তবে হয়ত তুমি আবার অন্য একটির প্রার্থনা করে বসবে।
.
তখন সে বলবে, না, হে প্ৰভু! এর থেকে অতিরিক্ত কিছু চাইব না, বলে সে আল্লাহ তা’আলার নিকট কসম করবে এবং আল্লাহও তার ওযর গ্রহণ করবেন। কারণ সে এমন সব জিনিস প্রত্যক্ষ করেছে যা দেখে সবর করা যায় না।
.
অতএব আল্লাহ তা’আলা তাকে এ গাছটির নিকটবর্তী করে দিবেন। আর সে তার ছায়া গ্রহণ করবে ও পানি পান করবে। তারপর আবার একটি গাছ উদ্ভাসিত হয়ে উঠবে; যেটা প্রথমটি অপেক্ষা অধিক সুন্দর। তা দেখেই সে প্রার্থনা করবে, হে পরওয়ারদিগার! আমাকে এ গাছের নিকটবর্তী করে দিন, যেন আমি তা থেকে পানি পান করতে পানি এবং এর ছায়া গ্রহণ করতে পারি। এরপর আর কিছুর প্রার্থনা করবো না।
.
আল্লাহ উত্তর দিবেনঃ আদম সন্তান! তুমি না আমার কসম করে বলেছিলে, আর কোনো প্রার্থনা জানাবে না। তিনি আরো বলবেনঃ যদি আমি তোমাকে তার নিকটবর্তী করে দেই তবে তুমি হয়ত আরো কিছুর জন্য প্রার্থনা করবে। সে আর কিছু চাইবে না বলে কসম করবে।
.
আল্লাহ তা’আলা তার এ ওযর কবুল করবেন। কারণ সে এমন সব জিনিস প্রত্যক্ষ করছে যা দেখে সবর করা যায় না। অতঃপর তিনি তাকে এর নিকটবর্তী করে দিবেন। আর সে এর ছায়া গ্রহণ করবে ও পানি পান করবে।
.
এরপর আবার জান্নাতের দরজার কাছে আরেকটি গাছ উদ্ভাসিত হয়ে উঠবে, এটি পূর্বের দুটি গাছ অপেক্ষাও সুন্দর। তাই সে বলে উঠবে, হে প্রতিপালক! আমাকে এ গাছের নিকটবর্তী করে দিন, যেন আমি এর ছায়া গ্রহণ করতে পারি ও পানি পান করতে পারি। আমি আর কিছু প্রার্থনা করবো না।
.
আল্লাহ বলবেনঃ হে আদম সন্তান! তুমি আমার নিকট আর কিছু চাইবে না বলে কসম করনি? সে উত্তরে বলবে, অবশ্যই করেছি। হে প্রভু! তবে এটিই শেষ। আর কিছু চাইবো না। আল্লাহ তার ওযর গ্রহণ করবেন। তিনি তাকে এর নিকটবর্তী করে দিবেন। যখন তাকে নিকটবর্তী করে দেয়া হবে। আর জান্নাতীদের কণ্ঠস্বর তার কান ধ্বনিত হবে, তখন সে বলবে, হে প্রতিপালক! আমাকে জান্নাতে প্রবেশ করিয়ে দিন।
.
আল্লাহ বলবেনঃ হে আদম সন্তান! তোমার কামনা কোথায় গিয়ে শেষ হবে? আমি যদি তোমাকে পৃথিবী এবং তার সমপরিমাণ বস্তু দান করি তবে কি তুমি পরিতৃপ্ত হবে? সে বলবে, হে প্রতিপালক আপনি ঠাট্টা বিদ্রুপ করেছেন! আপনি তো সারা জাহানের প্রতিপালক।
.
এ কথাটি বর্ণনা করতে গিয়ে বর্ণনাকারী ইবনু মাসউদ (রাযিঃ) হেসে ফেললেন। আর বললেন, আমি কেন হাসছি তা তোমরা জিজ্ঞেস করবে না? তারা বলল, কেন হাসছেন? তখন তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও অনুরূপ হেসেছিলেন।
.
সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল! কেন হাসছেন? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ এজন্য যে, ব্যক্তিটির এ উক্তি "আপনি আমার সাথে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করছেন, আপনিতো সারা জাহানের প্রতিপালক” শুনে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন হেসেছেন বলে আমি হাসলাম। যা হোক আল্লাহ তাকে বলবেনঃ তোমার সাথে ঠাট্টা করছি না। মনে রেখ, আমি আমার সকল ইচ্ছার উপর ক্ষমতাবান।
— সহীহ মুসলিম: ১৮৭

image

ববি লিচ ছিলেন একজন দুঃসাহসী ব্যক্তি। ১৯১১ সালে তিনি বিশেষভাবে তৈরি ইস্পাতের ব্যারেলে চড়ে হিংস্র নায়াগ্রা জলপ্রপাতের উপর দিয়ে নামেন। তিনি বেঁচে যান, কিন্তু মারাত্মকভাবে আহত হন। তার দুই হাঁটুর হাড় ভেঙে যায়, শরীরে নানা আঘাত নিয়ে মাসের পর মাস হাসপাতালে কাটাতে হয়।

তিনিই ছিলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি এই বিপজ্জনক কাজটি করে বেঁচে ফিরেছিলেন, কিন্তু হাস্যকর ব্যাপার হলো ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে ১৯২০-এর দশকে একদিন নিউজিল্যান্ডে হাঁটার সময় তিনি একটি কমলার খোসায় পা পিছলে পড়ে যান এবং পায়ে সামান্য আঘাত পান। শুরুতে এটি তেমন গুরুতর মনে হয়নি, কিন্তু পরে ক্ষতস্থানে সংক্রমণ হয়, যা ক্রমে গ্যাংগ্রিনে পরিণত হয়। শেষ পর্যন্ত এই সংক্রমণেই কয়েক সপ্তাহ পর তার মৃত্যু হয়।

image

এটি জার্মানির বাসিন্দা জোসি পিউকার্ট (Josy Peukert) এবং তার সঙ্গী বেনি কর্নেলিয়াস (Benni Cornelius)-এর ঘটনা।

এখানে এই ঘটনাটির কিছু বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:

নাম: জোসি পিউকার্ট (Josy Peukert)।

জন্মের স্থান: নিকারাগুয়ার প্লেয়া মাজাগুয়াল (Playa Majagual) সমুদ্র সৈকতের প্রশান্ত মহাসাগরের জলধারায়।

সময়: ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি।

শিশুর নাম: বোধি আমোর ওশান কর্নেলিয়াস (Bodhi Amor Ocean Cornelius)।

প্রসবের ধরন: এটিকে 'ফ্রি বার্থিং' (Freebirthing) বলা হয়, যেখানে কোনো ডাক্তার বা মিডওয়াইফের (ধাত্রী) সহায়তা ছাড়া প্রসব সম্পন্ন করা হয়।

কারণ: জোসি তার আগের প্রসবের অভিজ্ঞতা থেকে মুক্ত এবং উদ্বেগমুক্ত প্রসব চেয়েছিলেন। তিনি বিশ্বাস করেন যে নারী শরীর নিজেই সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য সক্ষম।

প্রস্তুতি: প্রসবের আগে তিনি কয়েক সপ্তাহ ধরে জোয়ারের সময় এবং জলের তাপমাত্রা পর্যবেক্ষণ করেছিলেন।

সরঞ্জাম: প্রসবের সময় তারা নিজেদের সাথে তোয়ালে, গজ (gauze), প্লাসেন্টা (placenta) ধরার জন্য চালুনি সহ একটি বাটি এবং কাগজের তোয়ালে নিয়ে গিয়েছিলেন।

জোসি প্রসবের ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করার পরে এটি অত্যন্ত ভাইরাল হয়। যদিও তিনি এটিকে একটি সুন্দর এবং 'উদ্বেগমুক্ত' অভিজ্ঞতা হিসাবে বর্ণনা করেছেন, অনেক বিশেষজ্ঞ এটি অস্বাস্থ্যকর এবং বিপজ্জনক বলে সতর্ক করেছেন। তবে জোসি জানিয়েছেন যে তার শিশু সম্পূর্ণ সুস্থ আছে এবং তিনি প্রসবের আগে প্রয়োজনীয় সমস্ত গবেষণা করেছিলেন।

জোসি পিউকার্ট পরে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ক্যারিবিয়ান সাগরে তার পঞ্চম সন্তান, মাউই (Maui) এর জন্ম দিয়েছিলেন।

image