Linkeei Linkeei
    #ai #best #tructiepbongda #bongdatructuyen #digitalmarketing
    Búsqueda Avanzada
  • Acceder
  • Registrar

  • Modo nocturno
  • © 2025 Linkeei
    Pin • Directorio • Contacto • Developers • Política • Condiciones • Reembolso • Linkeei App install

    Seleccionar Idioma

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Mirar

Mirar Bobinas Películas

Eventos

Examinar eventos Mis eventos

Blog

Examinar artículos

Mercado

últimos productos

Páginas

Mis páginas Páginas Me gusta

Más información

Foro Explorar entradas populares Juegos Trabajos Ofertas
Bobinas Mirar Eventos Mercado Blog Mis páginas Ver todo

Descubrir Mensajes

Posts

Usuarios

Páginas

Grupo

Blog

Mercado

Eventos

Juegos

Foro

Películas

Trabajos

Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 D

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 D

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 D

প্রকৃতিতে 'রসায়নের কামান': বোম্বাডিয়ার বিটল পোকা!

​প্রকৃতিতে এমন কিছু জীব আছে, যাদের আত্মরক্ষার কৌশল দেখলে বিজ্ঞানীরাও চমকে যান। এমনই একটি ক্ষুদ্র যোদ্ধা হলো বোম্বাডিয়ার বিটল (Bombardier beetle)! নাম শুনেই মনে হতে পারে, এটি বুঝি কোনো বো*মা বিশেষজ্ঞ, আর সত্যি বলতে, এর প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা একটি জীবন্ত "কা*মান"-এর চেয়ে কম কিছু নয়!

​ধরুন একটি ব্যাঙ বা মাকড়সা এই নিরীহ পোকাটিকে আক্রমণ করতে আসছে। কী করবে এই ক্ষুদ্র প্রাণীটি? পালানো নয়, বরং শুরু হবে পাল্টা আক্র*মণ! বোম্বাডিয়ার বিটল তার পেছনের অংশ থেকে শ*ত্রুর দিকে ছুঁড়ে দেয় প্রায় ১০০° সেলসিয়াস তাপমাত্রার একটি ফুটন্ত রাসায়নিক মিশ্রণ!

​ভাবছেন, কীভাবে সম্ভব? এর পেটে দুটি ভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ— হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড এবং হাইড্রোকুইনোন— আলাদাভাবে জমা থাকে। আ*ক্রম*ণের মুখে এই দুটি পদার্থকে একটি বিশেষ প্রকোষ্ঠে আনা হয়, যেখানে এনজাইমের প্রভাবে এক তীব্র বি*স্ফো*রণ-সদৃশ বিক্রিয়া ঘটে।

বিক্রিয়ায় উৎপন্ন তীব্র তাপ এবং গ্যাস, মিশ্রণটিকে কামানের গোলার মতো দ্রুতগতিতে বের করে দেয়।
​💥 এই স্প্রে ছোঁড়ার সময় একটি হালকা 'পপ' শব্দও শোনা যায়!

​শুধুমাত্র গরম স্প্রে করাই নয়, এই পোকাটির কিছু প্রজাতি তাদের এই 'কা*মান' প্রায় ২৭০ ডিগ্রি কোণে ঘোরাতে পারে! অর্থাৎ, আক্রমণকারী যে দিক থেকেই আসুক না কেন, বোম্বাডিয়ার বিটল প্রায় নির্ভুল নিশানায় আ*ঘাত হানতে পারে।

​এই অত্যাশ্চর্য প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শি*কারীকে মুহূর্তেই দূরে সরিয়ে দেয় বা যদি শি*কারী গিলে ফেলে, তবে পেটের ভেতরেই স্প্রে করার ফলে সেটি বমি করে পোকাটিকে বের করে দিতে বাধ্য হয়।

​বোম্বাডিয়ার বিটল প্রমাণ করে যে, আকার ছোট হলেও বুদ্ধি ও কৌশল দিয়ে প্রকৃতিতে টিকে থাকা সম্ভব। এটি সত্যিই প্রকৃতির এক বিস্ময়কর 'রাসায়নিক প্রকৌশলী'।

​আপনার কী মনে হয়? এই পোকাটি কি প্রকৃতিতে সবচেয়ে দুর্দান্ত প্রতিরক্ষা কৌশলের অধিকারী?

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 D

ছোটবেলায় সন্ধ্যা হলেই আমাদের বাড়ির উঠোন হয়ে উঠত এক রূপকথার রাজ্য। অন্ধকারে চারপাশের ঝোপঝাড়ের ভিতরে তারাদের তারাদের মতো করে জ্বলত লক্ষ লক্ষ জোনাকি। ওদের মিটমিটে আলোয় যেন প্রকৃতি নিজেই এক যাদুকরি উৎসবের আয়োজন করত। আমরা বন্ধুরা মিলে সেই আলোর খেলায় মেতে উঠতাম। কেউ বা নিঃশব্দে গাছের ডালে বসে থাকা জোনাকিদের দেখত, কেউ বা দুই হাতের তালুতে ধরে সেই জাদুর আলো অনুভব করত। আবার কেউবা সেই জোনাকি পোকা কাঁচের জারে ঢুকিয়ে ঘরে নিয়ে এসে মেতে উঠত আলোর নেশায়। জোনাকির ওই ক্ষণস্থায়ী আলোয় আমাদের শৈশব রঙিন হয়ে উঠেছিল।

​আজ সেই দৃশ্য প্রায় বিলুপ্ত। শহর তো বটেই, এমনকি গ্রামের দিকেও জোনাকির ঝাঁক আর চোখে পড়ে না। আমাদের এই প্রজন্ম হয়তো শেষ প্রজন্ম, যারা জোনাকির আলোয় ভেসে যাওয়া সন্ধ্যা দেখেছে, সেই নীরব আলোক উৎসবের সাক্ষী হয়েছে।

​কেন আজ জোনাকিরা হারিয়ে যাচ্ছে? এর পেছনে কারণইবা কি? এর পেছনে রয়েছে বেশ কিছু কারণ। সবচেয়ে বড় কারণ হলো নির্বিচারে বনভূমি ধ্বংস, কীটনাশকের যথেচ্ছ ব্যবহার এবং আলোক দূষণ। জোনাকিরা সাধারণত এমন পরিবেশে বংশবৃদ্ধি করে যেখানে পর্যাপ্ত আর্দ্রতা এবং গাছপালা আছে। বনভূমি উজাড় হওয়ার কারণে তাদের বাসস্থান নষ্ট হচ্ছে। এছাড়াও, আধুনিক কৃষি পদ্ধতিতে ব্যবহৃত ক্ষতিকর কীটনাশক তাদের জীবনচক্রের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে।

​তবে সবচেয়ে নীরব ঘাতক হলো আলোক দূষণ। শহরের উজ্জ্বল আলো জোনাকিদের যোগাযোগের পদ্ধতিকে বিঘ্নিত করে। জোনাকিরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য, বিশেষত প্রজননের জন্য, আলোর সংকেত ব্যবহার করে। কৃত্রিম আলোর বন্যায় এই প্রাকৃতিক সংকেতগুলো হারিয়ে যায়, ফলে তারা সঙ্গী খুঁজে পায় না এবং তাদের বংশবৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
​ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হয়তো জোনাকিকে কেবল বইয়ের পাতায় বা পুরোনো দিনের ছবিতে দেখতে পাবে। তাদের কাছে জোনাকির আলোর গল্পটি শুধুই এক রূপকথা হয়ে থাকবে।

জোনাকিদের মিটমিটে আলো হচ্ছে প্রকৃতির এক অন্যরকম ভাষা। ​আমরা কি সত্যিই প্রকৃতির এই বিস্ময়কে রক্ষা করতে পেরেছি? এই প্রশ্নটি আজ আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে। জোনাকির আলো নিভে যাওয়ার অর্থ শুধু একটি প্রজাতির বিলুপ্তি নয়, বরং প্রকৃতির সাথে আমাদের সম্পর্কের ফাটল।

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 D

মার্ক উবেনহর্স্ট নামে এই ব্যক্তি ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস নামক এক বিরল রো*গে আক্রা*ন্ত। যার কারণে ইনি সবসময় তৃষ্ণা অনুভব করেন এবং বার বার প্রস্রাব করার মত বিড়ম্বনায় পড়তে হয়৷

তিনি দিনে টানা ২০-২২ লিটার পানি পান করেন। যদি কোনো কারণে পানির পরিমাণ কম হয়ে যায় তাহলে কয়েক ঘন্টার মধ্যে ডিহাইড্রেশনের কারণে চরম ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারেন৷ তিনি জানিয়েছেন ১ ঘন্টার বেশি তার পক্ষে পানি পান না করে থাকা সম্ভব নয়৷ যার কারণে তিনি ঠিক মত ঘুমাতেও পারেন না!

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 D

তিনি পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার পূর্ব আটখালী গ্রামের ৮২ বছর বয়সী সিরাজুল ইসলাম। তার এই ব্যতিক্রমী চিন্তা ভাবনাময় বৃক্ষরোপণের জন্য সবাই চেনেন।

তিনি ঢাকা নেসারিয়া কামিল মাদ্রাসা থেকে কামিল (এমএ) ডিগ্রি অর্জন করেছেন এবং ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

ছোটবেলা থেকেই গাছ লাগানোর প্রতি তার আগ্রহ ছিল। তিনি বিশ্বাস করেন, গাছ অক্সিজেন, ছায়া এবং ফল দেয়, যা ক্লান্ত পথিককে শান্তি ও বিশ্রাম এনে দেয়।

তিনি আরো বলেন আমরা যদি জানতাম গাছ আমাদের প্রাণিজগতের জন্য কতটা উপকারী তাহলে ভুল করেও কেউ কখনো একটা গাছও কর্তন করতামনা না - আমাদের একটা গাছ কর্তনের বিপরীতে দশটা লাগানো উচিত

তার এ ধারণাই তাকে অসাধারণ মানসিকতার অধিকারী হিসেবে তাকে প্রকৃতির সুপার হিরো বানিয়েছে।

অবশ্যই তার থেকে আমাদের অনুপ্রাণিত হওয়া উচিত ❤️

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 D

জাপান মানব ইতিহাসের এক অবিশ্বাস্য আবিষ্কার করে ফেলেছে

একটি কৃত্রিম গর্ভাশয় তৈরি করে ফেলেছে, এমন একটি ব্যাগ যেখানে ভ্রূণ গর্ভের মতো পরিবেশে বেড়ে উঠতে পারে! এটা এখন কোন কাল্পনিক গল্প নয়, বাস্তব! ছাগলের ভ্রূণ নিয়ে পরীক্ষায় দেখা গেছে, ব্যাগের ভেতরেই স্বাভাবিকভাবে বড় হচ্ছে অক্সিজেন সরবরাহ, পুষ্টি, বর্জ্য অপসারণ সব কিছুই সেখানে নিখুঁতভাবে নিয়ন্ত্রিত।

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 D

জর্জিয়ায় আছড়ে পড়া উল্কাপিণ্ডের বয়স পৃথিবীর চেয়েও বেশি

যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের আটলান্টা শহরের একটি বাড়িতে আছড়ে পড়া উল্কাপিণ্ডটির বয়স পৃথিবীর চেয়ে প্রায় দুই কোটি বছর বেশি বলে জানিয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব জর্জিয়ার গবেষক স্কট হ্যারিস। ২৩ গ্রাম ওজনের উল্কাখণ্ডটি পরীক্ষা করে তিনি জানান, মহাকাশ থেকে আসা উল্কাপিণ্ডটি প্রায় ৪৫৬ কোটি বছরের পুরোনা, যা পৃথিবীর বয়সের তুলনায় প্রায় ২ কোটি বছর বেশি।

জর্জিয়ায় আবিষ্কৃত উল্কাপিণ্ডটির বিষয়ে স্কট হ্যারিস বলেন, ম্যাকডোনাফ শহরে আছড়ে পড়া এই উল্কাপিণ্ডের পেছনে রয়েছে দীর্ঘ যাত্রার ইতিহাস। সেটি পুরোপুরি বুঝতে হলে জানতে হবে যে এর শিলাটি আসলে কোন ধরনের এবং এটি সৌরজগতের কোন গ্রুপের গ্রহাণু থেকে এসেছে। আগে এমন ঘটনা কয়েক দশকে একবার ঘটত, কিন্তু এখন ২০ বছরের মধ্যেই একাধিকবার ঘটেছে।

গত জুনে দিনের আলোয় দক্ষিণ-পূর্ব যুক্তরাষ্ট্রের আকাশে উজ্জ্বল এক অগ্নিগোলক দেখা যায়। সে সময় জর্জিয়ার এক বাসিন্দা জানান, একটি পাথর তাঁর বাড়ির ছাদ ভেদ করে ঘরে ঢুকে পড়েছে। পরে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা নিশ্চিত করে যে জুনের শেষ দিকে ঘটে যাওয়া ‘বুটিডস’ উল্কাবৃষ্টির সঙ্গে এই উল্কাপিণ্ডের সম্পর্ক রয়েছে।

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 D

আচ্ছা সৌন্দর্য মানে কী? যদি বলি সৌন্দর্য মানে ঠোঁট কে*টে সেখানে ২৫ সেন্টিমিটারের মাটির প্লেট বসানো ? অবিশ্বাস্য মনে হলেও ইথিওপিয়ার সুরমা ও মুরসি উপজাতির নারীদের কাছে এটাই পরম সৌন্দর্যের প্রতীক। এরা পুরো শরীরেই মেকআপ করেন । পুরো শরীরটাকেই সাজান ! রং এবং ফুল লতা পাতা দিয়েই সাজসজ্জা তাদের কাছে সৌন্দর্যের প্রতীক !

কিন্তু তাদের সবচেয়ে অবাক করা ঐতিহ্য হলো ‘লিপ-প্লেট’। ১৫ বছর বয়সে মেয়েদের নিচের ঠোঁ*ট কে*টে দেওয়া হয় এবং সময়ের সাথে সাথে সেই ছি*দ্র ব*ড় করে তাতে পরানো হয় বি*শাল আকারের মা*টির চা*কতি। এই প্রথাটি তাদের কাছে নারীত্ব, শক্তি এবং বিয়ের প্রস্তুতির চিহ্ন। কথিত আছে, মেয়ের ঠোঁটের প্লেট যত বড়, বরের পরিবারকে তত বেশি গরু পণ হিসেবে দিতে হয়। তবে এর পেছনের ইতিহাসটা আরও আশ্চর্যজন। অনেকে মনে করেন, দাস ব্যবসায়ীদের কাছে নিজেদের সুন্দর প্রমাণ করতেই এই প্রথার জন্ম হয়েছিল।

আধুনিক বিশ্বে বসে সৌন্দর্যের এই ভিন্ন রূপ হয়তো আমাদের কাছে অদ্ভুত বা কষ্টদায়ক মনে হতে পারে। কিন্তু প্রতিটি সংস্কৃতিরই নিজস্ব গল্প আছে, আছে নিজস্ব সংস্কৃতি। আপনার কাছেও কি এই নারীদের সুন্দরী মনে হয়?

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 D

কালাচ বা কমন ক্রেইট (Common krait) ।

এটি বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার এক মূর্তিমান আতঙ্কের নাম। হ্যাঁ সত্যিই বলছি, এর কাছে Russell's Viper, গোখরা সাপ কিছুই না। কী কারণে জানেন?
শুনেন তাহলে...

কালাচ সাপের বিষ নিউরোটক্সিন, যা স্নায়ুতন্ত্রকে (যেমন - মস্তিষ্ক এবং মেরুরজ্জু) প্রভাবিত করে।

এতেও সমস্যা ছিল না। ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে,এরা গভীর রাতে বিছানায় গিয়ে আপনার অজান্তেই আপনাকে কামড়াবে। আরও ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে,এরা কামড়ালে তেমন বুঝা যায়না, খুব ছোট বিষদাঁত হওয়ায় হালকা ব্যাথা হয়। কামড়ের ফলে কোনো গভীর ক্ষত হয়না, ব্যাথাও হয়না।

গভীর রাতে কামড়ায় এবং এর কামড়ের তেমন লক্ষণ বুঝা যায় না বলে এই সাপের কামড়ে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়।

অন্যান্য সাপ যেখানে মানূষ দেখলে এড়িয়ে চলে, সেখানে কালাচ সাপ উষ্ণতা পছন্দ করে। হয়ত আপনি বিছানায় আয়েশ করে এককাত হয়ে ঘুমাচ্ছেন, গভীর রাতে এরা আপনার বিছানার কাছে যেয়ে একটু উষ্ণতার খোঁজে আপবার বিছানার কাছে যেয়ে আপনার শরীর ঘেষে অবস্থান নেবে, আর আপনি যখন ঘুমের ঘোরে উল্টোপাশে ঘুরবেন, তখনি সে আঘাত পেয়ে শত্রু ভেবে আপনাকে ছোবড় মেরে বসবে, আপনার শরীরে ঢুকিয়ে দেবে মারাত্নক নিউরোটক্সিন বিষ, যা ধীরে ধীরে আপনার সেন্ট্রাল স্নায়ুতন্ত্রকে বিনষ্ট করবে।

অনেকসময়, এই সাপ ঘুমের মধ্যে কামড়ে দ্রুত চলে যায়, তখন আরো বুঝার উপায় থাকেনা, কিসে কামড়েছে রোগীকে। আর যতক্ষনে উপসর্গগুলো দেখা দেয়, ততক্ষনে অনেক দেরী হয়ে যায়, আর তাতেই সময় সপ্লতার কারণে বেশিরভাগ রোগী মারা যায়।

এর সাপের কামড়ের কিছুক্ষণ পর লক্ষণ দেখা যায়...

১. পেটে ব্যাথা
২.ঝাপসা দৃষ্টি
৩.বমি বমি ভাব
৪.চোখের পাতা পড়ে আসা।
৫. ঘাড় সোজা রাখতে না পারা

এই সাপ এখন সারা বাংলাদেশেই দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। আর সারা বাংলাদেশেই এই সাপে কাটার খবর পাওয়া যাচ্ছে।

তাই এখনই সময় সবাই সাবধান হউন, রাতে জানালা খুলে ঘুমাবেন না, বিছানা ভালোভাবে পরিষ্কার করে দেখে ভালোভাবে মশারী লাগিয়ে ঘুমাবেন।
রাতে বাইরে বের হলে অবশ্যই লাইট নিয়েই বের হবেন।

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Showing 40 out of 19240
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • 53
  • 54
  • 55

Editar oferta

Agregar un nivel








Seleccione una imagen
Elimina tu nivel
¿Estás seguro de que quieres eliminar este nivel?

Comentarios

Para vender su contenido y publicaciones, comience creando algunos paquetes. Monetización

Pagar por billetera

Alerta de pago

Está a punto de comprar los artículos, ¿desea continuar?

Solicitar un reembolso