Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha

Sirazum Munir Toaha

@smtbdofficialpage

🤲💦 জলেই থাকার পর ত্বক কেন ভাঁজ হয়?

আপনি কি কখনও লক্ষ্য করেছেন যে দীর্ঘ সময় জলেই থাকার পর আপনার হাত এবং পা ভাঁজ হয়ে যায়? 🛁 কিন্তু এটি শুধুমাত্র আপনার ত্বক জল শোষণ করার কারণে নয়!

🔹 এর পেছনের বিজ্ঞান: এই প্রক্রিয়াটি স্বায়ত্তশাসিত স্নায়ুতন্ত্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, শুধুমাত্র জল শোষণের কারণে নয়। 🧠⚡ স্নায়ুগুলি রক্তনালীর সংকোচনকে উদ্দীপিত করে, যার ফলে ত্বকের অভ্যন্তরীণ স্তর সংকুচিত হয়। তারপর বাইরের স্তর ভাঁজ হয়ে যায়, ভাঁজ তৈরি করে।

🔹 এটি কেন ঘটে? 🤔 বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন এটি একটি বিবর্তনীয় অভিযোজন যা ভিজা পৃষ্ঠে ধরার ক্ষমতা উন্নত করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, ঠিক যেমন টায়ারের ত্রেড। 🚗🔬 আমাদের পূর্বপুরুষরা সম্ভবত এই বৈশিষ্ট্যটি তৈরি করেছে যাতে তারা আর্দ্র পরিবেশে বস্তুগুলি আরও ভালভাবে পরিচালনা করতে পারে। এটি একটি প্রাকৃতিক কৌশল যা আজও আমাদের সাহায্য করে! 🌿👌

image

🧠 ট্রাইজেমিনাল নার্ভ: কেন দাঁতের ব্যথা প্রায়ই মাথাব্যথা সৃষ্টি করে 🦷➡️🤕

ট্রাইজেমিনাল নার্ভ হল মুখের প্রধান সংবেদনশীল নার্ভ, যা আপনার দাঁত, জব, গাল এবং কপাল থেকে অনুভূতি মস্তিষ্কে প্রেরণের জন্য দায়ী।

কারণ এই একক নার্ভটি আপনার দাঁত এবং মাথা উভয়কেই কভার করতে শাখা বের করে, একটি দাঁতের ব্যথা ট্রাইজেমিনাল নার্ভকে বিরক্ত বা সক্রিয় করতে পারে, যা মাথা বা মন্দিরে ব্যথার সংকেত প্রেরণ করে — ফলে মাথাব্যথা হয়।

💡 তাই পরের বার যখন আপনার মাথা দাঁতের সমস্যার পর ধড়ফড় করে, এটি আপনার কল্পনা নয় — এটি আপনার স্নায়ুতন্ত্রের কাজ!

image

🔺🌀 পেনরোজ ত্রিভুজ: একটি অসম্ভব জ্যামিতিক বিভ্রম
পেনরোজ ত্রিভুজ হল সবচেয়ে আকর্ষণীয় অপটিক্যাল বিভ্রমগুলির মধ্যে একটি, যা ত্রিমাত্রিক মনে হয় কিন্তু বাস্তবে নির্মাণ করা অসম্ভব। 🤯🔺
🔹 উৎপত্তি ও আবিষ্কার:
১৯৩৪ সালে সুইডিশ শিল্পী অস্কার রিউটারসভার্ড দ্বারা তৈরি এবং পরে ১৯৫০-এর দশকে গণিতবিদ রজার পেনরোজ দ্বারা জনপ্রিয় করা হয়। 📐📚
এটি ইউক্লিডীয় জ্যামিতির আইনকে অস্বীকার করে, কারণ এর কোণগুলি একসাথে সংযুক্ত মনে হয়, তবুও এই কাঠামো শারীরিকভাবে বিদ্যমান হতে পারে না। 🔍🚫
🔹 প্রভাব ও প্রভাব:
এম.সি. এসচারের বিখ্যাত অসম্ভব স্থাপত্যের কাজগুলিকে অনুপ্রাণিত করেছে। 🎨🏛️
মস্তিষ্ক কিভাবে বিপরীত চিত্রগুলি ব্যাখ্যা করে তা নিয়ে মনোবিজ্ঞানে অধ্যয়ন করা হয়েছে। 🧠👀
শিল্প, ডিজাইন এবং স্থাপত্যে ব্যবহার করা হয় মনের বিভ্রান্তিকর ভিজ্যুয়াল প্রভাব তৈরি করতে। 🎭🏗️
একটি সত্যিকারের উপলব্ধির প্যারাডক্স, পেনরোজ ত্রিভুজ আমাদের স্থান এবং বাস্তবতা কিভাবে দেখি এবং বুঝি তা চ্যালেঞ্জ করে! 🔺✨

image

কলিজার টুকরো সন্তানের লা*ঞ্ছ*না সইতে না পেরে যে মা নিজেই বেছে নিয়েছিলেন আ*ত্ম*হ*ত্যা*র পথ, কবরে গিয়েও সেই মায়ের নিস্তার হলো না! কি ভ*য়ং*কর, কি অ*মানবিক এই নে*শা*র জগত!

মা*দ*কা*স*ক্ত ছেলের হাতে মা*র*ধ*র আর অ*প*মা*ন* সইতে না পেরে মা অভিমানে গ*লা*য়** দ*ড়ি দিয়েছিলেন। ভেবেছিলেন, ম*রে গেলে হয়তো সব জ্বা*লা জুড়োবে। ম*য়*না*ত**দ*ন্ত শেষে তাকে কবরেও শুইয়ে দেওয়া হলো। কিন্তু নিয়তির কি নি*র্ম*ম পরিহাস!

রাতে যখন সবাই ঘুমে, তখন সেই নেশাখোর সন্তান মায়ের কবরের মাটি খুঁড়ে বের করে আনে মায়ের লা*শ। নিজের ঘরে এনে, যত্ন করে মশারী টাঙিয়ে, লেপ-কাঁথা দিয়ে মাকে জড়িয়ে সারারাত পাশে শুয়ে থাকে সে। যে মাকে সে বেঁচে থাকতে এক মুহূর্ত শান্তি দেয়নি, মৃ*ত্যুর পর সেই মায়ের লা*শ*কে আঁ*ক*ড়ে ধরেই সে ঘুমাতে চাইল!

সকালে প্রতিবেশীকে নিজের এই পাগলামির কথা জানিয়ে সে উধাও হয়ে যায়। এলাকাবাসী ঘরে গিয়ে দেখে—সত্যিই বিছানায় শুয়ে আছেন মা, তবে প্রা*ণ*হী*ন।

এটা কি অনুশোচনা? নাকি নে*শা*র ঘোরে করা কোনো ভয়ংকর বিভীষিকা? উত্তর জানা নেই। শুধু এটুকুই বোঝা গেল, নে*শা মানুষকে শুধু পি*শা*চ বানায় না, তার বোধশক্তি, বিবেক আর মনুষ্যত্বকেও কবর দিয়ে দেয়।

হে আল্লাহ, এমন সন্তান আর এমন মৃ*ত্যু যেন কোনো মায়ের কপালে না জোটে।

image

আব্বু আমাকে বাঁ*চা*ও!
আমাকে মে*রে ফেলে দিল😭!!!
মাত্র ১৫ মিনিট আগে বাবার কাছে মেয়ের এমন ফোন!
হন্তদন্ত হয়ে বাবা ছুটে চলে মেয়ের বাড়ির দিকে।
খবর পেয়ে মেয়েটার নিকটাত্মীয়,প্রতিবেশীও দুই তিনটি সিএনজি নিয়ে তারাও দ্রুত রওয়ানা দিল মেয়েটির বাড়ির দিকে।
পথে আতংকিত,উৎকন্ঠিত বাবা এবং আত্মীয়রা বারংবার মেয়েটির ফোনে কল দেওয়ার চেষ্টা করে, কিন্তু সেই ফোনে আর কোন রিং হয় না।

হতভাগ্য বাবার যেন পথ ফুরায় না😭!
মাত্র ১৫ মিনিট যেতে পারে না, পথেই মেয়ের বাবার কাছে আর একটি নম্বর থেকে ফোন আসে-আরে মিঞা,তাড়াতাড়ি আসেন।আপনার মেয়ে তো মা*রা গেছে 😭!!!
ইয়া আল্লাহ!

মেয়েটির বাবার যেন পৃথিবী থেমে যায়!
মেয়ের বাঁচার আকুল আহবানে যে মেয়েকে সাহায্য করতে বাবা পাগলের মত ছুটলেন,সেই মেয়ের বাড়িতে এসে দেখে তার কলিজার ধন জানালায় রশিতে ঝুলছে!

বাবার হাউমাউ করে গগনবিদারী চিৎকারে যেন আকাশ পাতাল ভারী হয়ে যায় 😭!
পাষণ্ড জামাই হয়ত ভেবেছিল এটাকে আত্মহত্যা বলে সে পার পেয়ে যাবে।কিন্তু আল্লাহর দয়ায় সত্যি প্রকাশ পেয়ে যায়!
মেয়েটি যদি নিজেই মরতে চাইবে,তাহলে অমন আকুল হয়ে কেন ১৫ মিনিট আগেই বাঁচার জন্য বাবার কাছে ফোন দিবে?অমানুষটা পালাতে পারে নি।বিল্ডিং এর লোকেরা তাকে সন্দেহ বশত আগেই আটকিয়ে ফেলে।

জানা যায়,মাত্র ২ মাস আগে তারা ভালোবেসে বিয়ে করেছিল।কিন্তু বিয়ের কিছুদিন পরেই লোভী জামাই শ্বশুর বাড়ি থেকে টাকা পয়সা আনার জন্য মেয়েটাকে নির্যাতন করত! আর এই কলহ তাদের লেগেই থাকত।

সামান্য লোভের কারণে,যৌতুকের কারণে একটা বাবার আদরের সন্তানকে পিটিয়ে মে*রে ফেলতে পারে!
এইসব ফকিন্নি ছেলেগুলিকে, যারা বিয়ের পর শ্বশুরের আস্ত কলিজাটাকে সারাজীবনের জন্য পাওয়ার পরও শ্বশুর বাড়ির টাকা পয়সার উপর নজর রাখে।তাদের চাহিদা থাকে,এই ছোটলোক ফকিরগুলোকে সরাসরি গলা ধাক্কা দিয়ে একটা ভিক্ষার প্লেট হাতে দিয়ে রাস্তায় বসিয়ে দেওয়া উচিত!

শুধু শ্বশুরের কাছ থেকে ভিক্ষা না নিয়ে এরা রাস্তায় সবার কাছ থেকে ভিক্ষা নিবে! এটাই তাদের শাস্তি!
এইসব কুলাঙ্গারদের জন্য আর কত মেয়ে শারীরিক,মানসিক নির্যাতন সহ্য করবে?আর কত নিরীহ মেয়ে জীবন দিবে?আর কতশত বাবা তার মেয়ে হারানোর যন্ত্রণায় জীবন্মৃত হয়ে বেঁচে থাকবে?
এদের জন্য আইনের কঠোর প্রয়োগ কবে হবে?
এর কি কোন সুরাহা নেই???

image