নিচের ছবিটি একাধারে আমার মনকে ভালো ও একইসাথে খারাপ করেছেঃ
অ্যাসিড অ্যাটাক ভুক্তভোগীদের জন্য একটি এনজিও চালাচ্ছেন অলোক দীক্ষিত। তিনি এসিড অ্যাটাকের শিকার লক্ষ্মীর সাথে সম্পর্ক স্থাপন করেন এবং এই দম্পতির একটি বাচ্চা মেয়েও রয়েছে।
উনারা সামাজিকভাবে ধুমধাম করে বিয়ে করেননি। কারণ দীক্ষিত চান না যে কনের মুখ দেখে আমন্ত্রিত অতিথিরা আড়ালে/ সামনাসামনি খারাপ মন্তব্য করুক।
কেউ লক্ষ্মীকে জিজ্ঞাসা করেছিল, ''আক্রমণকারী কি এখনও আমাকে বিবাহ করার প্রস্তাব দেয়?" লক্ষ্মী বলেছিল, "সে আমার চেহারা বদলেছে তবে সে আমার মন পরিবর্তন করতে ব্যর্থ হয়েছে"।
উল্লেখ্য, মাত্র ১৫ বছর বয়সে ৩২ বছর বয়স্ক ব্যক্তির কুনজরে পড়েন লক্ষ্মী। ভালোবাসার প্রস্তাবে সাড়া না দেওয়ায় এসিড নিক্ষেপ করেন ঐ ব্যক্তি।
