Understanding how things work and are implemented is essential while learning a programming language. The implementation of Java programmes in detail will be covered, as well as the compilation and execution of Java programmes. Because of its distinctive qualities, Java's high-level programming language is favoured by many programmers.
Website: https://www.fita.in/java-and-j....2ee-training-in-chen
https://www.fita.in/java-training/
https://www.fita.in/java-training-in-coimbatore/
MetaMask Wallet users can now swap tokens directly from their wallet. Swaps combines data from multiple decentralized exchange aggregators, professional market makers, and individual DEXs — like AirSwap — to ensure MetaMask users always get the best price with the lowest network fees.
https://sites.google.com/uscoi....nlogin.com/metamaskw
ব্যবহার শেষে লেন্স ঢেকে রাখা যায় এই ওয়েবক্যামে
***********************************************************************
কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার আক্রমণ চালিয়ে দূর থেকে নির্দিষ্ট ব্যক্তির অনলাইন বা দৈনন্দিন কার্যক্রমে নজরদারি করে থাকে সাইবার অপরাধীরা। শুধু তা-ই নয়, গোপনে ফোনের ক্যামেরা বা ওয়েবক্যাম চালু করে ছবি বা ভিডিও ধারণও করে। তাই সাইবার অপরাধীদের হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রয়োজন ছাড়া ওয়েবক্যাম ঢেকে রাখার পরামর্শ দেন নিরাপত্তাবিশেষজ্ঞরা। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে অনেক সময় ওয়েবক্যাম আর ঢেকে রাখা হয় না। সমস্যা সমাধানে শাটারযুক্ত ওয়েবক্যাম তৈরি করেছে লজিটেক।
লজিটেক ব্রিও ৩০০ মডেলের ওয়েবক্যামটিতে লেন্সের ওপরে একটি শাটার রয়েছে, ফলে ভিডিও কল শেষে সহজেই লেন্স ঢেকে রাখা যায়। দুই মেগাপিক্সেল ক্যামেরাযুক্ত ওয়েবক্যামটি ১৯২০ বাই ১০৮০ রেজল্যুশনে ভিডিও ধারণ করতে পারে। এর দাম ৭০ ডলার।
সূত্র: আর্সটেকনিকা
Source: প্রথম আলো
উচ্চ রেজল্যুশনে ছবি পাঠানো যাবে হোয়াটসঅ্যাপে
***********************************************************************
সহজে লেনদেনের সুযোগ থাকায় অনেকেই হোয়াটসঅ্যাপে পরিচিত বা অপরিচিত ব্যক্তিদের ছবি পাঠান। তবে দ্রুত পাঠানো গেলেও প্রাপক মূল ছবির তুলনায় কম রেজল্যুশনের ছবি দেখতে পারেন। কারণ, ছবির আকার কমাতে সেগুলো কমপ্রেস করে প্রাপকের কাছে পাঠিয়ে থাকে ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপটি। পাঠানো ছবির আকার ছোট বা কম রেজল্যুশনের হওয়ায় ছবিগুলো কাজে লাগিয়ে ভালো মানের কোনো কাজ করা সম্ভব হয় না। সমস্যা সমাধানে ছবি কমপ্রেস না করেই প্রাপকের কাছে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ।
হোয়াটসঅ্যাপের তথ্যমতে, প্রতি মাসে প্রায় ২০০ কোটি ব্যবহারকারী নিয়মিত হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। তাঁদের অনেকেই বার্তার পাশাপাশি ছবি বা ভিডিও লেনদেন করেন। ফলে সার্ভারের ওপর চাপ কমাতে কমপ্রেস করে ছবি বা ভিডিওর আকার কমানো হয়। ছবির রেজল্যুশন কম হওয়ায় প্রাপকের ফোনেও কম জায়গা দখল করে। এতে উপকার হলেও পাঠানো ছবির রেজল্যুশন কম হওয়ায় সেগুলো কাজে লাগিয়ে ভালো মানের কোনো কাজ করা যায় না। ভবিষ্যতে এ সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে হোয়াটসঅ্যাপে।
ওয়েববেটা ইনফোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ছবি কমপ্রেস না করেই উচ্চ রেজল্যুশনে ছবি পাঠানোর সুযোগ চালু করতে যাচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ। এরই মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপের ২.২৩.২.১১ বেটা সংস্করণে এ সুবিধা চালুর জন্য একটি টুল যুক্ত করা হয়েছে। ছবি পাঠানোর আগে টুলটিতে ক্লিক করে ছবির রেজল্যুশন কম বা বেশি নির্বাচন করা যায়।
সূত্র: অ্যানড্রয়েড পুলিশ
Source: প্রথম আলো
ফেসবুক পেজ সফল করতে...
***********************************************************************
অনলাইন কেনাকাটার প্রসার হওয়ার কারণে ই–কমার্সে জড়িত অনেকেই। আবার অনেকে শীর্ষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পেজ খুলে পণ্যের বিকিকিনি করছেন বা প্রচারণা করছেন। ই–কমার্সের মতো এই বিষয়টি এফ–কমার্স হিসেবে পরিচিত। ফেসবুক পেজ খুলে সফল উদ্যোক্তা হওয়ার উদাহরণও কম নয়। বর্তমানে বাংলাদেশে ফেসবুক পেজভিত্তিক ব্যবসা করেন প্রায় তিন লাখ উদ্যোক্তা, যার অর্ধেকই নারী। ফেসবুক পেজ তৈরি, পণ্যের প্রচারণা, পণ্য বিক্রিতে সফল হওয়ার কিছু কৌশল আছে। সেগুলো নিয়ে এই প্রতিবেদন। লিখেছেন সাইফুল ইসলাম তানিম।
এফ-কমার্স বা ফেসবুকভিত্তিক ব্যবসা কী
যেকোনো পণ্য বা সেবা অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রি করাকে ই–কমার্স ব্যবসা বলে আর ফেসবুকের মাধ্যমে সেবা বা পণ্য বিক্রি করাকে এফ-কমার্স বলা হয়। ফেসবুক ব্যবসায় সফল হতে হলে সঠিক ক্রেতা বা ব্যবহারকারীকে পেজে যুক্ত করতে হবে। সেভাবে আধেয় (কনটেন্ট) পরিকল্পনা, বিপণন–কৌশল ঠিক করতে হবে।
কীভাবে একটি ফেসবুক পেজ বানাবেন
ফেসবুকের মাধ্যমে ব্যবসায় সফল হওয়ার প্রথম ধাপ হচ্ছে সঠিক বিভাগ বা ক্যাটাগরি নির্বাচন করে একটি পেশাদার মানের ব্যবসায়িক পেজ তৈরি করা। এই পেজের জন্য আপনার ব্যবসার সঙ্গে প্রাসঙ্গিক এমন একটি নাম নির্বাচন করুন। সুন্দর, নান্দনিক লোগো ও কভার ফটো তৈরি করতে হবে। আর ফেসবুক পেজের জন্য সব তথ্য সঠিকভাবে লিখুন।
ফেসবুক পেজ অপ্টিমাইজেশন বলে একটা কথা আছে। এটি পেজের পরিপূর্ণতাকে বোঝায়, যেন সহজেই গ্রাহকেরা ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারে। যেখানে থাকবে—
● ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ঠিকানা। এর অবস্থান মানচিত্রের মাধ্যমে দিয়ে দিন।
● অ্যাবাউট সেকশনে ব্যবসা–সম্পর্কিত তথ্য যুক্ত করা জরুরি। সেখানে ব্যবসার সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত কিন্তু কার্যকর বর্ণনা থাকতে হবে।
● গ্রাহক কোনো প্রয়োজনে আপনার ব্যবসা সম্পর্কে যেন জানতে পারে, সে জন্য ফোন নম্বর দিন। কোন সময়ে ফোনে পাওয়া যাবে তার উল্লেখ থাকলে ভালো।
● হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর যোগ করুন।
● একটি ই–মেইল ঠিকানাও যুক্ত করে দিলে ভালো। যাতে যে কেউ ই–মেইল পাঠাতে পারে।
পরিকল্পনা ও কৌশল
ফেসবুকের পেজ বানানোর মৌলিক বিষয়গুলো জানা হলো; কিন্ত ফেসবুক পেজ থেকে সফল হতে সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।
কীভাবে পেজের লাইক এবং ফলোয়ার বাড়াবেন?
● আপনার পেজে লাইক করার জন্য ফেসবুকে আপনার বন্ধু ও অন্যদের ‘ইনভাইট’ করুন।
● ফেসবুক বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ফেসবুক পেজের লাইক এবং ফলোয়ার বাড়ানো যায়। যেটা বুস্টিং নামে পরিচিত।
● আপনার ব্যবসায়ের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক বিষয়ের কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন।
● পরিচিত কোনো ব্যক্তি বা তারকার মাধ্যমে ‘ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং’ করতে পারেন।
● আপনার ব্যবসা বা পণ্য–সম্পর্কিত বিভিন্ন গ্রুপ বা কমিউনিটিতে সক্রিয় হয়ে ফেসবুক পেজের লাইক ও ফলোয়ার বাড়ানো যাবে।
● কুইজ প্রতিযোগিতায় পুরস্কার বা িবশেষ দিনে উপহার দিয়েও পেজের লাইক এবং ফলোয়ার বাড়ানো যায়
বিপণন কৌশল
ফেসবুক পেজভিত্তিক ব্যবসায় সফল হতে হলে আপনার সম্ভাব্য ক্রেতা বা গ্রাহকদের লক্ষ্য করে বিপণন কৌশল তৈরি করতে হবে।
১. ফেসবুক বিপণনের লক্ষ্য ঠিক করুন। কারণ, যেকোনো বিপণন কৌশলের প্রথম ধাপ সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা।
২. আপনার ফেসবুক পেজে কারা আসছেন তা শনাক্ত করা। দ্বিতীয় ধাপে খুঁজে বের করতে হবে কারা আপনার কাঙ্ক্ষিত গ্রাহক (টার্গেট অডিয়েন্স)। তাঁরা কোথায় থাকেন, তাঁদের বয়স কত, পুরুষ না নারী ইত্যাদি জানার পর তাঁদের জন্য কনটেন্ট বানাতে হবে।
৩. আপনার পণ্য বা সেবার প্রতি যাদের আগ্রহ রয়েছে এমন গ্রাহকদের কাছে দ্রুত প্রচার–প্রসার চাইলে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিতে হবে। বিজ্ঞাপন বা প্রমোশনের জন্য উদ্দ্যেশ্য, সম্ভাব্য ক্রেতা, বাজেট, সময় ইত্যাদি নির্ধারণ করে প্রচারণা চালাতে পারবেন। প্রচারণা সঠিকভাবে হচ্ছে কি না, তা সব সময় তদারক করতে হবে।
৪. কনটেন্ট কয়েকটি উদ্দেশ্যে তৈরি করা যায়। এগুলো হলো—ব্র্যান্ড সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো, বেশি মানুষের যুক্ততা (এনগেজমেন্ট), লাইক, কমেন্ট, শেয়ার, বিক্রি, সেবা ইত্যাদি।
৫. বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট বানাতে হবে। সম্ভাব্য ক্রেতাদের উদ্দেশে ছবি, ভিডিও, ফেসবুক রিলস ভিডিও, ফেসবুক লাইভ, ইনফোগ্রাফিক কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। পেজটিকে সব সময় হালনাগাদ রাখতে হবে।
৬. যখন পেজের অনুসারীদের বেশির ভাগ সক্রিয় থাকবে, তখন পোস্ট করা ভালো। ফেসবুক পেজ বিশ্লেষণ (অ্যানালাইসিস) করে দেখুন আপনার পেজ ব্যবহারকারীরা দিন বা রাতের কখন কখন সক্রিয় থাকেন। ঠিক সেই সময়ে কনটেন্ট প্রকাশ করে ফল ভালো পাওয়া যাবে। সঠিক সময়ে পোস্ট করার জন্য ফেসবুকের শিডিউল পোস্ট ফিচারের সুবিধা নিতে পারেন।
৭. যখন আপনি নিয়মিত পোস্ট করে যাবেন, তখন এতে লাইক, কমেন্ট, মেসেজ এবং আপনার পণ্য নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন আসবে। সেই সময়ে ব্যবহারকারীদের কমেন্টের উত্তর দিন। ব্যবহারকারীদর সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
৮. ফেসবুকে প্রতিযোগী পেজের বিশ্লেষণ খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই বিশ্লেষণ ফেসবুকের ‘অ্যাডস লাইব্রেরি’ টুলস দিয়ে বের করতে পারবেন।
৯. ফেসবুক বিপণন কৌশলের শেষ ধাপ হলো ফলাফলের ধারা ও বিশ্লেষণ। এখানে ফেসবুক পোস্ট কতজনের কাছে পৌঁছাচ্ছে (রিচ), পেজে এনগেজমেন্ট কত, মেসেজ কেমন আসছে—এই সবকিছু লক্ষ৵ অর্জনে কতটা সহায়তা করছে, তা দেখতে হবে। আর এসব উপাত্ত বিশ্লেষণ করে খুঁজে বের করতে হবে কোথায় কোথায় উন্নয়ন করা দরকার। এ কাজে মেটা বিজনেস স্যুট ও পেজ ইনসাইট টুলস ব্যবহার করতে পারেন।
লেখক: সাইফুল ইসলাম তানিম এসইও স্পেশালিস্ট
Source: প্রথম আলো
এ বছর যে ৫ প্রযুক্তি বেশি দেখা যাবে
***********************************************************************
করোনা মহামারির ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই অর্থনৈতিক মন্দার আশঙ্কা। আর তাই ২০২৩ সালে তথ্যপ্রযুক্তির ধারা কেমন হবে, কোন কোন খাতে উন্নতি হবে, তা নিয়ে নানা জল্পনাকল্পনা বিশ্বজুড়ে। এ বছর ৫টি প্রযুক্তির ব্যবহার বেশি দেখা যাবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
গত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর প্রযুক্তি খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ব্যবহার হবে সর্বোচ্চ। এরই মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন বিভিন্ন পণ্য ও সেবা বাজারে আসতে শুরু করেছে। যত দিন যাবে, ততই এ প্রযুক্তির ব্যবহার সহজলভ্য হয়ে উঠবে। এ বছর কৃত্রিম প্রযুক্তিনির্ভর কেনাকাটার ধারা জোরালো হতে পারে। সফটওয়্যারের পাশাপাশি রোবটের ব্যবহারও বাড়বে এই বছরে।
মেটাভার্স
মেটাভার্স বা ভার্চ্যুয়াল-দুনিয়ার পরিধি বাড়বে এ বছর। ত্রিমাত্রিক এ দুনিয়ায় সরাসরি উপস্থিত না হয়েও একে অপরের সঙ্গে কথা বলা যায়। চাইলে খেলাধুলা করাও সম্ভব। আর তাই তো ভার্চ্যুয়াল-দুনিয়া মেটাভার্স নিয়ে এখন প্রযুক্তিবিশ্বে চলছে তুমুল আলোচনা। এরই মধ্যে প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানগুলো ভার্চ্যুয়াল-দুনিয়া তৈরিতে কোটি কোটি ডলার খরচ করছে। এ ধারা বছরজুড়েই দেখা যেতে পারে। গ্রাহক পর্যায়ে মেটাভার্সের বিভিন্ন প্রযুক্তিপণ্য ও সেবার উদ্ভাবন দেখা যাবে। তৈরি হবে নতুন সম্ভাবনা।
ওয়েব-৩ প্রযুক্তির উন্নয়ন
গত বছর আলোচনা হলেও এ বছর ওয়েব-৩ প্রযুক্তির উন্নয়ন হবে। পরবর্তী প্রজন্মের এই ইন্টারনেট-ব্যবস্থা মূলত ব্লক চেইন (তথ্য সংরক্ষণের নিরাপদ প্রযুক্তি) এবং নন-ফাঞ্জিবল টোকেনের (এনএফটি) মাধ্যমে নিরাপদে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ করে দেবে।
ভার্চ্যুয়াল ও বাস্তব জীবনের সেতুবন্ধ
এ বছর বাস্তব ও ভার্চ্যুয়াল-জগতের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের প্রযুক্তির উন্নয়ন হবে। ফলে দুই জগতের মধ্যে সেতুবন্ধ করা পণ্য ও সেবাগুলো পরখ করার সুযোগ মিলবে। এটি মূলত ডিজিটাল টুইন প্রযুক্তি এবং থ্রিডি (ত্রিমাত্রিক) প্রিন্টিং প্রযুক্তির সমন্বয়ে কাজ করে। এ প্রযুক্তিতে ভার্চ্যুয়াল-দুনিয়ায় বিভিন্ন কাজের পরিবেশ তৈরি করা হয়। শুধু তা-ই নয়, সিমুলেশনের সুবিধা কাজে লাগিয়ে ভার্চ্যুয়ালি বিভিন্ন পণ্য বা সেবার পরীক্ষাও চালানো সম্ভব।
কোয়ান্টাম প্রযুক্তির উন্নয়ন
বর্তমান সময়ে কোয়ান্টাম কম্পিউটিং প্রযুক্তির উন্নয়নে বিভিন্ন দেশের মধ্যে প্রতিযোগিতা চলছে। কারণ, কোয়ান্টাম প্রযুক্তি কাজে সুপারকম্পিউটারের থেকেও দ্রুতগতিতে তথ্য যাচাই ও গণনা করা সম্ভব। এ বছর এ প্রযুক্তির বেশ কিছু উন্নয়ন দেখা যাবে।
Source: প্রথম আলো
মাইক্রোসফট টিমসের চ্যাট–সুবিধা যুক্ত হচ্ছে আউটলুকে
***********************************************************************
আউটলুক ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর। ই-মেইল পাঠানোর পাশাপাশি পরিচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে বার্তাও আদান–প্রদান করা যাবে আউটলুকে। নতুন এ সুবিধা দিতে আউটলুকে যুক্ত হচ্ছে মাইক্রোসফট টিমসের চ্যাট–সুবিধা। ফলে ই-মেইল পাঠানোর পাশাপাশি যে কারও সঙ্গে দ্রুত বার্তা বিনিময় করা যাবে। এ জন্য আলাদা করে মাইক্রোসফট টিমসে যেতে হবে না।
আগামী মার্চ মাস থেকেই এ সুবিধা ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট করপোরেশন। উল্লেখ্য, ব্যবসায়িক যোগাযোগের সফটওয়৵ার মাইক্রোসফট টিমস এবং ই-মেইল অ্যাপ আউটলুক—দুটিই মাইক্রোসফটের মালিকানায় পরিচালিত। নতুন এ উদ্যোগের ফলে মাইক্রোসফট টিমস ও আউটলুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়বে বলে ধারণা করছে প্রতিষ্ঠানটি।
সূত্র: দ্য ভার্জ
Source: প্রথম আলো
‘শনিবার বিকেল’ দেখাতে আর কোনো বাধা নেই
***********************************************************************
বহুল আলোচিত ‘শনিবার বিকেল’ ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শনে এখন আর কোনো বাধা নেই। প্রথম আলোকে আজ শনিবার দুপুরে জানিয়েছেন সাংবাদিক ও আপিল বোর্ডের সদস্য শ্যামল দত্ত। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডে আটকে থাকা নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘শনিবার বিকেল’ এখন দর্শকেরা দেখতে পাবেন। শিগগিরই ছবিটি মুক্তির ব্যবস্থা করবেন বলে জানালেন ফারুকীও।
মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে সভাপতি ও সেন্সর বোর্ডের চেয়ারম্যানকে আহ্বায়ক করে গঠিত সাত সদস্যের সেন্সর আপিল কমিটিতে সংসদ সদস্য ও অভিনয়শিল্পী সুবর্ণা মুস্তাফা, সাবেক অতিরিক্ত সচিব নূরুল করিম, অভিনেত্রী সুচরিতা ও সাংবাদিক শ্যামল দত্ত সদস্য হিসেবে এবং সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান সদস্যসচিব হিসেবে ছিলেন।
আজ সেন্সর বোর্ডের সদস্যরা ছবিটি দেখেন। দেখা শেষে নিজেদের মধ্যে ছবিটির মুক্তি নিয়ে কথা বলেন।
এরপর দুপুর আড়াইটায় আপিল বোর্ডের সদস্য শ্যামল দত্তের সঙ্গে কথা হলে তিনি প্রথম আলোকে বললেন, ‘ছবিটি আমরা ছেড়ে দিয়েছি। এখন আর ছবিটি প্রদর্শনে কোনো ধরনের বাধা নেই। আমরা সবাই ছবিটি দেখেছি। যেহেতু “শনিবার বিকেল” ছবিটি হোলি আর্টিজানের ঘটনার হুবহু রূপায়ণ নয়, তাই এর মুক্তিতে কোনো বাধা নেই। কোনো দৃশ্য সংযোজন বা পরিমার্জন করারও প্রয়োজন নেই। এ ছবির ঘটনার সঙ্গে হোলি আর্টিজানে ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনার সঙ্গে সম্পর্ক নেই। এটি হোলি আর্টিজানের ঘটনার সরাসরি চিত্রায়ণ না, আমরা এ রকম একটা ঘোষণা পরিচালককে দিতে বলেছি। আমরা বলেছি, এরপর আপনি ছবিটি মুক্তি দিয়ে দিন।’
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডে আটকে থাকা নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘শনিবার বিকেল’ ছবিটি নিয়ে আপিল বোর্ডের শুনানি হয় আজ। এদিন সিনেমার নির্মাতা-প্রযোজকের বক্তব্য শোনেন আপিল কমিটির সদস্যরা; তার আলোকে সিনেমাটি নিয়ে মতামত দেন, ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তিতে কোনো বাধা নেই।
আজ আপিল বোর্ডের সদস্যরা ‘শনিবার বিকেল’ ছবিটি দেখার আগে ১৫ সদস্যের সেন্সর বোর্ড ২০১৯ সালে সর্বসম্মতিক্রমে সিনেমাটি প্রদর্শনের উপযোগী নয় বলে মত দিয়েছিল।
সেন্সর বোর্ডের বরাতে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ জানান, সিনেমাটি ২০১৬ সালের ১ জুলাই ঢাকার হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলার ওপর নির্মিত। সেখানে দেশের সামরিক, পুলিশ, বিজিবি ও র্যাবের সদস্যরা যে জীবন দিয়ে অসহায় জিম্মিদের উদ্ধার করেছেন, দুজন পুলিশ সদস্য প্রাণ দিয়েছেন, সেটিই অনুপস্থিত। চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড প্রতিবেদনে সিনেমাটিতে সংশ্লিষ্ট ঘটনায় মানুষের প্রাণ রক্ষায় জীবনদানের বিষয়টি অনুপস্থিতি, অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি, অপরাধ ও আইনহীনতা, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ও অশ্লীল সংলাপ নিয়ে সদস্যরা মতামত দেন।
১৮ জানুয়ারি প্রথম আলোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আপিল বোর্ড সদস্যদের উদ্দেশে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, ‘কমিটির সদস্যদের মধ্যে অনেক খ্যাতিমান মানুষ আছেন। আমরা তাঁদের বিচক্ষণতা দেখার অপেক্ষায় আছি। বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি রক্ষার দায়িত্ব এখন আপিল কমিটির কাঁধে এসে পড়েছে। আমরা কি বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে এমন দেশ হিসেবে পরিচিত করতে চাই, যেখানে শিল্পের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে?
এ ছাড়া বলতে চাই, আমার দেশের একটা ঘটনার ছায়া অবলম্বনে আমি ছবি বানিয়েছি। বিদেশি একজন চলচ্চিত্রকার তো সে ঘটনারই চিত্রায়ণ করেছেন। ফেব্রুয়ারি মাসের ৩ তারিখে সেটা বিশ্বব্যাপী মুক্তি পাবে। এটা শুধু আমাদের দেশের চলচ্চিত্রকারদের আত্মমর্যাদার প্রশ্ন নয়, বাংলাদেশেরই আত্মমর্যাদার ভার। আপিল কমিটি নিশ্চয়ই ব্যাপারটা গুরুত্ব দিয়ে দেখবে।’ মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর সেই আশার প্রতিফলন ঘটেছে। আপিল বোর্ডের সদস্যরা ছবিটির প্রদর্শনে নিজেদের মতামত দিয়েছেন।
Source: প্রথম আলো