আপনি কি জানেন, পৃথিবীতে আজ অবধি চলাফেরা করা সবচেয়ে বড় প্রাণীর জীবাশ্ম কোনটি? এটি ছিল একটি টাইটানোসর গ্রুপের ডাইনোসরের উরুর হাড়! এই ফসিলটি আবিষ্কার করেন একজন স্থানীয় কৃষক আর্জেন্টিনার প্যাটাগোনিয়া অঞ্চলের মরুভূমিতে ২০১৪ সালে, যা পরে জীবাশ্মবিদেরা বিশ্লেষণ করেন।
এই বিশাল হাড়ের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন, ডাইনোসরটির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৪০ মিটার এবং উচ্চতা ২০ মিটার (৬৫ ফুট)—প্রায় একটি সাততলা বিল্ডিংয়ের সমান! এর ওজন ছিল প্রায় ৭৭ টন, যা প্রায় ১৪টি আফ্রিকান হাতির সমান। এই জীবাশ্মটি এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে বড় ডাইনোসরের জীবাশ্ম বলে বিবেচিত হয়, তবে এটির সম্পূর্ণ কঙ্কাল পাওয়া যায় নি। এজন্য কিছুটা বিতর্ক রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটি টাইটানোসোর গ্রুপের একটি নতুন প্রজাতি, তবে এর আনুষ্ঠানিক নামকরণ এখনো করা হয়নি।
যদিও ডাইনোসরের বিশালতার প্রশ্নে তিনটি নাম বেশি আলোচিত—আর্জেন্টিনোসরাস, প্যাটাগোটাইটান মেয়োরাম এবং এই অজানা প্রজাতিটি। আর্জেন্টিনোসরাস আবিষ্কৃত হয়েছিল ১৯৮৮ সালে আর্জেন্টিনার নিউকেন অঞ্চলে। এটি একটি টাইটানোসোর প্রজাতি। এর দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ মিটার, অর্থাৎ প্রায় ৯৮ থেকে ১১৫ ফুট। ওজন ছিল আনুমানিক ৬৫ থেকে ১০০ টন। তবে এর ফসিল সম্পূর্ণ পাওয়া যায়নি—শুধু কিছু মেরুদণ্ড, পাঁজরের হাড় এবং পায়ের হাড় উদ্ধার করা গেছে। তাই এর আকারের পুরোপুরি অনুমান কিছুটা অনিশ্চিত।
এরপর ২০১৪ সালে প্যাটাগোনিয়ার একটি অঞ্চলে আবিষ্কৃত হয় প্যাটাগোটাইটান মেয়োরাম নামক এক ডাইনোসরের ফসিল। এটির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৩৭ মিটার বা ১২১ ফুট এবং ওজন ছিল আনুমানিক ৬৯ থেকে ৭০ টন। এই ফসিলটি সবচেয়ে বেশি সংখ্যক হাড়সহ আবিষ্কৃত হওয়ায় এটি গবেষণার দিক থেকে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য। এই ডাইনোসরের প্রায় দেড়শ হাড় পাওয়া গেছে, যা বিজ্ঞানীদেরকে এটির আকৃতি ও গঠনের বিষয়ে অনেক বেশি সুনির্দিষ্ট তথ্য দেয়।
একই বছর ২০১৪ সালেই আর্জেন্টিনার প্যাটাগোনিয়া মরুভূমিতে এক নামহীন টাইটানোসোর প্রজাতির জীবাশ্ম পাওয়া যায়, যার কথা প্রথমেই বলা হয়েছে। এই তিনটি ডাইনোসরই আকারে বিশাল এবং সবকটিরই আবিষ্কার হয়েছে আর্জেন্টিনার প্যাটাগোনিয়া অঞ্চলে। তবে সবচেয়ে বড় কে—এই প্রশ্নে এখনো বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন আর্জেন্টিনোসরাস সবচেয়ে বড়, কেউ মনে করেন প্যাটাগোটাইটান সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য প্রমাণসহ বিশাল আবার কেউ কেউ দাবী করেন নামহীন নতুন টাইটানোসরটি সবার চেয়ে বড় হতে পারে।
তবে এটা সত্য যে,এই তিনটি ডাইনোসরই পৃথিবীর প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীদের মধ্যে বৃহত্তম স্থলজ প্রাণি, যারা ক্রেটাসিয়াস যুগের শেষের দিকে, প্রায় ৯৫ থেকে ১০০ মিলিয়ন বছর আগে, দক্ষিণ আমেরিকার বনাঞ্চলে ঘুরে বেড়াত।
যে দেশটাকে নিয়ে আমরা মস্করা করি, সেই উগান্ডার ভাগ্য এবার বদলাতে চলেছে। সেখানে ৩১ মিলিয়ন মেট্রিক টনেরও বেশি স্বর্ণ আকরিক আবিষ্কার করেছে, যার মধ্যে আনুমানিক ৩,২০,০০০+ টন পরিশোধিত সোনা মাটির নিচে লুকানো আছে।
১২ ট্রিলিয়ন ডলার মূল্যের এই আবিষ্কার উগান্ডাকে বিশ্বের শীর্ষ সোনা উৎপাদনকারী দেশগুলোর কাতারে নিয়ে যাবে।
প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখি ভারতের টোটাল অর্থনীতি ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের। বাংলাদেশের টোটাল অর্থনীতি প্রায় ৪৫০ বিলিয়ন ডলারের।
তাহলে ভাবুন ১২ ট্রিলিয়ন, এই অ্যামাউন্ট কতটা বড়। 🤯 যদি নিষ্কাশন ও পরিশোধনের কাজ মসৃণভাবে এগোয়, তাহলে এই আবিষ্কার উগান্ডার অর্থনীতিকে বদলে দিতে পারে। বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে পারে এবং আন্তর্জাতিক সোনার বাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করতে পারে। উগান্ডার স্বর্ণযুগ হয়তো সবেমাত্র শুরু হলো।
"বনে-জঙ্গলে লুকিয়ে থাকা প্রকৃতির এক সাদা ফুল, আসলে যা এক অদ্ভুত মাশরুম। এর সরল সৌন্দর্য মুগ্ধ করার মতোই। তবে মনে রাখবেন, সব সুন্দর জিনিসই কিন্তু নিরাপদ নয়!
ছবিতে দেখতে পাওয়া এই মাশরুমটি সম্ভবত Amanita প্রজাতির। এই ধরনের মাশরুমগুলো দেখতে খুব সুন্দর হলেও, এর অনেক প্রজাতিই মারাত্মক বিষাক্ত হয়ে থাকে। তাই কখনো এ ধরনের মাশরুম দেখলে, তা থেকে দূরে থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ।"
থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা দিলেন:
"এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!"
ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না।
কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া!
কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। মরণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই।
কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে।
কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পেছন থেকে কে ধাক্কা দিয়েছিল?”
সবাই চুপ। এরপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল সত্য, তার স্ত্রীই তাকে পুকুরে ঠেলে দিয়েছিল!
সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি:
“প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।”
"বনে-জঙ্গলে লুকিয়ে থাকা প্রকৃতির এক সাদা ফুল, আসলে যা এক অদ্ভুত মাশরুম। এর সরল সৌন্দর্য মুগ্ধ করার মতোই। তবে মনে রাখবেন, সব সুন্দর জিনিসই কিন্তু নিরাপদ নয়!
ছবিতে দেখতে পাওয়া এই মাশরুমটি সম্ভবত Amanita প্রজাতির। এই ধরনের মাশরুমগুলো দেখতে খুব সুন্দর হলেও, এর অনেক প্রজাতিই মারাত্মক বিষাক্ত হয়ে থাকে। তাই কখনো এ ধরনের মাশরুম দেখলে, তা থেকে দূরে থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ।"
যে দেশটাকে নিয়ে আমরা মস্করা করি, সেই উগান্ডার ভাগ্য এবার বদলাতে চলেছে। সেখানে ৩১ মিলিয়ন মেট্রিক টনেরও বেশি স্বর্ণ আকরিক আবিষ্কার করেছে, যার মধ্যে আনুমানিক ৩,২০,০০০+ টন পরিশোধিত সোনা মাটির নিচে লুকানো আছে।
১২ ট্রিলিয়ন ডলার মূল্যের এই আবিষ্কার উগান্ডাকে বিশ্বের শীর্ষ সোনা উৎপাদনকারী দেশগুলোর কাতারে নিয়ে যাবে।
প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখি ভারতের টোটাল অর্থনীতি ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের। বাংলাদেশের টোটাল অর্থনীতি প্রায় ৪৫০ বিলিয়ন ডলারের।
তাহলে ভাবুন ১২ ট্রিলিয়ন, এই অ্যামাউন্ট কতটা বড়। 🤯 যদি নিষ্কাশন ও পরিশোধনের কাজ মসৃণভাবে এগোয়, তাহলে এই আবিষ্কার উগান্ডার অর্থনীতিকে বদলে দিতে পারে। বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে পারে এবং আন্তর্জাতিক সোনার বাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করতে পারে। উগান্ডার স্বর্ণযুগ হয়তো সবেমাত্র শুরু হলো।
আপনি কি জানেন, পৃথিবীতে আজ অবধি চলাফেরা করা সবচেয়ে বড় প্রাণীর জীবাশ্ম কোনটি? এটি ছিল একটি টাইটানোসর গ্রুপের ডাইনোসরের উরুর হাড়! এই ফসিলটি আবিষ্কার করেন একজন স্থানীয় কৃষক আর্জেন্টিনার প্যাটাগোনিয়া অঞ্চলের মরুভূমিতে ২০১৪ সালে, যা পরে জীবাশ্মবিদেরা বিশ্লেষণ করেন।
এই বিশাল হাড়ের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন, ডাইনোসরটির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৪০ মিটার এবং উচ্চতা ২০ মিটার (৬৫ ফুট)—প্রায় একটি সাততলা বিল্ডিংয়ের সমান! এর ওজন ছিল প্রায় ৭৭ টন, যা প্রায় ১৪টি আফ্রিকান হাতির সমান। এই জীবাশ্মটি এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে বড় ডাইনোসরের জীবাশ্ম বলে বিবেচিত হয়, তবে এটির সম্পূর্ণ কঙ্কাল পাওয়া যায় নি। এজন্য কিছুটা বিতর্ক রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটি টাইটানোসোর গ্রুপের একটি নতুন প্রজাতি, তবে এর আনুষ্ঠানিক নামকরণ এখনো করা হয়নি।
যদিও ডাইনোসরের বিশালতার প্রশ্নে তিনটি নাম বেশি আলোচিত—আর্জেন্টিনোসরাস, প্যাটাগোটাইটান মেয়োরাম এবং এই অজানা প্রজাতিটি। আর্জেন্টিনোসরাস আবিষ্কৃত হয়েছিল ১৯৮৮ সালে আর্জেন্টিনার নিউকেন অঞ্চলে। এটি একটি টাইটানোসোর প্রজাতি। এর দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ মিটার, অর্থাৎ প্রায় ৯৮ থেকে ১১৫ ফুট। ওজন ছিল আনুমানিক ৬৫ থেকে ১০০ টন। তবে এর ফসিল সম্পূর্ণ পাওয়া যায়নি—শুধু কিছু মেরুদণ্ড, পাঁজরের হাড় এবং পায়ের হাড় উদ্ধার করা গেছে। তাই এর আকারের পুরোপুরি অনুমান কিছুটা অনিশ্চিত।
এরপর ২০১৪ সালে প্যাটাগোনিয়ার একটি অঞ্চলে আবিষ্কৃত হয় প্যাটাগোটাইটান মেয়োরাম নামক এক ডাইনোসরের ফসিল। এটির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৩৭ মিটার বা ১২১ ফুট এবং ওজন ছিল আনুমানিক ৬৯ থেকে ৭০ টন। এই ফসিলটি সবচেয়ে বেশি সংখ্যক হাড়সহ আবিষ্কৃত হওয়ায় এটি গবেষণার দিক থেকে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য। এই ডাইনোসরের প্রায় দেড়শ হাড় পাওয়া গেছে, যা বিজ্ঞানীদেরকে এটির আকৃতি ও গঠনের বিষয়ে অনেক বেশি সুনির্দিষ্ট তথ্য দেয়।
একই বছর ২০১৪ সালেই আর্জেন্টিনার প্যাটাগোনিয়া মরুভূমিতে এক নামহীন টাইটানোসোর প্রজাতির জীবাশ্ম পাওয়া যায়, যার কথা প্রথমেই বলা হয়েছে। এই তিনটি ডাইনোসরই আকারে বিশাল এবং সবকটিরই আবিষ্কার হয়েছে আর্জেন্টিনার প্যাটাগোনিয়া অঞ্চলে। তবে সবচেয়ে বড় কে—এই প্রশ্নে এখনো বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন আর্জেন্টিনোসরাস সবচেয়ে বড়, কেউ মনে করেন প্যাটাগোটাইটান সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য প্রমাণসহ বিশাল আবার কেউ কেউ দাবী করেন নামহীন নতুন টাইটানোসরটি সবার চেয়ে বড় হতে পারে।
তবে এটা সত্য যে,এই তিনটি ডাইনোসরই পৃথিবীর প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীদের মধ্যে বৃহত্তম স্থলজ প্রাণি, যারা ক্রেটাসিয়াস যুগের শেষের দিকে, প্রায় ৯৫ থেকে ১০০ মিলিয়ন বছর আগে, দক্ষিণ আমেরিকার বনাঞ্চলে ঘুরে বেড়াত।