Linkeei Linkeei
    #ai #best #seo #makemoneyonline #affiliatemarketing
    Pencarian Lanjutan
  • Gabung
  • Daftar

  • Modus siang
  • © {tanggal} {nama_situs}
    Tentang • Direktori • Hubungi kami • Pengembang • Kebijakan pribadi • Syarat Penggunaan • Pengembalian dana • Linkeei App install

    Pilih Bahasa

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Jam tangan

Jam tangan Gulungan Film

Acara

Jelajahi Acara Acara saya

Blog

Jelajahi artikel

Pasar

Produk Terbaru

halaman

Halaman Saya Halaman yang Disukai

Lagi

Forum Mengeksplorasi postingan populer permainan Pekerjaan Penawaran
Gulungan Jam tangan Acara Pasar Blog Halaman Saya Lihat semua

Menemukan posting

Posts

Pengguna

halaman

Kelompok

Blog

Pasar

Acara

permainan

Forum

Film

Pekerjaan

Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 jam

নিচের ছবিটি একাধারে আমার মনকে ভালো ও একইসাথে খারাপ করেছেঃ

অ্যাসিড অ্যাটাক ভুক্তভোগীদের জন্য একটি এনজিও চালাচ্ছেন অলোক দীক্ষিত। তিনি এসিড অ্যাটাকের শিকার লক্ষ্মীর সাথে সম্পর্ক স্থাপন করেন এবং এই দম্পতির একটি বাচ্চা মেয়েও রয়েছে।

উনারা সামাজিকভাবে ধুমধাম করে বিয়ে করেননি। কারণ দীক্ষিত চান না যে কনের মুখ দেখে আমন্ত্রিত অতিথিরা আড়ালে/ সামনাসামনি খারাপ মন্তব্য করুক।

কেউ লক্ষ্মীকে জিজ্ঞাসা করেছিল, ''আক্রমণকারী কি এখনও আমাকে বিবাহ করার প্রস্তাব দেয়?" লক্ষ্মী বলেছিল, "সে আমার চেহারা বদলেছে তবে সে আমার মন পরিবর্তন করতে ব্যর্থ হয়েছে"।

উল্লেখ্য, মাত্র ১৫ বছর বয়সে ৩২ বছর বয়স্ক ব্যক্তির কুনজরে পড়েন লক্ষ্মী। ভালোবাসার প্রস্তাবে সাড়া না দেওয়ায় এসিড নিক্ষেপ করেন ঐ ব্যক্তি।

image
Suka
Komentar
Membagikan
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 jam

image
Suka
Komentar
Membagikan
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 jam

“ছেলেরা মেয়েদের চেয়ে রান্নায় ভালো হয় — এর পেছনে লুকিয়ে আছে সায়েন্স!”

রান্না অনেকের চোখে শুধুই গৃহস্থালী কাজ, কিন্তু আসলে এটি এক ধরণের applied science — যেখানে রসায়ন, পদার্থবিদ্যা, মনস্তত্ত্ব এবং সৃজনশীলতা একসাথে কাজ করে।

গবেষণা বলছে, ছেলেরা রান্নাকে অনেক সময় ‘শখ’ ও ‘ক্রিয়েটিভ এক্সপেরিমেন্ট’ হিসেবে দেখে — ফলে তারা রেসিপির বাইরেও চিন্তা করে, নতুন কিছু চেষ্টা করে এবং ফ্লেভারের পেছনের বৈজ্ঞানিক যুক্তি বোঝার চেষ্টা করে। একে বলা হয় cognitive experimentation, যা একধরনের সমস্যার সমাধানমূলক চিন্তা (problem-solving approach)।

২০১0 সালে Journal of Culinary Science & Technology-তে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষ রাঁধুনিরা রান্নার ক্ষেত্রে more likely to experiment and take creative risks — যেখানে নারী রাঁধুনিরা প্রচলিত ও ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে রান্না করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

এছাড়া রান্না করতে গিয়ে খাবারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, সময় হিসাব, উপাদানের অনুপাত — সবই scientific precision এর উপর নির্ভর করে। ছেলেরা যখন রান্নায় মন দেয়, তারা এইগুলোতে বেশি মনোযোগ দেয়, যেটা ব্রেইনের logical এবং spatial reasoning অংশের সক্রিয়তার সাথে সম্পর্কিত।

Harvard Medical School-এর 2008 সালের এক গবেষণা বলছে, পুরুষদের prefrontal cortex (যা সিদ্ধান্ত ও বিশ্লেষণ সংক্রান্ত) কিছু কিছু ক্ষেত্রে রান্নার মতো structured task-এ বেশি অ্যাক্টিভ হয়, যদি তারা তাতে আগ্রহী হয়।

আরেকটি বড় কারণ হলো — রান্না মেয়েদের জন্য প্রায়ই বাধ্যতামূলক কাজ এবং মেয়েদেরকে ছোটবেলা থেকে শেখানো হয় যে এটা তাদের দায়িত্ব এবং বাধ্য তারা করতে, যেখানে ছেলেরা এটা করে আনন্দ ও প্রশান্তির জন্য। যখন কেউ চাপহীন পরিবেশে কিছু করে, তখন তার dopamine এবং serotonin নিঃসরণ বাড়ে, যা সৃজনশীলতা ও কার্যদক্ষতা বাড়ায় (Neuroscience & Biobehavioral Reviews, 2014)। ফলে ছেলেরা রান্নার প্রতিটি ধাপে মনোযোগ দেয় এবং নিখুঁত করতে চায়।

তবে, এটা মনে রাখা জরুরি যে — রান্নায় ভালো হওয়ার সাথে লিঙ্গের কোনো জৈবিক সম্পর্ক নেই। বরং এটি নির্ভর করে কার মধ্যে ধৈর্য, বিশ্লেষণ ক্ষমতা এবং শিখতে আগ্রহ বেশি — ছেলে হোক বা মেয়ে, যে এই মানসিকতা নিয়ে রান্না করে, সাফল্য তার হাতেই।

image
Suka
Komentar
Membagikan
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 jam

image
Suka
Komentar
Membagikan
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 jam

“ছেলেরা মেয়েদের চেয়ে রান্নায় ভালো হয় — এর পেছনে লুকিয়ে আছে সায়েন্স!”

রান্না অনেকের চোখে শুধুই গৃহস্থালী কাজ, কিন্তু আসলে এটি এক ধরণের applied science — যেখানে রসায়ন, পদার্থবিদ্যা, মনস্তত্ত্ব এবং সৃজনশীলতা একসাথে কাজ করে।

গবেষণা বলছে, ছেলেরা রান্নাকে অনেক সময় ‘শখ’ ও ‘ক্রিয়েটিভ এক্সপেরিমেন্ট’ হিসেবে দেখে — ফলে তারা রেসিপির বাইরেও চিন্তা করে, নতুন কিছু চেষ্টা করে এবং ফ্লেভারের পেছনের বৈজ্ঞানিক যুক্তি বোঝার চেষ্টা করে। একে বলা হয় cognitive experimentation, যা একধরনের সমস্যার সমাধানমূলক চিন্তা (problem-solving approach)।

২০১0 সালে Journal of Culinary Science & Technology-তে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষ রাঁধুনিরা রান্নার ক্ষেত্রে more likely to experiment and take creative risks — যেখানে নারী রাঁধুনিরা প্রচলিত ও ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে রান্না করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

এছাড়া রান্না করতে গিয়ে খাবারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, সময় হিসাব, উপাদানের অনুপাত — সবই scientific precision এর উপর নির্ভর করে। ছেলেরা যখন রান্নায় মন দেয়, তারা এইগুলোতে বেশি মনোযোগ দেয়, যেটা ব্রেইনের logical এবং spatial reasoning অংশের সক্রিয়তার সাথে সম্পর্কিত।

Harvard Medical School-এর 2008 সালের এক গবেষণা বলছে, পুরুষদের prefrontal cortex (যা সিদ্ধান্ত ও বিশ্লেষণ সংক্রান্ত) কিছু কিছু ক্ষেত্রে রান্নার মতো structured task-এ বেশি অ্যাক্টিভ হয়, যদি তারা তাতে আগ্রহী হয়।

আরেকটি বড় কারণ হলো — রান্না মেয়েদের জন্য প্রায়ই বাধ্যতামূলক কাজ এবং মেয়েদেরকে ছোটবেলা থেকে শেখানো হয় যে এটা তাদের দায়িত্ব এবং বাধ্য তারা করতে, যেখানে ছেলেরা এটা করে আনন্দ ও প্রশান্তির জন্য। যখন কেউ চাপহীন পরিবেশে কিছু করে, তখন তার dopamine এবং serotonin নিঃসরণ বাড়ে, যা সৃজনশীলতা ও কার্যদক্ষতা বাড়ায় (Neuroscience & Biobehavioral Reviews, 2014)। ফলে ছেলেরা রান্নার প্রতিটি ধাপে মনোযোগ দেয় এবং নিখুঁত করতে চায়।

তবে, এটা মনে রাখা জরুরি যে — রান্নায় ভালো হওয়ার সাথে লিঙ্গের কোনো জৈবিক সম্পর্ক নেই। বরং এটি নির্ভর করে কার মধ্যে ধৈর্য, বিশ্লেষণ ক্ষমতা এবং শিখতে আগ্রহ বেশি — ছেলে হোক বা মেয়ে, যে এই মানসিকতা নিয়ে রান্না করে, সাফল্য তার হাতেই।

image
Suka
Komentar
Membagikan
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 jam

image
Suka
Komentar
Membagikan
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 jam

জাপানের সেইকান টানেল হলো বিশ্বের দীর্ঘতম আন্ডার ওয়াটার রেল টানেল, যা দেশটির হোনশু এবং হোক্কাইডো দ্বীপকে সংযুক্ত করেছে। এই টানেলটি জাপানের উত্তরাঞ্চলের আমোরি প্রদেশ থেকে হোক্কাইডোর হাক্কোডেট শহর পর্যন্ত বিস্তৃত এবং এটি মুরোরা উপসাগরের নিচ দিয়ে নির্মিত। টানেলটির মোট দৈর্ঘ্য ৫৩.৮৫ কিলোমিটার, যার মধ্যে ২৩.৩ কিলোমিটার অংশ সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে গেছে।

এটি ১৯৭১ সালে নির্মাণ শুরু করে দীর্ঘ ১৭ বছরের প্রচেষ্টায় ১৯৮৮ সালে চালু করা হয়। এই টানেলটি আধুনিক প্রযুক্তিতে নির্মিত এক অসাধারণ প্রকৌশল কীর্তি, যেখানে ভূমিকম্প প্রতিরোধী কাঠামো, উন্নত বায়ুচলাচল এবং পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা সংযুক্ত রয়েছে।

সেইকান টানেল নির্মাণের পেছনে একটি দুঃখজনক ইতিহাস রয়েছে। ১৯৫৪ সালে টসুরা প্রণালীতে একটি ফেরি দুর্ঘটনায় বহু মানুষের প্রাণহানি ঘটে, যার পর জাপান সরকার নিরাপদ বিকল্প হিসেবে রেলপথ নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করে। সেই উদ্যোগেরই ফলাফল এই টানেল। বর্তমানে সেইকান টানেল দিয়ে যাত্রীবাহী শিনকানসেন (বুলেট ট্রেন) এবং মালবাহী ট্রেন চলাচল করছে, যা হোক্কাইডো ও হোনশুর মধ্যে যাতায়াতকে অনেক সহজ ও দ্রুত করেছে।

বিশ্বের অন্যান্য রেল টানেলের তুলনায় এটি প্রযুক্তিগত ও কাঠামোগত দিক থেকে অনেক বেশি উন্নত। সমুদ্রের নিচে এত দীর্ঘ রেল টানেল নির্মাণ একটি বিরল ও ব্যতিক্রমধর্মী কাজ, যা জাপানের উন্নত প্রযুক্তি ও প্রকৌশল সক্ষমতার এক জীবন্ত উদাহরণ। সেইকান টানেল শুধু একটি পরিবহন ব্যবস্থা নয়, বরং এটি মানবসৃষ্ট সাহস, স্থিতিশীলতা এবং অগ্রগতির প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত হয়।

image
Suka
Komentar
Membagikan
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 jam

image
Suka
Komentar
Membagikan
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 jam

জাপানের সেইকান টানেল হলো বিশ্বের দীর্ঘতম আন্ডার ওয়াটার রেল টানেল, যা দেশটির হোনশু এবং হোক্কাইডো দ্বীপকে সংযুক্ত করেছে। এই টানেলটি জাপানের উত্তরাঞ্চলের আমোরি প্রদেশ থেকে হোক্কাইডোর হাক্কোডেট শহর পর্যন্ত বিস্তৃত এবং এটি মুরোরা উপসাগরের নিচ দিয়ে নির্মিত। টানেলটির মোট দৈর্ঘ্য ৫৩.৮৫ কিলোমিটার, যার মধ্যে ২৩.৩ কিলোমিটার অংশ সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে গেছে।

এটি ১৯৭১ সালে নির্মাণ শুরু করে দীর্ঘ ১৭ বছরের প্রচেষ্টায় ১৯৮৮ সালে চালু করা হয়। এই টানেলটি আধুনিক প্রযুক্তিতে নির্মিত এক অসাধারণ প্রকৌশল কীর্তি, যেখানে ভূমিকম্প প্রতিরোধী কাঠামো, উন্নত বায়ুচলাচল এবং পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা সংযুক্ত রয়েছে।

সেইকান টানেল নির্মাণের পেছনে একটি দুঃখজনক ইতিহাস রয়েছে। ১৯৫৪ সালে টসুরা প্রণালীতে একটি ফেরি দুর্ঘটনায় বহু মানুষের প্রাণহানি ঘটে, যার পর জাপান সরকার নিরাপদ বিকল্প হিসেবে রেলপথ নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করে। সেই উদ্যোগেরই ফলাফল এই টানেল। বর্তমানে সেইকান টানেল দিয়ে যাত্রীবাহী শিনকানসেন (বুলেট ট্রেন) এবং মালবাহী ট্রেন চলাচল করছে, যা হোক্কাইডো ও হোনশুর মধ্যে যাতায়াতকে অনেক সহজ ও দ্রুত করেছে।

বিশ্বের অন্যান্য রেল টানেলের তুলনায় এটি প্রযুক্তিগত ও কাঠামোগত দিক থেকে অনেক বেশি উন্নত। সমুদ্রের নিচে এত দীর্ঘ রেল টানেল নির্মাণ একটি বিরল ও ব্যতিক্রমধর্মী কাজ, যা জাপানের উন্নত প্রযুক্তি ও প্রকৌশল সক্ষমতার এক জীবন্ত উদাহরণ। সেইকান টানেল শুধু একটি পরিবহন ব্যবস্থা নয়, বরং এটি মানবসৃষ্ট সাহস, স্থিতিশীলতা এবং অগ্রগতির প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত হয়।

image
Suka
Komentar
Membagikan
THE ROYAL CHAUFFEUR
THE ROYAL CHAUFFEUR
2 jam

https://weeblyblog.com/thank-y....ou-for-blog-submissi

Thank you for blog submission - Weebly Blog | Guest Posting/Blogging Site
Favicon 
weeblyblog.com

Thank you for blog submission - Weebly Blog | Guest Posting/Blogging Site

Thank you for submitting your blog. Your blog link is below. 3 Apr Blog Weebly Iran Air Office in Hamburg Iran Air, the flag carrier of Iran, has been serving international passengers for decades with its reliable and comfortable flight services. As
Suka
Komentar
Membagikan
Showing 3 out of 17925
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22

Sunting Penawaran

Tambahkan tingkat








Pilih gambar
Hapus tingkat Anda
Anda yakin ingin menghapus tingkat ini?

Ulasan

Untuk menjual konten dan postingan Anda, mulailah dengan membuat beberapa paket. Monetisasi

Bayar Dengan Dompet

Peringatan Pembayaran

Anda akan membeli item, apakah Anda ingin melanjutkan?

Minta Pengembalian Dana