Katelyn Geselle Author - Parenting Pod
Katelyn Geselle, a Child Passenger Safety Technician and Health Educator, teaches community and hospital classes, supports children with special travel needs, and enjoys traveling, outdoor adventures, and living in Boise, Idaho.
https://parentingpod.com/author/lalexander/
Why Does Your HVAC System Keep Failing—What Can an HVAC Contractor Do?
We also help homeowners every day with problems like this. We don’t guess; we inspect, test, and find out exactly what’s wrong. When you hire an HVAC contractor Patterson, you're not just getting repairs. You're getting long-term solutions that work. Instead of worrying every season, you get reliable comfort. Moreover, we believe every home deserves a system that works right, every time.
Learn more :
https://paidforarticles.in/why....-does-your-hvac-syst
To Read More: https://trendinginfohub.wixsit....e.com/trendinginfohu
What Should A Dog Walker Bring On Every Walk?
Being a dog walker sounds easy, right? You grab a leash, put on your sneakers, and stroll through the park with a pup. However, if you’ve ever tried walking a dog without the right gear, you know—it can get messy, chaotic, and even dangerous very quickly. Whether you’re running a pet care service or just walking your neighbor’s dog, showing up prepared makes a huge difference. A dog walker Bridgewater covers safety items, dog gear, treats, and even how to make your walks more enjoyable. So, let’s get into it—your next dog walk is about to get a whole lot easier!
Learn more :
https://guest.blogrify.com/wha....t-should-a-dog-walke
ইনি হলেন রোশন ভাঞ্জকর, যিনি দিনের বেলায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন, প্রতিদিন কমপক্ষে ৭০০ সিমেন্টের ব্যাগ তুলেন এবং রাতে বডি বিল্ডিংয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য প্রশিক্ষণ নেন।
তারা বলেন, যদি একজন ব্যক্তির কিছু অর্জনের আবেগ থাকে, তাহলে তিনি যেকোনো কিছু করতে পারেন।
বলা হয়ে থাকে যে, সারাদিন কাজ করার পর, মানুষ প্রায়শই ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরে বিশ্রাম নেয়। কিন্তু কাজ শেষ করে, আমি আমার স্বপ্ন পূরণের দিকে ঝুঁকে পড়ি।
রোশন তার পরিবারের ভরণপোষণের জন্য প্রতিদিন ১০-১২ ঘন্টা কাজ করে, ৭০০ বস্তা সিমেন্ট, শস্য এবং সার উত্তোলন করে। সে মাসে প্রায় ২০,০০০ টাকা আয় করে। এবং সন্ধ্যায় কাজ থেকে ফিরে সে তার স্বপ্ন পূরণের জন্য কাজ শুরু করে। 💐
শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও এমনই বাস্তব উদ্যোগ নিয়েছে ইতালির টুসকানি অঞ্চলের ছোট্ট গ্রাম রাদিকনদোলি। একসময় প্রাণচঞ্চল মধ্যযুগীয় বসতি হলেও এখন তা প্রায় জনশূন্য। যেখানে আগে ৩ হাজারের মতো মানুষ থাকত, সেখানে এখন বাস করে মাত্র ৯৬৬ জন। গ্রামের ৪৫০টি বাড়ির মধ্যে শতাধিক খালি পড়ে রয়েছে।
সংবাদমাধ্যম সিএনএন -এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হারানো জনজীবন ফিরিয়ে আনতে স্থানীয় প্রশাসন এক অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে। গ্রামে গিয়ে বসবাস করলে দেওয়া হচ্ছে প্রায় ২৩ হাজার ডলার অর্থাৎ ২৮ লাখ টাকা পর্যন্ত নগদ সহায়তা।
রাদিকনদোলির মেয়র ফ্রানচেসকো গুয়ারগুয়ালিনি জানিয়েছেন, নতুন প্রোগ্রামে বাড়ি কেনার সহায়তা হিসেবে দেওয়া হবে ২০ হাজার ইউরো আর পরিবহন, সংস্কার ও অন্যান্য খরচে পাওয়া যাবে অতিরিক্ত ৬ হাজার ইউরো পর্যন্ত সহায়তা। এ ছাড়া স্থানীয় গড় ভাড়া যেখানে মাসে প্রায় ৪০০ ইউরো ছিলো, সরকারি ভর্তুকির পর তা নেমে আসবে মাত্র ২০ থেকে ২০০ ইউরোতে।
এই সুযোগ নিতে চাইলে কিছু শর্তও মানতে হবে। বাড়ি কিনে যারা স্থায়ী হবেন, তাদের কমপক্ষে ১০ বছর রাদিকনদোলিতে থাকতে হবে। আর যারা ভাড়া থাকবেন, তাদের থাকতে হবে অন্তত ৪ বছর।
স্থানীয় প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, রাদিকনদোলির বাড়িগুলোর দাম ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ ইউরোর মধ্যে। বেশিরভাগ বাড়ি ভালো অবস্থায় আছে, কিছু বাড়িতে শুধু সামান্য সংস্কারের প্রয়োজন। মেয়র গুয়ারগুয়ালিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য হলো রাদিকনদোলিকে আবারও প্রাণবন্ত করা। এই প্রকল্প শুধু বাড়ি বিক্রি নয়, এটি নতুন জীবনের আমন্ত্রণ।
উল্লেখ্য, ইতালির জনসংখ্যা দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে। এর আগে, দেশটির আরও কয়েকটি অঞ্চল জনসংখ্যা বাড়াতে ‘এক ইউরোতে বাড়ি বিক্রি’-এর মতো প্রকল্প চালু করেছিল। তবে রাদিকনদোলির নতুন প্রোগ্রামটিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন বাস্তবসম্মত ও টেকসই উদ্যোগ। টুসকানির পাহাড়ঘেরা এই গ্রামটি এখন ইউরোপের সবচেয়ে আলোচিত বসবাস প্রকল্পগুলোর একটি। যেখানে শুধু নতুন জীবন শুরু করলেই পাওয়া যাচ্ছে টাকা, বাড়ি, আর প্রকৃতির শান্ত সৌন্দর্যের নিশ্চয়তা।
💔 মালয়েশিয়ার ২৮ বছর বয়সী এক নারীর গর্ভাবস্থায় দ্রুত শারীরিক পরিবর্তনের কারণে বিশ্বজুড়ে আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে, যা তাকে বয়সের চেয়ে কয়েক দশক বড় দেখাচ্ছিল। গর্ভাবস্থায় তার ত্বকে গভীর ভাঁজ, বেদনাদায়ক প্রদাহ এবং পুঁজ ভর্তি ফুসকুড়ি দেখা দেয়, সেই সাথে নাক ও কান বড় হয়ে যাওয়ায় যারা তাকে চিনত, তাদের কাছে তাকে প্রায় অচেনা লাগছিল।
চিকিৎসকরা পরে ব্যাখ্যা করেন যে বিরল এবং চরম হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে এই পরিবর্তনগুলো হয়েছে — যার ফলে তার ত্বক এবং টিস্যুগুলো খুব অল্প সময়ের মধ্যে এমনভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছিল যা আগে খুব কমই দেখা গেছে।
🧬 অনেক মহিলার গর্ভাবস্থায় ব্রণ বা ফোলাভাবের মতো হালকা উপসর্গ দেখা দিলেও, বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এই ধরনের গুরুতর ঘটনা অত্যন্ত বিরল। তারা দীর্ঘমেয়াদী জটিলতা প্রতিরোধ এবং প্রসবের পরে ত্বকের ভারসাম্য পুনরুদ্ধারের জন্য হরমোন ও চর্মরোগ সংক্রান্ত চিকিৎসার গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
তার এই গল্প মাতৃত্বের অজানা চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার জন্ম দিয়েছে — বিশ্বকে মনে করিয়ে দিচ্ছে যে গর্ভাবস্থা সবসময় হাসি এবং শান্ত ছবি তোলার মতো নাও হতে পারে। কারও কারও জন্য, এটি নীরব সাহস এবং ত্যাগের দ্বারা চিহ্নিত একটি ক্লান্তিকর, বেদনাদায়ক যাত্রা।
🌸 চিকিৎসকরা আশা করছেন যে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে তার শরীর সুস্থ হবে এবং তার স্বাভাবিক চেহারা অনেকটাই ফিরে আসবে। তবে শারীরিক সুস্থতার বাইরে, তার স্থিতিস্থাপকতা এবং শক্তি অসংখ্য মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে — যা প্রমাণ করে যে একজন মায়ের ভালোবাসা কঠিনতম পরিবর্তনের মধ্য দিয়েও টিকে থাকে। 💛