Linkeei Linkeei
    #ai #software #seo #digitalmarketing #business
    Advanced Search
  • Login
  • Create a new account or Register

  • Night mode
  • © 2025 Linkeei
    About • Directory • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Linkeei App install

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Games Jobs Offers
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Games

Forum

Movies

Jobs

Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 d

প্রতিদিনের অভ্যাসেই লুকিয়ে আছে ডায়াবেটিস! চিনে নিন ৬টি সতর্কবার্তা!

ডায়াবেটিসকে বলা হয় ‘সাইলেন্ট কিলার’। কারণ অনেক সময় এই রোগ এমনভাবে শরীরে বাসা বাঁধে যে প্রথমদিকে মানুষ বুঝতেই পারেন না। চিকিৎসকরা বলছেন, বাংলাদেশে প্রতি বছরই ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। তবে কয়েকটি সাধারণ লক্ষণ খেয়াল করলেই বোঝা সম্ভব শরীরে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে কি না।

বিশেষজ্ঞদের মতে, অজান্তেই যদি ডায়াবেটিস শরীরে ছড়িয়ে পড়ে তবে তা মারাত্মক জটিলতা ডেকে আনতে পারে— হার্ট অ্যাটাক, কিডনি ফেইলিওর, স্ট্রোক এমনকি অন্ধত্ব পর্যন্ত হতে পারে। তাই প্রাথমিক লক্ষণগুলো চিনে রাখা জরুরি।

যে ৬টি লক্ষণে বুঝবেন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারেন—
১. অতিরিক্ত পিপাসা ও প্রস্রাব
হঠাৎ করে বারবার তেষ্টা লাগা এবং ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া ডায়াবেটিসের অন্যতম প্রাথমিক লক্ষণ।

২. অবসাদ ও শক্তিহীনতা
শরীর অকারণে দুর্বল হয়ে পড়া এবং সবসময় ক্লান্ত লাগা ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সের ইঙ্গিত হতে পারে।

৩. হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া
খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন না থাকলেও দ্রুত ওজন কমে যাওয়া বিপজ্জনক সংকেত।

৪. ক্ষত শুকাতে দেরি হওয়া
শরীরের ছোটখাটো কাটা-ছেঁড়া স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক দেরিতে শুকালে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা থাকতে পারে।

৫. চোখে ঝাপসা দেখা
চোখের ভেতরে রক্তনালীর ক্ষতি হলে দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়, যা ডায়াবেটিসের প্রাথমিক ইঙ্গিত হতে পারে।

৬. অতিরিক্ত ক্ষুধা
পেট ভরে খাওয়ার পরও অস্বাভাবিক ক্ষুধা অনুভব করা ব্লাড সুগার লেভেল অস্থির হওয়ার কারণে হয়।

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ:
এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে অবহেলা না করে দ্রুত ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো উচিত। এছাড়া সুষম খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই কমানো সম্ভব।

ডায়াবেটিস যত দ্রুত শনাক্ত করা যায়, নিয়ন্ত্রণ করা তত সহজ হয়। তাই শরীরের এই ছোট ছোট সংকেতগুলোকে হালকাভাবে নেবেন না। সচেতন হোন, পরীক্ষা করুন এবং প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 d

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 d

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 d

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 d

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 d

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 d

ত্বকে দেখা দিচ্ছে অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারের ইঙ্গিত? অবহেলা করলে হতে পারে মারাত্মক বিপদ!

অগ্ন্যাশয়ের রোগ, বিশেষ করে অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার, সাধারণত হজমে সমস্যা, পেটব্যথা ও অযাচিত ওজন কমার মতো উপসর্গের জন্য পরিচিত। কিন্তু অনেকেই জানেন না, এই রোগ শরীরে দৃশ্যমান কিছু ত্বকজনিত পরিবর্তনের মাধ্যমেও সতর্ক সংকেত দিতে পারে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে এই পরিবর্তনগুলো অন্য উপসর্গের আগেই দেখা দেয়, যা রোগ নির্ণয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

সময়মতো এসব লক্ষণ চিহ্নিত করতে পারলে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা সম্ভব হয় এবং রোগ নিয়ন্ত্রণের সুযোগ বাড়ে। জন্ডিস, অস্বাভাবিক চুলকানি, অদ্ভুত ধরনের র‍্যাশ, ত্বকের গুটি বা রঙের পরিবর্তন সবই অগ্ন্যাশয়ের সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে। তাই রোগী ও চিকিৎসক উভয়ের জন্য এসব লক্ষণ বোঝা জরুরি, যাতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যায়।

অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার ও ত্বকের সম্পর্কিত লক্ষণ

অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার তখনই ঘটে যখন অগ্ন্যাশয়ের কোষ অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়ে টিউমার তৈরি করে এবং স্বাভাবিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটায়। হজম, এনজাইম উৎপাদন ও রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে অগ্ন্যাশয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সমস্যা হলো, এই রোগের প্রাথমিক উপসর্গগুলো বেশিরভাগ সময় দেরিতে প্রকাশ পায় অথবা সাধারণ হজমজনিত সমস্যার সঙ্গে মিলে যায়। তাই ত্বকের পরিবর্তন, দীর্ঘস্থায়ী জন্ডিস বা অকারণ চুলকানি প্রাথমিক সতর্কবার্তা হতে পারে।

অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারের সম্ভাব্য ত্বকজনিত উপসর্গ

জন্ডিস ও চুলকানি
ত্বক ও চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যাওয়া জন্ডিসের লক্ষণ, যা অনেক সময় গাঢ় প্রস্রাব ও ফ্যাকাশে মলের সঙ্গে দেখা দেয়। অগ্ন্যাশয়ে টিউমার পিত্তনালী আটকে দিলে রক্তে বিলিরুবিন জমে এই সমস্যা দেখা দেয়। এর সঙ্গে তীব্র চুলকানি যোগ হয়, যা ত্বকে পিত্তলবণ জমার কারণে হয়ে থাকে। গবেষণা বলছে, অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারের অন্যতম সাধারণ লক্ষণ হলো জন্ডিস।

প্যানক্রিয়াটিক প্যানিকুলাইটিস
এটি একটি বিরল সমস্যা, যেখানে ত্বকের নিচে লালচে ও বেদনাদায়ক গুটি তৈরি হয়, সাধারণত পায়ে। এটি রক্তে অগ্ন্যাশয় এনজাইম বেড়ে যাওয়ার কারণে হয় এবং ক্যান্সার বা তীব্র অগ্ন্যাশয় প্রদাহের ইঙ্গিত দিতে পারে।

নেক্রোলাইটিক মাইগ্রেটরি এরিথেমা (NME)
এই বিশেষ ধরনের র‍্যাশ লাল, ফোসকাযুক্ত ও অনিয়মিত আকৃতির হয়ে থাকে, যা হাত-পা, কুঁচকি বা যৌনাঙ্গ এলাকায় দেখা যায়। সাধারণত গ্লুকাগন নিঃসরণকারী অগ্ন্যাশয়ের টিউমারের কারণে এটি হয়। এটি চুলকানি, ব্যথা ও সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায়।

অ্যাকান্থোসিস নিগ্রিকানস
ত্বক মোটা হয়ে কালচে ও মসৃণ হয়ে যায়, বিশেষ করে বগল, ঘাড় ও কুঁচকির মতো ভাঁজযুক্ত স্থানে। যদিও এটি সাধারণত স্থূলতা বা ইনসুলিন প্রতিরোধের সঙ্গে যুক্ত, অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারের ক্ষেত্রেও এটি সতর্ক সংকেত হতে পারে।

ত্বকে মেটাস্টেসিস
বিরল হলেও অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার শরীরের অন্যত্র ছড়িয়ে ত্বকে গুটি বা শক্ত প্লাক তৈরি করতে পারে। সাধারণত উন্নত পর্যায়ের ক্যান্সারে এমনটা দেখা যায়, যা রোগের জটিলতা বাড়ায়।

লিভেডো রেটিকুলারিস
ত্বকে জালের মতো বেগুনি দাগ পড়া এ সমস্যার বৈশিষ্ট্য। এটি রক্তনালীর জটিলতা বা প্রদাহের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে এবং অগ্ন্যাশয়ের রোগের একটি ইঙ্গিত হিসেবে দেখা যায়।

অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার নিঃশব্দ ঘাতকের মতো ধীরে ধীরে শরীরকে আক্রমণ করে, যেখানে ত্বকের পরিবর্তন অনেক সময় প্রাথমিক সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করে। তাই এসব লক্ষণকে হালকাভাবে না নিয়ে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। সময়মতো রোগ শনাক্ত ও চিকিৎসা শুরু করা গেলে জটিলতা এড়ানো সম্ভব এবং রোগীর জীবনমান উন্নত হতে পারে।

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 d

মানুষের চামড়ার নিচে ডিম পাড়ে স্ক্যাবিস!

🤔 লক্ষণ, কারণ ও চিকিৎসা
স্ক্যাবিস হল একটি চুলকানিযুক্ত ত্বকের সংক্রমণ, যা সারকোপ্টেস স্ক্যাবিই নামক ক্ষুদ্র মাইট দ্বারা সৃষ্টি হয়। এই মাইট ত্বকের ভেতরে গর্ত করে ডিম পাড়ে, যার ফলে ত্বকে তীব্র চুলকানি ও ফুসকুড়ি দেখা দেয়। রাতে এই চুলকানি আরও বেড়ে যায়।

🔎 স্ক্যাবিস কী?
স্ক্যাবিস হল এক ধরনের ত্বকজনিত সংক্রমণ, যেখানে মাইট ত্বকের ভেতরে গর্ত করে ডিম পাড়ে এবং সংক্রমণ ছড়ায়। এটি একটি অত্যন্ত সংক্রামক রোগ, যা সহজেই ছড়াতে পারে—

⚠️সরাসরি শারীরিক স্পর্শে
সংক্রামিত পোশাক বা বিছানাপত্র ব্যবহার করলে
চিকিৎসার পরও কয়েকদিন চুলকানি থাকতে পারে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শে আক্রান্ত ব্যক্তির পাশাপাশি তার কাছাকাছি থাকা লোকজনকেও চিকিৎসা করানো উচিত।

⚠️ স্ক্যাবিসের লক্ষণ
প্রাথমিক সংক্রমণের ৪–৬ সপ্তাহ পর সাধারণত লক্ষণ প্রকাশ পায়।
আঙুলের ফাঁকে, কব্জির ভেতরে, কনুই, বগল, কোমরের চারপাশে, যৌনাঙ্গে, পায়ের তলা, স্তনের চারপাশে ও নিতম্বে চুলকানি ও ফুসকুড়ি
অনিয়মিত সরু গর্ত বা ট্র্যাক, ছোট ছোট ফুসকুড়ি ও ফোসকা
রাতে তীব্র চুলকানি। শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রে চুলকানি আরও বেশি।

🐛 স্ক্যাবিসের কারণ
মাইক্রোস্কোপিক আট-পায়ের মাইট (Sarcoptes scabiei)
এরা ত্বকের উপরের স্তরে গর্ত করে খাদ্য গ্রহণ করে এবং স্ত্রী মাইট ডিম পাড়ে
মাইট মানুষের শরীরের বাইরে সর্বোচ্চ ২৪–৩৬ ঘণ্টা পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।

👥 যাদের ঝুঁকি বেশি
যৌন সক্রিয় প্রাপ্তবয়স্করা
শিশু ও ছোট বাচ্চাদের মা
নার্সিং হোম বা দীর্ঘমেয়াদি যত্ন প্রতিষ্ঠানে থাকা ব্যক্তি
কারাগারের মতো বদ্ধ পরিবেশে থাকা মানুষ।

🩺 কখন ডাক্তার দেখাবেন?
আপনি যদি অস্বাভাবিক চুলকানি, ফুসকুড়ি বা গর্তের মতো দাগ দেখতে পান, তবে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

👉 স্ক্যাবিস প্রাণঘাতী নয়, তবে এটি কষ্টকর ও সংক্রামক। তাই দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া জরুরি।

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 d

অপারেশন থিয়েটারের লাইটের অসাধারণ রহস্য!
আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন, অপারেশন থিয়েটারে ডাক্তাররা এত উজ্জ্বল আলোর নিচে কাজ করেন, কিন্তু তাদের নিজের বা যন্ত্রপাতির কোনো ছায়া সেখানে পড়ে না কেন? এর পেছনে রয়েছে এক দারুণ বৈজ্ঞানিক কারণ!

সাধারণত, একটি মাত্র আলোর উৎস থেকে আলো এলে তার সামনে কোনো বস্তু থাকলে তার একটি গাঢ় ছায়া তৈরি হয়। যেমন, দিনের বেলায় সূর্য একটি একক আলোর উৎস হিসেবে কাজ করে, তাই আমাদের ছায়া পড়ে। কিন্তু সার্জিক্যাল লাইটের ক্ষেত্রে এটি সম্পূর্ণ ভিন্ন।

ছায়া না পড়ার মূল কারণ কী?
সার্জিক্যাল লাইটগুলো একটি একক উৎস থেকে তৈরি হয় না। বরং, এতে অনেকগুলো ছোট ছোট LED লাইট এমনভাবে সাজানো থাকে, যেন তারা সবাই একটি নির্দিষ্ট বিন্দুর ওপর আলো ফেলে। যখন একজন সার্জন বা তার হাত কোনো একটি লাইটের সামনে আসে, তখন অন্য দিক থেকে আসা বাকি লাইটগুলো সেই সম্ভাব্য ছায়ার জায়গাটিকে উজ্জ্বল করে তোলে। ফলে, কোনো গাঢ় বা স্থায়ী ছায়া তৈরি হতে পারে না। এই প্রযুক্তির কারণে চিকিৎসকরা অপারেশন চলাকালীন কোনো বাধা ছাড়াই কাজ করতে পারেন, যা রোগীর জীবন বাঁচানোর জন্য অত্যন্ত জরুরি।

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 d

প্রতিদিনের অভ্যাসেই লুকিয়ে আছে ডায়াবেটিস! চিনে নিন ৬টি সতর্কবার্তা!

ডায়াবেটিসকে বলা হয় ‘সাইলেন্ট কিলার’। কারণ অনেক সময় এই রোগ এমনভাবে শরীরে বাসা বাঁধে যে প্রথমদিকে মানুষ বুঝতেই পারেন না। চিকিৎসকরা বলছেন, বাংলাদেশে প্রতি বছরই ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। তবে কয়েকটি সাধারণ লক্ষণ খেয়াল করলেই বোঝা সম্ভব শরীরে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে কি না।

বিশেষজ্ঞদের মতে, অজান্তেই যদি ডায়াবেটিস শরীরে ছড়িয়ে পড়ে তবে তা মারাত্মক জটিলতা ডেকে আনতে পারে— হার্ট অ্যাটাক, কিডনি ফেইলিওর, স্ট্রোক এমনকি অন্ধত্ব পর্যন্ত হতে পারে। তাই প্রাথমিক লক্ষণগুলো চিনে রাখা জরুরি।

যে ৬টি লক্ষণে বুঝবেন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারেন—
১. অতিরিক্ত পিপাসা ও প্রস্রাব
হঠাৎ করে বারবার তেষ্টা লাগা এবং ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া ডায়াবেটিসের অন্যতম প্রাথমিক লক্ষণ।

২. অবসাদ ও শক্তিহীনতা
শরীর অকারণে দুর্বল হয়ে পড়া এবং সবসময় ক্লান্ত লাগা ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সের ইঙ্গিত হতে পারে।

৩. হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া
খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন না থাকলেও দ্রুত ওজন কমে যাওয়া বিপজ্জনক সংকেত।

৪. ক্ষত শুকাতে দেরি হওয়া
শরীরের ছোটখাটো কাটা-ছেঁড়া স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক দেরিতে শুকালে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা থাকতে পারে।

৫. চোখে ঝাপসা দেখা
চোখের ভেতরে রক্তনালীর ক্ষতি হলে দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়, যা ডায়াবেটিসের প্রাথমিক ইঙ্গিত হতে পারে।

৬. অতিরিক্ত ক্ষুধা
পেট ভরে খাওয়ার পরও অস্বাভাবিক ক্ষুধা অনুভব করা ব্লাড সুগার লেভেল অস্থির হওয়ার কারণে হয়।

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ:
এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে অবহেলা না করে দ্রুত ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো উচিত। এছাড়া সুষম খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই কমানো সম্ভব।

ডায়াবেটিস যত দ্রুত শনাক্ত করা যায়, নিয়ন্ত্রণ করা তত সহজ হয়। তাই শরীরের এই ছোট ছোট সংকেতগুলোকে হালকাভাবে নেবেন না। সচেতন হোন, পরীক্ষা করুন এবং প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

image
Like
Comment
Share
Showing 12 out of 18254
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund