তিনি ছিলেন বিশ্বের মঞ্চ কাঁপানো কিশোর কণ্ঠের বিস্ময়—জাস্টিন বিবার।
‘বেইবি’ গেয়ে পুরো পৃথিবীকে মাতিয়ে দেওয়া সেই ছেলেটিই আজ জীবনের কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি।
নাম, যশ, টাকা, খ্যাতি—সবই ছিল তার ঝুলিতে। এমনকি নেশার জিনিসে বোঝাই প্রাইভেট জেটে চড়ে ঘোরা ছিল তার রোজকার ব্যাপার। কিন্তু জীবন কীভাবে সবকিছুর জবাব দেয়, তার প্রমাণ আজকের বিবার।
আজকের দিনে তার কাঁধে রয়েছে ৩১.৫ মিলিয়ন ডলারের বিশাল ঋণ। একসময় যে হাত মাইক্রোফোন ধরত, আজ সে হাত ধরছে স্ত্রীর সাহায্যের জন্য। একসময় যে মানুষ লক্ষ কোটি ডলারের চেক স্বাক্ষর করতেন, আজ তাকিয়ে আছেন স্ত্রী হেইলির ‘রোড’ ব্র্যান্ড বিক্রির অর্থের দিকে। জীবন একেবারে বদলে গেছে।
কোনোদিন কি তিনি ভেবেছিলেন, এই দিনও আসবে? সেই যে হঠাৎ করে আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলতে থাকা অহঙ্কার, নেশা, অবিন্যস্ততা—সব মিলে একসময় নিজেরই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললেন। তখন কেউ বুঝিয়ে বললেও হয়তো শোনার মতো সময় ছিল না, কারণ সাফল্যের শব্দে মানুষের নিজের অন্তরের সতর্ক সংকেতও ঢেকে যায়।
সেই বিবার আজ শারীরিকভাবে অসুস্থ, ক্যারিয়ার ধুঁকছে, কনসার্ট বাতিল হচ্ছে একের পর এক। অথচ একসময় তার কনসার্টের টিকিট পাওয়া মানে ছিল ভাগ্যের ব্যাপার। যে মানুষ ২০০ মিলিয়ন ডলারে নিজের মিউজিক ক্যাটালগ বিক্রি করেন, তিনিই এখন তারই ট্যাক্স, আইনজীবী, ম্যানেজারের বিল মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন।
জীবনে উড়তে চাইলে আগে শিখতে হবে কিভাবে নামতে হয়। বিবার শিখতে পারেননি। তার ভুল ছিল—জীবনকে হিসাব ছাড়া চালানো। এখন শিখছেন। কিন্তু ততদিনে পেছনে ফেলে এসেছেন স্বাস্থ্য, শান্তি, আত্মসম্মান—সবকিছু। যেকোনো সাফল্যই যদি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তবে তা নিজের ধ্বংস ডেকে আনে।
এখানেই যদি শেষ হতো, তাহলে জীবন শুধুই ট্র্যাজেডি হয়ে থাকত। কিন্তু বিবারের জীবনে একটা শক্তি রয়ে গেছে—ভরসার আরেক নাম, তার স্ত্রী হেইলি। যিনি নিজের কসমেটিক ব্র্যান্ড বিক্রি করে স্বামীর পাশে দাঁড়িয়েছেন, ঋণের বোঝা হালকা করতে সাহায্য করছেন। এটাও জীবন শেখায়—সত্যিকারের সম্পর্ক খারাপ সময়েই চিনতে হয়।
এই গল্প থেকে আমরা কী শিখতে পারি?
• সাফল্য যদি হিসাব না জানে, তবে সে শত্রু।
• শরীর, সম্পর্ক আর অর্থ—এই তিনের সমতা না রাখলে জীবন গড়াতে পারে ধ্বংসের দিকে।
• প্রতিটি উঠানের পেছনে থাকে এক সম্ভাব্য পতনের গল্প। প্রস্তুত থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ।
• এবং সবশেষে, পাশে দাঁড়ানো মানুষই হয় জীবনের আসল সম্পদ।
জাস্টিন বিবার আমাদের শিখিয়ে গেলেন—তারকা মানেই অমরত্ব নয়। সাফল্য মানেই স্থায়িত্ব নয়। কিন্তু ভুল থেকে ফিরে আসা, সেটাই জীবন। হয়তো এই অভিজ্ঞতা তাকে নতুনভাবে জন্ম দেবে—আর আমাদের দেবে আরও একটা শিক্ষা, আরও একবার ভাবার সুযোগ।
কারণ পতন কখনো শেষ নয়, যদি শেখা শুরু হয়।
জার্মানির শোয়ার্ট শহরে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় এক টেসলা গাড়িচালক ও তার দুই শিশু সন্তানের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) নিউ ইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়, ঘটনাটি ঘটেছে গত ৭ সেপ্টেম্বর। গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি গাছে ধাক্কা খেয়ে মুহূর্তেই দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে। এতে ৪৩ বছর বয়সী চালক ও নয় বছর বয়সী দুই শিশু আগুনে পুড়ে মারা যান।
পুলিশ জানিয়েছে, গাড়ির ভেতরে থাকা আরেক শিশু কোনোভাবে বের হতে সক্ষম হয় এবং তাকে হেলিকপ্টারে করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে বাকি তিনজনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
দুর্ঘটনাস্থলের পাশেই রঙের দোকান চালান রোমান জেদ্রেজেভস্কি। তিনি আগুন দেখেই দৌড়ে যান এবং হাতে থাকা ফায়ার এক্সটিঙ্গুইশার দিয়ে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। তিনি জানান, ‘আমি মানুষগুলোকে বাঁচাতে চেয়েছিলাম। কিন্তু দরজা খুলতে পারিনি। আগুনের তাপে গাড়ি কাছে যাওয়া অসম্ভব হয়ে গিয়েছিল।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টেসলার ইলেকট্রনিক দরজা দুর্ঘটনার পর বড় ঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত বোতাম চাপ দিয়ে দরজা খোলা যায়, কিন্তু দুর্ঘটনায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলে তা অকেজো হয়ে পড়ে। গাড়ির ভেতরে ম্যানুয়াল রিলিজ ব্যবস্থা থাকলেও শিশু বা সাধারণ যাত্রীরা দুর্ঘটনার সময় ভেতর থেকে দরজা খোলার মত অবস্থায় থাকেন না অনেক সময়।
এর আগেও একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। ২০২৪ সালে কানাডার টরোন্টোতে একটি টেসলা গাড়িতে আগুন ধরলে ভেতরে থাকা চার বন্ধু পুড়ে মারা যান। সে সময়ও তারা দরজা খুলতে না পারায় গাড়ির ভেতরেই আটকে পড়েছিলেন বলে জানা যায়।
চলতি বছরের এপ্রিলে জার্মানির মোটরগাড়ি সমিতি এ ধরনের রিট্র্যাকটেবল দরজাকে সম্ভাব্য ঝুঁকি হিসেবে সতর্ক করেছিল। এছাড়া সম্প্রতি আমেরিকার জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা প্রশাসন ২০২১ সালের প্রায় ১ লাখ ৭৪ হাজার টেসলার মডেল ওয়াই গাড়ির দরজার হাতল ঠিকমতো কাজ করছে কি না, তা খতিয়ে দেখার জন্য তদন্ত শুরু করেছে।
জার্মানির শোয়ার্ট শহরে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় এক টেসলা গাড়িচালক ও তার দুই শিশু সন্তানের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) নিউ ইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়, ঘটনাটি ঘটেছে গত ৭ সেপ্টেম্বর। গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি গাছে ধাক্কা খেয়ে মুহূর্তেই দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে। এতে ৪৩ বছর বয়সী চালক ও নয় বছর বয়সী দুই শিশু আগুনে পুড়ে মারা যান।
পুলিশ জানিয়েছে, গাড়ির ভেতরে থাকা আরেক শিশু কোনোভাবে বের হতে সক্ষম হয় এবং তাকে হেলিকপ্টারে করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে বাকি তিনজনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
দুর্ঘটনাস্থলের পাশেই রঙের দোকান চালান রোমান জেদ্রেজেভস্কি। তিনি আগুন দেখেই দৌড়ে যান এবং হাতে থাকা ফায়ার এক্সটিঙ্গুইশার দিয়ে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। তিনি জানান, ‘আমি মানুষগুলোকে বাঁচাতে চেয়েছিলাম। কিন্তু দরজা খুলতে পারিনি। আগুনের তাপে গাড়ি কাছে যাওয়া অসম্ভব হয়ে গিয়েছিল।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টেসলার ইলেকট্রনিক দরজা দুর্ঘটনার পর বড় ঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত বোতাম চাপ দিয়ে দরজা খোলা যায়, কিন্তু দুর্ঘটনায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলে তা অকেজো হয়ে পড়ে। গাড়ির ভেতরে ম্যানুয়াল রিলিজ ব্যবস্থা থাকলেও শিশু বা সাধারণ যাত্রীরা দুর্ঘটনার সময় ভেতর থেকে দরজা খোলার মত অবস্থায় থাকেন না অনেক সময়।
এর আগেও একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। ২০২৪ সালে কানাডার টরোন্টোতে একটি টেসলা গাড়িতে আগুন ধরলে ভেতরে থাকা চার বন্ধু পুড়ে মারা যান। সে সময়ও তারা দরজা খুলতে না পারায় গাড়ির ভেতরেই আটকে পড়েছিলেন বলে জানা যায়।
চলতি বছরের এপ্রিলে জার্মানির মোটরগাড়ি সমিতি এ ধরনের রিট্র্যাকটেবল দরজাকে সম্ভাব্য ঝুঁকি হিসেবে সতর্ক করেছিল। এছাড়া সম্প্রতি আমেরিকার জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা প্রশাসন ২০২১ সালের প্রায় ১ লাখ ৭৪ হাজার টেসলার মডেল ওয়াই গাড়ির দরজার হাতল ঠিকমতো কাজ করছে কি না, তা খতিয়ে দেখার জন্য তদন্ত শুরু করেছে।
লাশটা জাপানের Students আপনের. গত কয়েকদিন আগে ১৫ দিন না খেতে পেয়েই মারা গেছে সেই গল্পই বলবো ৩ বছর আগে ইন্জিনিয়ারিং পড়তে জাপানে যায় আপন। লেখাপড়া শেষ দিকে এগোচ্ছিলো কিন্তু শেষ দিকে University বেতন দিতে পারছিলেন না কারণ বাবা মাও টাকা দিচ্ছিলেন না ।
এরপর এভাবে ৩-৪ চললো আসতে আসতে বন্ধু সহপাঠীরাও দূরে সরে যাচ্ছিলো প্রতিবেশিরাও এগিয়ে আসেন নি শেষ মেষ গত ১১ জুন তার বাসার বিদ্যুৎ পানিও বন্ধ করে দেয় বাসার মালিক কারণ টাকা দিতে পারে নি। এভাবে সে বাসায় বন্ধি হয় বাইরে বের হতো না কারণ টাকা নেই। সীম কার্ড এর মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়া যোগাযোগ বন্ধ। এরপর আশেপাশের মানুষ রা চিন্তায় বন্ধুরাও তার খোজ পাচ্ছে না।
আশেপাশের মানুষ তার বিষয় জানতো তাই রেগুলার কেউ না কেউ খাবার দিয়ে গেছে দরজার সামনে কিন্তু ততক্ষণে আপন পৃথিবীতে নেই। কিন্তু তার এক বন্ধু সিদ্ধান্ত নেয় গত ২৯ জুন রবিবার ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ ডাকবে।
এরপর ২৯ জুন সকালে তার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয় ১৮ দিন একটা ছেলে না খেয়ে মারা গেলো মানুষ খোজও নিলো না বন্ধু পরিবার. উন্নত রাষ্ট্রের আড়ালে জাপানের এই কর্ম কান্ড দেখে হতাশ । তার লাশ খুব শিগগিরই দে-শ আসবে । ঘটনা টা সারাজীবন মনে থাকবে 😊
লাশটা জাপানের Students আপনের. গত কয়েকদিন আগে ১৫ দিন না খেতে পেয়েই মারা গেছে সেই গল্পই বলবো ৩ বছর আগে ইন্জিনিয়ারিং পড়তে জাপানে যায় আপন। লেখাপড়া শেষ দিকে এগোচ্ছিলো কিন্তু শেষ দিকে University বেতন দিতে পারছিলেন না কারণ বাবা মাও টাকা দিচ্ছিলেন না ।
এরপর এভাবে ৩-৪ চললো আসতে আসতে বন্ধু সহপাঠীরাও দূরে সরে যাচ্ছিলো প্রতিবেশিরাও এগিয়ে আসেন নি শেষ মেষ গত ১১ জুন তার বাসার বিদ্যুৎ পানিও বন্ধ করে দেয় বাসার মালিক কারণ টাকা দিতে পারে নি। এভাবে সে বাসায় বন্ধি হয় বাইরে বের হতো না কারণ টাকা নেই। সীম কার্ড এর মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়া যোগাযোগ বন্ধ। এরপর আশেপাশের মানুষ রা চিন্তায় বন্ধুরাও তার খোজ পাচ্ছে না।
আশেপাশের মানুষ তার বিষয় জানতো তাই রেগুলার কেউ না কেউ খাবার দিয়ে গেছে দরজার সামনে কিন্তু ততক্ষণে আপন পৃথিবীতে নেই। কিন্তু তার এক বন্ধু সিদ্ধান্ত নেয় গত ২৯ জুন রবিবার ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ ডাকবে।
এরপর ২৯ জুন সকালে তার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয় ১৮ দিন একটা ছেলে না খেয়ে মারা গেলো মানুষ খোজও নিলো না বন্ধু পরিবার. উন্নত রাষ্ট্রের আড়ালে জাপানের এই কর্ম কান্ড দেখে হতাশ । তার লাশ খুব শিগগিরই দে-শ আসবে । ঘটনা টা সারাজীবন মনে থাকবে 😊
কখনো ভেবে দেখেছেন, বেঁচে থাকার ইচ্ছা কতটা শক্তিশালী হতে পারে? আপনার কল্পনাকেও হার মানাবে প্রকৃতির এই অবিশ্বাস্য ঘটনা।
ছবিতে যা দেখছেন, এটি একটি প্রাণীর পাঁজরের হাড়, যার ভেতর দিয়ে গেঁথে আছে একটি “ধারালো বর্শা বা হারপুন”। এমন মারাত্মক আঘাত পাওয়ার পর মৃত্যু যেখানে ছিল প্রায় নিশ্চিত, সেখানে শরীর শুরু করে দিলো এক অবাক করা লড়াই।
কিন্তু শরীর এই বহিরাগত বস্তুটিকে প্রত্যাখ্যান করলো না। বরং, ঘটলো ঠিক তার উল্টোটা! 😲
যখন কোনো বাহ্যিক বস্তু (foreign object) শরীরে প্রবেশ করে এবং দ্রুত কোনো মারাত্মক ইনফেকশন বা অঙ্গহানি না ঘটায়, তখন শরীর এক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলে।
১. শরীর বুঝতে পারে যে বস্তুটি সরানো সম্ভব নয়। তখন সেটিকে শত্রু হিসেবে না দেখে, বরং তাকে "বন্দী" করার পরিকল্পনা করে।
২. আমাদের হাড়ের মধ্যে থাকা “অস্টিওব্লাস্ট” (Osteoblast) নামক কোষগুলো সক্রিয় হয়ে ওঠে। এই কোষগুলোর কাজ হলো নতুন হাড় তৈরি করা। তারা ধীরে ধীরে ঐ ধারালো বস্তুর চারপাশে নতুন হাড়ের স্তর তৈরি করতে শুরু করে।
৩. বছরের পর বছর ধরে, হাড়ের এই বৃদ্ধি চলতে থাকে এবং একসময় বস্তুটি পুরোপুরি নতুন হাড়ের আবরণে ঢেকে যায়। এটি তখন শরীরেরই একটি অংশ হয়ে ওঠে, ঠিক যেন এটি সবসময় সেখানেই ছিল!
এই ঘটনাটি তিমি শিকারের ইতিহাসে বহুবার দেখা গেছে। শিকারিদের হারপুন গায়ে নিয়ে তিমিরা বহু দশক বেঁচে থেকেছে এবং পরে তাদের কঙ্কালে দেখা গেছে হারপুনটি হাড়ের সাথে একেবারে মিশে গেছে।
এটি প্রমাণ করে যে, শরীর এবং মনের বেঁচে থাকার ইচ্ছা কতটা অদম্য হতে পারে। নিরাময় মানে সবসময় কষ্ট বা ক্ষতকে উপড়ে ফেলা নয়; কখনো কখনো সেই কষ্টের সাথেই নিজেকে মানিয়ে নিয়ে, তাকে ঘিরে আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠাটাই আসল বেঁচে থাকা। 💪❤️
প্রকৃতির নিজেরও নিরাময়ের পদ্ধতি আছে, যা অনেক সময় আমাদের জ্ঞান এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের সীমানাকেও ছাড়িয়ে যায়।