Linkeei Linkeei
    #ai #best #seo #tructiepbongda #bongdatructuyen
    Advanced Search
  • Login
  • Create a new account or Register

  • Day mode
  • © 2025 Linkeei
    About • Directory • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Linkeei App install

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Games Jobs Offers
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Games

Forum

Movies

Jobs

Nokib Hasan
Nokib Hasan  
3 yrs

রপ্তানির পোশাক চোর এখন কোটিপতি
***********************************************************************
চোরদের কাছ থেকে পোশাক কিনে তা বিক্রি করতে করতে নিজেই হয়ে যান চোর। চক্র গড়ে শুরু করেন রপ্তানিমুখী কারখানার পোশাক চুরি। সেই পোশাক বিক্রি করে কোটিপতি হয়েছেন, ঢাকায় বাড়ি করেছেন, কিনেছেন দামি গাড়ি। যদিও শেষ রক্ষা হয়নি। ধরা পড়েছেন।

চোর চক্রের এই ‘প্রধানের’ নাম তাওহীদুল ইসলাম। গত ২৪ ডিসেম্বর ঢাকার ডেমরার মীরপাড়া এলাকার একটি পরিত্যক্ত কারখানায় অভিযান চালিয়ে তাঁকেসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। বাহিনীটির কর্মকর্তারা বলছেন, চোরের চক্রটি এতই আত্মবিশ্বাসী ছিল যে চুরির আগেই রপ্তানি পণ্য অসাধু পোশাক ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দিত। অসাধু পোশাক ব্যবসায়ীরা আবার সেই পণ্য বিদেশে পাঠাতেন।

তৈরি পোশাক দেশের শীর্ষ রপ্তানিপণ্য। ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ছিল ৫ হাজার ২০৮ কোটি ডলার (৫২ বিলিয়ন)। এর মধ্যে পোশাক খাত থেকে এসেছিল প্রায় ৮২ শতাংশ।

রপ্তানিকারকেরা বলছেন, কারখানা থেকে কাভার্ড ভ্যানে পণ্য চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্দেশে পাঠানোর সময় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চুরি হয়। চুরির কারণে তাদের আর্থিক ক্ষতি যেমন হয়, তেমনি দেশের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন হয়। কারণ চোরেরা পোশাক চুরি করে বাক্সের ভেতর টুকরা কাপড় (ঝুট), আবর্জনা ও অন্যান্য বস্তু ভরে রাখে, যা ওই অবস্থায় ইউরোপ-আমেরিকায় চলে যায়।

র‍্যাব-৪–এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ আবদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, মাঝারি কোনো পোশাক কারখানার পোশাক চুরি হলে তাদের পক্ষে ঘুরে দাঁড়ানো কঠিন হয়।

র‍্যাবের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, চোরের চক্রটির প্রধান তাওহীদুল বছর দশেক আগে ফুটপাতে পাইকারি দরে পোশাক সরবরাহ করতেন। সেই পোশাক তিনি চোরদের কাছ থেকে কম দামে সংগ্রহ করতেন। বছর সাতেক আগে তিনি নামকাওয়াস্তে দুটি কারখানা খোলেন। সেখানে চোরাই পণ্য মজুত করে বিক্রি শুরু করেন। তিনি বলতেন, বিক্রি করা পোশাক তাঁর নিজের কারখানায় তৈরি।

তাওহীদুল একপর্যায়ে চুরির কৌশল শিখে নিজেই পণ্য চুরি করতে ১০ থেকে ১২ জনের একটি চক্র গঠন করেন বলে জানান র‍্যাবের কর্মকর্তারা। তাঁরা বলেন, এই চক্র তিন বছর ধরে রপ্তানির পণ্য চুরি করছিল।

তাওহীদুল ছাড়া র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. নাজিম, মো. মাসুদ, মো. দুলাল, মিরাজ উদ্দিন, আবদুল আল মাসুদ ও সাইফুল ইসলাম। দুলাল ও নাজিম সহোদর। চক্রটির কাছ থেকে মোহাম্মদপুরের সেলিব্রেটি এক্সপোর্ট গার্মেন্টসের রপ্তানিযোগ্য ছয় কোটি টাকা মূল্যের পণ্য ও একটি কাভার্ড ভ্যান উদ্ধার করা হয়।

তাওহীদুল ছাড়া অন্যরা নিজেদের গাড়িচালক বলে পরিচয় দেন। সবার বাসা ডেমরা ও এর আশপাশে। র‍্যাব জানিয়েছে, এদের সবার বিরুদ্ধে চুরির মামলা রয়েছে। কারও কারও বিরুদ্ধে মামলা একাধিক। তাওহীদুলের বিরুদ্ধে গাজীপুর ও ঢাকায় চারটি পোশাক চুরির মামলা রয়েছে।

তালা না ভেঙেই চুরি
র‍্যাব-৪–এর বিশেষ দলের কোম্পানি কমান্ডার জাহিদুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, চোর দলের সদস্যরা প্রথমে রপ্তানিমুখী পণ্য পরিবহনকারী যানবাহনের চালকের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এরপর তাঁকে টাকার লোভ দেখিয়ে চুরির পরিকল্পনায় জড়ান। চালকের কাজ হলো, চট্টগ্রামে যাওয়ার পথে পোশাকবাহী কাভার্ড ভ্যানটিকে নির্ধারিত কোনো পরিত্যক্ত কারখানা বা বাড়িতে নিয়ে যাওয়া।

জাহিদুল ইসলাম আরও বলেন, কারখানা থেকে বন্দরের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার আগে কাভার্ড ভ্যানে তালা লাগিয়ে সিলগালা করে দেওয়া হয়। চোর চক্রের সদস্যরা তালা না ভেঙে কাভার্ড ভ্যানের নাটবল্টু খুলে ফেলতেন।

এতে কাভার্ড ভ্যানের উপরিকাঠামোই খুলে যেত। এরপর মালামাল সরিয়ে নিতেন। এভাবে সিল ও তালা অক্ষতই থাকে। বন্দরে পণ্য নামানোর সময় চুরির বিষয়টি আর ধরা পড়ে না।

রপ্তানির পোশাক কাভার্ড ভ্যানে ওঠানোর সময় তা কাগজের বাক্সে (কার্টন) রাখা হয়। একটি বাক্সে অনেক পোশাক থাকে। র‍্যাবের কর্মকর্তারা বলেন, চোরেরা একেকটি বাক্স থেকে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ পণ্য চুরি করেন। এরপর বাক্সে সমপরিমাণ ঝুট বা অন্য কিছু ভরে রাখা হয়।

চুরির ঘটনা কত
পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সূত্র জানায়, চুরির অভিযোগ তাদের কাছে মাঝেমধ্যে আসে। তবে ঠিক কতগুলো চুরির ঘটনা ঘটেছে, তার হিসাব নেই। ২০২২ সালের নভেম্বর পর্যন্ত ১১ মাসে ২০ থেকে ২৫টি ঘটনা ঘটেছে।

বিজিএমইএর নেতারা বলছেন, মহাসড়কে চুরির ঘটনা বেড়ে গেলে ২০২১ সালের জুলাইয়ে শিল্পমালিকদের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বৈঠক করেন।

তখন চুরি ঠেকাতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া এবং মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর কথাও বলা হয়। সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর কাজ শেষ হয়নি।

বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদউল্লাহ আজিম বলেন, পণ্য চুরি হলে কারখানামালিক ক্রেতার কাছ থেকে পণ্যের দাম পান না। আবার বাক্সে আজেবাজে জিনিস ভরে পাঠানো হয় বলে দেশের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়। সরকারের উচিত চুরি ঠেকাতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া।

Source: প্রথম আলো

image
Like
Comment
Share
Nokib Hasan
Nokib Hasan  
3 yrs

খেতে না চাওয়া টমি, উকুনে বিল্লুর চিকিৎসা হয় যে হাসপাতালে
***********************************************************************
টমির বয়স দেড় বছর। লালচে গায়ের রং। চার মাস ধরে খাবার মুখে তুলতে চাইছে না। খাবার মুখে দিলেই বেশির ভাগ সময় বমি করে উগরে দিচ্ছে। চেহারাটাও ফ্যাকাশে হয়ে গেছে। এ কারণে টমিকে নিয়ে আসা হয় চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের এসএ কাদেরী টিচিং ভেটেরিনারি হাসপাতালে।

গত বুধবার দেশীয় জাতের কুকুর টমিকে ওই হাসপাতালে নিয়ে আসেন সজল বড়ুয়া। দেড় বছর ধরে টমিকে লালনপালন করছেন তিনি। সজল বললেন, আগে কখনো এমনটা হয়নি। টমিকে নানা ধরনের খাবার দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কিছুই খেতে চাচ্ছে না। আগের চেয়ে রোগা হয়ে গেছে। পরে চিকিৎসকেরা কিছু ওষুধ দিয়েছেন।

শুধু সজল নন, নানা রোগে আক্রান্ত পশুপাখি নিয়ে প্রতিদিন গড়ে ১০০ ব্যক্তি ভিড় করেন এই হাসপাতালে। সকাল ৯টা থেকেই শুরু হয় হাসপাতালের কার্যক্রম। রোগীর তালিকায় দেশি-বিদেশি কুকুর ও বিড়ালের পাশাপাশি গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগিও থাকে। মানুষের মতো নানা রোগ নিয়ে আসে এসব প্রাণী। পরে চিকিৎসকেরা সেগুলোর প্রাণ বাঁচানোর চেষ্টা চালিয়ে থাকেন।

চিকিৎসকেরা বলছেন, মানুষের মতোই এই হাসপাতালে চিকিৎসা চলে প্রাণীদের। মৌসুমভেদে নানা রোগ নিয়ে প্রাণীদের আনা হয়। এখন শীত মৌসুমে ঠান্ডাজনিত সমস্যা নিয়ে বেশি আসছে প্রাণী-পাখি আনছেন লোকজন।

হাসপাতালের শুরুটা যেভাবে
১৯৯৫-৯৬ সালে ৫০ শিক্ষার্থী নিয়ে নগরের পাহাড়তলী এলাকায় যাত্রা শুরু করে চট্টগ্রাম সরকারি ভেটেরিনারি কলেজ। ছোট পরিসরে হাসপাতালটিও চালু হয়েছিল সে সময়। টিনশেডের কয়েকটি কামরায় চলত চিকিৎসা কার্যক্রম। এরপর কয়েক বছরের মাথায় হাসপাতালটি নতুন রূপে যাত্রা শুরু করে। পাঁচতলা ভবনও পেয়ে যায়।

চট্টগ্রাম সরকারি ভেটেরিনারি কলেজই ২০০৬ সালে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে যাত্রা শুরু করে। এটি দেশের একমাত্র বিশেষায়িত ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়। পাশাপাশি জনবল নিয়োগ ও যন্ত্রপাতি সংযোজনে সমৃদ্ধ হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি হাসপাতালটিও।

হাসপাতালের পরিচালক মো. রায়হান ফারুক প্রথম আলোকে বলেন, এখানকার চিকিৎসকেরা যত্ন নিয়েই প্রাণী ও পাখির চিকিৎসা করেন। জটিল অস্ত্রোপচার থেকে শুরু করে জ্বর-কাশি সব চিকিৎসাই দেওয়া হয়। প্রয়োজনে মেডিকেল বোর্ডও গঠন করা হয়। প্রাণীভেদে ২০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত ফি নেওয়া হয়।

Source: প্রথম আলো

image
Like
Comment
Share
The Shamrat
The Shamrat  
3 yrs

#happy
#enjoyworld

image
Like
Comment
Share
Fouzia Tahsin
Fouzia Tahsin
3 yrs

image
Like
Comment
Share
avatar

The Shamrat

 
Excellent
Like
· Reply · 1673060509

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Magazine
Magazine
3 yrs

হোয়াটসঅ্যাপে থাকা পুরোনো বার্তা অন্য ফোনে পাঠানো যাবে
***********************************************************************
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলা এক ফোন থেকে অন্য ফোনে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তার ইতিহাস পাঠানো যাবে। এরই মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম উপযোগী ‘চ্যাট ট্রান্সফার’ সুবিধা চালুর জন্য কাজও শুরু করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। নতুন এ সুবিধা চালু হলে গুগল ড্রাইভ বা তৃতীয় পক্ষের তৈরি বিভিন্ন অ্যাপের সাহায্য ছাড়াই সরাসরি নতুন ফোনে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তার ইতিহাস স্থানান্তর করা যাবে।

গত বছরের জুলাই মাসে অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে আইফোনে বার্তার ইতিহাস পাঠানোর সুযোগ চালু করে হোয়াটসঅ্যাপ। ফলে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীরা আইফোন কিনলেও নিজেদের হোয়াটসঅ্যাপ বার্তার ইতিহাস দেখতে পারেন।

বর্তমানে এক ফোন থেকে অন্য ফোনে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তার ইতিহাস স্থানান্তরের জন্য অনেকেই তৃতীয় পক্ষের তৈরি বিভিন্ন অ্যাপ ব্যবহার করেন। এসব অ্যাপের কারণে ফোনে নিরাপত্তা শঙ্কা দেখা দেয়। তবে নতুন এ সুবিধা চালু হলে ‘অ্যান্ড-টু-অ্যান্ড এনক্রিপশন’ সুবিধার মাধ্যমে তথ্য স্থানান্তর করা যাবে। ফলে নিরাপদে তথ্য পাঠানোর সুযোগ মিলবে।

Source: প্রথম আলো

image
Like
Comment
Share
Magazine
Magazine
3 yrs

অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকেও স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বিপদ বার্তা পাঠানো যাবে
***********************************************************************
আইফোনের মতো অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকেও স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহের সংযোগ ব্যবহার করে জরুরি বিপদ বার্তা পাঠানো যাবে। ফলে মুঠোফোন এবং ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক না থাকলেও স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বা উদ্ধারকারী সংস্থার কাছে বার্তা পাঠিয়ে সাহায্য চাওয়া যাবে।

যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে চলা বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তিপণ্যের মেলা কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক শোতে (সিইএস) অ্যান্ড্রয়েড ফোনে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বিপদ বার্তা পাঠানোর সুযোগ চালুর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে কোয়ালকম টেকনোলজিস। এ জন্য স্যাটেলাইট ফোন পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ইরিডিয়ামের সঙ্গে চুক্তিও করেছে ফোনের প্রসেসর নির্মাতা ও ওয়্যারলেস প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করে প্রতিষ্ঠানটি।

কোয়ালকম টেকনোলজিসের তথ্যমতে, স্ন্যাপড্রাগন স্যাটেলাইটের মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে জরুরি বিপদ বার্তা পাঠানো যাবে। শুধু তা–ই নয়, মুঠোফোন এবং ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক না থাকলেও অন্যদের পাঠানো বার্তা পড়ার সুযোগ মিলবে। ইরিডিয়ামের প্রযুক্তিসুবিধা এবং স্ন্যাপড্রাগন ফাইভজি মডেমের মাধ্যমে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বার্তা লেনদেন করা হবে। এ বছরের শেষ নাগাদ নির্দিষ্ট দেশে এ সুবিধা পাওয়া যাবে। তবে সব ফোনে এ সুবিধা মিলবে না, এ জন্য অবশ্যই নির্দিষ্ট প্রসেসরে চলা হালনাগাদ মডেলের ফোন ব্যবহার করতে হবে।

উল্লেখ্য, গত বছরের নভেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার নির্দিষ্ট অঞ্চলে ইমার্জেন্সি এসওএস সুবিধা চালু করে অ্যাপল। এ সুবিধা কাজে লাগিয়ে আইফোন ১৪ সিরিজের আইফোন ব্যবহারকারীরা স্যাটেলাইটের মাধ্যমে জরুরি বিপদ বার্তা পাঠাতে পারেন। এরই মধ্যে কয়েকজন আইফোন ব্যবহারকারীর জীবন বাঁচাতে সাহায্য করেছে অ্যাপলের ইমার্জেন্সি এসওএস সুবিধা।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

Source: প্রথম আলো

image
Like
Comment
Share
Magazine
Magazine
3 yrs

সিইএসে চমক দেখাচ্ছে এও রোবট
***********************************************************************
ঘর বা হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানে নিজ থেকেই চলাচল করতে পারে এও রোবট। হাত দিয়ে দরজা খোলার পাশাপাশি লিফটে চড়ার জন্য সুইচও চাপতে পারে। রোবটটি তৈরি করেছে এওলাস রোবোটিকস। যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে চলা বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তিপণ্যের মেলা কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক শোতে (সিইএস) রোবটটির দেখা মিলেছে।

রোবটটির হাতের সঙ্গে ক্যামেরা যুক্ত থাকায় চলার পথে যেকোনো স্থানের ছবি তুলতে পারে। ফলে হাসপাতালে ভর্তি রোগী সুস্থ আছে কী না, তা ছবি তুলে চিকিৎসক বা নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে পাঠাতেও পারে রোবটটি।

ঘরে থাকা প্রবীণ ব্যক্তিদের খাবার বা ওষুধ পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি দেখভাল করতে সক্ষম এ রোবট যেকোনো স্থানে নিরাপত্তাকর্মীরও দায়িত্ব পালন করতে পারে।

সূত্র: এএফপি

Source: প্রথম আলো

image
Like
Comment
Share
Magazine
Magazine
3 yrs

দর্শকদের আগ্রহের শীর্ষে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট বাড়ি
***********************************************************************
প্রযুক্তি বিশ্বের সেরা প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের সেরা উদ্ভাবনের সম্ভার নিয়ে হাজির হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে চলা বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তিপণ্যের মেলা কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক শোতে (সিইএস)। ২০ লাখ বর্গফুটের লাস ভেগাস কনভেনশন সেন্টারে (এলভিসিসি) চলা এ মেলায় তিন হাজারের বেশি স্টল রয়েছে। ফলে সব কটি স্টল ঘুরে দেখার জন্য চার দিন একেবারেই কম সময়। মূল ভেন্যু লাস ভেগাস কনভেনশন সেন্টার (এলভিসিসি) হলেও সেন্ট্রাল হল, সাউথ হল, নর্থ হল, ওয়েস্ট হল, সেন্ট্রাল প্লাজা, আউটডোর প্লাজাসহ আশপাশের আরও অনেক মিলনায়তনে হচ্ছে এ মেলা। ফলে এক দিনে একটা জোন ঘুরে দেখলেও যেন মেলার কিছুই দেখা হবে না। আর তাই দর্শনার্থীরা ছুটছেন নিজেদের পছন্দের প্রযুক্তি যে কেন্দ্রে প্রদর্শন করা হচ্ছে, সেখানে।

মেলায় প্রথম দিন উবারের চালক আমাকে এলভিসিসির ওয়েস্ট হলে নামিয়ে দিলেন। শুরু করতে চাইলাম বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন দিয়ে। কারণ, এবারই প্রথম সিইএস মেলায় বাংলাদেশি কোনো প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। অ্যাপে দেখা গেল, ওয়ালটনের স্টল নম্বর ১৭৯২৮, সেন্ট্রাল হলে। ভাবলাম, এ আর এমনকি, হেঁটেই চলে যাই এ হল থেকে। মেলার এ প্রান্ত থেকে নির্দেশনা দেখে সেন্ট্রাল হলে পৌঁছাতে সময় লাগল ৪৩ মিনিট! এত বড় প্রাঙ্গণ! আসলেই এলাহি ব্যাপার।

সেন্ট্রাল হলেই দর্শনার্থীদের ভিড় বেশি। কারণ, এখানেই স্যামসাং, সনি, এলজি, টিসিএল, নাইকন, এসকে, হাইসেন্স, প্যানাসনিকের প্যাভিলিয়ন ও স্টল রয়েছে। শুরুতেই চোখ ধাঁধিয়ে দিল এলজির প্যাভিলিয়ন। দিগন্তজোড়া এলইডি (লাইট এমিটিং ডায়োড) দিয়ে প্যাভিলিয়নের চারপাশ সাজিয়েছে তারা। গ্রাফিকের খেলাটাও এখানে বাড়াবাড়ি রকমের সুন্দর। এলজি এবার শীতাতপনিয়ন্ত্রিত যন্ত্রকে দেয়ালে ছবির মতো ব্যবহারের সুযোগ করে দিয়েছে। কারণ, প্রতিষ্ঠানটির আর্ট কুল এসি দেয়ালে শোভা পাবে ছবির মতো। তবে দর্শনার্থীদের ভিড় সবচেয়ে বেশি স্যামসাংয়ের প্যাভিলিয়নে। টেকসই প্রযুক্তি, গৃহস্থালির নিরাপত্তা, পরিবারের যত্ন, স্বাস্থ্য ও বিনোদন বিভাগে ভাগ করা হয়েছে প্যাভিলিয়নটি। ফলে দর্শকেরা সহজেই নিজেদের পছন্দের পণ্য দেখার সুযোগ পাচ্ছেন। বেশির ভাগ দর্শকেরই আগ্রহ পরিবেশবান্ধব ও স্মার্ট বাড়ির প্রযুক্তিতে। স্যামসাংয়ের সব যন্ত্রেই বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।মাইক্রোপ্লাস্টিক নির্গমন কমানোর নতুন প্রযুক্তির পাশাপাশি টেলিভিশনের পর্দাযুক্ত রেফ্রিজারেটর এবং এআই ওভেন প্রদর্শন করছে স্যামসাং। স্বয়ংক্রিয়ভাবে রান্না করতে সক্ষম ওভেনটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির ক্যামেরার মাধ্যমে খাবার রান্নার পরামর্শও দিতে পারে। পাতলা পর্দার টেলিভিশনটিতে রয়েছে স্বয়ংক্রিয় ক্যাপশন প্রযুক্তি। ফলে পর্দায় থাকা ছবি না ঢেকেই ক্যাপশন দেখাতে পারে টেলিভিশনটি।

স্যামসাংয়ের পাশেই রয়েছে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান ওয়ালটনের প্যাভিলিয়ন। প্রতিষ্ঠানটির তৈরি টেলিভিশন, রেফ্রিজারেটর আর আইওটিনির্ভর স্মার্ট গৃহস্থালি পণ্যে নানান দেশের দর্শনার্থীদের বেশ আগ্রহ দেখা গেল। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী স্মার্ট শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের পাশাপাশি স্মার্ট রেফ্রিজারেটরও প্রদর্শন করছে প্রতিষ্ঠানটি। থ্রিডি এমএসও ইনভার্টার প্রযুক্তির স্মার্ট রেফ্রিজারেটরটিতে ক্লাউড কানেকটিভিটি, স্মার্ট অ্যালার্ট সিস্টেম, সুপার ফ্রিজিং প্রযুক্তি, ইউনিফরম কুলিং ফ্লো এবং আলট্রা লো নয়েজ সুবিধা রয়েছে। ওয়ালটনের প্যাভিলিয়নে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির অধিগ্রহণ করা ইউরোপিয়ান ব্র্যান্ড এসিসির তৈরি রেফ্রিজারেটরও রয়েছে। প্যাভিলিয়ন ঘুরে দেখা গেল, বিভিন্ন দেশের সম্ভাব্য ক্রেতা ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন ওয়ালটনের কর্মীরা। মেলায় নিজেদের স্টলে দিনভর উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুর্শেদ। মেলার প্রথম দিনেই বাংলাদেশি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে দর্শনার্থীদের আগ্রহ দেখে ওয়ালটনকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে আরও আশাবাদী হচ্ছেন বলে জানান তিনি। গোলাম মুর্শেদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে এবার উত্তর আমেরিকায় কার্যক্রম শুরু করেছে ওয়ালটন। সিইএসে আমরা আমেরিকা ও কানাডাভিত্তিক গৃহস্থালি পণ্যের জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান ড্যানবি অ্যালায়েন্সের সঙ্গে ব্যবসায়িক চুক্তি করেছি। এই চুক্তির ফলে আমেরিকা ও কানাডাতে এখন থেকে ওয়ালটন পণ্য পাওয়া যাবে। সিইএসে চলাকালে এমন আরও কিছু ব্যবসায়িক চুক্তি হবে বলে আশা করছি আমরা। সব মিলিয়ে সিইএসের মতো আয়োজন ওয়ালটনকে বিশ্ববাজারে তুলে ধরতে সাহায্য করবে।’

লাসভেগাস শহর এখন সিইএসের শহর। সব কটি বড় হোটেলেই সিইএস ঘিরে কিছু না কিছু হচ্ছে। বড় প্রতিষ্ঠানগুলো মেলা প্রাঙ্গণের বাইরে নিজেদের মতো মিটিংয়ের স্থান হিসেবে বিভিন্ন হোটেল আলাদা জায়গা ভাড়া করেছেন। মেলায় পরিচয় হওয়ার পর ব্যবসায়িক বিভিন্ন আলোচনা হচ্ছে এসব স্থানে। শহরজুড়ে দর্শনার্থীদের জন্য রয়েছে বিনা মূল্যে শাটল বাস। এত কিছুর পরও সিইএসে আসা দর্শনার্থীদের সংখ্যা এতটাই বেশি যে উবার আর লিফটের ভাড়া বেড়ে গেছে পাঁচ থেকে ছয় গুণ। মেলা এত বিশাল, এত বড় এবং বৈচিত্র্যময় হতে পারে সিইএসে না এলে হয়তো বিশ্বাসই করা যেত না। চার দিনের মেলা শেষ হবে ৮ জানুয়ারি।

Source: প্রথম আলো

image
Like
Comment
Share
Magazine
Magazine
3 yrs

২০২৩ সালে দেশের কম্পিউটার বাজার ঘুরে দাঁড়ানোর আশা
***********************************************************************
করোনা–পরবর্তী দেশের কম্পিউটার পণ্যের বাজার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। ২০২২ সালটি ছিল করোনা থেকে ঘাটতি কাটিয়ে ফিরে আসার বছর। বেড়েছিল ক্রেতা ও বিক্রি। তবে ডলারের দাম ঊর্ধ্বমুখী, আমদানিকারকের পক্ষে এবং রপ্তানিকারকের অনুকূলে আমদানি করা পণ্যের মূল্য পরিশোধের (এলসি) অনিশ্চয়তার কারণে বছরের শেষ ভাগে দুশ্চিন্তায় ছিলেন ব্যবসায়ীরা। ২০২৩ সালে ব্যবসা কেমন হবে, এ নিয়ে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার খাতের ব্যবসায়ী ও সংগঠনের নেতারা চিন্তাভাবনা করছেন।

কম্পিউটার পণ্যের সবচেয়ে বড় খুচরা বিক্রেতা রায়ানস কম্পিউটারসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ হাসান বলেন, ‘কোভিড–পরবর্তী সময়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছি আমরা। তবে নানা ক্ষেত্রে সেই ঘুরে দাঁড়ানো ঠিকভাবে হয়নি। বেশ কিছু ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হয়েছে। তবে ব্যবসা মন্দা গেছে সেটা বলা যাবে না।’ বিক্রি কেমন ছিল, জানতে চাইলে আহমেদ হাসান বলেন, ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে বিক্রি কম হয়েছে। এই কমার হার ২০ থেকে ৩০ শতাংশ। ২০২৩ সালে পণ্যে দাম বেশি থাকবে বলে ধারণা করছেন আহমেদ হাসান। সরকার বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যেগুলো ব্যবসাবান্ধব নয়। ২০২৩ সালে সেগুলো প্রত্যাহার না করলে ব্যবসার ক্ষেত্রে আরও সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে। পণ্য বিক্রিও বাড়বে না।

একই সুরে কথা বলেছেন বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির (বিসিএস) সভাপতি সুব্রত সরকার। ‘গত বছরে কোভিডের মন্দা থেকে ফিরে এলেও বিক্রি তেমন একটা বাড়েনি। কোভিডের সময় আমাদের ব্যবসায় ধস নামে। বিক্রি প্রায় থেমে গিয়েছিল। কোভিডের পর আমরা ফিরে আসার চেষ্টা করেছি। ২০২২ সালে ধীরে ধীরে পণ্য বিক্রি বেড়েছে। তবে সেই বিক্রি করোনার আগের বছরগুলোর তুলনায় অনেক কম।’

করোনায় বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পণ্যে আমদানি কমে গেছে গত বছরে। আমদানি কমলেও দেশের বাজারে প্রযুক্তি পণ্যের কোনো সংকট তৈরি হয়নি। ২০২৩ সালে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নতুন অনেক পণ্য আসবে বলে ধারণা বিসিএস সভাপতির। নতুন পণ্যগুলোতে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির পণ্যের সামাহার থাকবে। একই সঙ্গে দেশের বাজারে বেশি দামের পণ্যের বিক্রি বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সরকারের কিছু সিদ্ধান্তে বেশ অবাক হয়েছেন সুব্রত সরকার। ২০২২ সালের সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সরকারি পর্যায়ে নতুন কোনো কম্পিউটার কেনা হবে না। তিনি বলেন, সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ঘোষণা দিয়ে যদি কম্পিউটার না কেনার কথা ঘোষণা দেয়, তাহলে সরকার কীভাবে স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরি করবে? এ ছাড়া সরকার আমদানি করা প্রযুক্তিপণ্যে ওপর নতুন ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করেছে। এটিও স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করবে।

কম্পিউটার ব্যবসা খাতের নেতারা মনে করেন, ভ্যাট আরোপ করার কারণে পণ্যের দাম অনেক বেড়ে যাবে। এতে সাধারণ মানুষ পণ্যগুলো কিনতে পারবে না। সরকার ল্যাপটপ, প্রিন্টার এবং টোনার দেশের উৎপাদনের ওপর জোর দিয়ে ভ্যাট আরোপের কথা বলছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত চাহিদার তুলনায় খুব সামান্য পরিমাণ ল্যাপটপ উৎপাদন করা হয় দেশে। প্রিন্টারের কোনো কারখানা নেই। এমনকি ভালো মানের টোনার কাট্রিজও দেশে উৎপাদন করা হয় না। তাই ২০২৩ সালে ১৫ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি জানান অনেকেই।

খুচরা পর্যায়ে প্রযুক্তিপণ্য কেনাকাটায় বিগত বছরের চেষ্টা সুফল পাওয়া যাবে ২০২৩ সালে। বিসিএসের সহসভাপতি ও স্টারটেকের অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. রাশেদ আলী ভূঁইয়া বলেন, ‘বিক্রয়ত্তোর সেবার বিষয় ২০২২ সালে বেশ ছাড় দেওয়া হয়েছে। মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরও অনেকে ক্রেতাকে সেবা প্রদান করা হয়েছে। ২০২৩ সালে আমার সেই ধারাটি বজায় রাখব। আন্তর্জাতিক বিক্রয়োত্তর সেবাও আমরা যথাযথ সময় দিয়েছি।’

কয়েক বছর ধরে ক্রেতাদের জন্য এমআরপি (সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য) নিয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি কাজ করছে। তার সুফল ২০২৩ সালে পাওয়া যাবে বলে আশা করছেন বিসিএসের নেতারা। এ প্রসঙ্গে মো. রাশেদ আলী ভূঁইয়া বলেন, ‘আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে সব পণ্যের জন্যই এমআরপি নির্ধারণ করা হবে। এর ফলে অনলাইন এবং বাস্তবের দোকানে সবাই নির্দিষ্ট দামে পণ্য কেনাবেচা করতে পারবেন। এটি ক্রেতাদের জন্য ২০২৩ সালের পর একটি বড় পাওয়া। এ ছাড়া কয়েক বছর ধরে বিক্রয়োত্তর সেবা নীতিমালা নিয়ে কাজ করছি। নতুন বছরের প্রথমেই আমার এ বিষয় ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরে জমা দিয়েছি। ২০২৩ সালে কোনো ক্রেতা বিক্রয়োত্তর সেবা নিয়ে কোনো ঝামেলায় পড়তে হবে না।

২০২২ সালের শেষের কয়েক মাস ব্যবসায়ীদের জন্য খুবই বাজে সময় গেছে। ডলারের দাম ঊর্ধ্বমুখী, এলসি (ঋণপত্র) খোলা নিয়ে ঝামেলাসহ নানা কারণে হার্ডওয়্যার ব্যবসা কঠিন সময় পার করেছে। এই ধারা নতুন বছরের বজায় থাকলে প্রযুক্তি বাজারের ঘুরে দাঁড়ানো আরও কঠিন হবে। মো. রাশেদ আলী ভূঁইয়া বলেন, ‘আমার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে আগের বছরের তুলনায় বিক্রি কমেছে। বছরের শেষ দিন পর্যন্ত এটা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। ২০২৩ সাল নিয়ে খুব বেশি আশাবাদী হতে পারছি না। ২০২৩ সালকে নির্বাচনের বছর হিসেবে ধরা হচ্ছে। এ বছর রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়ার আশঙ্কাই বেশি। তাই বিক্রি আরও কমতে পারে।’

গত বছর রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বিসিএস কম্পিউটার সিটি, এলিফ্যান্ট রোডের ইসিএস কম্পিউটার সিটিসহ কম্পিউটার বাজারগুলোতে ক্রেতার সংখ্যা ও বিক্রি বাড়ছিল জ্যামিতিক হারে। সেই ধারা ২০২৩ সালে আরও বাড়বে বলে ধারণা করছেন বিসিএস কম্পিউটার সিটির সভাপতি এ এল মজহার ইমাম চৌধুরী। ২০২২ সালের শুরুতে ক্রেতাদের মধ্যে একটা ভয় ছিল বাজারে যাওয়া নিয়ে। সেটা আস্তে আস্তে কেটে গেছে। এখন বাজারে ক্রেতার সমাগম বেশ ভালোই। করোনার কারণে বিক্রয়োত্তর সেবা নিতে অনেকেই আগে মার্কেটে আসতেন না। এখন সেই সংখ্যাটি বেড়েছে।

Source: প্রথম আলো

image
Like
Comment
Share
Magazine
Magazine
3 yrs

৯৮ সেকেন্ডেই বিক্রি হয়ে গেল সব টিকিট
***********************************************************************
গত বছর এস এস রাজামৌলি পরিচালিত ‘আরআরআর’ ভারত তো বটেই, সারা দুনিয়াতেই অন্যতম আলোচিত সিনেমা ছিল। হলিউডে সিনেমাটি নিয়ে যেভাবে মাতামাতি হয়েছে, অভিনয়শিল্পী, প্রযোজক, পরিচালকেরা যেভাবে আগ্রহ দেখিয়েছেন; সাম্প্রতিক কালে অন্য ভারতীয় সিনেমা নিয়ে সেটি হয়নি। হলিউডে ব্যাপক জনপ্রিয়তার কল্যাণেই বলা যায়, সিনেমাটি অস্কার মনোনয়নের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। এবার ‘আরআরআর’-এর প্রদর্শনী নিয়ে হুলুস্থুল পড়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্রে।

৯ জানুয়ারি লস অ্যাঞ্জেলেসের টিসিএল চায়নিজ থিয়েটারে প্রদর্শিত হবে ‘আরআরআর’। আইম্যাক্স থিয়েটারের বড় পর্দায় সিনেমাটি দেখতে মুখিয়ে আছেন দর্শকেরা। সেটা এতটাই যে বিক্রি শুরু হওয়ার মাত্র ৯৮ সেকেন্ডের মধ্যেই সব টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে।

চায়নিজ থিয়েটারের আইম্যাক্সে আগে আর কোনো ভারতীয় সিনেমা নিয়ে এতটা মাতামাতি দেখা যায়নি। কেবল এটিই নয়, আরও একটি সুখবর আছে ‘আরআরআর’–ভক্তদের জন্য।

৪ জানুয়ারি রাতে অনুষ্ঠিত হয় নিউইয়র্ক ফিল্ম ক্রিটিকস সার্কেল অ্যাওয়ার্ডস। যেখানে ‘আরআরআর’ সিনেমাটির জন্য সেরা পরিচালকের পুরস্কার জিতেছেন এস এস রাজামৌলি। যেখানে তাঁর নাম ঘোষণার পর দর্শকদের উচ্ছ্বাসের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

গত বছরের ২৫ মার্চ মুক্তি পায় এই প্যান ইন্ডিয়ান সিনেমাটি। প্রায় সাড়ে পাঁচ শ কোটি রুপি বাজেটের সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহে ১ হাজার ২০০ কোটি রুপির বেশি ব্যবসা করে। সিনেমাটিতে অভিনয় করেছেন এনটিআর জুনিয়র, রাম চরণ, অজয় দেবগন, আলিয়া ভাট প্রমুখ।

Source: প্রথম আলো

image
Like
Comment
Share
Showing 12167 out of 19077
  • 12163
  • 12164
  • 12165
  • 12166
  • 12167
  • 12168
  • 12169
  • 12170
  • 12171
  • 12172
  • 12173
  • 12174
  • 12175
  • 12176
  • 12177
  • 12178
  • 12179
  • 12180
  • 12181
  • 12182

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund