Boilerhut – Viessmann Boiler Installation in UK
Boilerhut specialises in Viessmann boiler installation, supplying and fitting high-performance Viessmann boilers across the UK. As trusted Viessmann boilers experts, they guarantee efficient, durable, and eco-friendly heating systems designed to enhance comfort and reduce energy bills for modern British homes.
To know more visit https://boilerhut.co.uk/viessmann/
Dịch Vụ Sơn Nhà Giá Rẻ Tại Quận 5 – Đơn Vị TPNY
Nếu bạn cần sơn nhà đẹp – giá tốt – làm nhanh – bảo hành rõ ràng, thì đơn vị TPNY chính là lựa chọn chuẩn dành cho bạn. Chúng tôi chuyên cung cấp dịch vụ sơn nhà đẹp tại Quận 5, cam kết 100% giá rẻ, thi công không phát sinh và đạt chuẩn thẩm mỹ cao.
Vì sao TPNY khác biệt?
Tư vấn bảng màu chuẩn phong thủy, hợp tuổi – hợp không gian.
Đội thợ sơn chuyên nghiệp, làm việc kỹ – sạch – không lem.
Sơn chính hãng (Jotun, Dulux, Nippon…), có tem & hóa đơn đầy đủ.
Hoàn thiện nhanh chóng, không làm phiền sinh hoạt gia đình.
Bảo hành màu sơn dài hạn, bong tróc xử lý tận nơi.
Báo giá minh bạch – Không mập mờ
TPNY cam kết: báo giá đúng – thi công đúng – kết quả đẹp.
Chỉ cần gửi ảnh hiện trạng, bạn sẽ nhận báo giá ngay trong 3 phút.
Đối tượng công trình TPNY chuyên nhận:
Sơn nhà cấp 4, nhà phố, chung cư
Sơn lại phòng khách, phòng ngủ, mặt tiền
Sơn quán ăn, spa, shop, văn phòng, homestay
Gọi là có thợ trong ngày
TPNY – Khi sơn nhà không chỉ là đổi màu, mà là nâng giá trị không gian sống.
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
📢 Đội thợ sơn nhà ở tại Quận 5 cam kết giá rẻ nhất【Chỉ 12k/m²】
☎️ Điện thoại: 0825.281.514
🏘️ Địa chỉ: Chi nhánh tại quận 5
📬 Mail: tpny.vn@gmail.com
🌐 Website: https://tpny.vn/doi-tho-son-nha-o-tai-quan-5.html
🌐 Youtube: https://www.youtube.com/watch?v=wtRglXdXtw0
🌐 Facebook: https://www.facebook.com/share/p/16UzQ3xaLJ/
🌐 X: https://x.com/congtytpny/statu....s/184177563008786450
🌐 Instagram: https://www.instagram.com/p/DQwQw5gknTP/
🌐 Linkedin: https://www.linkedin.com/feed/....update/urn:li:share:
🌐 Pinterest: https://www.pinterest.com/pin/836051118369628627
🌐 Tumblr: https://www.tumblr.com/xaydung....tpny/799556212586872
🌐 Okru: https://ok.ru/congtytpny/statuses/158596526406644
🌐 Enkling: https://enkling.com/post/116811
🌐 Chatterchat: https://chatterchat.com/post/157436
🌐 Ekcochat: https://ekcochat.com/post/835303
🌐 Blooder: https://blooder.net/post/274503
🌐 Vevioz: https://www.vevioz.com/post/1892261
🌐 Kyourc: https://kyourc.com/post/588886
🌐 Kofi: https://ko-fi.com/xaydungtpny/posts
🌐 Socialgem: https://socialgem.net/post/529067
🌐 Friendstrs: https://friendstrs.com/post/177503
🌐 Social: https://social.kubo.chat/post/244554
🌐 Wowonder: https://www.wowonder.xyz/post/734963
🌐 Buzzbii: https://www.buzzbii.com/post/2737343
#sonnha #dichvusonnha #thosonnha #sonsuanha #dichvuthosonnha #congtysonsuanha #suachuanha #thosonnhaquan5 #tpny
...
অতিরিক্ত কিছুই ভালো নয় ,এটাই সেটার প্রমান 😬
ঠিক একবছর আগের নীতা আম্বানি ছোট ছেলের বিয়েতে এমন ছিলেন,দেখতে অনেকটাই সুন্দরী এবং আকর্ষণীয়া ছিলেন। আর তার একবছর পরের নীতা আম্বানি এই অবস্থা । দুটো ছবির মধ্যে দামী শাড়ি বা গহনার কমতি নেই, কিন্তু যা আছে তা হলো বয়সের কমতি ,আর অতিরিক্ত ডায়েট ,জিম।
বয়স অবশ্যই তার গতিতে চলবে।তবে সবকিছুরই একটা নির্দিষ্ট পরিমাপ আছে।দেখে মনে হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত ডায়েট আর শরীরচর্চার ফলাফল।শরীরে একটু চর্বির ও প্রয়োজন আছে।🤏🏽
প্রায় ত্রিশ বছর পর হঠাৎ একদিন হোটেলের লবিতে দেখা হয়ে গেল আমার এক পুরনো বন্ধুর সঙ্গে। শৈশবের সেই মৃদুভাষী, ভদ্র, শান্ত ছেলেটি—যে খুব সাধারণ জীবন যাপন করতো—আজো যেন সেই আগের মতোই রয়ে গেছে। চেহারায় বিনয়ের ছাপ, পরনে সাধারণ পোশাক, চালচলনে নেই কোনো বাহুল্য।
কুশল বিনিময়ের পর আমি বললাম, "চল, তোমায় গাড়িতে বাড়ি পৌঁছে দেই।"
আসলে গাড়িতে তুলে নেওয়ার পেছনে একটা গোপন উদ্দেশ্য ছিল—আমার দামী মার্সিডিজ গাড়িটা ওকে দেখানো! মনে হচ্ছিল, বন্ধু দেখুক আমি কত সফল, কত বড়লোক হয়েছি! কিন্তু সে বিনয়ের সাথে জানালো, “না, থাক, আমি আমার গাড়িতেই চলে যাব।”
পার্কিং লটে দুজনে পাশাপাশি হেঁটে এলাম। বন্ধুর গাড়িটা একেবারেই সাধারণ। মনটা একটু খচখচ করল, ভাবলাম, ও এখনও এমন সাধারণ গাড়ি চালায়?
সপ্তাহখানেক পরে ওকে ডিনারে আমন্ত্রণ জানালাম। ও পরিবারসহ এলো। তার স্ত্রী, সন্তান সবাই এতই নম্র আর মার্জিত যে দেখে মনটা ভরে গেল। সাজ-পোশাকে কোনো আড়ম্বর নেই, কিন্তু একটা প্রশান্তি, একটা শান্ত সৌন্দর্য তাদের চোখেমুখে।
সেই ডিনারে আমি কৌশলে বুঝিয়ে দিতে চাচ্ছিলাম—আমার অভিজাত জীবন, দামি বাড়ি, লাক্সারিয়াস আসবাবপত্র, অফিসের বিদেশ ভ্রমণ, শিল্প-সংস্কৃতির প্রতি ঝোঁক, কত কত ধনী লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ—এসব যেন ও দেখেই মুগ্ধ হয়।
সত্যি কথা বলতে, আমি যেন আমার আভিজাত্য ওর চোখে ঢুকিয়ে দিতে চাইছিলাম। একটার পর একটা ছবি দেখাচ্ছিলাম, গল্পের ফাঁকে ফাঁকে বিজনেস প্রসঙ্গ তুলছিলাম।
কিন্তু ও যেন এসব নিয়ে খুব একটা উৎসাহী না। বরং ওর মুখে তখন অন্য আলো—শৈশবের স্কুল, পুরোনো বন্ধু, প্রিয় স্যারদের কথা... কতদিন কারও খোঁজ নেওয়া হয় না, কতজন এখন আর বেঁচে নেই—এসব মনে করে ওর চোখে একটুখানি জলও দেখা গেল।
আমার স্ত্রী তখন পাশ থেকে একটু বিরক্ত হয়ে বলল, “শুধু পুরোনো স্মৃতি আর নীতিকথা মনে করে থাকলে জীবনে এগোনো যায় না!”
আমি একটু অস্বস্তিতে পড়ে গেলাম।
ডিনারের পরে ওরা চলে গেল। আমি ভাবলাম, এবার নিশ্চয় ও বুঝতে পারল, কে কতদূর এগিয়েছে!
কয়েক সপ্তাহ পর ফোন এল বন্ধুর কাছ থেকে। বলল, “দুপুরে একটু সময় করো, বাড়িতে খেতে এসো।” আমি ওকে অনেক ভালোবাসি, তাই স্ত্রীকে জোর করে রাজি করিয়ে গেলাম ওর বাসায়।
বাড়িতে গিয়ে দেখি, খুব গোছানো, পরিপাটি কিন্তু একদম সাধারণ। দামি আসবাব নেই, ঝকমকে কিছু নেই, তবু কী যে শান্ত আর আপন একটা পরিবেশ! যেন একটা মমতার ঘ্রাণ চারপাশে ভাসছে।
টেবিলের উপর চোখ পড়তেই দেখি—আমার কোম্পানির পাঠানো একটা সুন্দর গিফট বক্স!
আমি বিস্মিত হয়ে বললাম, “এই কোম্পানিতে তো আমি চাকরি করি! তুমি এটা কোথায় পেলে?”
সে হেসে বলল, “জাফর পাঠিয়েছে।”
আমি থমকে গিয়ে বললাম, “কোন জাফর ? জাফর চৌধুরী ?”
সে মাথা নেড়ে বলল, “হ্যাঁ, সেই জাফর চৌধুরী । ও আমার পুরনো বন্ধু। আমরা বহুদিন ধরেই একসাথে ব্যবসা করি।”
আমি যেন অবিশ্বাস করছিলাম! এই মানুষটাই আমাদের কোম্পানির ৭০% মালিক! যার নামে আমরা সম্মানে মাথা নিচু করি, সেই জাফর চৌধুরীর বন্ধু—এই আমার সেই ছোটবেলার সাধারণ বন্ধু!
আমি যেন মুহূর্তেই নিজের ভেতরে খুব ছোট হয়ে গেলাম। যে মানুষটিকে আমি আমার দামী জিনিসপত্র দেখিয়ে মুগ্ধ করতে চেয়েছিলাম, সে তো নিজেই আমার চাকরিদাতার বন্ধু। এমনকি কোম্পানির বেশিরভাগ মালিকানাও তার!
আমার অহংকার, দম্ভ, গর্ব—সব যেন এক নিমেষে চুপসে গেল। গাড়িতে ফিরে স্ত্রীর দিকে তাকালাম। দেখলাম, তিনিও চুপচাপ। আমাদের মুখে কোনো কথা নেই, কিন্তু মনের মধ্যে চলছে অনেক কিছু।
হঠাৎ মনে পড়ল, আমাদের স্কুলের সেই প্রিয় স্যার বলতেন, “যে নদী যত গভীর, তার বয়ে চলার শব্দ তত কম।”
আজ সত্যিই বুঝলাম কথাটার মানে। যাদের হৃদয়, মানসিকতা আর আত্মবিশ্বাস গভীর—তারা কখনো বাহারি কথা বলে না, দামি জিনিস দেখিয়ে বড় হওয়ার চেষ্টা করে না। তারা নীরবেই বয়ে চলে, কিন্তু তাদের গভীরতাই সত্যিকারের বড়ত্ব।
আজ আমি একটা কারুকার্যখচিত ঘটের মধ্যে বন্দি জল নয়, বরং গভীর নদীর নিঃশব্দ বয়ে চলা দেখেই বাড়ি ফিরলাম।
ভবনটি স্থানান্তরিত হয়েছিল—এবং সবাই কাজ চালিয়ে যাচ্ছিল 🏢📞
১৯৩০ সালে, ইন্ডিয়ানাপলিসের প্রকৌশলীরা মার্কিন ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্ময়কর নির্মাণ কীর্তিগুলির মধ্যে একটি সম্পন্ন করেন।
ইন্ডিয়ানা বেল টেলিফোন বিল্ডিং, একটি ১১,০০০-টন (২২ মিলিয়ন পাউন্ড), সাত তলা কাঠামো, ৫২ ফুট দক্ষিণে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল, ৯০° ঘোরানো হয়েছিল, এবং তারপর আরও ১০০ ফুট পশ্চিমে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল—এবং এই পুরো কাজটি করা হয়েছিল ফোন পরিষেবা বন্ধ না করে বা ৬০০ জন কর্মীকে ছুটি না পাঠিয়ে।
✅ নমনীয় এক্সটেনশনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ, জল এবং ফোনের লাইনগুলি সংযুক্ত ছিল।
✅ একটি চলমান ইস্পাত ওয়াকওয়ে বিল্ডিংটি সরানোর সময় দরজাগুলিকে ব্যবহারযোগ্য রেখেছিল।
✅ ভিতরে, অপারেটররা শান্তভাবে ফোন কলগুলির উত্তর দিচ্ছিল যখন পুরো কাঠামোটি প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১৫ ইঞ্চি সরছিল।
✅ আর্কিটেকচারাল firm Vonnegut, Bohn & Mueller এবং ঠিকাদার John Eichlea Co.-এর তত্ত্বাবধানে স্থানান্তরের পুরো কাজটি সম্পন্ন হতে মাত্র ৩১–৩৪ দিন সময় লেগেছিল।
এটি এত সুনির্দিষ্টভাবে করা হয়েছিল যে বিল্ডিংটি তার পরিকল্পিত অবস্থান থেকে ১/৬৪ ইঞ্চির মধ্যে এসে দাঁড়িয়েছিল। একবার স্থানান্তরের কাজ শেষ হলে, ইন্ডিয়ানা বেল মূল স্থানে একটি নতুন সদর দপ্তর তৈরি করে—যা প্রমাণ করে যে উজ্জ্বল প্রকৌশল সত্যিই পাহাড় (বা কমপক্ষে সাত তলা একটি ভবন) সরিয়ে নিতে পারে।
১৯৮৫ সালের ১৩ই নভেম্বর, কলম্বিয়ার ছোট্ট শহর আরমেরোতে, এক ভয়ংকর বিপর্যয় নেমে আসে। নেভাদো দেল রুইজ আগ্নেয়গিরি বিস্ফোরিত হয়ে কাদা, পাথর এবং বরফের একটি স্রোত উপত্যকার দিকে ছুটে আসে। পুরো জনপদ কাদার নিচে অদৃশ্য হয়ে যায়।
এই বিশৃঙ্খলার মধ্যে, ১৩ বছর বয়সী Omayra Sánchez Garzón তার বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে। উদ্ধারকর্মীরা যখন তার কাছে পৌঁছায়, তখন তারা দেখে যে সে কোমরের নিচ পর্যন্ত কাদার পানিতে আটকা পড়েছে, কংক্রিট এবং কাঠের নিচে তার পা আটকে আছে।
পানি ঠান্ডা ছিল, ধ্বংসস্তূপ সরানো যাচ্ছিল না। উপযুক্ত সরঞ্জাম ছাড়া, তার পা না কেটে তাকে মুক্ত করার কোনো নিরাপদ উপায় ছিল না—এবং তারা যদি পারতও, পরিস্থিতি এমন ছিল যে সে সম্ভবত ঘটনাস্থলেই মারা যেত। তাই তারা তার সঙ্গেই ছিল।
তিন দিন ধরে, উদ্ধারকর্মী, প্রতিবেশী এবং সাংবাদিকরা জড়ো হয়ে তাকে গরম রাখার, খাবার খাওয়ানোর এবং সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করে। ওমায়রা প্রথমে বেশ শান্ত ছিল—আশেপাশের মানুষের সাথে গল্প করছিল, মৃদু গান গাইছিল এবং তার মায়ের কথা জিজ্ঞেস করছিল।
কিন্তু ঘণ্টা পেরিয়ে দিন গড়ানোর সাথে সাথে ক্লান্তি ও সংক্রমণ শুরু হয়। তার কালো চোখ, যা একসময় স্থির ছিল, তাতে যন্ত্রণার ছাপ দেখা যেতে শুরু করে। ফটোগ্রাফার ফ্রাঙ্ক ফোরনিয়ার সেই শেষ মুহূর্তগুলোতে তার ছবি তোলেন—তার মুখ ফ্যাকাসে, পানিতে হাত ফুলে গেছে, দৃষ্টি ছিল একই সাথে ভীতিপূর্ণ এবং শান্ত।
ছবিটি সারা বিশ্বে প্রকাশিত হওয়ার পর লক্ষ লক্ষ মানুষ হতবাক হয়ে যায়। প্রায় ৬০ ঘণ্টা ধরে লড়াই করার পর, ওমায়রার ছোট শরীর আর পারল না। সে সম্ভবত হাইপোথার্মিয়া বা গ্যাংরিনের কারণে ভোরবেলা মারা যায়, যা শুধু একটি শোকাহত পরিবারকেই নয়, বরং একটি জাতিকে প্রশ্ন করে তোলে যে কীভাবে এত অসহায়ভাবে এই ট্র্যাজেডি বিশ্বের চোখের সামনে ঘটে গেল।
তার ছবি ১৯৮৬ সালে ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটো অফ দ্য ইয়ার পুরস্কার জেতে—একটি মুহূর্ত যা আজও সাহস, কষ্ট এবং মানুষের উদ্ধারকার্যের নিষ্ঠুর সীমাবদ্ধতার কথা বলে। ওমায়রার গল্প একটি ছবির চেয়েও বেশি কিছু। এটি একটি অনুস্মারক যে প্রতিটি শিরোনামের পিছনে একটি হৃদস্পন্দন থাকে এবং কখনও কখনও, সবচেয়ে শক্তিশালী ইচ্ছাশক্তিও পৃথিবীর ভারের কাছে হার মেনে যায়।
Olympia Home Remodeling Services | Licensed & Local Experts
Your dream home starts here. Professional Olympia home remodeling with attention to detail and superior craftsmanship.
Visit Us: https://kddesign.us/blog/what-....does-it-really-take-