বরিশালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড, কম্বলের আশায় প্রান্তিক মানুষ
#news
#nobokontho24
ভিক্ষুকের ঘোড়ার গল্পটা আপনাদের জানা আছে কি না বুঝতে পারছি না। যে বিষয় নিয়ে লিখতে বসেছি তার জন্যে ভিক্ষুকের ঘোড়ার গল্প জানা থাকলে ভাল হয়। গল্পটা এই রকম–
এক গ্রামে এক ভিক্ষুক ছিল। বেচারা খোড়া। বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভিক্ষা করতে পারে না–বড় কষ্ট। কাজেই সে টাকা-পয়সা জমিয়ে একটা ঘোড়া কিনে ফেলল। এখন ভিক্ষা করার খুব সুবিধা। ঘোড়ায় চড়ে বাড়ি বাড়ি যায়।
এক জোছনা রাতে গ্রামের কিছু ছেলেপুলে ঠিক করল–একটা ঘোড়া দৌড়ের ব্যবস্থা করবে। পঁচিটা ঘোড়া জোগাড় হল।
https://www.golperasor.com/202....2/08/vikkhuker-ghora
টিকটকে ভিডিওর নির্দিষ্ট অংশ দ্রুত দেখার সুযোগ আসছে
***********************************************************************
ভিডিওর নির্দিষ্ট অংশ দ্রুত দেখার সুযোগ দিতে ‘ভিডিও স্ক্র্যাবিং থাম্বনেইল’ সুবিধা চালু করছে টিকটক। নতুন এ সুবিধা কাজে লাগিয়ে আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলা ফোন থেকে যেকোনো টিকটক ভিডিওর নির্দিষ্ট অংশ সহজেই দেখা যাবে। এ জন্য বাড়তি কোনো ঝামেলাও করতে হবে না। থাম্বনেইল নির্বাচন করলেই নির্দিষ্ট স্থান থেকে ভিডিও চালু হবে। ফলে আকারে বড় ভিডিও পছন্দের দৃশ্য থেকে দেখার সুযোগ মিলবে।
জানা গেছে, শুধু নতুন আপলোড করা ভিডিওতে ‘ভিডিও স্ক্র্যাবিং থাম্বনেইল’ সুবিধা পাওয়া যাবে। ফলে টিকটকে থাকা পুরোনো ভিডিওগুলো বর্তমানের মতোই দেখতে হবে। এরই মধ্যে নির্দিষ্টসংখ্যক ব্যবহারকারীদের জন্য এ সুবিধা চালু করেছে টিকটক। কিছুদিনের মধ্যে পর্যায়ক্রমে সব ব্যবহারকারী এ সুবিধা ব্যবহার করতে পারবেন।
নতুন এ সুবিধা চালু হলে টিকটকে থাকা বড় ভিডিওগুলোর দর্শকসংখ্যা বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলে ইউটিউবের সঙ্গে বর্তমানের তুলনায় আরও ভালোভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে টিকটক।
সূত্র: টেক ক্র্যাঞ্চ
Source: প্রথম আলোl
বিট–বাইট
***********************************************************************
২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি বার নামানো অ্যাপের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে টিকটক। তথ্য বিশ্লেষণ প্রতিষ্ঠান অ্যাপটোপিয়ার তথ্য মতে, গত বছর প্রায় ৬৭ কোটি ২০ লাখ বার নামানো হয়েছে ভিডিওনির্ভর এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অ্যাপ। ইনস্টাগ্রাম রয়েছে তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে। প্রায় ৫৪ কোটি ৮০ লাখ বার নামানো হয়েছে অ্যাপটি। তৃতীয় স্থানে থাকা মেটার মালিকানাধীন অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ নামানো হয়েছে ৪২ কোটি ৪০ লাখ বার। চতুর্থ স্থানে রয়েছে টিকটকের মূল প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সের তৈরি ভিডিও সম্পাদনার অ্যাপ ক্যাপকাট। ৩৫ কোটি ৭০ লাখবার নামানো হয়েছে অ্যাপটি। পঞ্চম স্থানে রয়েছে স্ন্যাপচ্যাট। প্রায় ৩৩ কোটি বার নামানো হয়েছে অ্যাপটি। সবচেয়ে বেশি বার নামানো অ্যাপের তালিকায় থাকা অন্য অ্যাপগুলো হলো—টেলিগ্রাম (৩১ কোটি বার), সাবওয়ে সারফারস (৩০ কোটি ৪ লাখ বার), ফেসবুক (২৯ কোটি ৮০ লাখ বার), স্ট্যাম্বল গায়েজ (২৫ কোটি ৪০ লাখ বার) ও স্পটিফাই (২৩ কোটি ৮০ লাখ বার)।
সূত্র: ফোর্বস
কম্পিউটারে কাজ করার সময় মনিটর ডানে-বাঁয়ে ঘুরিয়ে ব্যবহার করা গেলেও উঁচু-নিচু করার সুযোগ মেলে না। ফলে অনেকেই বাধ্য হয়ে দেয়াল বা টেবিলের সঙ্গে মনিটর আর্মযুক্ত করে মনিটরের উচ্চতা কম বেশি করেন। তবে এ সমস্যা সমাধানে সহজে উচ্চতা পরিবর্তন করতে সক্ষম মনিটর তৈরি করেছে প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আসুস। বিশেষ ধরনের স্ট্যান্ডের ওপর বসানো থাকায় ব্যবহারকারীরা চাইলেই মনিটরের উচ্চতা পরিবর্তন করতে পারবেন। ৫০০ টজে৴র রগ সুইফট প্রো পিজি ২৪৮ কিউপি মডেলের মনিটরটি এ বছরের মাঝামাঝি বাজারজাত করা হবে।
সূত্র: দ্য ভার্জ
Source: প্রথম আলোl
চাকরি মেলায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হলো
***********************************************************************
বিশেষভাবে সক্ষম বা প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মর্যাদাপূর্ণ জীবিকা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ৫৪টি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণে চাকরি মেলা অনুষ্ঠিত হলো। বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) উদ্যোগে ও সেন্টার ফর সার্ভিসেস অ্যান্ড ইনফরমেশন অন ডিজঅ্যাবিলিটির (সিএসআইডি) সহযোগিতায় আজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর প্রধান কার্যালয়ে দিনব্যাপী চলে এই মেলা।
মেলার উদ্বোধন করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক। এ সময় তিনি বলেন, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সঙ্গে সবার সেতুবন্ধ তৈরি করা, তাঁদের আত্মনির্ভরশীল করার জন্য বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। জীবনের সব ক্ষেত্রে সবকিছুতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কথা মাথায় রেখেই স্থাপনা নির্মাণ করতে হবে। কারণ, দেশকে এগিয়ে নিতে দেশের প্রত্যেক নাগরিককে সমান সুযোগ–সুবিধা দিতে হবে। জেলা–উপজেলা পর্যায়ে হাইটেক পার্কগুলোয় যে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো কাজ করবে, সেখানে একজন করে প্রতিবন্ধী ব্যক্তির চাকরির ব্যবস্থা করার আহ্বান জানান তিনি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইসিটি বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এন এম জিয়াউল আলম বলেন, সরকারি হিসাবে প্রতিবন্ধী ব্যক্তির সংখ্যা ৩০ লাখের বেশি। তাই বাংলাদেশ সরকার এই বিপুলসংখ্যক মানুষের জন্য ভাবতে শুরু করেছে। বিভিন্ন প্রকল্প, প্রতিযোগিতা, চাকরি মেলাসহ নানা আয়োজনের মাধ্যমে তাঁদের সামনে নিয়ে আসার জন্য চেষ্টা চালাচ্ছে সরকার। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের আলাদা করে দেখার সুযোগ নেই। আগে না থাকলেও বর্তমানে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নিয়ে কাজ করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক ও সচিব শেখ মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘সব সময় প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পাশে থাকার চেষ্টা এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর রয়েছে। সবাইকে আমাদের উন্নয়নের ধারায় আনতে হবে এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে আমরা চলতে পারব না।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সিএসআইডির নির্বাহী পরিচালক খন্দকার জহুরুল আলম, আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ, বিসিসির নির্বাহী পরিচালক রণজিৎ কুমার।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, যাঁরা এ মেলায় এসেছেন, তাঁদের চাকরি প্রয়োজন। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অনিশ্চয়তায় না রেখে তাঁদের সুযোগ দিতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশে প্রত্যেক প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে ‘স্মার্ট’ করার ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার।
চাকরি মেলা উপলক্ষে সারা দেশ থেকে বিশেষভাবে সক্ষম পাঁচ শতাধিক মানুষ অনলাইনে জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) জমা দিয়েছিলেন। মেলায় সরাসরি উপস্থিত হয়েও সিভি জমা দেওয়ার সুযোগ ছিল। যাঁদের তথ্যপ্রযুক্তি–দক্ষতা রয়েছে, তাঁদের নিয়োগ দিতে মেলাতেই সাক্ষাৎকার নেয় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। ডেটা এন্ট্রি, গ্রাফিকস ডিজাইন, অ্যানিমেশন, ওয়েব ডিজাইন, ডিজিটাল বিপণন, কল সেন্টার এজেন্ট, প্রোগ্রামিংসহ নানা রকম কাজের জন্য প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের সংক্ষিপ্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে নিয়োগের পরবর্তী প্রক্রিয়া শুরু করা হবে বলে জানান মেলার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। অনুষ্ঠানে চাকরি মেলা ২০২২–এর শীর্ষ চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সম্মাননা ক্রেস্ট গ্রহণ করে জেনওয়েবটু লিমিটেড।
প্রসঙ্গত, ২০১১ সাল থেকে বিসিসির মাধ্যমে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিনা মূল্যে আইসিটি প্রশিক্ষণ চালু করা হয়। প্রশিক্ষণ নেওয়া ব্যক্তিদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে চাকরিপ্রার্থী ও চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণে ২০১৫ সাল থেকে চাকরি মেলার আয়োজন করা হচ্ছে।
Source: প্রথম আলোl