Linkeei Linkeei
    #ai #tructiepbongda #best #bongdatructuyen #seo
    חיפוש מתקדם
  • התחברות
  • הירשם

  • מצב לילה
  • © 2025 Linkeei
    על אודות • מַדרִיך • צור קשר • מפתחים • מדיניות פרטיות • תנאי שימוש • הֶחזֵר • Linkeei App install

    בחר שפה

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

שעון

שעון סלילים סרטים

אירועים

עיין באירועים האירועים שלי

בלוג

עיין במאמרים

שׁוּק

המוצרים החדישים

דפים

הדפים שלי דפי לייק

יותר

פוֹרוּם לַחקוֹר פוסטים פופולריים משחקים מקומות תעסוקה הצעות
סלילים שעון אירועים שׁוּק בלוג הדפים שלי ראה הכל

לְגַלוֹת פוסטים

Posts

משתמשים

דפים

קְבוּצָה

בלוג

שׁוּק

אירועים

משחקים

פוֹרוּם

סרטים

מקומות תעסוקה

Dr Md Aminul Islam
Dr Md Aminul Islam
3 שנים

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Dr Md Aminul Islam
Dr Md Aminul Islam
3 שנים

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Dr Md Aminul Islam
Dr Md Aminul Islam
3 שנים

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 שנים

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
বগুড়ার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। ২০১৬ সালের মে মাসে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
নওয়াব বাড়ীর বেশ কয়েকটি ভবন বগুড়া শহরে আছে। তন্মেধ্যে যে দ্বিতল ভবনে নওয়াব পরিবার থাকতেন, তাই এখন নওয়াব বাড়ি বলে পরিচিত। তবে এ ভবনের আশেপাশে একতালা ভবনও আছে দু-একটি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট ভবন তিনটি। দ্বিতল ভবন একটি এবং একতালা ভবন দুইটি। দ্বিতল ভবনে ৮টি কক্ষ ৯টি দরজা। একই ভবনের নিচ তালায় ১৬টি কক্ষের ১৩ টি দরজা আছে। কারুভবনের ৪ টি কক্ষে ১১ টি দরজা আছে। এছাড়া অধ:স্তন কর্মচারীর জন্য ব্যবহৃত ৮টি ভবনেরও ৯ টি দরজা আছে। নওয়াব বাড়ীর গেট তিনটি। প্রথম গেট খোলা। দ্বিতীয় গেট লোহার তৈরী। তৃতীয় গেট কাঠের তৈরী। প্রধান গেটের উপর একটি ঘণ্টা ঝুলানো আছে। আরো আছে একটি সার্চ লাইট। গেটের দেওয়ালে নানা ধরনের কারুকাজ করা। বিশাল উঠোনজুড়ে ছোট বড় গাছ আছে ৭১ টি। যা বাসভবনের ছায়াদান সহ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছ। সমুদয় বাসভবনের জন্য ব্যবহৃকত জমির পরিমাণ ১১ একর। কোন কোন সূত্রে ৭.৫০ বলেও উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা সৈয়দ আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দা তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দা আলতাফুন নেছা চৌধুরানী।[৩] নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন এবং একে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। শিল্পী দুলালের সহযোগিতার আশ্বাস পেয়ে সৈয়দ ওমর মশগুল, অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্য জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 שנים

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
বগুড়ার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। ২০১৬ সালের মে মাসে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
নওয়াব বাড়ীর বেশ কয়েকটি ভবন বগুড়া শহরে আছে। তন্মেধ্যে যে দ্বিতল ভবনে নওয়াব পরিবার থাকতেন, তাই এখন নওয়াব বাড়ি বলে পরিচিত। তবে এ ভবনের আশেপাশে একতালা ভবনও আছে দু-একটি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট ভবন তিনটি। দ্বিতল ভবন একটি এবং একতালা ভবন দুইটি। দ্বিতল ভবনে ৮টি কক্ষ ৯টি দরজা। একই ভবনের নিচ তালায় ১৬টি কক্ষের ১৩ টি দরজা আছে। কারুভবনের ৪ টি কক্ষে ১১ টি দরজা আছে। এছাড়া অধ:স্তন কর্মচারীর জন্য ব্যবহৃত ৮টি ভবনেরও ৯ টি দরজা আছে। নওয়াব বাড়ীর গেট তিনটি। প্রথম গেট খোলা। দ্বিতীয় গেট লোহার তৈরী। তৃতীয় গেট কাঠের তৈরী। প্রধান গেটের উপর একটি ঘণ্টা ঝুলানো আছে। আরো আছে একটি সার্চ লাইট। গেটের দেওয়ালে নানা ধরনের কারুকাজ করা। বিশাল উঠোনজুড়ে ছোট বড় গাছ আছে ৭১ টি। যা বাসভবনের ছায়াদান সহ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছ। সমুদয় বাসভবনের জন্য ব্যবহৃকত জমির পরিমাণ ১১ একর। কোন কোন সূত্রে ৭.৫০ বলেও উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা সৈয়দ আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দা তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দা আলতাফুন নেছা চৌধুরানী।[৩] নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন এবং একে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। শিল্পী দুলালের সহযোগিতার আশ্বাস পেয়ে সৈয়দ ওমর মশগুল, অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্য জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 שנים

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
বগুড়ার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। ২০১৬ সালের মে মাসে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
নওয়াব বাড়ীর বেশ কয়েকটি ভবন বগুড়া শহরে আছে। তন্মেধ্যে যে দ্বিতল ভবনে নওয়াব পরিবার থাকতেন, তাই এখন নওয়াব বাড়ি বলে পরিচিত। তবে এ ভবনের আশেপাশে একতালা ভবনও আছে দু-একটি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট ভবন তিনটি। দ্বিতল ভবন একটি এবং একতালা ভবন দুইটি। দ্বিতল ভবনে ৮টি কক্ষ ৯টি দরজা। একই ভবনের নিচ তালায় ১৬টি কক্ষের ১৩ টি দরজা আছে। কারুভবনের ৪ টি কক্ষে ১১ টি দরজা আছে। এছাড়া অধ:স্তন কর্মচারীর জন্য ব্যবহৃত ৮টি ভবনেরও ৯ টি দরজা আছে। নওয়াব বাড়ীর গেট তিনটি। প্রথম গেট খোলা। দ্বিতীয় গেট লোহার তৈরী। তৃতীয় গেট কাঠের তৈরী। প্রধান গেটের উপর একটি ঘণ্টা ঝুলানো আছে। আরো আছে একটি সার্চ লাইট। গেটের দেওয়ালে নানা ধরনের কারুকাজ করা। বিশাল উঠোনজুড়ে ছোট বড় গাছ আছে ৭১ টি। যা বাসভবনের ছায়াদান সহ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছ। সমুদয় বাসভবনের জন্য ব্যবহৃকত জমির পরিমাণ ১১ একর। কোন কোন সূত্রে ৭.৫০ বলেও উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা সৈয়দ আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দা তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দা আলতাফুন নেছা চৌধুরানী।[৩] নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন এবং একে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। শিল্পী দুলালের সহযোগিতার আশ্বাস পেয়ে সৈয়দ ওমর মশগুল, অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্য জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 שנים

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
বগুড়ার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। ২০১৬ সালের মে মাসে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
নওয়াব বাড়ীর বেশ কয়েকটি ভবন বগুড়া শহরে আছে। তন্মেধ্যে যে দ্বিতল ভবনে নওয়াব পরিবার থাকতেন, তাই এখন নওয়াব বাড়ি বলে পরিচিত। তবে এ ভবনের আশেপাশে একতালা ভবনও আছে দু-একটি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট ভবন তিনটি। দ্বিতল ভবন একটি এবং একতালা ভবন দুইটি। দ্বিতল ভবনে ৮টি কক্ষ ৯টি দরজা। একই ভবনের নিচ তালায় ১৬টি কক্ষের ১৩ টি দরজা আছে। কারুভবনের ৪ টি কক্ষে ১১ টি দরজা আছে। এছাড়া অধ:স্তন কর্মচারীর জন্য ব্যবহৃত ৮টি ভবনেরও ৯ টি দরজা আছে। নওয়াব বাড়ীর গেট তিনটি। প্রথম গেট খোলা। দ্বিতীয় গেট লোহার তৈরী। তৃতীয় গেট কাঠের তৈরী। প্রধান গেটের উপর একটি ঘণ্টা ঝুলানো আছে। আরো আছে একটি সার্চ লাইট। গেটের দেওয়ালে নানা ধরনের কারুকাজ করা। বিশাল উঠোনজুড়ে ছোট বড় গাছ আছে ৭১ টি। যা বাসভবনের ছায়াদান সহ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছ। সমুদয় বাসভবনের জন্য ব্যবহৃকত জমির পরিমাণ ১১ একর। কোন কোন সূত্রে ৭.৫০ বলেও উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা সৈয়দ আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দা তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দা আলতাফুন নেছা চৌধুরানী।[৩] নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন এবং একে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। শিল্পী দুলালের সহযোগিতার আশ্বাস পেয়ে সৈয়দ ওমর মশগুল, অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্য জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 שנים

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
বগুড়ার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। ২০১৬ সালের মে মাসে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
নওয়াব বাড়ীর বেশ কয়েকটি ভবন বগুড়া শহরে আছে। তন্মেধ্যে যে দ্বিতল ভবনে নওয়াব পরিবার থাকতেন, তাই এখন নওয়াব বাড়ি বলে পরিচিত। তবে এ ভবনের আশেপাশে একতালা ভবনও আছে দু-একটি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট ভবন তিনটি। দ্বিতল ভবন একটি এবং একতালা ভবন দুইটি। দ্বিতল ভবনে ৮টি কক্ষ ৯টি দরজা। একই ভবনের নিচ তালায় ১৬টি কক্ষের ১৩ টি দরজা আছে। কারুভবনের ৪ টি কক্ষে ১১ টি দরজা আছে। এছাড়া অধ:স্তন কর্মচারীর জন্য ব্যবহৃত ৮টি ভবনেরও ৯ টি দরজা আছে। নওয়াব বাড়ীর গেট তিনটি। প্রথম গেট খোলা। দ্বিতীয় গেট লোহার তৈরী। তৃতীয় গেট কাঠের তৈরী। প্রধান গেটের উপর একটি ঘণ্টা ঝুলানো আছে। আরো আছে একটি সার্চ লাইট। গেটের দেওয়ালে নানা ধরনের কারুকাজ করা। বিশাল উঠোনজুড়ে ছোট বড় গাছ আছে ৭১ টি। যা বাসভবনের ছায়াদান সহ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছ। সমুদয় বাসভবনের জন্য ব্যবহৃকত জমির পরিমাণ ১১ একর। কোন কোন সূত্রে ৭.৫০ বলেও উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা সৈয়দ আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দা তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দা আলতাফুন নেছা চৌধুরানী।[৩] নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন এবং একে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। শিল্পী দুলালের সহযোগিতার আশ্বাস পেয়ে সৈয়দ ওমর মশগুল, অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্য জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।

image
image
image
image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
avatar

sumaya maysha

অনেকবার গিয়েছি
כמו
1
כמו
· תשובה · 1665458453

מחק תגובה

האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?

Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 שנים

🙋‍♂️আসসালামু আলাইকুম
اَلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ
সবাইকে নতুন সকালের শুভেচ্ছা
صباح الخير
সাবাহ আল খায়ের
Good Morning
➡️ আজ মংলবার
১১ই অক্টোবর ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
২৬ই আশ্বিন ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
১৪ই রবিউল আওয়াল ১৪৪৪ হিজরী
💚 সুস্থ থাকুন, প্রফুল্ল থাকুন, আমাদের সাথে থাকুন

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Riaz Ahamad
Riaz Ahamad  
3 שנים

একা থাকতেই যে বেশ লাগে,
খুব বেশি কি অসমাজিক আমি?
অন্ধকারে পায়চারি করতে ভাল লাগে
তাই বলে কি আমি নিশাচরী?
তোমায় ভাবতে ভাল লাগে
তাই বলে কি আমি তোমাকেই ভালোবাসি?
#সৃষ্টি
#premdevota
#needtoknow

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Showing 13911 out of 19989
  • 13907
  • 13908
  • 13909
  • 13910
  • 13911
  • 13912
  • 13913
  • 13914
  • 13915
  • 13916
  • 13917
  • 13918
  • 13919
  • 13920
  • 13921
  • 13922
  • 13923
  • 13924
  • 13925
  • 13926

ערוך הצעה

הוסף נדבך








בחר תמונה
מחק את השכבה שלך
האם אתה בטוח שברצונך למחוק את השכבה הזו?

ביקורות

על מנת למכור את התוכן והפוסטים שלך, התחל ביצירת מספר חבילות. מונטיזציה

שלם באמצעות ארנק

התראת תשלום

אתה עומד לרכוש את הפריטים, האם אתה רוצה להמשיך?

בקש החזר