Linkeei Linkeei
    #ai #seo #affiliatemarketing #artificialintelligence #online
    חיפוש מתקדם
  • התחברות
  • הירשם

  • מצב יום
  • © 2025 Linkeei
    על אודות • מַדרִיך • צור קשר • מפתחים • מדיניות פרטיות • תנאי שימוש • הֶחזֵר • Linkeei App install

    בחר שפה

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

שעון

שעון סלילים סרטים

אירועים

עיין באירועים האירועים שלי

בלוג

עיין במאמרים

שׁוּק

המוצרים החדישים

דפים

הדפים שלי דפי לייק

יותר

פוֹרוּם לַחקוֹר פוסטים פופולריים משחקים מקומות תעסוקה הצעות
סלילים שעון אירועים שׁוּק בלוג הדפים שלי ראה הכל

לְגַלוֹת פוסטים

Posts

משתמשים

דפים

קְבוּצָה

בלוג

שׁוּק

אירועים

משחקים

פוֹרוּם

סרטים

מקומות תעסוקה

Selim Reza
Selim Reza
4 שנים

স্বাস্থ্যবিধি: গণপরিবহনে চালক শ্রমিকরাই বেশি উদাসীন
ঢাকা অফিস : দেশে হু হু করে বাড়ছে করোনার সংক্রমণ। বাড়ছে ভাইরাসটির নতুন ধরন ওমিক্রনের আধিপত্য। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের জায়গা ধীরে ধীরে দখলে নিচ্ছে ওমিক্রন। সংক্রমণ পরিস্থিতি মোকাবিলায় গত ১০ জানুয়ারি ১১ দফা বিধিনিষেধ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ১৩ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে বিধিনিষেধ কার্যকর হয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি নাজেহাল গণপরিবহনে চলাচলকারী সাধারণ যাত্রীরা। এর মূল কারণ, গণপরিবহনের চালক ও শ্রমিকরা স্বাস্থ্যবিধি মানার ধারেকাছেও নেই। সরকারের বিধিনিষেধে বলা হয়েছিল, ট্রেন, বাস এবং লঞ্চে সক্ষমতার অর্ধেক সংখ্যক যাত্রী নেওয়া যাবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কার্যকারিতার তারিখসহ সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা জারি করবে। সর্বপ্রকার যানের চালক ও সহকারীদের আবশ্যিকভাবে কোভিড-১৯ টিকা সনদধারী হতে হবে। কিন্তু বাস্তব চিত্র পুরোপুরি বিপরীত। করোনার ভয়াবহতায় এখন অধিকাংশ যাত্রী গণপরিবহনে চলাচলের ক্ষেত্রে বাড়তি সচেতনতা অবলম্বন করছেন। কিন্তু সেটা হয়তো কোনো কাজেই আসবে না, যতক্ষণ গণপরিবহনের চালক ও শ্রমিকরা সচেতন না হবেন। রাজধানীর সব গণপরিবহনে চালক ও হেলপারের বাধ্যতামূলক মাস্ক পরার কথা বলা হলেও ১০ ভাগ ক্ষেত্রেও সেটি দেখা যাচ্ছে না। বরং মাস্ক না পরার প্রতিই তাদের উৎসাহ বেশি। বাসে জীবাণুনাশক ছিটানো হচ্ছে না। সুযোগ পেলেই গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে। এ অবস্থা করোনার সংক্রমণ ঝুঁকি বহুগুণে বাড়িয়ে তুলতে পারে। সোমবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল থেকে সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় চলাচলকারী গণপরিবহনগুলো ঘুরে এমন চিত্রেরই দেখা মিলেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, বেশিভাগ বাস চালক, সুপারভাইজার ও হেলপারের মুখে মাস্ক নেই। অফিস টাইমে কর্মজীবীরা লোকাল বাসে দাঁড়িয়ে গন্তব্যে ছুটছেন। বাসের ভেতরে গা ঘেঁষাঘেষি করে দাঁড়িয়ে আছেন যাত্রীরা। একজনের নিশ্বাস পড়ছে আরেকজনের ওপর। হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতেও দেখা যায়নি কোনো গণপরিবহনে। বাসের হেলপাররা পুরোনো অভ্যাসেই টেনে টেনে অতিরিক্ত যাত্রী তুলছেন। গা ঘেঁষেই চলছে ওঠানামা ও ভাড়া আদায়। করোনা মোকাবিলায় সরকারের ১১ দফা নির্দেশনার মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহনে অর্ধেক আসন খালি রাখার কথা বলা হয়েছিল। পরে অবশ্য মালিকপক্ষের দাবির মুখে ‘যত সিট তত যাত্রী’ এ নিয়মে গণপরিবহন চলাচলের নির্দেশনা দেওয়া হয়। গত রোববার নতুন করে কিছু নির্দেশনা এলেও গণপরিবহনের বিষয়ে নতুন কোন নির্দেশনা আসেনি। ফলে পরিবহন শ্রমিকদের উদাসীনতা এবং যাত্রীদের প্রচণ্ড ভিড়ে উপেক্ষিতই রয়ে গেলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার বিষয়টি। এদিন সকালে শাহবাগে একটি বাসের চালক ও দুই সহযোগীকে মাস্ক না পরা অবস্থায় দেখা যায়। বাসটির চালক কামাল উদ্দিনের সঙ্গে কথা হলে তিনি জাগো নিউজকে বলেন, ‘মাস্ক পরলে নিশ্বাস নিতে সমস্যা হয়। এখন পরিনি। পকেটে আছে।’ বাসের দুই সহযোগীর ভাষ্য- তারা মনের ভুলে মাস্ক বাসায় রেখে এসেছেন। সামনে গুলিস্থান মোড়, সেখানে গিয়ে কিছু মাস্ক কিনবেন। অনেকে আবার মাস্ক ঠিকভাবে না পরে থুতনিতে ঝুলিয়ে রেখেছেন। প্রয়োজন বুঝে তারা মাস্ক টেনে নাক-মুখের ওপরে তুলছেন। আবার সুযোগ বুঝে নামিয়েও ফেলছেন। দেশে সংক্রমণ বাড়ার খবরে যাত্রীদের মধ্যে মাস্ক পরার প্রবণতা বহুগুণে বেড়েছে। তবে আসন সংখ্যার চেয়েও অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহনের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচল করা অনেক সচেতন যাত্রীর পক্ষেই সম্ভব হচ্ছে না। এসব বিষয়ে ইমন আহম্মেদ নামের এক যাত্রী জাগো নিউজকে বলেন, আমি সচেতন হলেই কী লাভ, যদি অন্যরা সচেতন না হয়। বাসের সুপারভাইজার প্রত্যেকের নাকের ডগায় দাঁড়িয়ে ভাড়া আদায় করছেন। কিন্তু উনার মুখেই মাস্ক নেই। ফরিদ ইসলাম নামের এক যাত্রী বলেন, বাসে সিট না থাকলে বাধ্য হয়েই দাঁড়িয়ে যেতে হয়। স্বাস্থ্যবিধি মানা হয় না কোনো বাসেই। স্বাস্থ্যবিধি মানার পরিস্থিতিও নেই। সরকার শুধু নির্দেশনা দিয়েই খালাস। আমরা যারা বাসে চলাচল করি তাদের কষ্ট আর স্বাস্থ্যঝুঁকির শেষ নেই। না পারি মানতে, না পারি সইতে। সকালের দিকে রাস্তায় কর্মস্থলমুখী যে পরিমাণ যাত্রী থাকে গণপরিবহনের সংখ্যা থাকে তারও কম। ফলে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন করা হয় প্রায় প্রতিটি বাসে। ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে দৌড়ানোর পাল্লায় যাত্রীরাও ঝুঁকি নিয়েই বাধ্য হয়ে উঠে পড়েন সেসব বাসে। সিট না পেয়ে রামপুরা থেকে পল্টন পর্যন্ত দাঁড়িয়ে আসা যাত্রী ফজলে হুদা জাগো নিউজকে বলেন, অফিসে তো সময় মতো যেতে হবে। কয়েকটা বাস মিস করেছি। এখন না গেলে দেরি হয়ে যাবে। বেতন কাটবে। ওই বাসেরই হেলপার সুমন বলেন, যাত্রীরা জোর করে ওঠে। যাদের মাস্ক নেই বললেও তারা মাস্ক পরতে চায় না। আবার অনেকে আছেন তাদের বলতে হয়। তারা খুব সচেতন। সঠিকভাবে মাস্ক পরেন।

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
avatar

Napa Extra

Ok
כמו
· תשובה · 1643028319

מחק תגובה

האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?

avatar

Prince Zasim uddin

Und cjc gmd bcb cvc dncc B's gabs bdb vhf nff jdhdjdhdjdxhddhdjdjdhdnzsjshsbjzhzkzjxgxnxznnjzxnksjddgsjgskshsjkagsjdhdkdksgxjgxbzhsnsbdkjdjdhdjsjshskdbdkfhdmds#
כמו
· תשובה · 1643035168

מחק תגובה

האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?

avatar

Prince Zasim uddin

Wow gdbznhxgfhhdyhssdjdujudjsjdudjdjdkdjdidjdjdddjdjdbbdbdbdbdbdvbdbddbbsjsbsjvdjevdhehs
כמו
· תשובה · 1643035197

מחק תגובה

האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?

Selim Reza
Selim Reza
4 שנים

এক সপ্তাহ পর বিধিনিষেধের বিষয়ে পরবর্তী নির্দেশনা: প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা অফিস : আগামী এক সপ্তাহ পর করোনাভাইরাসের (কোভিড ১৯) সংক্রমণ পরিস্থিতি দেখে চলমান বিধিনিষেধের বিষয়ে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। সোমবার (২৪ জানুয়ারি) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান। তিনি বলেন, ‘আমাদের উদ্দেশ্য সবাই মাস্ক পরুক। এই সময়টা আমরা অতিক্রম করতে চাই। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি নাগাদ এটি বাড়তে থাকবে। সবাইকে সচেতন হতে হবে। আমরা চাই, এই তৃতীয় ঢেউ থেকে যত তাড়াতাড়ি উত্তোরণ করতে পারি। সেজন্য সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে তৃতীয় ঢেউ মোকাবিলা করতে হবে।’ আগামী ৬ ফেব্রুয়ারির পর এই বিধিনিষেধ বাড়তে পারে, সেটা কী আমরা বলতে পারি— এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘অবশ্যই পরিস্থিতি বিবেচনা করে...। কারণ আমাদের সচেতনতার ওপরে...এখন যে ভ্যারিয়েন্টটা দেখছি ওমিক্রন, এটা সেরে উঠতে অল্প সময় নিচ্ছে। রিকভারি রেট কিন্তু খুবই ভালো। ৮৫ শতাংশের বেশি সংখ্যক আক্রান্ত মানুষ ঘরে থেকে ট্রিটমেন্ট নিতে পারছেন এবং তারা সেরে উঠছেন। আমরা অবশ্যই আগামী এক সপ্তাহ পর দেখবো এটা (সংক্রমণ) কী পর্যায়ে আছে, সেই অনুযায়ী আমরা পরবর্তী নির্দেশনা দেবো।’ গণপরিবহন সরকারের বিধিনিষেধ মানছে না- এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, ‘সরকারের দেওয়া বিধিনিষেধ সবাইকে মানতে হবে। ইউরোপ সংক্রমণের ক্ষেত্রে তাদের পিক সময় পার করেছে। আমাদের একটু পরে শুরু হয়েছে। এজন্য আমাদের একটু পরে সেটা (চূড়ান্ত সংক্রমণ) হতে পারে। সেক্ষেত্রে আমরা চাইবো, যাদের যেভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, নির্দেশনাগুলো সবাই মেনে চললে তা সবার জন্যই ভালো। পরিবহন সেক্টরে যারা রয়েছেন তাদেরও আমাদের সহযোগিতার করতে হবে। নিয়ম মেনে তারা গণপরিবহন পরিচালনা করবেন। এর মধ্য দিয়ে আমরা একটা ভালো রেজাল্ট পাবো। আশা করছি, অল্প সময়ের মধ্যে তৃতীয় ঢেউ উত্তোরণ করবো।’ জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা মানুষকে বলবো, আপনারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবেন। সবাইকে মাস্ক পরে বাইরে আসতে হবে। আমাদের অ্যানাউন্সমেন্টে বলা হবে আপনারা মাস্ক পরেন। একটা ডেট দেওয়া হবে যে, আগামীকাল থেকে মোবাইল কোর্ট নামবে। তাই আগে থেকে সতর্ক করে নিয়েই কিন্তু মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে।’

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
avatar

Napa Extra

Okk
כמו
· תשובה · 1643028325

מחק תגובה

האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?

Selim Reza
Selim Reza
4 שנים

আবার বাড়ছে রডের দাম
ঢাকা অফিস : আবার বাড়তে শুরু করেছে নির্মাণ সামগ্রীর অন্যতম প্রধান উপকরণ রডের দাম। গেলো এক সপ্তাহে প্রতি টন রডের দাম দুই থেকে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। এর আগে গত বছরের নভেম্বরে দেশের বাজারে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে পৌঁছায় রড। তখন ভালো মানের বা ৬০ গ্রেডের ওপরে এক টন রড খুচরা পর্যায়ে ৮১ হাজার টাকার ওপরে উঠে যায়। ইতিহাসের সর্বোচ্চ দাম স্পর্শ করার পর ডিসেম্বরে এসে কমতে শুরু করে রডের দাম। ৮১ হাজার টাকা থেকে কমে চলতি বছরের শুরুর দিকে ৭৬ হাজার টাকায় চলে আসে। তবে এক সপ্তাহ ধরে আবার বাড়তে শুরু করেছে রডের দাম। এতে ভালো মানের এক টন রড ৮০ হাজার টাকায় উঠেছে। এর আগে ওয়ান ইলেভেনের (২০০৭ সালের ১১ নভেম্বর সারাদেশে ছড়িয়ে পড়া সহিংসতা) সময় প্রতি টন রডের দাম সর্বোচ্চ ৮০ হাজার টাকায় উঠেছিল। রডের এই দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, হঠাৎ করে আন্তর্জাতিক বাজারে রডের কাঁচামাল স্ক্র্যাপের দাম বেড়ে গেছে। এক সপ্তাহের মধ্যে স্ক্র্যাপের দাম বেড়েছে দুই হাজার টাকার ওপরে। সেই সঙ্গে রডের চাহিদাও কিছুটা বেড়েছে। সব মিলিয়ে বেড়েছে রডের দাম। খুচরা ব্যবসায়ীদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এখন ভালো মানের বা ৬০ গ্রেড এক টন রড কোম্পানি ভেদে বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৭৩ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৭১ হাজার থেকে ৭৮ হাজার টাকার মধ্যে। এদিকে সরকারি প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের তুলনায় এখন ৬০ গ্রেডের রড ১৮ দশমিক ৪৩ শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। আর ৪০ গ্রেডের রডের দাম গত বছরের তুলনায় বেড়েছে ১০ দশমিক ৫১ শতাংশ। রডের দামের বিষয়ে পুরান ঢাকার ব্যবসায়ী সঞ্জয় চৌধুরী জাগো নিউজকে বলেন, গত বছরের নভেম্বরে ভালো মানের ৬০ গ্রেড রড ৮২ হাজার টাকায়ও বিক্রি করেছি। এখনো পর্যন্ত দেশের ইতিহাসে এটা রডের সর্বোচ্চ দাম। এরপর রডের দাম কিছুটা কমে ৭৭-৭৮ হাজার টাকায় চলে এসেছিল। কিন্তু এক সপ্তাহ ধরে রডের দাম আবার বাড়ছে। কিছুদিন আগে যে রড ৭৮ হাজার টাকায় বিক্রি করেছি, এখন তা ৮০ হাজার টাকার ওপরে বিক্রি করতে হচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের ধারণা সামনে অস্বাভাবিক কিছু না হলে রডের দাম আরও বাড়বে। কারণ প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি-মার্চে নির্মাণ কাজ বেশি হয়। তাই এই সময়ে রডের চাহিদাও বেশি থাকে। এরই মধ্যে রডের চাহিদা বাড়তে শুরু করেছে। করোনার কারণে কাজকর্ম বন্ধ না হয়ে গেলে সামনে রডের চাহিদা আরও বাড়বে। সেক্ষেত্রে রডের দাম ৮২-৮৩ হাজার টাকা হয়ে গেলে আমরা অবাক হবো না। হঠাৎ রডের দাম বাড়ার বিষয়ে কদমতলী স্টিল মিলস প্রাইভেট লিমিটেডের (কেএসএমএল) চেয়ারম্যান আজিজ আহমেদ জাগো নিউজকে বলেন, রডের কেমিক্যাল বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এক সপ্তাহের মধ্যে রডের কাঁচামাল স্ক্র্যাপের দাম অনেক বেড়ে গেছে। গত ৫-৬ দিনে স্ক্র্যাপের দাম বেড়েছে দুই হাজার টাকার ওপরে। কাঁচামালের এই দাম বাড়ার কারণেই রডের দাম বেড়েছ। শুধু কী কাঁচামালের দাম বাড়ার কারণে রডের দাম বেড়েছে, রডের চাহিদা বাড়েনি? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, রডের চাহিদা কিছুটা বেড়েছে। তবে করোনার কারণে কিছু কাজ বন্ধ। যে কারণে রডের চাহিদা যে পরিমাণ বাড়ার কথা, সে পরিমাণ বাড়েনি। আমাদের এ সেক্টর বর্তমানে বেশ সমস্যার মধ্যে আছে। বিক্রি অনেক কম। মূলত কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমরা দাম বাড়াতে বাধ্য হচ্ছি।

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
avatar

Napa Extra

Okkk
כמו
· תשובה · 1643028332

מחק תגובה

האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?

Selim Reza
Selim Reza
4 שנים

৩০ জানুয়ারি থেকে ফাজিল পরীক্ষা হচ্ছে না
ঢাকা অফিস : আগামী ৩০ জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাজিল (স্নাতক) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে করোনাভাইরাসের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এই পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সোমবার (২৪ জানুয়ারি) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে গত ৫ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়টির অধীনে ফাজিল ১ম, ২য়, ও ৩য় বর্ষের নিয়মিত-অনিয়মিত-প্রাইভেট-রিটেইক-মনোন্নয়ন পরীক্ষার জন্য সংশোধিত রুটিন প্রকাশ করে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়। করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের মধ্যেও পরীক্ষা চালু রাখতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বেশ কয়েকটি নির্দেশনার কথা জানানো হয়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত পরীক্ষা স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
avatar

Napa Extra

Okk boss
כמו
· תשובה · 1643028347

מחק תגובה

האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?

Selim Reza
Selim Reza
4 שנים

ঢাকায় মিলেছে ওমিক্রনের অন্তত তিন উপধরন: গবেষণা
ঢাকা অফিস : ঢাকা শহরে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের অন্তত তিনটি উপধরন (সাব টাইপ) পাওয়া গেছে বলে সম্পূর্ণ জিনোম সিকোয়েন্স গবেষণায় জানা গেছে। সোমবার (২৪ জানুয়ারি) আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশের (আইসিডিডিআর,বি) প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়। গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা শহরে যে তিনটি উপধরন আছে সেগুলো আফ্রিকান, ইউরো-আমেরিকান এবং এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের ওমিক্রন ধরনের সঙ্গে মিলে যায়। আইসিডিডিআর,বি বলছে, জানুয়ারির প্রথম দুই সপ্তাহে তাদের ল্যাবরেটরিতে ১ হাজার ৩৭৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৮ শতাংশই ছিল করোনায় আক্রান্ত। আর আক্রান্তদের মধ্যে ওমিক্রন ছিল ৬৯ শতাংশের নমুনায়। বাংলাদেশে ৬ ডিসেম্বর ওমিক্রন প্রথম শনাক্ত হয়। ওই মাসেই আইসিডিডিআর,বির ল্যাবে পরীক্ষা করা ঢাকা শহরের ৭৭ জন করোনা রোগীর মধ্যে পাঁচটিতে ওমিক্রন শনাক্ত করা হয়েছিল। অন্যগুলো ছিল ডেল্টা ভেরিয়েন্ট। গবেষণায় আক্রান্তদের সঙ্গে কথা বলে তথ্য যুক্ত করা হয়েছে। এতে বলা হয়, ওমিক্রনে আক্রান্ত ২৯ জনের মধ্যে ২৭ জনের মৃদু উপসর্গ কিংবা কোনও উপসর্গও ছিল না। ২৪ জন টিকার দুই ডোজ নিয়েছিলেন, বুস্টার ডোজ নিয়েছেন একজন। একজন শুধু একদিনের জন্য হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
avatar

Napa Extra

Okk
כמו
· תשובה · 1643028353

מחק תגובה

האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?

Selim Reza
Selim Reza
4 שנים

ঢাকা মেডিক্যালে বাড়ছে রোগীর চাপ
ঢাকা অফিস : ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত ও উপসর্গ নিয়ে রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। এর মধ্যে ভ্যাকসিন নেওয়া রোগীও রয়েছেন অনেকে। ভর্তি রোগীদের মধ্যে বেশির ভাগই ঢাকার বাইরের রোগী। হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গিয়ে জানা গেছে, রবিবার (২৩ জানুয়ারি) সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত রোগী ১৯ জন ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে ৫ জন ঢাকা ও এর আশপাশের বাকি ১৪ জনই ঢাকার বাইরের রোগী। এদের মধ্যে কয়েকজন করোনা পজিটিভ, আর বাকিরা করোনার উপসর্গসহ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আসছেন। হাসপাতালের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, গত এক মাসে করোনায় ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে গত ২১ ও ২২ জানুয়ারি, দুই দিনে পাঁচ জন মারা গেছেন। তার মধ্যে তিন জনেরই ভ্যাকসিন নেওয়া ছিল। জানুয়ারির শুরুতে করোনা ইউনিটে রোগী ভর্তি ছিল ১৬২ জন। এরমধ্যে ৩২ জনেরই ছিল করোনা পজিটিভ। ২২ জানুয়ারিতে ভর্তির সংখ্যা এসে দাঁড়িয়েছে ৩৫০ জনে, তার মধ্যে পজিটিভ ছিল ১৭৪ জন। এর মধ্যে প্রথম ডোজ নেওয়া ছিল ১২ জন আর ২য় ডোজ নেওয়া ছিল ৩৪ জনের। ঢামেকে করোনার ইউনিট চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৫৯১ জন। চট্টগ্রামের ষোলশহর থেকে আব্দুস সালাম হাওলাদার (৫৬) নামে এক রোগীকে ঢামেকের করোনা ইউনিটে নিয়ে এসেছেন তার ছেলে মো. হামিদ। তিনি জানান, তার বাবার দুটি ভ্যাকসিনই দেওয়া হয়েছে। হঠাৎ করে নাক দিয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছিল, পরে স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তার কিডনি সমস্যা ধরা পরে। পরে করোনা পরীক্ষাতেও পজিটিভ আসে। সেখান থেকে রেফার করা হলে তাকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসেন। একই দিনে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন কক্সবাজার টেকনাফের বাসিন্দা মাজহারুল ইসলাম (৩৫) নামে আরেক রোগী। তার ফুপাতো ভাই শাহনেওয়াজ জানান, মাজহারুল দুবাই প্রবাসী ছিলেন, সেখান থেকে তিনি একসময় মালয়েশিয়া পাড়ি জমান। সেখানে কিছুদিন কাজ করার পর অসুস্থ হয়ে পড়লে দেশে ফিরে আসেন। এখানে প্রাইভেট একটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে তার বোন মেরুর ক্যান্সার ধরা পড়ে। এই চিকিৎসা চলাকালেই তার করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়। প্রাইভেট হাসপাতাল থেকে তাকে প্রথমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু সেখানে ভর্তি করতে না পারায় রবিবার ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। শাহনেওয়াজ বলেন, চিকিৎসকরা জানিয়েছেন এখানে তার করোনা নেগেটিভ হওয়ার পর তাকে ক্যান্সার বিভাগে পাঠানো হবে। ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক মনে করেন, স্বাস্থ্যবিধি না মানা ও টিকা না নেওয়ার কারণেই বর্তমানে করোনা রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিনি বলেন, করোনা পজিটিভ ও উপসর্গ নিয়ে প্রতিনিয়ত যে ভাবে রোগী আসছে, সে বিবেচনা করে, কোভিড রোগীদের জন্য কয়েকটি ওয়ার্ড ফাকা করা হয়েছে। এখন সেই ওয়ার্ডগুলোতে ভর্তি নেওয়া হচ্ছে। অ্যাম্বুলেন্সে রোগী : তিনি বলেন, বর্তমানে কোভিড ইউনিটে (২৩ জানুয়ারি) ৩৫০ রোগী ভর্তি রয়েছেন। করোনার শুরু থেকে এ পর্যন্ত ঢামেক হাসপাতাল ৩'শ শয্যা থেকে শুরু করে পর্যায়ক্রমে মেডিসিন বিভাগসহ বেশ কয়েকটি বিভাগের কার্যক্রম কমিয়ে দিয়ে হাসপাতালের দুটি ভবন, শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনিস্টিউটের কিছু অংশ, আইসিইউ, এইচডিইউসহ প্রায় ৯'শ শয্যা করোনা ডেডিকেটেড করা হয়। যেখানে সর্বোচ্চ ভর্তি ছিল প্রায় ৯৫০ জন রোগী। একটা সময় দৈনিক ১শ’রও বেশি করোনা রোগী ভর্তি হতো। একদিনে সর্বোচ্চ ভর্তি হয়েছিল ১১৯ জন। সেখান থেকে রোগী কমতে কমতে ডেল্টা ঢেউয়ের পর করোনা রোগীর সংখ্যা দেড়'শোর নিচে চলে আসে। পূর্বের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, রোগীর চাপ বেড়ে গেলে পর্যায়ক্রমে আবারও সব শয্যা খালি করে ফেলা হবে। বর্তমানে আমাদের অক্সিজেনের ব্যবস্থাও বেড়েছে, আমাদের সকল ব্যবস্থাপনা রয়েছে। আমরা চাই না পরিস্থিতি আগের পর্যায়ে যাক। এ জন্য সকলের সচেতন হতে হবে। মাস্ক পরিধান করতে হবে, টিকা নিতে হবে। টিকা নিলেও মৃত্যুর ঝুঁকি কমে যাবে বলে জানান ঢামেকের পরিচালক।

................................

০৬
বিজেপির সঙ্গে জোট করে ২৫ বছর নষ্ট হয়েছে: শিব সেনা
ঢাকা অফিস : বিজেপিকে ২৫ বছর ধরে লালন-পালন করা ঠিক হয়নি। শিব সেনার প্রতিষ্ঠাতা বালাসাহেব ঠাকরের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে এভাবে ফের একবার বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিলেন ভারতের মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। তিনি অভিযোগ করেন যে রাজনীতির স্বার্থে ‘হিন্দুত্ববাদ’-কে ব্যবহার করেছে বিজেপি। তিনি আক্ষেপের সুরে বলেন,‘বিজেপির সঙ্গে জোট করে ২৫ বছর নষ্ট করেছে শিবসেনা। প্রয়াত বাংলা সাহেবের ছেলে উদ্ধব ঠাকরে বলেন,‘আজ তারা যে ফাঁপা হিন্দুত্ব প্রদর্শন করে, তা ক্ষমতার ছলনা ছাড়া আর কিছুই নয়। এটা দুর্ভাগ্যজনক যে আমরা তাদের ২৫ বছর ধরে লালন-পালন করেছি...আমরা হিন্দুত্ব ত্যাগ করিনি, কখনও করব না। আমরা বিজেপি ছেড়েছি, হিন্দুত্ব নয়। বিজেপি হিন্দুত্বের সমার্থক নয়... আমরা হিন্দুত্বের জন্য ক্ষমতা চেয়েছিলাম। আমরা ক্ষমতা পাওয়ার জন্য হিন্দুত্বকে ব্যবহার করিনি।’ উল্লেখ্য, বাল ঠাকরের হাত ধরেই জোটের বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিল বিজেপি ও শিবসেনা। তবে প্রায় তিনদশকের সেই সম্পর্ক তেতো হয়ে ভেঙেছে। আর বাল ঠাকরের জন্ম জয়ন্তীতেই ফের একবার বিজেপিকে একহাত নিলেন উদ্ধব।

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
avatar

Napa Extra

Tnx
כמו
· תשובה · 1643028360

מחק תגובה

האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?

Selim Reza
Selim Reza
4 שנים

দেশের ১২ জেলায় হাই-টেক পার্ক স্থাপনে ঋণ দিচ্ছে ভারত
ঢাকা অফিস : বাংলাদেশের ১২টি জেলায় হাই-টেক পার্ক স্থাপন এবং দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টিতে সহযোগিতা করবে ভারত। সোমবার (২৪ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সভাকক্ষে ভারতীয় হাই-কমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীর সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এ তথ্য জানান। ভারতীয় হাই-কমিশনার দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করা এবং আইসিটি সেক্টরসহ অন্যান্য খাতে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব বাড়ানোর বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তিনি অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। মতবিনিময় অনুষ্ঠানে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের অসামান্য অবদান কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে দুই দেশের বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস পেয়েছে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ করে আইসিটি সেক্টরে ভারতের বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে দেশের ১২টি জেলায় হাই-টেক পার্ক স্থাপন প্রকল্পে ভারত সরকার ঋণ প্রদান করছে।’ এর মধ্যে ৮টি পার্ক স্থাপনের কাজ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শুরু করা হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশ-ভারত ডিজিটাল সার্ভিস অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট ট্রেনিং সেন্টার (বিডিসেট) নামের আরেকটি প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশের ৬টি সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক, হাই-টেক পার্ক এবং শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারে প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য বিশেষায়িত ল্যাব স্থাপন করা হবে। এখান থেকে আগামী দুই বছরে ২ হাজার ৪০০ জন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবে। ইন্টারনেট অব থিংস, মেশিন লার্নিং, রোবোটিকস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, এক্সটেনডেড রিয়ালিটিসহ অন্যান্য উচ্চতর বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এছাড়া ৩০ জনকে ৬ মাসের জন্য ভারতে আইসিটির ওপর উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হবে। প্রতিমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ-ভারত ডিজিটাল এডুট্রেইনমেন্ট সেন্টার স্থাপনের লক্ষ্যে আরেকটি প্রকল্প চূড়ান্ত হওয়ার পর্যায়ে রয়েছে। প্রস্তাবিত এই প্রকল্পের আওতায় দেশের ৬৪টি স্থানে ডিজিটাল এডুট্রেইনমেন্ট সেন্টার স্থাপনের বিষয়ে উভয় দেশ একসঙ্গে কাজ করবে; যেখানে একইসঙ্গে শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং বিনোদনের ব্যবস্থা থাকবে। এছাড়া স্টার্ট-আপ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশ ও ভারতের ৫০টি করে স্টার্ট-আপ প্রতিষ্ঠান অভিজ্ঞতা বিনিময় করবে। বাংলাদেশ-ভারত যৌথ উদ্যোগে দেশে প্রথমবারের মতো স্থাপন করা হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত আইটি এক্সিলারেটর (বিআইটিএ)।’ বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ আইটি ইন্ডাস্ট্রির জনবলের চাহিদার দিক বিবেচনা করে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মধ্যমে আইসিটি খাতে দক্ষ জনবল তৈরি হয়েছে ৩৬ হাজার জন। বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আইসিটি খাতে প্রায় ২২ হাজার জনের প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Selim Reza
Selim Reza
4 שנים

গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করতে নানামুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত বিএনপি: কাদের
ঢাকা অফিস : বিএনপির গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করার নানামুখী ষড়যন্ত্রের নীলনকশার অভিপ্রায় রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে অংশ না নেওয়া, নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা, নির্বাচন কমিশন ও গণতান্ত্রিক কাঠামোকে শক্তিশালী করায় অনীহা, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা, দেশবিরোধী অপতৎপরতায় লিপ্ত থাকা সেই নীলনকশারই বহিঃপ্রকাশ।’ ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে সোমবার (২৪ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। বিএনপিকে স্বৈরাচার আইয়ুব-মোনেমের উত্তরসূরি আখ্যায়িত করে বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘বাঙালির স্বাধিকার ও স্বাধীনতা সংগ্রামে যে দেশদ্রোহী অপশক্তি স্বৈরাচার আইয়ুব-মোনেমের পক্ষে তথা বাঙালির স্বাধীনতা এবং মুক্তির বিপক্ষে ছিল তাদের উত্তরাধিকার আজও বাংলাদেশের গণতন্ত্র-উন্নয়ন অগ্রগতি-মুক্তি ও সমৃদ্ধির পথে প্রধান অন্তরায়। সেই অপশক্তির প্রতিভূ বিএনপি-জামায়াত বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রাকে ব্যাহত করতে নানামুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। স্বৈরশাসনের গর্ভে জন্ম নেওয়া বিএনপির গায়ে গণতন্ত্রের আস্তিন জড়ালেও তাদের আস্তিনের মধ্যেই রয়েছে গণতন্ত্রের টুঁটি চেপে ধরা দানবীয় রূপ। স্বৈরতন্ত্রের প্রতিভূ বিএনপির গোপন অভিপ্রায়ে রয়েছে গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করার নানামুখী ষড়যন্ত্রের নীলনকশা।’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং তাদের দল বিএনপি ভুল রাজনীতির কারণে এখন চরম দুর্দিনের ছায়ায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছেন। নিজেদের রাজনৈতিক ব্যর্থতায় বিএনপি আজ গভীর সংকটে নিপাতিত। রাজনৈতিক দৈন্যতায় চরম দুর্দিনের কালো অন্ধকারের হতাশা-আবসাদ জেঁকে বসেছে তাদের মনে। সেই সংকট ঢাকতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জাতিকে দুর্দিনের আষাঢ়ে গল্প শোনানোর পাঁয়তারা করছেন।’ ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিভিন্ন সময় বিএনপি শাসনামলের দুঃসহ নির্যাতন-নিষ্পেষণ এখনও দেশবাসীর স্মৃতিতে দগদগে ক্ষতের স্মারক বহন করছে। বাংলার জনগণ সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ, ক্ষুধা-দারিদ্র্য ও চরম অনিশ্চয়তার দুর্বিষহ সময়ে ফিরে যেতে চায় না। সেই অন্ধকারময় সময় কাটিয়ে বাংলার জনগণ বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে আলোকোজ্জ্বল আগামীর পথে এগিয়ে চলেছে। সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কালজয়ী নেতৃত্বে স্বৈরতন্ত্রের প্রতিভূ বিএনপি-জামায়াতের সব ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত মোকাবিলা এবং পারিপার্শ্বিক সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা জয় করে উন্নয়ন-সমৃদ্ধি ও অগ্রগতির পথে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশ তার কাঙ্ক্ষিত অভীষ্টে পৌঁছাবেই।’ বিবৃতিতে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে ২৪ জানুয়ারি এক ঐতিহাসিক দিন। এই দিনে তৎকালীন স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের পতনের লক্ষ্যে দুর্বার গণআন্দোলনে শহীদ হন কিশোর মতিউর রহমান, রুস্তমসহ অনেকেই। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে দিনটি অনন্য গুরুত্ব বহন করে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত বাঙালির মুক্তির সনদ ৬-দফাভিত্তিক আন্দোলনে সোচ্চার হয় সমগ্র জাতি। ৬-দফা দাবির আন্দোলন দমন করতে স্বৈরাচার আইয়ুব খান আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করে বঙ্গবন্ধুসহ অনেককে গ্রেফতার করে। বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়াই ছিল পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর দুরভিসন্ধি। প্রহসনের এই বিচারের বিরুদ্ধে গণআন্দোলন গড়ে তোলে বাংলার জনগণ। ৬-দফাভিত্তিক আন্দোলনের আদর্শকে ধারণ করে ছাত্রলীগসহ ৪টি প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠন ১৯৬৯ সালের ৪ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তোলে এবং ১১-দফা দাবি ঘোষণা করে।’ তিনি বলেন, ‘৬-দফাভিত্তিক ১১-দফা দাবিতে ছাত্রসমাজের সমস্যাকেন্দ্রিক দাবি-দাওয়ার পাশাপাশি কৃষক ও শ্রমিকদের স্বার্থ সংক্রান্ত দাবিসমূহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ’৬৯-এর ১৭ জানুয়ারি দেশব্যাপী সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মঘটের ডাক দিলে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনেম খান ছাত্র আন্দোলন দমনের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করে। পাকিস্তানি শাকসগোষ্ঠীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে ২০ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্রসভা ও প্রতিবাদ মিছিলের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। এ মিছিলে পুলিশের গুলিতে ছাত্রনেতা আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান (আসাদ) নিহত হলে আন্দোলন আরও তীব্র হয়। আন্দোলনের দাবানল সমগ্র বাংলায় ছড়িয়ে পড়ে। ২৪ জানুয়ারি অভূতপূর্ব গণজাগরণ সৃষ্টি হয়। গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচার আইয়ুব খানের পতন ঘটে। ছাত্র-জনতার এই গণঅভ্যুত্থান বাঙালির স্বাধিকার ও স্বাধীনতা সংগ্রামকে আরও বেগবান করে তোলো।’

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Selim Reza
Selim Reza
4 שנים

ইসলামি ব্যাংকগুলো কি ঘুরিয়ে সুদ খায়?
ঢাকা অফিস : ১৯৮৩ সালে দেশে প্রথম চালু হয় ইসলামি ব্যাংকিং। এখন এ ধরনের ব্যাংক আছে ১০টি। দেশের ইসলামি ব্যাংকিং নিয়ে আছে আলোচনা-সমালোচনা ও জিজ্ঞাসা। এ সব নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদনের আজ রইলো দ্বিতীয় পর্ব। ইসলামে সুদকে হারাম করা হয়েছে। যে কারণে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সুদি ব্যাংক থেকে সরে ইসলামি ব্যাংকগুলোকে বেছে নিচ্ছে বেশি। তবে সাধারণ অনেককে বলতে শোনা যায়, বাংলাদেশে ইসলামি ব্যাংকিংয়ের নামে যা হচ্ছে, তা একটা কৌশলমাত্র। এগুলোর কার্যক্রম প্রচলিত ব্যাংকের চেয়ে খুব একটা ভিন্ন নয়। দেখা যায়, প্রচলিত ব্যাংকগুলো যে প্রকল্পে অর্থায়ন করছে, একই প্রকল্পে ইসলামি ধারার ব্যাংকগুলোও বিনিয়োগ করছে। এতে যে প্রশ্নটা জোরালো হয়ে দেখা দেয়— ইসলামি ব্যাংকগুলো কি তবে ঘুরিয়ে সুদ খায়?
দুই মূলনীতি : ইসলামি ব্যাংকিং-এ সংশ্লিষ্ট অনেকের সঙ্গে কথা হয়েছে এ প্রতিবেদকের। তারা সবাই জানিয়েছেন, ইসলামি ব্যাংকিং মূলত দুটি মূলনীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত— লাভ ও লোকসানের ভাগ নেওয়া এবং সুদ তথা সুনির্দিষ্ট হারের ভিত্তিতে লেনদেন না করা। ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের একাধিক কর্মকর্তা বলছেন, ইসলামী ব্যাংকের প্রধান ও অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এখানে সুদের লেনদেন হয় না। এই ব্যাংক শতভাগ শরিয়াহ অনুযায়ী পরিচালিত হয়। অন্য ব্যাংকগুলোরও শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রচলিত ব্যাংক ও ইসলামি ব্যাংকিংয়ের মধ্যে মূল পার্থক্যের জায়গাটাই হলো সুদ।
মনিটরিং করে সুপারভাইজরি কমিটি : পুরোপুরি ইসলামি ব্যাংক ও অন্য ব্যাংকের ইসলামিক শাখাগুলো পুরোপুরি শরিয়াহ অনুযায়ী চলে কি না সেটা দেখার জন্য প্রতিটি ব্যাংকের নিজস্ব শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটি রয়েছে বলে জানা গেছে। একাধিক ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ওই কমিটির সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে শরিয়াহর আলোকে তাদের ব্যাংকগুলো চলছে। এ ছাড়া সেন্ট্রাল শরিয়াহ বোর্ড ফর ইসলামিক ব্যাংকস অব বাংলাদেশ বেসরকারিভাবে ব্যাংকগুলোর তদারকি করছে। এ প্রসঙ্গে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, ‘ইসলামী ব্যাংক কখনও টাকার ব্যবসা করে না। সম্পদভিত্তিক ব্যবসা পরিচালনায় পণ্যের হাতবদলের মাধ্যমে প্রকৃত বিনিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করে ব্যাংকটি। এতে ইসলামী ব্যাংক শরিয়াহর নীতিমালা শতভাগ পরিপালন করছে। সুদভিত্তিক ব্যাংকগুলো শরিয়াহ অনুযায়ী চলে না। তবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে লেনদেনের কোনও ক্ষেত্রে মিল থাকতেও পারে। যেমন মানুষ হিসেবে একজন মুসলিম ও একজন অমুসলিমের বাহ্যিক মিল থাকবে। কিন্তু পার্থক্য থাকবে বিশ্বাস ও কাজেকর্মে। এ প্রসঙ্গে সোশাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাফর আলম বলেন, ‘প্রচলিত ও ইসলামী ব্যাংকের মধ্যে মূলত হালাল-হারামের পার্থক্য। ইসলামি ব্যাংকগুলোতে হালাল পদ্ধতিতে লেনদেন হয়। এর মধ্যে কিছু কাজ প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে বলে মনে হলেও শরিয়াহ মেনে চলায় ইসলামি ব্যাংকিং প্রক্রিয়াগত জায়গা থেকে আলাদা। সাধারণ মানুষ অনেক সময় এই মিলে যাওয়াকে ঘুরিয়ে সুদ খাওয়া বলে। বাস্তবে এমনটা হয় না।’ ফলাফল অভিন্ন হলেও আছে পার্থক্য : সুদ ও মুনাফার পার্থক্য না বোঝার কারণেও অনেকে ইসলামি ব্যাংকগুলোকে সুদি ব্যাংকের সঙ্গে এক করে ফেলেন বলে জানান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। এক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংকের এক কর্মকর্তা উদাহরণ দিয়ে বলেন, প্রচলিত ব্যাংকে গিয়ে যদি বলেন গাড়ি কিনবো। তারা বলবে, ১০০ টাকা নিন, ১০ টাকা সুদ। ১১০ টাকা ফেরত দিতে হবে। কিন্তু ইসলামি ব্যাংকে গাড়ি কেনার কথা বললে তারা বলবে, আমরা টাকা দিতে পারবো না, তবে গাড়িটা কিনে দেবো। আর গাড়ি যদি এখনই চান, তাহলে ব্যাংক ১০০ টাকায় কিনবে। আপনার কাছ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি করবে। ১০ টাকা ব্যাংকের লাভ। আবার গ্রাহক যদি এক বছর পরে টাকা দিতে চায়, সেক্ষেত্রে গ্রাহকের সঙ্গে ব্যাংকের একটা চুক্তি হবে। তখন তাকে ২০ টাকা লাভ দেওয়ার কথাও বলা হতে পারে। অর্থাৎ এই চুক্তির সঙ্গে প্রচলিত ব্যাংকের ২০ শতাংশ সুদ নেওয়ার ঋণচুক্তির খুব একটা পার্থক্য নেই। মৌলিক পার্থক্য হলো ইসলামি ব্যাংক গ্রাহকদের সরাসরি টাকা দেয় না, পণ্য কিনে দেয়। আবার ঋণ শোধ দিতে না পারলে ইসলামি ব্যাংকগুলো গ্রাহকের কাছে অতিরিক্ত চার্জও করবে না। কিন্তু প্রচলিত ব্যাংক তা করে।’ ইসলামী ব্যাংকের আরেক শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, ‘ইসলামী ব্যাংক মুশারাকা ও মুদারাবা কারবার ছাড়া কাউকে সাধারণত নগদ অর্থ ঋণ দেয় না। মুরাবাহা পদ্ধতিতে ব্যাংক গ্রাহকের অর্ডার মোতাবেক পণ্য কিনে গ্রাহকের কাছে বেশি দামে বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করে। পণ্য কিনে তা বেশি দামে বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করা শরিয়াহসম্মত।’
লিভ টুগেদার-বিয়ে এবং সুদ-মুনাফা : ইসলামী ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা আরও জানান, ‘এক ব্যক্তি জনসমক্ষে অপর এক ব্যক্তিকে যদি বলে, আপনি আপনার মেয়েটিকে লিভ টুগেদারের জন্য আমার কাছে সমর্পণ করুন। বিনিময়ে এক লাখ টাকা দেবো। তখন লোকটি এবং তার মেয়ে যদি এ প্রস্তাবে রাজি হন, তাহলে তারা যে কাজ করবেন তা একটি জঘন্য অপরাধ। পক্ষান্তরে লোকটি যদি অন্যভাবে বলেন, আপনি আপনার মেয়েকে আমার সঙ্গে বিয়ে দিন। আমি বিয়ের মোহরানা এক লাখ টাকা ধার্য করছি। তখন লোকটি এবং তার মেয়ে যদি এ প্রস্তাব গ্রহণ করেন তা হলে কাজটি শরিয়াহ অনুযায়ী বিয়ে বলে গণ্য হবে। দুটির মধ্যে পার্থক্য এতটুকু— একটিতে বিয়ে ও মোহরানা শব্দ দুটি ছিল না, অপরটিতে ছিল। ইসলামি ব্যাংকগুলোর সঙ্গে সুদভিত্তিক প্রচলিত ব্যাংকের পার্থক্য এমনই। কাজ দৃশ্যত একরকম মনে হয় বলে অনেকে সুদ ও মুনাফায় গুলিয়ে ফেলে। কিন্তু মৌলিক পার্থক্য আছেই।’ ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, ‘প্রচলিত ব্যাংকে টাকা জমা রাখা ও ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে শুধু সুদ নেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ থাকে। ফলে গ্রাহক ও ব্যাংকের মধ্যে ঋণগ্রহীতা ও ঋণদাতার সম্পর্ক ছাড়া আর কোনও দায়-দায়িত্ব থাকে না। তাদের চুক্তিটি মূলত সুদ দেওয়া-নেওয়ার চুক্তি। কিন্তু ইসলামি ব্যাংকিং-এ পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে গ্রাহকের সঙ্গে ব্যাংকের সম্পর্ক ক্রেতা ও বিক্রেতার।’

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Selim Reza
Selim Reza
4 שנים

ড. ইউনূসের ব্যাংক হিসাব তলব
ঢাকা অফিস : বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। মঙ্গলবারের (২৫ জানুয়ারি) মধ্যে ব্যাংকগুলোকে তথ্য পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) ড. ইউনূসের নামে থাকা সব ধরনের ব্যাংক লেনদেন, এমনকি ক্রেডিট কার্ডের লেনদেনের তথ্য চেয়ে প্রতিটি ব্যাংকের কাছে চিঠি পাঠায় বিএফআইইউ। কোনও ব্যাংকে গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক এই ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) কোনও লেনদেনের রেকর্ড থাকলে তা মঙ্গলবারের মধ্যে বিএফআইইউকে পাঠাতে বলা হয় ওই চিঠিতে। জানা গেছে, এর আগে ২০১৬ সালে একবার ড. ইউনূস ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ১৯৮৩ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই ব্যাংকটিতে এমডির দায়িত্ব পালন করে আসা ড. ইউনূস ২০০৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে যৌথভাবে শান্তিতে নোবেল পান। তবে অবসরের বয়সসীমা পেরিয়ে যাওয়ার কারণে ২০১১ সালে সরকার তাকে এমডি পদ থেকে সরিয়ে দেয়। সরকারের ওই সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে ইউনূস উচ্চ আদালতে গেলে হেরে যান।

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Showing 14905 out of 17487
  • 14901
  • 14902
  • 14903
  • 14904
  • 14905
  • 14906
  • 14907
  • 14908
  • 14909
  • 14910
  • 14911
  • 14912
  • 14913
  • 14914
  • 14915
  • 14916
  • 14917
  • 14918
  • 14919
  • 14920

ערוך הצעה

הוסף נדבך








בחר תמונה
מחק את השכבה שלך
האם אתה בטוח שברצונך למחוק את השכבה הזו?

ביקורות

על מנת למכור את התוכן והפוסטים שלך, התחל ביצירת מספר חבילות. מונטיזציה

שלם באמצעות ארנק

התראת תשלום

אתה עומד לרכוש את הפריטים, האם אתה רוצה להמשיך?

בקש החזר