একদিন উমর (রাঃ) একটি বাড়ির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বাড়ির জানালা দিয়ে তাকালেন (তিনি এটি করতেন শুধুমাত্র মানুষকে খারাপ কাজ থেকে নিষেধ বা ভালো কাজের উপদেশ দানের জন্য), তিনি দেখলেন যে, একজন মুসলিম ভাই মদ্যপান করছে। উনি দ্রুত তার বাসায় প্রবেশ করলেন এবং তাকে বললেন যে তুমি তো হারাম কাজ করছো। তখন ঐ লোকটি উমর (রাঃ) কে বললো যে, আমি একটি হারাম করছি আর আপনি তো তিনটি হারাম কাজ করলেন।
https://www.golperasor.com/202....2/05/umar-ra-and-dru
দাম্পত্য জীবনে যদি একে অপরের দেহমিলন আসক্তির মত না হয়ে উঠে তবে সেখানে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সহজ নয়। আর যে সংযোগ ও দানে সুখ বা শান্তি লাভ হয় না, তাতে আসক্তিও হয় না। তাইত এত শত পারিবারিক সামাজিক অপরাধ অর্থাৎ ডিভোর্স, পরকিয়া, খুন ধর্ষন, বলাতকার ইত্যাদি ইত্যাদি।। ইস আমার যদি প্রচুর ধন সম্পদ থাকত আর আমি সারাদিন রাত স্ত্রী সংগ করতে পারতাম তবে কতই না উত্তম শান্তির জীবন হত। আফসোস! যাইহোক এখানে মানব জাতির অর্থাৎ নারী পুরুষের বাস্তব জীবনেই শান্তি প্রতিষ্ঠার ধর্ম, মত ও পথ প্রদর্শন করা হয়। তাই এখানে বিজাতীয় ভাষা সংস্কৃতির অন্ধবিশ্বাস কুসংস্কারের কাল্পনিক অবাস্তব বই পুস্তকের বা কিচ্ছা কাহিনীর পোস্ট না দিলেই ভাল হয়। ধন্যবাদ।।।।
দাম্পত্য জীবনে যদি একে অপরের দেহমিলন আসক্তির মত না হয়ে উঠে তবে সেখানে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সহজ নয়। আর যে সংযোগ ও দানে সুখ বা শান্তি লাভ হয় না, তাতে আসক্তিও হয় না। তাইত এত শত পারিবারিক সামাজিক অপরাধ অর্থাৎ ডিভোর্স, পরকিয়া, খুন ধর্ষন, বলাতকার ইত্যাদি ইত্যাদি।। ইস আমার যদি প্রচুর ধন সম্পদ থাকত আর আমি সারাদিন রাত স্ত্রী সংগ করতে পারতাম তবে কতই না উত্তম শান্তির জীবন হত। আফসোস! যাইহোক এখানে মানব জাতির অর্থাৎ নারী পুরুষের বাস্তব জীবনেই শান্তি প্রতিষ্ঠার ধর্ম, মত ও পথ প্রদর্শন করা হয়। তাই এখানে বিজাতীয় ভাষা সংস্কৃতির অন্ধবিশ্বাস কুসংস্কারের কাল্পনিক অবাস্তব বই পুস্তকের বা কিচ্ছা কাহিনীর পোস্ট না দিলেই ভাল হয়। ধন্যবাদ।।।।
দাম্পত্য জীবনে যদি একে অপরের দেহমিলন আসক্তির মত না হয়ে উঠে তবে সেখানে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সহজ নয়। আর যে সংযোগ ও দানে সুখ বা শান্তি লাভ হয় না, তাতে আসক্তিও হয় না। তাইত এত শত পারিবারিক সামাজিক অপরাধ অর্থাৎ ডিভোর্স, পরকিয়া, খুন ধর্ষন, বলাতকার ইত্যাদি ইত্যাদি।। ইস আমার যদি প্রচুর ধন সম্পদ থাকত আর আমি সারাদিন রাত স্ত্রী সংগ করতে পারতাম তবে কতই না উত্তম শান্তির জীবন হত। আফসোস! যাইহোক এখানে মানব জাতির অর্থাৎ নারী পুরুষের বাস্তব জীবনেই শান্তি প্রতিষ্ঠার ধর্ম, মত ও পথ প্রদর্শন করা হয়। তাই এখানে বিজাতীয় ভাষা সংস্কৃতির অন্ধবিশ্বাস কুসংস্কারের কাল্পনিক অবাস্তব বই পুস্তকের বা কিচ্ছা কাহিনীর পোস্ট না দিলেই ভাল হয়। ধন্যবাদ।।।।


‘পাঠান’-এর শুটিংয়ে তোলা শাহরুখের যে ছবিটি নিয়ে এত আলোচনা
***********************************************************************
আগামী ২৫ জানুয়ারি মুক্তি পাবে শাহরুখ খানের বহুল প্রতীক্ষিত সিনেমা ‘পাঠান’। সিদ্ধার্থ আনন্দের ছবিটি দিয়েই চার বছরের বেশি সময় পর বড় পর্দায় নায়ক হিসেবে ফিরছেন তিনি। মুক্তির আগে অবশ্য নানা আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে সিনেমাটির গান নিয়ে। তবে ১০ জানুয়ারি ট্রেলার মুক্তির পর থেকেই সব চুপ—ভক্তরা প্রশংসা করেছেন ট্রেলারটির। তবে দিন দুই হলো নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে ‘পাঠান’-এর শুটিংয়ের একটি ছবি।
মুক্তির আগেই ব্যাপক সাড়া ফেলেছে ‘পাঠান’। অনেক বক্স অফিস বিশ্লেষক পূর্বানুমান করেছেন, চলতি বছরের প্রথম ব্লকবাস্টার সিনেমা হতে যাচ্ছে এটি। এদিকে গতকাল শনিবার বুর্জ খলিফায় প্রদর্শিত হলো ‘পাঠান’-এর ট্রেলার। কালো পোশাক, মানানসই জ্যাকেটে সেখানে দেখা যায় শাহরুখকে। বুর্জ খালিফার সামনের এক মঞ্চে দাঁড়িয়ে শাহরুখ দুই হাত ছড়িয়ে তাঁর চিরপরিচিত ভঙ্গিতে পোজ দেন।
এদিকে ছবিটি নিয়ে নানা আলোচনার মধ্যেই নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে ‘পাঠান’-এর শুটিংয়ের সময় তোলা শাহরুখের একটি ছবি। সিনেমার সঙ্গে যুক্ত একজন ছবিটি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন। আলোচিত ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে, শাহরুখকে শূন্যে তুলে রেখেছেন ‘পাঠান’-এর কলাকুশলীরা; তাঁদের হাতে ভর দিয়ে অভিনেতা শুয়ে আছেন।
শাহরুখ–ভক্তরা দারুণ পছন্দ করেছেন ছবিটি। এক ভক্ত মন্তব্য করেছেন, শাহরুখকে এভাবে সম্মান জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
জানা গেছে, শাহরুখের ফ্যান ক্লাব দেশজুড়ে ৫০ হাজার মানুষের জন্য ‘পাঠান’ ছবির প্রথম দিনের প্রথম শোর টিকিট অগ্রিম বুকিং করেছে। ফ্যান ক্লাবের উপদেষ্টা যশ পরজানি জানিয়েছেন যে এসআরকে ইউনিভার্স ২০০-এর বেশি শহরে শাহরুখ–ভক্তদের জন্য ‘পাঠান’ ছবির শোর আয়োজন করবে। মুক্তির প্রথম দিন মুম্বাইতে ‘পাঠান’-এর সাত-আটটি শোর আয়োজন করছে তারা। দিল্লিতে ছয়টির মতো শোর আয়োজন করা হবে।
Source: প্রথম আলো
কুমিল্লায় বাঁধনদের অন্য রকম অভিজ্ঞতা
***********************************************************************
কুমিল্লায় গিয়ে চমকে উঠলেন আজমেরী হক বাঁধনরা। এ যেন এক অন্য রকম অভিজ্ঞতা। ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ সিনেমার পর আবার তাঁকে আবেগময় করে দিয়েছে আজকের সকাল। ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম চরকির ওয়েব সিরিজ ‘গুটি’র বিশেষ প্রদর্শনী আজ। তার আগেই সকাল থেকে কুমিল্লায় হাজির হয়েছিল ‘গুটি’ টিম। দিনভর ‘গুটি’ প্রচার আর নানা মজার ঘটনার মধ্য দিয়ে অন্য রকম সময় কাটাচ্ছে পুরো টিম।
শুরুতেই বাঁধন বললেন, ‘কুমিল্লা শহরটা এখন যেন “গুটি”ময়। পুরো শহর “গুটি”র পোস্টারে ছেয়ে গেছে। পোস্টারে নিজেদের দেখে অন্য রকম ভালো লাগছে। খুবই মজা পেয়েছি। এর আগে আমার “রেহানা” সিনেমাটি হয়তো সেভাবে এত পোস্টারে সয়লাব হয়নি। তখন করোনা ছিল। সেখানে এবার শহরজুড়ে পোস্টার দেখাটা আমার, মৌসুমী, রুশো ভাই, জয়, শরীফ সিরাজ সবার জন্য অন্য রকম অভিজ্ঞতা ছিল। কুমিল্লায় আমরা শুটিং করেছি। সেই গল্প নিয়ে কুমিল্লার দর্শকের সামনে আসতে পেরে ভালো লাগছে। কীভাবে তাঁরা ওয়েব সিরিজটি নেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় রয়েছি।’ কুমিল্লা টাউন হল অডিটরিয়ামে আজ বিকেল পাঁচটায় প্রদর্শিত হবে ‘গুটি’।
চরকির এই ওয়েব সিরিজ ‘গুটি’র সঙ্গে রয়েছে কুমিল্লা শহরের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ। এখানে যে কেবল শুটিং হয়েছে তা–ই নয়, ‘গুটি’র পরিচালক শঙ্খ দাসগুপ্তও এই শহরে বড় হয়েছেন। ১৭ বছর কাটিয়েছেন কুমিল্লায়। মাদক নিয়ে গল্প ভাবার সময় থেকেই ভাবছিলেন, কোথায় শুটিং করা যায়। তখন মাথায় আসে, প্রিয় শহরেই শুটিং করলে করলে কেমন হয়। কারণ, এই শহর প্রায়ই মাদকের জন্য খবরের শিরোনাম হয়। সেই গল্প নিয়ে আজ কুমিল্লার দর্শকের সামনে হাজির হচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘কুমিল্লার দর্শকেরা খুবই আন্তরিকভাবে আমাদের গ্রহণ করেছেন। আমরা ভিক্টোরিয়া কলেজের শিক্ষক–শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সিরিজটি নিয়ে কথা বলেছি। সেখানে “গুটি” নিয়ে কুইজ ছিল। বুঝতে পেরেছি, এখানকার দর্শক অনেকেই চরকি ও “গুটি”র খোঁজখবর রাখেন। পর্বটি অনেক মজার ছিল। আশা করছি ওটিটির দর্শকদের মতো বিশেষ প্রদর্শনী দেখেও সবাই ওয়েব সিরিজের প্রশংসা করবেন।’
‘গুটি’তে উঠে এসেছে মাদক পাচারকারী সুলতানা ও তার পরিবার নিয়ে সংগ্রামের গল্প। সুলতানা স্থানীয় মাদক চোরাচালান নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত। এই মাদক চোরাচালানের কারণে সে পরিবারের কাছ থেকে কিছুটা দূরে। একসময় পরিবারকে সময় দেওয়ার জন্য সব ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করে। পালানোর কোনো পথ নেই, তবে সুলতানা স্বপ্ন দেখে। মেয়ের জন্য সুন্দর একটি পৃথিবীর স্বপ্ন। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণ হয় কি? এমন টান টান উত্তেজনা নিয়ে এগিয়ে যায় এই মানবিক গল্প। এতে বাঁধন ছাড়া অভিনয় করেছেন শাহরিয়ার নাজিম জয়, মৌসুমী হামিদ, নাসির উদ্দিন খান, আরিয়া আরিত্রা, টুনটুনি সোবহান, আরফান মৃধা শিবলু, মাহমুদুল আলম, শরীফ সিরাজসহ আরও অনেকে। কুমিল্লায় অভিনয়শিল্পী ছাড়া চরকির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেদওয়ান রনিসহ চরকির টিমের অন্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
Source: প্রথম আলো
কেন চার বছর আগে ফিরলেন রাজ
***********************************************************************
গত বছর সিনেমা দিয়ে আলোচনায় থাকলেও নতুন বছরের শুরুতে দাম্পত্য কলহকে কেন্দ্র করে তিনি যে আলোচনায় থাকবেন, সেটা হয়তো ভাবেননি শরীফুল রাজ। তবে সব ভুলে আবার এক হয়েছেন পরী ও রাজ। সম্প্রতি পরীমনি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘এখন রাজ আমার কথা শুনছে।’ তাঁরা রয়েছেনও একই বাসায়। এর মধ্যে হঠাৎ কেন চার বছর আগে ফিরলেন রাজ? কেন লিখলেন, ‘পজিটিভ এনার্জি।’ সেই উত্তর খুঁজছেন ভক্তরা।
পরীমনি ও রাজ দম্পতি বিয়ের পর থেকেই নানা কারণে আলোচনায় ছিলেন। সে সময় রাজ–পরীমনির কাছের মানুষেরা অনেকেই বলেছিলেন, ‘বিয়ের পর থেকে তাঁদের একে অন্যকে নিয়ে অভিযোগ ছিল। সংসার করতে গেলে এমনটা হবেই ভেবে চুপ ছিলেন।’ সন্তান রাজ্যর কথা ভেবে ঘরের কথা বাইরে আনেননি তাঁরা। কিন্তু নতুন বছরের শুরুতেই পরীমনির ফেসবুকে পোস্ট ঘিরে সমালোচনা শুরু হয়। পরী নিজেই তখন জানিয়েছিলেন, তিনি রাজের সঙ্গে সংসার করছেন না। তবে সপ্তাহ ঘুরতেই বদলে যায় দৃশ্যপট—এক হন রাজ ও পরীমনি।
যখন সবকিছু ঠিকঠাক, তখন চার বছর আগে ফিরলেন রাজ। ফেসবুকে শেয়ার করা সেই ইনস্টাগ্রামের ছবিতে দেখা যায়, রাজ একা একা সমুদ্রসৈকতে বসে আছেন। পেছনে সমুদ্র। মাথায় ক্যাপ। চার বছর আগের এই ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘বেড়িয়ে পড়ো পৃথিবীর পথে। সঙ্গে নিয়ে যাও তোমার প্যাশন ও ভালোবাসা, যা তুমি ভালোবাসো। কখনোই আশাহত হয়ে প্যাশনকে ছেড়ে দিয়ো না। এই প্যাশনই শক্তি। অনুভব করো এই শক্তি, যেটা তোমার লক্ষ্যবস্তু থেকে আসছে, যেটা তোমাকে উত্তেজিত করে। তুমি শুধু এগিয়ে যাও।’
অনেক ভক্ত মনে করছেন, প্যাশন বলতে হয়তো অভিনয়কেই বুঝিয়েছেন রাজ। নতুন বছরে এখনো নতুন কোনো কাজের ঘোষণা দেননি রাজ। তবে একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, শিগগির আবার ওটিটিতে নাম লেখাচ্ছেন রাজ। নতুন বছর থেকে আবার কাজে মনোযোগী হবেন তিনি।
Source: প্রথম আলো