Linkeei Linkeei
    #ai #seo #affiliatemarketing #digitalmarketing #tructiepbongda
    חיפוש מתקדם
  • התחברות
  • הירשם

  • מצב לילה
  • © 2025 Linkeei
    על אודות • מַדרִיך • צור קשר • מפתחים • מדיניות פרטיות • תנאי שימוש • הֶחזֵר • Linkeei App install

    בחר שפה

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

שעון

שעון סלילים סרטים

אירועים

עיין באירועים האירועים שלי

בלוג

עיין במאמרים

שׁוּק

המוצרים החדישים

דפים

הדפים שלי דפי לייק

יותר

פוֹרוּם לַחקוֹר פוסטים פופולריים משחקים מקומות תעסוקה הצעות
סלילים שעון אירועים שׁוּק בלוג הדפים שלי ראה הכל

לְגַלוֹת פוסטים

Posts

משתמשים

דפים

קְבוּצָה

בלוג

שׁוּק

אירועים

משחקים

פוֹרוּם

סרטים

מקומות תעסוקה

Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
6 ד

একটি তালগাছের গল্প, আর কিছু নিঃশব্দ কান্না…
গ্রামের মোবারক আলী ফকির নিজের বাড়ির পাশের তালগাছটি ফারুক ব্যাপারীর কাছে বিক্রি করে দিলেন। ফারুক ব্যাপারী কয়েকজন শ্রমিক নিয়ে গাছটি কাটতে শুরু করলেন।

স্থানীয় কিছু যুবক দৌড়ে এসে অনুরোধ করলেন —

> “ভাই, গাছটি কেটে ফেলো না! প্রয়োজন হলে দাম দিয়ে কিনে নেব, শুধু গাছটি বাঁচিয়ে রাখো…”

কিন্তু তবুও কারও কথায় মন গলেনি। গাছটি অবশেষে কেটে ফেলা হলো।

অথচ সেই তালগাছেই বাসা বেঁধেছিল অসংখ্য বাবুই পাখি।
গাছটি কেটে ফেলার সঙ্গে সঙ্গেই মাটিতে ছিটকে পড়ল ডিম, ছানা আর ছিন্নভিন্ন বাবুই পাখির বাসা।
একটি মুহূর্তেই ওদের ছোট্ট পৃথিবীটা ধ্বংস হয়ে গেল।

আজ একটি গাছ কেটে আমরা শুধু কাঠ হারাইনি, হারিয়েছি অনেকগুলো প্রাণের নিরাপদ আশ্রয়, প্রকৃতির এক নিঃশব্দ সঙ্গীত।

> আমাদের জন্য শিক্ষা:
🌱 গাছ কাটা মানেই শুধু কাঠ পাওয়া নয়, জীবনের অনেক গল্পও মুছে ফেলা।
🌱 প্রকৃতিকে ভালোবাসুন, জীববৈচিত্র্যকে রক্ষা করুন।
🌱 যেটুকু লাভের জন্য গাছ কেটে ফেলি, তার চেয়ে বহুগুণ ক্ষতি হয় প্রকৃতি আর জীবের।
🌱 পরের বার গাছ কাটার আগে একবার ভাবুন — সেখানে হয়তো অনেক প্রাণ বাস করছে।

প্রকৃতিকে বাঁচানো মানেই, আমাদের ভবিষ্যৎকে বাঁচানো। আসুন, আমরা সবাই সচেতন হই।

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 ד

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 ד

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 ד

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 ד

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 ד

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 ד

থাইরয়েড নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথাঃ-
(পরিবারের সহমর্মিতাই থাইরয়েড রোগীর বড় শক্তি"
থাইরয়েড মূলত দুই প্রকারের হতে পারে— হাইপোথাইরয়েডিজম এবং হাইপারথাইরয়েডিজম। এটি এমন এক সমস্যা, যা বাইরে থেকে সহজে বোঝা যায় না, কিন্তু ভেতর থেকে মানুষের জীবনকে ভয়াবহভাবে নষ্ট করে দেয়।

থাইরয়েড সমস্যার সাধারণ উপসর্গসমূহঃ-
ঘন ঘন মুড সুইং হওয়া, হঠাৎ রেগে যাওয়া।
শরীরে সবসময় ক্লান্তি থাকা, অথচ ঠিকমতো ঘুম না হওয়া।
মাথা ঘোরা, হাত-পা কাঁপা।
চোখে ঝাপসা বা অন্ধকার দেখা।
শরীরের বিভিন্ন স্থানে অকারণ ব্যথা।
ভুলে যাওয়া, মনোযোগ কমে যাওয়া।
কখনও ওজন বেড়ে যাওয়া, আবার কখনও কমে যাওয়া।
খাওয়ার অভ্যাসে পরিবর্তন আসা।
চুল পড়া, ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া।
মন খারাপ থাকা, আনন্দ না পাওয়া।
বাইরে থেকে দেখলে এগুলোকে অনেকেই “অলসতা” মনে করে, কিন্তু আসলে এগুলো হরমোনাল ইমব্যালেন্স এর প্রভাব।

সামাজিক ভুল ধারণাঃ-
অনেক সময় আশেপাশের মানুষ ভাবে—
“হাঁটাচলা তো ঠিকই করছো, কষ্ট কোথায়?”
“কম খাও, বেশি হাঁটো, সব ঠিক হয়ে যাবে!”
কিন্তু তারা বোঝে না যে, হাইপোথাইরয়েডিজমে মেটাবলিজম স্লো হয়ে যায়, ঘুমের চক্র নষ্ট হয়, এমনকি মানসিক শক্তিও অনেক কমে যায়।

বিদেশে বনাম আমাদের সমাজঃ-
উন্নত দেশগুলোতে থাইরয়েড রোগী থাকলে পরিবারের সদস্যদেরও কাউন্সেলিং করানো হয়—
রোগীর সাথে কেমন ব্যবহার করতে হবে
কী খাওয়া যাবে আর কী যাবে না
মানসিকভাবে কিভাবে সাপোর্ট দিতে হবে
কিন্তু আমাদের দেশে বেশিরভাগ পরিবারে মুডসুইং বা ডিপ্রেশনকে “ঢং” বলে উড়িয়ে দেওয়া হয়। ফলে রোগীরা শারীরিক কষ্টের পাশাপাশি মানসিকভাবেও ভেঙে পড়ে।

করণীয়ঃ-
থাইরয়েড একটি দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা হলেও সচেতনতা ও সঠিক চিকিৎসা নিলে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
তাই পরিবারের সদস্য, শুভাকাঙ্ক্ষী ও সমাজের সবার উচিত—রোগীকে বোঝা সহমর্মিতা দেখানো
সঠিক চিকিৎসা ও নিয়মিত চেকআপে উৎসাহিত করা মনে রাখবেন, থাইরয়েড শুধু শরীর নয়, মানসিক স্বাস্থ্যকেও গভীরভাবে প্রভাবিত করে। তাই রোগীর পাশে দাঁড়ানোই সবচেয়ে বড় সহায়তা।

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 ד

"বিশ্বের সবচেয়ে বড় ট্রাফিক জ্যাম যেটি গিনেস বুক ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে জায়গা করে নিয়েছিল"

.
বিশ্বের দীর্ঘতম ট্র্যাফিক জ্যাম চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে ২০১০ সালর ১৪ আগস্ট দেখা গিয়েছিল।এটি ১২ দিন পর্যন্ত স্থায়ী ছিল এবং ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত দীর্ঘ ছিল। বেশ কিছু ভারী ট্রাক ও গাড়ি বেইজিং-তিব্বত এক্সপ্রেসওয়ে অতিক্রম করার চেষ্টা করলে এই জ্যাম শুরু হয়।

ওই জ্যামে অনেক চালক প্রতিদিন তাদের যানবাহন মাত্র ১ কিমি (০.৬ মাইল) সরাতে সক্ষম হয় এবং কিছু চালক পাঁচ দিন ধরে যানজটে আটকে ছিলেন। কোনো গাড়ি আবার একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিল টানা ২-৩ দিন। মূলত এই যানজট শুরু হয় একসঙ্গে কয়েকটি সড়কের সংস্কারকাজ হাতে নেওয়ার কারণে। এতে মহাসড়কগুলোর সক্ষমতা প্রায় ৫০ শতাংশ নেমে আসে। এ ছাড়া সড়ক সংস্কারের কাজে মালবাহী ট্রাকের আনাগোনা তো ছিলই।

দীর্ঘ এই যানজটে ৩০ টি শিশুর জন্ম,১৮ জনের মৃত্যু,২৫০ এর বেশি ছিনতাই,৯টি খুন সবই হয়েছিল।অবশেষে ২৬ শে আগস্ট দীর্ঘ এই যানজটের অবসান হয়েছিল।

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 ד

১৯৪৪ সালে, মাত্র ১৪ বছর বয়সে জর্জ স্টিনিকে দুটি শ্বেতাঙ্গ কিশোরী মেয়ে — ১১ বছর বয়সী বেটি জুন বিঞ্জার এবং ৮ বছর বয়সী মেরি থেমস — হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। তাকে বিচারে দাঁড় করানো হয় খুব অল্প সময়ের মধ্যে এবং মাত্র ১০ মিনিটের শুনানির পর জুরি মাত্র ১০ মিনিটে তাকে দোষী সাব্যস্ত করে। সেসময় তার কোনো আইনজীবী সঠিকভাবে তাকে রক্ষা করতে পারেননি এবং পরিবারকেও দেখা করতে দেওয়া হয়নি।

তাকে ইলেকট্রিক চেয়ারে বসিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। চেয়ারটি তার জন্য এতটাই বড় ছিল যে তাকে বসাতে একটি বই ব্যবহার করতে হয়েছিল। সে ছিল ইতিহাসে সবচেয়ে কমবয়সী ব্যক্তি যাকে ইলেকট্রিক চেয়ারে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

নির্দোষ প্রমাণ:
বহু বছর পর, ২০১৪ সালে, আদালত পুনরায় মামলাটি পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত দেয় যে: তার স্বীকারোক্তি ছিল জোরপূর্বক আদায় করা, এবং তার বিরুদ্ধে কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ ছিল না। ফলে তাকে পূর্নরূপে নির্দোষ ঘোষণা করা হয়।

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 ד

একটি তালগাছের গল্প, আর কিছু নিঃশব্দ কান্না…
গ্রামের মোবারক আলী ফকির নিজের বাড়ির পাশের তালগাছটি ফারুক ব্যাপারীর কাছে বিক্রি করে দিলেন। ফারুক ব্যাপারী কয়েকজন শ্রমিক নিয়ে গাছটি কাটতে শুরু করলেন।

স্থানীয় কিছু যুবক দৌড়ে এসে অনুরোধ করলেন —

> “ভাই, গাছটি কেটে ফেলো না! প্রয়োজন হলে দাম দিয়ে কিনে নেব, শুধু গাছটি বাঁচিয়ে রাখো…”

কিন্তু তবুও কারও কথায় মন গলেনি। গাছটি অবশেষে কেটে ফেলা হলো।

অথচ সেই তালগাছেই বাসা বেঁধেছিল অসংখ্য বাবুই পাখি।
গাছটি কেটে ফেলার সঙ্গে সঙ্গেই মাটিতে ছিটকে পড়ল ডিম, ছানা আর ছিন্নভিন্ন বাবুই পাখির বাসা।
একটি মুহূর্তেই ওদের ছোট্ট পৃথিবীটা ধ্বংস হয়ে গেল।

আজ একটি গাছ কেটে আমরা শুধু কাঠ হারাইনি, হারিয়েছি অনেকগুলো প্রাণের নিরাপদ আশ্রয়, প্রকৃতির এক নিঃশব্দ সঙ্গীত।

> আমাদের জন্য শিক্ষা:
🌱 গাছ কাটা মানেই শুধু কাঠ পাওয়া নয়, জীবনের অনেক গল্পও মুছে ফেলা।
🌱 প্রকৃতিকে ভালোবাসুন, জীববৈচিত্র্যকে রক্ষা করুন।
🌱 যেটুকু লাভের জন্য গাছ কেটে ফেলি, তার চেয়ে বহুগুণ ক্ষতি হয় প্রকৃতি আর জীবের।
🌱 পরের বার গাছ কাটার আগে একবার ভাবুন — সেখানে হয়তো অনেক প্রাণ বাস করছে।

প্রকৃতিকে বাঁচানো মানেই, আমাদের ভবিষ্যৎকে বাঁচানো। আসুন, আমরা সবাই সচেতন হই।

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Showing 40 out of 18289
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • 53
  • 54
  • 55

ערוך הצעה

הוסף נדבך








בחר תמונה
מחק את השכבה שלך
האם אתה בטוח שברצונך למחוק את השכבה הזו?

ביקורות

על מנת למכור את התוכן והפוסטים שלך, התחל ביצירת מספר חבילות. מונטיזציה

שלם באמצעות ארנק

התראת תשלום

אתה עומד לרכוש את הפריטים, האם אתה רוצה להמשיך?

בקש החזר