১৯৯৪ সালে গ্লোরিয়া রামিরেজ নামে এক মহিলাকে ক্যালিফোর্নিয়ার রিভারসাইড জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করার পর এই ঘটনাটি ঘটেছিল। চিকিৎসা চলাকালীন তার শরীর থেকে এক ধরনের রাসায়নিক গন্ধ বের হচ্ছিল, যা হাসপাতালের কর্মীদের মধ্যে তীব্র অসুস্থতা সৃষ্টি করে। বেশ কিছু কর্মী মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব এবং পেশির খিঁচুনিতে আক্রান্ত হন। কয়েকজন তো জ্ঞানও হারিয়ে ফেলেছিলেন।
এই রহস্যময় ঘটনাটি নিয়ে পরে অনেক গবেষণা হয়। কিছু বিজ্ঞানী ধারণা করেন যে, তার শরীরে এমন কিছু রাসায়নিক পদার্থ ছিল যা উত্তপ্ত হয়ে বিষাক্ত গ্যাসে পরিণত হয়েছিল, যার ফলে এমন ঘটনা ঘটে। এই ঘটনাটি "দ্য টক্সিক লেডি" বা "বিষাক্ত মহিলা" নামে পরিচিত। এটি চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে একটি রহস্যময় এবং আলোচিত ঘটনা।
১৯৯৪ সালে গ্লোরিয়া রামিরেজ নামে এক মহিলাকে ক্যালিফোর্নিয়ার রিভারসাইড জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করার পর এই ঘটনাটি ঘটেছিল। চিকিৎসা চলাকালীন তার শরীর থেকে এক ধরনের রাসায়নিক গন্ধ বের হচ্ছিল, যা হাসপাতালের কর্মীদের মধ্যে তীব্র অসুস্থতা সৃষ্টি করে। বেশ কিছু কর্মী মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব এবং পেশির খিঁচুনিতে আক্রান্ত হন। কয়েকজন তো জ্ঞানও হারিয়ে ফেলেছিলেন।
এই রহস্যময় ঘটনাটি নিয়ে পরে অনেক গবেষণা হয়। কিছু বিজ্ঞানী ধারণা করেন যে, তার শরীরে এমন কিছু রাসায়নিক পদার্থ ছিল যা উত্তপ্ত হয়ে বিষাক্ত গ্যাসে পরিণত হয়েছিল, যার ফলে এমন ঘটনা ঘটে। এই ঘটনাটি "দ্য টক্সিক লেডি" বা "বিষাক্ত মহিলা" নামে পরিচিত। এটি চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে একটি রহস্যময় এবং আলোচিত ঘটনা।
“মাথার পেছনে রহস্যময় মুখ: এডওয়ার্ড মরড্রেকের ভয়ংকর গল্প”
আপনি কি কখনও এডওয়ার্ড মরড্রেকের নাম শুনেছেন?
ইতিহাসে তাকে ঘিরে এক অদ্ভুত ও ভয়ঙ্কর গল্প প্রচলিত আছে। বলা হয়, তিনি জন্মেছিলেন মাথার পেছনে আরেকটি মুখ নিয়ে।
এই অতিরিক্ত মুখটি স্বাভাবিকভাবে কথা বলতে পারত না, কিন্তু নড়াচড়া করত, হাসত আর কাঁদত।এডওয়ার্ড দাবি করতেন, রাতে এই মুখ তাকে অদ্ভুত ভয়ংকর ফিসফিস করে যন্ত্রণা দিত।তিনি ডাক্তারদের কাছে বহুবার অনুরোধ করেছিলেন এটি সরিয়ে দেওয়ার জন্য, কিন্তু সেই সময়কার চিকিৎসা প্রযুক্তি এতটা উন্নত ছিল না।
এই অস্বাভাবিক অবস্থার কারণে এডওয়ার্ড প্রচণ্ড মানসিক কষ্টে ভুগতেন। অবশেষে মাত্র ২৩ বছর বয়সে তিনি নিজের জীবন শেষ করে দেন।এডওয়ার্ড মরড্রেকের গল্প আজও এক রহস্যময় কিংবদন্তি হিসেবে মানুষের মুখে মুখে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—শারীরিক কষ্টের পাশাপাশি মানসিক যন্ত্রণা কতটা ভয়ংকর হতে পারে।
🔸 আসুন আজ আপনাদের এক নিয়তির কাহিনী শোনাই।
বিয়ের পর পুরোনো ছবি দেখতে গিয়ে স্বামী-স্ত্রী যা আবিষ্কার করলো।
চীনের এক দম্পতি, মিস্টার ইয়ে এবং মিস সু, সম্প্রতি তাদের পুরোনো ছবি দেখতে গিয়ে এক অবিশ্বাস্য আবিষ্কার করেন, যা তাদের অবাক করে দেয়।
২০০০ সালের জুলাই মাসে, যখন তারা দুজনেই কিশোর বয়সী ছিলেন, তখন তারা একই দিনে, একই সময়ে চীনের কিংডাও শহরের একটি বিখ্যাত স্কোয়ারে ঘুরতে গিয়েছিলেন। মিস সু-এর তোলা একটি ছবিতে দেখা যায়, তিনি একটি ভাস্কর্যের সামনে পোজ দিচ্ছেন, আর ঠিক তার পেছনেই দাঁড়িয়ে আছেন মিস্টার ইয়ে!
মজার ব্যাপার হলো, সেই সময় তারা একে অপরকে চিনতেন না বা লক্ষ্যও করেননি। এর প্রায় এক দশক পর, ২০১১ সালে, বন্ধুদের মাধ্যমে তাদের পরিচয় হয় এবং পরে তারা বিয়ে করেন।
বিয়ের বহু বছর পর এই ছবিটি আবিষ্কার করে তারা বুঝতে পারেন, নিয়তি হয়তো বহু আগেই তাদের এক সুতোয় বেঁধে দিয়েছিল।
Nhà cái 98WIN cung cấp nhiều dịch vụ từ cá cược thể thao, casino, đến nổ hũ – slot, bắn cá, đá gà, game việt, xổ số Với phương châm Best for bet
Thông tin chi tiết:
Email: nhacai888b.online@gmail.com
Phone: 0898 122 840
Địa Chỉ: Trường Lộc, Can Lộc, Hà Tĩnh, Việt Nam
Website:
#98win, #nhacai98win,98winbet
https://www.ixawiki.com/link.php?url=/
http://www.ssnote.net/link?q=/